দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: উইকেটে যথেষ্ট ঘাস আছে। রয়েছে আর্দ্রতাও। দারুণভাবে সেটা কাজে লাগাচ্ছেন ভারতীয় ৩ পেসার। সর্পিল সুইং আদায় করে নিচ্ছেন উমেশ যাদব। ছন্দময় বোলিং করছেন ইশান্ত শর্মা। বাড়তি গতি তুলছেন মোহাম্মদ শামি।

তাতে খাপছাড়া বাংলাদেশের টপঅর্ডার। সেই তোড় শামলাতে না পেরে দলীয় ১২ রানে উমেশের শিকার হয়ে ফেরেন ইমরুল কায়েস। এ রেশ না কাটতেই ইশান্তর বলির পাঁঠা হন সাদমান।

পরে মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে খেলা ধরার চেষ্টা করেন মুমিনুল হক। তবে তাতে বাদ সাধেন শামি। মিঠুনকে এলবিডব্লিউর ফাদেঁ ফেলেন তিনি।

তাতে চাপে পড়েন টাইগাররা। ওই সময় রান ছিল ৩ উইকেটে ৩৩। এরপর মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে চাপ কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করেন মুমিনুল।

তবে সাবলীল হতে পারেননি তারা। লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। শেষ পর্যন্ত চাপ নিয়েই লাঞ্চে গেছে বাংলাদেশ।

মুমিনুল ২২ ও মুশফিক ১৪ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দলীয় সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৬৩।

এর আগে বৃহস্পতিবার ইন্দোরে টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেন টাইগার অধিনায়ক মুমিনুল। এ নিয়ে নতুন অধ্যায় শুরু করেন তিনি।

ক্যারিয়ারে প্রথম এবং ১১তম অধিনায়ক হিসেবে পথচলা শুরু করেন পয়েট অব ডায়নামো। সেই সঙ্গে এ দিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করে বাংলাদেশ।

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৪,২০১৯)