দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের জনসমাগম এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সব ধরনের সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও না করতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) থেকে ৪ এপ্রিল হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলেও অনিবার্য কারণে তা প্রত্যাহার করা হয়েছে। বাংলাদেশ রেস্তেরাঁ মালিক সমিতির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যদি হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ করা হয় তা পরবর্তীতে জানানো হবে।

এর আগে, সারাদেশের শপিং মল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি। তবে যেসব দোকানে ওষুধ ও খাবার সামগ্রী বিক্রি হয়—এমন কোনও বাজার, দোকান বা মার্কেট এ সিদ্ধান্তের আওতায় পড়বে না বলে জানানো হয়।

এদিকে করোনাভাইরাসের ব্যাপক সংক্রমণ ঠেকাতে পাঁচ দিন সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার, ফলে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি থাকবে দেশের সব অফিস-আদালতে।

তবে হাসপাতাল, ফায়ার সার্ভিসসহ জরুরি সেবা সংস্থাগুলো এই ছুটির আওতায় থাকবে না। ছুটির সময় গণপরিবহন বন্ধ না হলেও চলাচল সীমিত হয়ে পড়বে।

বৈশ্বিক মহামারীতে রূপ নেওয়া কভিড-১৯ রোগের দেশে মহামারী ঠেকাতে সরকারের নানা কার্যক্রম তুলে ধরতে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে এসে পাঁচ দিন সাধারণ ছুটির কথা জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/২৪মার্চ,২০২০)