দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ‘টেস্টের জন্য খুব ভালো টেকনিক্যাল লোক দরকার। তাদের রোগীর বাড়িতে যেতে হয়। কিন্তু নানাভাবে তারা বাধাগ্রস্থ হয়েছে। এমনকি তাদের শারীরিকভাবে আঘাত করা হয়েছে। জীবানুর ভয় নয়, মানুষের ভয়ে মানুষের পাশে তারা দাড়াতে পারছিলো না। পোষাক ব্যাগে করে নিয়ে ঢোকার মুখে পড়ে নমুনা সংগ্রহ করতে হয়। এই খবর কিন্তু অনেকে রাখে না। হয়তো তারা আজকেই প্রথম শুনেছে। সমালোচনা তো ঘরে বসে সবাই করতে পারে। মানুষের পাশে কে কয়জন দাড়িয়েছে? এই যে মানুষকে বলে বলে যখন বোঝানো হয়েছে। এখন হয়তো মানুষ বুঝছে’ 

বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) জাতীয় সংসদের সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘এই টেকনিশিয়ানদের আমাদের দেখতে হবে। আমি এদের দেখবো। নীতিমালায় কিছু ত্রুটি আছে। সেটা সমস্যা না। এই সময় জীবন মৃত্যুকে বাজি ধরে লড়াই করাটাই বড় কথা। আমি তাদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। তাদের ভালো হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, থাকা খাওয়ার অর্থ খরচে কিছূ হয়েছে। ৭৫ পরবর্তী ডিক্টেটররা মানুষের চরিত্র নষ্ট করে দিয়েছে। এরা মানুষকে দুর্নীতি কালো টাকা শিখিয়েছে, একটা সমাজকে কলুষিত করে দিয়েছে। মিলিটারি ডিক্টেটররা এই দেশকে নষ্ট করে দিয়েছে। তারা যে বিজ রোপন করে দিয়েছে। তা আপনি যতই কাটেন। তা আবার উঠে।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার আসার পর কে কোন দলের সেটা বড় কথা না। আমরা দুর্নীতি অর্থ লুন্ঠনকারী সে কোন দলের তা হিসেব করছি না। আমরাই চোর ধরছি। আমরা চোর ধরে চোর হয়ে যাচ্ছি। এর আগে তো দুর্নীতিটাই নিয়ম ছিলো। অনিয়মটাই নিয়ম ছিলো।’

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/০৯জুলাই, ২০২০)