দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ঢালিউডের বহুল আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে পাওয়া গিয়েছে তিনটি গুরুতর অভিযোগ, যার মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাকমেইলিং, মাদক ব্যবসা ও নিষিদ্ধ পর্নোগ্রাফি ব্যবসা।

সূত্রে জানা যায়, পরীমনির ছাড়াও আরও বেশ কয়েকজন মডেল এবং অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। তারা সবাই র‍্যাবের নজরদারিতে আছে। দ্রুতই তাদেরকেও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

টাকার নেশা কাটাতে না পেরে পরীমনি নাম লিখিয়েছেন নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসার সাথে বলে সূত্রে জানা যায়। এছাড়াও তার ব্যাংকে রয়েছে বিপুল পরিমাণে টাকা, যা বিভিন্ন সময় নানা শুভাকাঙ্ক্ষীর কাছ থেকে পেয়েছেন।

পরী তার ঘনিষ্ঠ মডেলদের মাধ্যমে একটি চক্র গড়ে তোলেন। উঠতি মডেল এবং চিত্রনায়িকাদের পর্নোছবি তুলে পাঠানো হতো কথিত হাই-প্রোফাইলদের কাছে। তার মাধ্যমে অনেকে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হন।

র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পরীমনি ছাড়াও বেশ কয়েকজন মডেল-অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ পর্নোগ্রাফির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

গত বুধবার (৪ আগস্ট) বিকাল ৪টার কিছু পর সাদা পোশাকে র‌্যাবের ৩-৪ জন সদস্য পরীমনির বাসায় গিয়ে দরজা খুলতে বলেন। পরীমনি দরজা না খুলে ফেসবুক লাইভে এসে নানা কাণ্ড করেন, যা নেটিজেনদের হাসি-তামাশার খোরাক হয়। বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত নানা নাটকীয়তার পর পরীমনিকে নিজেদের হেফাজতে নেয় র‌্যাব।

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/০৫আগস্ট, ২০২১)