রাসূলের (সা.) খুতবা থেকে
কিয়ামতে আল্লাহ্র নেকনজর পড়বে না যাদের ওপর

একেএম মহিউদ্দীন
রাসূল (সা.) হলেন মানবতার বন্ধু। তিনি তাঁর প্রত্যেকটি কাজ ও কথার মাধ্যমে চেষ্টা করেছেন মানুষকে আল্লাহ্র দ্বীনের দিকে ফেরাতে। তাঁর প্রত্যেকটি ভাষণে এ কথারই প্রতিফলন হয়েছে, সার্বিকভাবে মানবিক উৎকর্ষতা সাধন করতে সচেতন হতে হবে। আজ আমরা তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ এখানে উদ্ধৃত করছি।
রাসূল (সা.)বলেন ছয়টি বস্তু ছয় জায়গায় গরীব ও অসহায় বটে। যথা : ১. সেই জনগোষ্ঠীর মসজিদ অসহায়, যারা তাতে নামাজ পড়ে না। ২. সেই জনগোষ্ঠীর ঘরসমূহে কুরআন অসহায়, যেখানে তা তিলাওয়াত করা হয় না, ৩. সেই কুরআনও অসহায়, যা ফাসিক ও সত্যত্যাগীর পেটে রয়েছে (কেননা সে এর চর্চা করে না।) ৪. সেই পুণ্যবতী মুসলমান রমণী অসহায় যে একজন অত্যাচারী ও চরিত্রহীন পুরুষের অধীনে রয়েছে ৫. সেই পুণ্যবান মুসলিম পুরুষ অসহায়, যে একজন বাজে ও চরিত্রহীনা নারীকে নিয়ে সংসার করছে ৬. সেই আলীম অসহায় যিনি এমন এক সমাজে রয়েছেন যে সমাজের লোক তার কথা শুনে না। অতঃপর নবী (সা.) বলেন, নিশ্চয় আল্লাহ্ তায়ালা কিয়ামতের দিন এই সমস্ত মানুষের দিকে দয়ার দৃষ্টিতে তাকাবেন না।
রাসূল (স.) তাঁর ভাষণে আরও বলেন, ছয় প্রকার লোক আছে, যাদের উপর আমি লানত করেছি এবং আল্লাহ তায়ালা ও সমগ্র আম্বিয়া-ই কিরাম (যাদের দুআ আল্লাহ্র কাছে গ্রহণীয় ) লা'নত করেছেন। তারা হচ্ছে, ১. যারা আল্লাহ্র কিতাবের মধ্যে নিজে থেকে কিছু বাড়িয়ে দেয় (পরিবর্তন-পরিবর্ধন করে), ২. যারা আল্লাহ্র দেওয়া তাকদীর (ভাগ্যলিপি)-কে মানে না, ৩. যারা জবরদস্তিমূলকভাবে ক্ষমতা দখন করে এই উদ্দেশ্যে যে, যাকে আল্লাহ্ তায়ালা লাঞ্ছিত করেছেন, তাকে সম্মানিত করবে এবং যাকে আল্লাহ্ তায়ালা সম্মানিত করেছেন, তাকে লাঞ্ছিত করবে, ৪. যারা আল্লাহ্র নির্ধারিত হারাম বস্তুকে হালাল মনে করে, ৫. যারা আমার বংশধরদের উপর অত্যাচার করবে, যা আল্লাহ্ তায়ালা তাদের জন্য হারাম করে দিয়েছেন, তাকে বৈধ মনে করে এবং ৬. যারা আমার সুন্নাতকে পরিত্যাগ করে। আল্লাহ্ তায়ালা এই সমস্ত লোকের প্রতি কিয়ামতের দিন দয়ার দৃষ্টিতে তাকাবেন না।
বর্ণিত ভাষণে রাসূল (সা.) কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। তিনি (সা.) আমাদেরকে সতর্ক করে দিয়েছেন, যেন আমরা মসজিদের হক, উলামায়ে কিরামের হক, কুরআনের হক, পুণ্যবতী স্ত্রীর হক, পুণ্যবান স্বামীর হক, আহলে বায়তের হক, সুন্নাতে নববীর হক এবং সাধারণ মানুষের হক আদায়ের প্রতি
সর্বদা যত্নবান থাকি। অতএব আমাদের উচিত নামাজের মাধ্যমে মসজিদসমূহ আবাদ করা, কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে কুরআনকে সঞ্জীবিত রাখা এবং উলামায়ে কিরামের অনুগত থাকা, পুণ্যবতী স্ত্রীর প্রতি পুণ্যাচরণ করা, পুণ্যবান স্বামীর যথার্থ সেবাযত্ন করা ও রাসূল (সা.) এর আনুগত্য করা। এই সমস্ত সৎকাজের মাধ্যমে আল্লাহ্ তায়ালার অসীম রহমত ও অশেষ করুণা লাভ করতে পারি।
প্রিয় পাঠক, প্রথমত, কিয়ামতের চিন্তাটা আমাদের হৃদয়ে প্রোথিত রাখতে হবে। রাসূলের যুগে মানুষেরা কেমন এ বিষয়ে চিন্তা-ফিকীর করতেন তার একটি রেফারেন্স দেখুন। নাদর বর্ণনা করেছেন, হজরত আনাস (রা.)-এর জীবনকালে একবার কাল-ঝড় আসে। আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করি হে আবু হামজা! এ রকম ঝড় কি রাসূল (সা.)-এর সময়েও আসতো? তিনি বলেন, আল্লাহ্র পানাহ, রাসূল (সা.)-এর যুগে যদি সামান্য জোরে হাওয়া বইতে শুরু করতো, তখন আমরা কিয়ামত এসে যায়নি তো- এ মনে করে মসজিদের দিকে দৌড়াতে থাকতাম। এই হাদীস আবু দাউদে লিখিত হয়েছে।
মসজিদে যাওয়ার ব্যাপারে মুসলীম শরীফে একটি হাদীস বর্ণিত আছে, উবাই ইবনে কা'ব (রা.) বর্ণনা করেছেন, আনসারদের মধ্যে এক ব্যক্তির ঘর নবী করীম (সা.)-এর মসজিদ থেকে অনেক দূরে অবস্থিত ছিল, কিন্তু তিনি প্রতি ওয়াক্তে নবী করীম (সা.)-এর মসজিদে এসে নামাজ পড়তেন, কোনো নামাজ না পড়ে ছাড়তেন না। কোনো এক ব্যক্তি তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, গরমের সময় এবং রাতে মসজিদে আসার জন্য একটি খচ্চর কেন কিনছেন না? তিনি উত্তর দেন, আমি মসজিদের কাছে ঘর পছন্দ করি না। কারণ আমি চাই, আমি পায়ে হেটে মসজিদে যাই আর যাওয়া আসায় যত পদক্ষেপ গ্রহণ করি তা আমার আমলনামায় লেখা হোক। রাসূল (সা.) এ কথা শুনে বলেন, ওর প্রত্যেক পদক্ষেপের সওয়াব আল্লাহ্ তাকে দেবেন। (মুসলীম)
সুন্নাতের আনুগত্য তথা নবীর আনুগত্য বিষয়ে এখানে একটি নজীর লক্ষ্য করুন। জাবির (রা.) বর্ণনা করেছেন, মক্কা বিজয়ের বছর রমজান মাসে রাসূল (সা.) মক্কার পথে রওনা হন এবং কুরাউল গুমায়ম নামক স্থানে উপস্থিত হন। নবী করিম (সা.)এবং মুজাহিদগণ রোজা রেখেছিলেন। যখন তাঁরা উক্ত স্থানে উপস্থিত হন তখন রাসূল (সা.) এক পেয়ালা পানি আনতে বলেন। তিনি সেটাকে উঁচু করেন যেন সমস্ত লোক তা দেখতে পায়। তারপর তিনি ওই পানি পান করেন (রোজা ভেঙে ফেলেন। কারণ তিনি মুসাফির ছিলেন।) পরে তাঁকে জানানো হয় যে, কিছু কিছু লোক রোজা রেখেছেন, ভাঙেনি। তখন তিনি বলেন, এ সব লোক অবাধ্য। (মুসলিম)। এ হাদীস থেকে দেখা যায়, আসল জিনিস হচ্ছে রাসূল (সা.)-এর আনুগত্য করা। সুন্নাত থেকে বিচ্যুত হয়ে কেউ যতই ইবাদত করুক না কেন তার কোনো গুরুত্ব আল্লাহ্র কাছে নেই।
এবার জুলুমের বিষয়ে একটি হাদীস বর্ণনা করা যাক। জাবির (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসূল (সা.)বলেছেন : অত্যাচার করা থেকে ক্ষান্ত থাকো, কারণ কিয়ামতের দিন অত্যাচার অত্যাচারীর জন্যে অন্ধকারের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। আর শুহ্হ থেকে বাঁচো, কারণ এ জিনিস তোমার পূর্বের মানুষকে ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষকে লড়াই ও রক্তপাতের জন্যে অনুপ্রাণিত করছে। জীবন, সম্পদ ও ইজ্জ্বত বিনষ্ট করেছে এবং অন্যান্য গুনাহ্র কারণ হয়েছে।(মুসলিম)
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন, আমীন।
লেখক : সাংবাদিক, প্রাবন্ধিক ও পিএইচডি গবেষক
পাঠকের মতামত:

- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- আবারো বিসিবি সভাপতি বদলের জোর গুঞ্জন
- অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- নির্বাচনের রোডম্যাপ না পেয়ে ‘হতাশ’ বিএনপি
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- সচিবালয়ে নিরাপত্তা জোরদার, বিজিবি মোতায়েন
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- আপিল মঞ্জুর, জামায়াত নেতা আজহার খালাস
- সচিবালয়ে নিরাপত্তা জোরদার, বিজিবি মোতায়েন
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা, বিকেলে সংবাদ সম্মেলন
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- রাতে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ঈদযাত্রার শেষ দিনের টিকিট বিক্রি আজ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ইশরাকের শপথ: সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় স্থানীয় সরকার বিভাগ
ধর্ম এর সর্বশেষ খবর
ধর্ম - এর সব খবর
