যুগোপযোগী নয় ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি
মেধাবীরা বঞ্চিত, সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি চালুর পরামর্শ
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) অনার্স প্রথমবর্ষ ভর্তির মাল্টিপল চয়েজ কোশ্চেন (এমসিকিউ) পরীক্ষা পদ্ধতি যুগোপযোগী ও বিজ্ঞানসম্মত নয় বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষাবিদরা। এ পদ্ধতিতে প্রকৃত মেধার মূল্যায়ন হয় না এবং ভর্তির ক্ষেত্রে মেধাবী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছে বলেও মনে করেন তারা। একই সঙ্গে বিদ্যমান পদ্ধতির পরিবর্তন করে ভর্তি পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি চালুর পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষাবিদরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথমবর্ষে মোট পাঁচটি ‘ক’, ‘খ’, ‘গ’, ‘ঘ’ ও ‘চ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ‘চ’ ইউনিট বাদে সব ইউনিটের পরীক্ষায়ই অনুসরণ করা হয় মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন (এমসিকিউ) পদ্ধতি। এক ঘণ্টায় ১২০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে যুক্ত হয় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের প্রাপ্ত সিজিপিএ’র ভিত্তিতে ৮০-তে অর্জিত নম্বর। অর্থাৎ ২০০ (১২০+৮০) নম্বরের মধ্যে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ নম্বরের ধারাবাহিকতায় একজন শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য চূড়ান্তভাবে মনোনয়ন পায়।
এমসিকিউ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে ঢাবির ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘এমসিকিউ পদ্ধতিতে কখনও মেধার স্বীকৃতি পাওয়া যায় না। এটি যুগোপযোগী নয় বরং এক ধরনের দ্বৈবচয়ন পদ্ধতি। সেখানে একটা টিক মার্ক বা বৃত্ত ভরাট করতে হয়। এখানে ভাষার ওপর শিক্ষার্থীর জ্ঞান আমরা নিশ্চিত করতে পারি না। খুব ভাল একজন ছাত্র বা ছাত্রী সেই মুহূর্তে প্রশ্নটি না বুঝে সঠিক উত্তর নাও দিতে পারে, আরেকজন হয়ত জানেই না একটা জায়গায় আন্দাজে বসিয়ে দিতে পারে। সেটি সঠিকও হয়ে গেল। সেটা অনেকটা ভাগ্যেরও ব্যাপার। এমসিকিউ পদ্ধতিতে হয়ত মেধার মূল্যায়ন হয় কিন্তু ৫০ ভাগের মতো শিক্ষার্থীর মেধার মূল্যায়ন এ পদ্ধতিতে হয় না।’
এ পদ্ধতির বিকল্প হিসেবে এমসিকিউ’র পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে- মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘পরীক্ষার্থী একটা অংশ এমসিকিউ পদ্ধতিতে দিলেন আবার একটা অংশ তাকে লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। তিনি যদি ইংরেজি ভাষায় ভর্তি হতে চান তাহলে তাকে ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পরীক্ষা দিতে হবে আর বাংলায় ভর্তি হতে চাইলে বাংলা ভাষার দক্ষতার পরীক্ষা দিতে হবে।’
নিজের অভিজ্ঞতার বিবরণ দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘অনার্স প্রথমবর্ষে ইংরেজি বিভাগে যারা ভর্তি হন তাদের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ ইংরেজি বিষয় পড়ার অযোগ্য। বিদ্যমান ভর্তি পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের মেধার অপচয়ের পাশাপাশি শিক্ষকদেরও শক্তির অপচয় হচ্ছে। ফলে যে শিক্ষার্থীকে আমরা অত্যন্ত উঁচু মানের শিক্ষা দিয়ে তৈরি করতে পারতাম, তাকে একটা মধ্যম মানের শিক্ষা দিতেই আমাদের বহু বছর নষ্ট হয়ে যায়। কেননা সে এই বিষয়টার সঙ্গে পরিচিত নয়। আমি মনে করি এ ব্যবস্থা থেকে আমাদের পরিত্রাণ পাওয়া দরকার।’
এ প্রসঙ্গে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল গণমাধ্যমে প্রকাশিত তার এক কলামে লিখেছেন, ‘…এই দেশের অনেক নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নই কিন্তু খুব নিম্নমানের। অনেক সময়ই মেধাতালিকায় ভালো করা আর লটারিতে নাম ওঠার মাঝে বড় কোনো পার্থক্য নেই।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘…কাজেই ভর্তি পরীক্ষার মেধাতালিকায় ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের নাম খুঁজে না পেলে তারা যেন মন খারাপ না করে, নিজের উপর বিশ্বাস যেন না হারায়। সবসময়ই সেটি মেধার অভাব নয়, অনেক সময় সেটি সঠিক গাইডবই মুখস্থ করার ইচ্ছের অভাবও হতে পারে! এই দেশে যে ভর্তি কোচিংয়ের বিশাল একটা রমরমা ব্যবসা হতে থাকে, তার একমাত্র কারণ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় মুখস্থ নির্ভর গাইড বইয়ের প্রশ্ন!’
ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি কোনো দিক থেকেই বিজ্ঞানসম্মত নয় মন্তব্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘এমসিকিউ পদ্ধতি অনেকটা লটারিতে নাম ওঠার মতো। এ পদ্ধতিতে পরীক্ষায় প্রশ্নপত্রের সঙ্গে একাধিক অপশন দেওয়া থাকে। শিক্ষার্থীরা নিজের ধারণা থেকে উত্তর বাছাই করে থাকে, যেটি প্রশিক্ষণ পেলে যেকোনো প্রাণীও করতে পারবে। এখানে বিদ্যার কোনো বিষয় নেই।’
এ পদ্ধতিতে প্রকৃত মেধাবী বাছাই করা যায় না জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘অনেকে বলেন, এ পদ্ধতি সময় বাঁচানোর জন্য। সময় বাঁচাতে গিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় এক ধরনের চাপ তৈরি হয়েছে। ফলে আমরা অমনোযোগী তথাকথিত শিক্ষিত পাচ্ছি। কিন্তু তারা কোনো বিষয়ে বেত্তা হতে পারছে না। অধিত বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান নিয়ে তারা গর্ব করতেও পারছে না।’
বিদ্যমান পদ্ধতির পরিবর্তন দরকার মন্তব্য করে তিনি আরও জানান, ‘বিষয় ধরে পরীক্ষা নিতে হবে। তাহলে আমরা মেধাবীদের ছেঁকে নিয়ে আসতে পারি। অন্যথায় এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে আমাদের জাতীয় জীবনে।’
এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক জালাল উদ্দিন দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘এমসিকিউ পদ্ধতিতে স্বজনপ্রীতির কোনো সুযোগ নেই, তা ছাড়া সময়ও কম লাগে। তবে আগে আমরা শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে আলাদাভাবে ভিন্নধর্মী প্রশ্নে পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করতাম। ফলে মেধাবী শিক্ষার্থী পেতাম। বর্তমানে ‘খ’ ও ‘ঘ’ ইউনিটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হওয়ায় অনেক ক্ষেত্রেই মেধাবী শিক্ষার্থী পাচ্ছি না। এমসিকিউ পদ্ধতির মাধ্যমে সুপ্ত প্রতিভাধারীদের বের করে আনা অনেক ক্ষেত্রেই সম্ভব নয়। ফলে আমরাও আগের মতো মেধাবী শিক্ষার্থী আর কোনোদিন পাব না। তবে সৃজনশীল প্রশ্নে ভর্তি পরীক্ষা নিলে প্রকৃত মেধাবীদের বের করে আনা সম্ভব।’
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে দ্য রিপোর্টকে বলেন, ‘এমসিকিউ পদ্ধতিতে প্রকৃত মেধা যাচাই করা সম্ভব নয়, এটা সঠিক নয়। এমসিকিউ পদ্ধতির কিছু দু্র্বলতা আছে। এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষার সমন্বয় ঘটাতে পারলে ভালো হতো। সময়ের অভাবে এটা করা যাচ্ছে না। কেননা লাখ লাখ শিক্ষার্থীর খাতা দেখা অনেক সময়সাপেক্ষ। তবে ভবিষ্যতে আমরা সৃজনশীল প্রশ্নে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি।’
(দ্য রিপোর্ট/ এসআর/ এইচএসএম/ এনআই/ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০