জিএমবি আকাশের সারভাইভার্স এবং তার স্বপ্ন
(জিএমবি আকাশ ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ফটোগ্রাফি শুরু করেন ১৯৯৭ সাল থেকে। তিনি ২০০২ সালে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো জুম সোয়ার্ট মাস্টারক্লাস হিসেবে নির্বাচিত হন।এছাড়াও প্রায় ৭০টির বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কারের স্বীকৃতি পান। তিনি মূলত ডকুমেন্টরি ফটোগ্রাফার, মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট।জিএমবি আকাশ শুধুমাত্র সামাজিক সমস্যার চিত্রই তুলে ধরতে চান না বরং তিনি তার “সারভাইভার্স” প্রোজেক্টের মাধ্যমে তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চান। তার সেই স্বপ্নের কথা তিনি জানাচ্ছেন দিরিপোর্ট২৪ এর ভিসিটরদের।)
খেয়া মেজবা, দিরিপোর্ট২৪ প্রতিবেদক : সারভাইভার্স প্রোজেক্ট আমার দীর্ঘ সময়ের ভাবনার ফসল। এই বইয়ের ছবিগুলোতে রয়েছে সমাজের প্রান্তিক মানুষদের দুর্দশার অবস্থা; যে মানুষগুলো সারাদিন স্ট্রাগল করে কিন্তু কখনো হাল ছেড়ে দেয় না। এই মানুষগুলোর কখনো কোন অভিযোগ নেই জীবনের বিরদ্ধে। প্রচণ্ড শক্তিশালী তারা। অনেকে মনে করেন আমি প্রান্তিক মানুষদের ছবি তুলি। সমাজের একটা নেগেটিভ দিক দেখানোর চেষ্টা করি।
আমি সেক্স ওয়ার্কার, চাইল্ড লেবার নিয়ে কাজ করছি। এছাড়াও ক্লাইমেট চেঞ্জ ইস্যুসহ আরো অনেক বিষয়ে কাজ করেছি। আমি মূলত দুইটা উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করি। আমাদের সমাজের সেই বিষয়গুলো তুলে ধরতে চাই যেগুলো পজিটিভলি বদলানো উচিত। আরেকটি বিষয় হলো আমার ছবিতে সেই জিনিসগুলো দেখাতে চাই যেগুলোকে সমাদর করা উচিত, এই রকম সিচুয়েশনে এই মানুষগুলো কাজ করেছে সেই বিষয়কে সমাদর করা উচিত।
আমি আমার দেশকে অনেক ভালবাসি, তাই সেই বিষয়গুলো তুলে আনতে চাই যেগুলোর পরিবর্তন হওয়া উচিত। সারভাইভার্স হচ্ছে প্রায় দশ বছরের ষাটটি ছবি নিয়ে আমার দশ বছরের জার্নি। প্রান্তিক মানুষের গল্প নিয়ে আমার বইটি। এই বইটি বের করার একটি মূল কারণ হচ্ছে এটা শুধুমাত্র আমার কাছে একটি বই না, আমার স্বপ্ন। এখানে যে সমস্ত পরিবারের ছবি আছে সেই পরিবারগুলোর মধ্যে কিছু পরিবারকে আমরা ছোট ছোট বিজনেস গিফট করেছি। এই পর্যন্ত ১৪টা পরিবারকে আমরা ছোট ব্যবসা করে দিয়েছি। বিষয়টা এমন না যে তাদের কোন কিছু আমাকে দিতে হবে বা তাদের কাছ থেকে আমাদের কোন কিছু পাওয়ার আশা আছে।
গত ১৫ বছর ধরে আমি অনেক কাজ করেছি, ফটোগ্রাফি থেকে অনেক কিছুও পেয়েছি। অনেক দেশ ট্রাভেলিং করেছি, অনেক খ্যাতি পেয়েছি। এওয়ার্ড পেয়ে টাকা পাচ্ছি, এসাইনমেন্ট থেকে টাকা পাচ্ছি। এই মানুষগুলোর সাথে আমার অনেক নিবিড় সম্পর্ক হয়েছে, এখনো তাদের সাথে আমার যোগাযোগ ভাল। কিন্তু গত ১০/১৫ বছরের মধ্যে আমি এদের জীবনে তেমন কোন পরিবর্তন দেখিনি। এগুলো ভাবলে আমার ভেতরে এক ধরনের অপরাধবোধ কাজ করে। যেমন কিছুদিন আগে সুইজারল্যান্ডে সারভাইভার্স নিয়েই আমার প্রদর্শনী ছিল। এদের ছবি ছাড়া আমার কোন অস্তিত্ব নাই কিন্তু এই মানুষগুলো কিছু পায় না। এই বিষয়গুলো নিয়ে আমি ভাবতাম, যখনই আমি এসাইমেন্ট করি তখন সেখান থেকে আমি আমার টাকার একটা অংশ আলাদা করে রাখি। ছবি বিক্রি হলেও এই কাজটা আমি করি। সেই টাকা দিয়েই সারভাইভার্স প্রোজেক্ট শুরু করা এবং ১৪টা পরিবারকে ছোট ছোট বিজনেস গিফট করা।
কাজটা অনেক কঠিন, অনেক বেশি সময় সাপেক্ষ। কারণ এমন একটা পরিবারকে আমি খুঁজে বের করি যারা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায়, নিজেদের একটা পজিটিভ ইচ্ছা আছে এবং ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায় কিন্তু তাদের কোন সুযোগ-সুবিধা নাই। তারপর আমরা বের করার চেষ্টা করি কি ধরনের কাজ তারা করতে পারবে। তারপর আমরা বাজার রিসার্স করি যে এই ব্যবসা চলবে কিনা। তখন কাজ শুরু করি এবং তাকে ৩/৪ মাস মনিটর করার চেষ্টা করি যে আর কিভাবে ভাল করা যায় বা তারা ঠিক মত চালাতে পারছে কিনা। এই মানুষগুলোকে নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন। এরা তো কিছুই পায় না, ফটোগ্রাফাররা এদের থেকে এতো কিছু পায় কিন্তু তাদের জন্যে আমরা কিছুই করি না, এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। সেই যন্ত্রনা থেকেই, সেই ইচ্ছা থেকেই এই মানুষগুলোর পেছনে দাঁড়ানো। আমি নিজেও সারভাইভিং ফটোগ্রাফার কিন্তু এদের জন্যে সামান্য কিছু করার ইচ্ছা আমার আছে। একটা কোট আমাকে সব সময় ইন্সপায়ার করে। আমি সেটা শেয়ার করতে চাই।
"I am only one, but still I am one. I cannot do everything, but still I can do something; and because I cannot do everything, I will not refuse to do something that I can do.- Helen Keller"
আমি সব কিছু পরিবর্তন করতে পারব না। কিন্তু আমরা প্রত্যেকেই যদি খুব অল্প করে হলেও করতে পারি, নিজেদের সামান্য কিছুও যদি আমরা দিতে পারি তাহলে আমাদের দেশে কোন দারিদ্র্য থাকবে না। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে ১৮ কোটি মানুষ, ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাত। এই ৩৬ কোটি হাত দিয়ে সব কিছু বদলে ফেলা সম্ভব। পজিটিভলি যদি আমরা একটা উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করি। এই পরিবারগুলোকে খুঁজতে সাতক্ষীরা, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিং সহ আরো নানান জায়গায় যেতে হয়েছে। এই প্রক্রিয়া অনেক বেশি জটিল। অনেকে মনে করেন আমি এনজিও চালাই। এদেরকে বুঝানো যে আমি সিম্পল একজন ফটোগ্রাফার এবং এও বোঝানো যে সবাই এগুলো করবে না। আমি আমার ইচ্ছা থেকেই করছি। এটা যে করতেই হবে এমন না, আমি এগুলো ফিল করি বলেই করা।
সারভাইভার্স বইতে শুধুমাত্র বাংলাদেশের মানুষের ছবি না- ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলংকাসহ বিভিন্ন দেশের মানুষের ছবি আছে। দারিদ্র্য আমাদের দেশে ছাড়াও আরো অনেক দেশেই রয়েছে। ইন্ডিয়া, ফিলিপাইনসহ নানা জায়গায় ঘুরে আমি দেখেছি গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রেই ভাল করছে এবং সেসব আমি দেখছি ইন্ডিভিজুয়াল মানুষের ক্ষেত্রে। আমি জানি না স্টেট কি করছে। আমাদের সরকার যদি আরো নজর দিত তাহলে ওইযে বললাম সবাই মিলে পরিবর্তন সম্ভব। আমি ফিল করেছি যে আমাদের দেশের মানুষ অনেক বেশি পজিটিভ। প্রতিটা মানুষ নিজেরা তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করে। প্রত্যেকেই কিছু না কিছু কাজ করে, এটা অনেক বেশি ইন্সপায়ারিং।
আমাদের দেশের বেশিরভাগ ডকুমেন্টারি ফটোগ্রাফার সাদা-কালো তে ছবি তোলে। আমার ছবি অনেক বেশি রঙ নির্ভর এবং আমি নিজে রঙ অনেক পছন্দ করি। আমাদের জীবন রঙ্গীন, আমরা রঙ দেখি, রঙ এর মধ্যেই বসবাস করি। সাদা-কালো ছবিগুলোতে গরীব মানুষগুলোকে আরো গরীব মনে হয়। যেমন সুলতানের ছবির ক্ষেত্রে আমরা অনেক বলিষ্ঠ মানুষ পায়, অনেক বেশি ডিগনিটি তাদের। সাদা-কালোতে এই বিষয়ে সমস্যা মনে হয় আমার কাছে।
একটা বিষয় হচ্ছে আমি তো অনেক বেশি ট্রাভেল করি। অনেক দেশ আমি ঘুরেছি। কিছুদিন আগে সুইজারল্যান্ডের এক একজিবিশনে অনেক দেশের বড় বড় ফটোগ্রাফার ছিল। সেখানে এক ফটোগ্রাফার এসে আমাকে বলল, "যত প্রেজেনটেশন দেখলাম, যতগুলো কাজ দেখলাম আমার কাছে তোমার কাজ সবচেয়ে আলাদা মনে হয়েছে। যেগুলো মানুষের ডিগনিটিকে রিপ্রেজেন্ট করে, তোমার ছবিগুলো ফেক না, ওভার ফটোশপড না। এই ছবিগুলোতে বাস্তব জীবনকে ফিল করা যায়। তোমার ছবিগুলো মানুষের জীবনের গল্প বলে।" তার এই কথাগুলো আমাকে অনেক ইন্সপায়ার করে। আমি খুব সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি, ভাল স্কুলে পড়াশুনা করি নাই। এদের সাথে আমি যত মিশেছি আরো বেশি করে নিজেকে চিনতে পেরেছি, আরো বেশি মানুষ হয়ে উঠছি। মানুষের ভাল-মন্দ তার নিজের কাছে, তুমি নিজেকে কিভাবে রাখতে চাও তা তোমার উপর।
আমি কিছুদিন আগে নারায়ণগঞ্জে "ফার্স্ট লাইট ইন্সটিটিউট অফ ফটোগ্রাফি" নামে এক স্কুল খুলেছি। সেখানে একেবারে কম পয়সায় ফটোগ্রাফি শেখার চেষ্টা করছি। সেখানে আমি এই সমস্ত শিশুদেরকেও পড়ানো হয় যাদের পড়াশুনার পেছনে খরচ করার সামর্থ নেই।
অনেকে বলেন, আমি তো সোশাল ওয়ার্কার নই; তাহলে কেন এই সমস্ত কাজ করি। কিন্তু আমি মনে করি ফটোগ্রাফারের পাশাপাশি আমি মানুষ। শুধু মাত্র ছবি তোলাই আমার কাজ না। আমি ছবি তোলা শুরু করেছি এই মানুষগুলোর ভাগ্য পরিবর্তন আনার জন্যে। সেটা যদি ছবি তুলে না হয় তাহলে অন্য ভাবেও আমি সেটা করতে রাজি আছি। আমি মনে করি আমাদের অনেকেই এগুলো করতে পারে। আর সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে যাদের ছবি আমি তুলছি তাদেরকে সন্মান করা। তারা আমাদের মতই মানুষ, তাদের মানুষ হিসেবে দেখা। আমার স্বপ্ন হচ্ছে এরকম আরো ৫০০ পরিবারকে ব্যবসা দিয়ে দাঁড় করানো। আর আমি যে তাদের সহযোগিতা করছি এটা তাদের প্রাপ্য টাকা, এটা তাদেরই একটা অংশ। এদের ছবি বেচে আমি আমার পরিবার চালাই। তাদের সাথে এই অংশ শেয়ার করা আমার জন্যে আনন্দের বিষয়।
আমি সোশাল ইস্যু নিয়ে কাজ করি। যেমন আমি প্রস্টিটিউশন নিয়ে কাজ করেছি। এই বিষয়ে আমরা অনেক কম জানি, এখানে যেতেও অনেকে অস্বস্তি বোধ করেন। এই সমস্ত বিষয়ে কাজ করা অনেক কঠিন। আবার ড্রাগ ইস্যু নিয়ে কাজ করাও অনেক কঠিন একটি বিষয়। আমি একটা বিষয় নিয়ে দীর্ঘ সময় নিয়ে কাজ করি। ছবি তুলতে গিয়ে আমি তাদের সাথে মিশে যাই। আমি গল্প বলি তাদের, তাদের কথা শুনি। যখন ওরা আমাকে বিশ্বাস করে, যখন বুঝতে পারে আমি তাদেরকে নিয়ে কাজ করতে আসছি তখন তারা আমার জন্যে পথ খুলে দেয়। আমরা যেখানে জন্মগ্রহণ করি সেখান থেকেই আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ হয়। এই মানুষগুলো ভুল জায়গায় জন্মগ্রহণ করেছে।
আমার আরেকটি কথা হল, নিজের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে না ফেলে কাজ করা। আমার "নাথিং টু হোল্ড অন" সিরিজের কাজ করতে গিয়ে ট্রেনের ছাদে উঠে ছবি তুলতে হয়েছে। সেখানে একবার এক ঘটনায় আমার মনে হয়েছে একটা ছবির জন্যে জীবনের ঝুঁকি নেওয়া ঠিক না, বেঁচে থাকলে আমি আরো অনেক ছবি তুলতে পারব।
(দ্য রিপোর্ট২৪/কেএম/এমডি/নভেম্বর ০৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- কী করছেন হিট অফিসার
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়