জিএমবি আকাশের সারভাইভার্স এবং তার স্বপ্ন
(জিএমবি আকাশ ১৯৭৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ফটোগ্রাফি শুরু করেন ১৯৯৭ সাল থেকে। তিনি ২০০২ সালে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ার্ল্ড প্রেস ফটো জুম সোয়ার্ট মাস্টারক্লাস হিসেবে নির্বাচিত হন।এছাড়াও প্রায় ৭০টির বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কারের স্বীকৃতি পান। তিনি মূলত ডকুমেন্টরি ফটোগ্রাফার, মাল্টিমিডিয়া জার্নালিস্ট।জিএমবি আকাশ শুধুমাত্র সামাজিক সমস্যার চিত্রই তুলে ধরতে চান না বরং তিনি তার “সারভাইভার্স” প্রোজেক্টের মাধ্যমে তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চান। তার সেই স্বপ্নের কথা তিনি জানাচ্ছেন দিরিপোর্ট২৪ এর ভিসিটরদের।)
খেয়া মেজবা, দিরিপোর্ট২৪ প্রতিবেদক : সারভাইভার্স প্রোজেক্ট আমার দীর্ঘ সময়ের ভাবনার ফসল। এই বইয়ের ছবিগুলোতে রয়েছে সমাজের প্রান্তিক মানুষদের দুর্দশার অবস্থা; যে মানুষগুলো সারাদিন স্ট্রাগল করে কিন্তু কখনো হাল ছেড়ে দেয় না। এই মানুষগুলোর কখনো কোন অভিযোগ নেই জীবনের বিরদ্ধে। প্রচণ্ড শক্তিশালী তারা। অনেকে মনে করেন আমি প্রান্তিক মানুষদের ছবি তুলি। সমাজের একটা নেগেটিভ দিক দেখানোর চেষ্টা করি।
আমি সেক্স ওয়ার্কার, চাইল্ড লেবার নিয়ে কাজ করছি। এছাড়াও ক্লাইমেট চেঞ্জ ইস্যুসহ আরো অনেক বিষয়ে কাজ করেছি। আমি মূলত দুইটা উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করি। আমাদের সমাজের সেই বিষয়গুলো তুলে ধরতে চাই যেগুলো পজিটিভলি বদলানো উচিত। আরেকটি বিষয় হলো আমার ছবিতে সেই জিনিসগুলো দেখাতে চাই যেগুলোকে সমাদর করা উচিত, এই রকম সিচুয়েশনে এই মানুষগুলো কাজ করেছে সেই বিষয়কে সমাদর করা উচিত।
আমি আমার দেশকে অনেক ভালবাসি, তাই সেই বিষয়গুলো তুলে আনতে চাই যেগুলোর পরিবর্তন হওয়া উচিত। সারভাইভার্স হচ্ছে প্রায় দশ বছরের ষাটটি ছবি নিয়ে আমার দশ বছরের জার্নি। প্রান্তিক মানুষের গল্প নিয়ে আমার বইটি। এই বইটি বের করার একটি মূল কারণ হচ্ছে এটা শুধুমাত্র আমার কাছে একটি বই না, আমার স্বপ্ন। এখানে যে সমস্ত পরিবারের ছবি আছে সেই পরিবারগুলোর মধ্যে কিছু পরিবারকে আমরা ছোট ছোট বিজনেস গিফট করেছি। এই পর্যন্ত ১৪টা পরিবারকে আমরা ছোট ব্যবসা করে দিয়েছি। বিষয়টা এমন না যে তাদের কোন কিছু আমাকে দিতে হবে বা তাদের কাছ থেকে আমাদের কোন কিছু পাওয়ার আশা আছে।
গত ১৫ বছর ধরে আমি অনেক কাজ করেছি, ফটোগ্রাফি থেকে অনেক কিছুও পেয়েছি। অনেক দেশ ট্রাভেলিং করেছি, অনেক খ্যাতি পেয়েছি। এওয়ার্ড পেয়ে টাকা পাচ্ছি, এসাইনমেন্ট থেকে টাকা পাচ্ছি। এই মানুষগুলোর সাথে আমার অনেক নিবিড় সম্পর্ক হয়েছে, এখনো তাদের সাথে আমার যোগাযোগ ভাল। কিন্তু গত ১০/১৫ বছরের মধ্যে আমি এদের জীবনে তেমন কোন পরিবর্তন দেখিনি। এগুলো ভাবলে আমার ভেতরে এক ধরনের অপরাধবোধ কাজ করে। যেমন কিছুদিন আগে সুইজারল্যান্ডে সারভাইভার্স নিয়েই আমার প্রদর্শনী ছিল। এদের ছবি ছাড়া আমার কোন অস্তিত্ব নাই কিন্তু এই মানুষগুলো কিছু পায় না। এই বিষয়গুলো নিয়ে আমি ভাবতাম, যখনই আমি এসাইমেন্ট করি তখন সেখান থেকে আমি আমার টাকার একটা অংশ আলাদা করে রাখি। ছবি বিক্রি হলেও এই কাজটা আমি করি। সেই টাকা দিয়েই সারভাইভার্স প্রোজেক্ট শুরু করা এবং ১৪টা পরিবারকে ছোট ছোট বিজনেস গিফট করা।
কাজটা অনেক কঠিন, অনেক বেশি সময় সাপেক্ষ। কারণ এমন একটা পরিবারকে আমি খুঁজে বের করি যারা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায়, নিজেদের একটা পজিটিভ ইচ্ছা আছে এবং ভাগ্য পরিবর্তন করতে চায় কিন্তু তাদের কোন সুযোগ-সুবিধা নাই। তারপর আমরা বের করার চেষ্টা করি কি ধরনের কাজ তারা করতে পারবে। তারপর আমরা বাজার রিসার্স করি যে এই ব্যবসা চলবে কিনা। তখন কাজ শুরু করি এবং তাকে ৩/৪ মাস মনিটর করার চেষ্টা করি যে আর কিভাবে ভাল করা যায় বা তারা ঠিক মত চালাতে পারছে কিনা। এই মানুষগুলোকে নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন। এরা তো কিছুই পায় না, ফটোগ্রাফাররা এদের থেকে এতো কিছু পায় কিন্তু তাদের জন্যে আমরা কিছুই করি না, এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। সেই যন্ত্রনা থেকেই, সেই ইচ্ছা থেকেই এই মানুষগুলোর পেছনে দাঁড়ানো। আমি নিজেও সারভাইভিং ফটোগ্রাফার কিন্তু এদের জন্যে সামান্য কিছু করার ইচ্ছা আমার আছে। একটা কোট আমাকে সব সময় ইন্সপায়ার করে। আমি সেটা শেয়ার করতে চাই।
"I am only one, but still I am one. I cannot do everything, but still I can do something; and because I cannot do everything, I will not refuse to do something that I can do.- Helen Keller"
আমি সব কিছু পরিবর্তন করতে পারব না। কিন্তু আমরা প্রত্যেকেই যদি খুব অল্প করে হলেও করতে পারি, নিজেদের সামান্য কিছুও যদি আমরা দিতে পারি তাহলে আমাদের দেশে কোন দারিদ্র্য থাকবে না। সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশে ১৮ কোটি মানুষ, ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাত। এই ৩৬ কোটি হাত দিয়ে সব কিছু বদলে ফেলা সম্ভব। পজিটিভলি যদি আমরা একটা উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করি। এই পরিবারগুলোকে খুঁজতে সাতক্ষীরা, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিং সহ আরো নানান জায়গায় যেতে হয়েছে। এই প্রক্রিয়া অনেক বেশি জটিল। অনেকে মনে করেন আমি এনজিও চালাই। এদেরকে বুঝানো যে আমি সিম্পল একজন ফটোগ্রাফার এবং এও বোঝানো যে সবাই এগুলো করবে না। আমি আমার ইচ্ছা থেকেই করছি। এটা যে করতেই হবে এমন না, আমি এগুলো ফিল করি বলেই করা।
সারভাইভার্স বইতে শুধুমাত্র বাংলাদেশের মানুষের ছবি না- ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলংকাসহ বিভিন্ন দেশের মানুষের ছবি আছে। দারিদ্র্য আমাদের দেশে ছাড়াও আরো অনেক দেশেই রয়েছে। ইন্ডিয়া, ফিলিপাইনসহ নানা জায়গায় ঘুরে আমি দেখেছি গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রেই ভাল করছে এবং সেসব আমি দেখছি ইন্ডিভিজুয়াল মানুষের ক্ষেত্রে। আমি জানি না স্টেট কি করছে। আমাদের সরকার যদি আরো নজর দিত তাহলে ওইযে বললাম সবাই মিলে পরিবর্তন সম্ভব। আমি ফিল করেছি যে আমাদের দেশের মানুষ অনেক বেশি পজিটিভ। প্রতিটা মানুষ নিজেরা তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করে। প্রত্যেকেই কিছু না কিছু কাজ করে, এটা অনেক বেশি ইন্সপায়ারিং।
আমাদের দেশের বেশিরভাগ ডকুমেন্টারি ফটোগ্রাফার সাদা-কালো তে ছবি তোলে। আমার ছবি অনেক বেশি রঙ নির্ভর এবং আমি নিজে রঙ অনেক পছন্দ করি। আমাদের জীবন রঙ্গীন, আমরা রঙ দেখি, রঙ এর মধ্যেই বসবাস করি। সাদা-কালো ছবিগুলোতে গরীব মানুষগুলোকে আরো গরীব মনে হয়। যেমন সুলতানের ছবির ক্ষেত্রে আমরা অনেক বলিষ্ঠ মানুষ পায়, অনেক বেশি ডিগনিটি তাদের। সাদা-কালোতে এই বিষয়ে সমস্যা মনে হয় আমার কাছে।
একটা বিষয় হচ্ছে আমি তো অনেক বেশি ট্রাভেল করি। অনেক দেশ আমি ঘুরেছি। কিছুদিন আগে সুইজারল্যান্ডের এক একজিবিশনে অনেক দেশের বড় বড় ফটোগ্রাফার ছিল। সেখানে এক ফটোগ্রাফার এসে আমাকে বলল, "যত প্রেজেনটেশন দেখলাম, যতগুলো কাজ দেখলাম আমার কাছে তোমার কাজ সবচেয়ে আলাদা মনে হয়েছে। যেগুলো মানুষের ডিগনিটিকে রিপ্রেজেন্ট করে, তোমার ছবিগুলো ফেক না, ওভার ফটোশপড না। এই ছবিগুলোতে বাস্তব জীবনকে ফিল করা যায়। তোমার ছবিগুলো মানুষের জীবনের গল্প বলে।" তার এই কথাগুলো আমাকে অনেক ইন্সপায়ার করে। আমি খুব সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি, ভাল স্কুলে পড়াশুনা করি নাই। এদের সাথে আমি যত মিশেছি আরো বেশি করে নিজেকে চিনতে পেরেছি, আরো বেশি মানুষ হয়ে উঠছি। মানুষের ভাল-মন্দ তার নিজের কাছে, তুমি নিজেকে কিভাবে রাখতে চাও তা তোমার উপর।
আমি কিছুদিন আগে নারায়ণগঞ্জে "ফার্স্ট লাইট ইন্সটিটিউট অফ ফটোগ্রাফি" নামে এক স্কুল খুলেছি। সেখানে একেবারে কম পয়সায় ফটোগ্রাফি শেখার চেষ্টা করছি। সেখানে আমি এই সমস্ত শিশুদেরকেও পড়ানো হয় যাদের পড়াশুনার পেছনে খরচ করার সামর্থ নেই।
অনেকে বলেন, আমি তো সোশাল ওয়ার্কার নই; তাহলে কেন এই সমস্ত কাজ করি। কিন্তু আমি মনে করি ফটোগ্রাফারের পাশাপাশি আমি মানুষ। শুধু মাত্র ছবি তোলাই আমার কাজ না। আমি ছবি তোলা শুরু করেছি এই মানুষগুলোর ভাগ্য পরিবর্তন আনার জন্যে। সেটা যদি ছবি তুলে না হয় তাহলে অন্য ভাবেও আমি সেটা করতে রাজি আছি। আমি মনে করি আমাদের অনেকেই এগুলো করতে পারে। আর সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে যাদের ছবি আমি তুলছি তাদেরকে সন্মান করা। তারা আমাদের মতই মানুষ, তাদের মানুষ হিসেবে দেখা। আমার স্বপ্ন হচ্ছে এরকম আরো ৫০০ পরিবারকে ব্যবসা দিয়ে দাঁড় করানো। আর আমি যে তাদের সহযোগিতা করছি এটা তাদের প্রাপ্য টাকা, এটা তাদেরই একটা অংশ। এদের ছবি বেচে আমি আমার পরিবার চালাই। তাদের সাথে এই অংশ শেয়ার করা আমার জন্যে আনন্দের বিষয়।
আমি সোশাল ইস্যু নিয়ে কাজ করি। যেমন আমি প্রস্টিটিউশন নিয়ে কাজ করেছি। এই বিষয়ে আমরা অনেক কম জানি, এখানে যেতেও অনেকে অস্বস্তি বোধ করেন। এই সমস্ত বিষয়ে কাজ করা অনেক কঠিন। আবার ড্রাগ ইস্যু নিয়ে কাজ করাও অনেক কঠিন একটি বিষয়। আমি একটা বিষয় নিয়ে দীর্ঘ সময় নিয়ে কাজ করি। ছবি তুলতে গিয়ে আমি তাদের সাথে মিশে যাই। আমি গল্প বলি তাদের, তাদের কথা শুনি। যখন ওরা আমাকে বিশ্বাস করে, যখন বুঝতে পারে আমি তাদেরকে নিয়ে কাজ করতে আসছি তখন তারা আমার জন্যে পথ খুলে দেয়। আমরা যেখানে জন্মগ্রহণ করি সেখান থেকেই আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ হয়। এই মানুষগুলো ভুল জায়গায় জন্মগ্রহণ করেছে।
আমার আরেকটি কথা হল, নিজের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে না ফেলে কাজ করা। আমার "নাথিং টু হোল্ড অন" সিরিজের কাজ করতে গিয়ে ট্রেনের ছাদে উঠে ছবি তুলতে হয়েছে। সেখানে একবার এক ঘটনায় আমার মনে হয়েছে একটা ছবির জন্যে জীবনের ঝুঁকি নেওয়া ঠিক না, বেঁচে থাকলে আমি আরো অনেক ছবি তুলতে পারব।
(দ্য রিপোর্ট২৪/কেএম/এমডি/নভেম্বর ০৬, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- ২-১ গোলের জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা চলছেই, নিহত আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- বিএনপিকে যারা থামাতে গেছে, তারাই ধ্বংস হয়েছে : আমীর খসরু
- "নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায়"
- ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরো ৮ প্রাণ, মৃত্যু ছাড়াল ৪ শ’
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেপ্তার
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- রান্নার ঝামেলা দূর করে সময় বাঁচাতে মিনিস্টার মিক্সার গ্রাইন্ডার
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- শ্রীলঙ্কায় পার্লামেন্টের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
- গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ৭ দাবি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- টাকা পাচার মামলায় ফালুসহ ৩ জনকে অব্যাহতি
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
- উপদেষ্টাদের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরলেন আহতরা
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা নিয়ে সেমিনার করবে বিএনপি
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় নতুন অর্থনৈতিক কাঠামোর আহ্বান ড. ইউনূসের
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- থাকবে না এফবিআই, মাস্ক-বিবেককে নতুন দপ্তর দিলেন ট্রাম্প
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারার মামলা বাতিল
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- "নতুন বছরের প্রথম মাসেই মিলবে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক"
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- উপদেষ্টাদের বিষয়ে জনগণের অনাগ্রহ থাকলে খতিয়ে দেখব: মাহফুজ আলম
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের