এই ভূখণ্ডে দুর্ভিক্ষের জন্য কে দায়ী?

সাইফুল ইসলাম খান।। এই ভূখণ্ডে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যে সব বড় বড় দুর্ভিক্ষ হয়েছে সেসব দুর্ভিক্ষের জন্য যতটা না দায়ী প্রকৃতি, তার চেয়ে বেশি দায়ী মানবসৃষ্ট কারণ। শাসক গোষ্ঠীর অবিবেচনা ও নিষ্ঠুর আচরণের কারণে অনাহারে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষকে। ভয়াবহ সে সব দুর্ভিক্ষের ইতিহাস পড়ে আমরা আজও কেঁদে উঠি। প্রাকৃত্রিক দুর্যোগের সময় কৃষকদের সাহায্য না করে উল্টো কৃত্রিম সংকট তৈরি করার ফলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে। অনেক সময় খাদ্য থাকা সত্ত্বেও ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নেমে আসে।
নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের মতে, 'খাদ্য থাকাটাই খাদ্য-সরবরাহের একমাত্র পূর্বশর্ত নয়, এক্ষেত্রে বহুবিধ মধ্যবর্তী শক্তির প্রভাব নির্দিষ্ট পরিবারবর্গের ক্রয়ক্ষমতাকে বিপন্ন করে।' অর্থাৎ বহুবিধ মধ্যস্বত্বভোগী যারা রয়েছেন তারা বাড়তি মুনাফার লোভে খাদ্য মজুদ করতে শুরু করে দিলেই খাদ্যের দাম হু হু করে বাড়তে থাকে। এতে খাদ্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে দুর্ভিক্ষ, মহামারি এবং বিনা চিকিৎসায় একের পর এক মানুষ মারা যেতে থাকে।
খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে মহাস্থানগড়ের শিলালিপিতে এ অঞ্চলের সর্বপ্রাচীন দুর্ভিক্ষের সংবাদ পাওয়া যায়। প্রাচীনকাল থেকে এখানে খাদ্যশস্য খুবই সস্তামূল্যে পাওয়া যেত। উর্বর ভূমির কারণে এখানে সহজে এবং অল্প সময়ের মধ্যে খাদ্যশস্য উৎপন্ন হত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বণিকরা এখান থেকে জাহাজ বোঝাই করে পণ্য কিনে নিয়ে যেত। আর এখানে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিলেই এখানকার মানুষ না খেয়ে মরত, শাসক গোষ্ঠীর উদাসীনতায়।
ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনামলে সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ হয়েছিল ১৭৭০ সালে (বাংলা ১১৭৬ সন)। যে দুর্ভিক্ষ ইতিহাসে 'ছিয়াত্তরের মন্বন্তর' নামে পরিচিত। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থা এই দুর্ভিক্ষের বড় কারণ ছিল। অত্যধিক বৃষ্টিপাত ও বন্যার কারণে সে বছর ব্যাপকহারে ফসলহানী ঘটে। কৃষিফসল তুলতে না পারায় কৃষকরা চরম খাদ্যাভাবে পড়ে যায়। এমন অবস্থায় বাজারে যে খাদ্যশস্য ছিল তা মধ্যস্বত্বভোগীরা বাড়তি মুনাফার লোভে কিনে নিয়ে মজুদ করতে শুরু করে। কোম্পানি জনগণের মাঝে পর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ করেনি। যা সাহায্য দিয়েছে তাও চলে গিয়েছিল কোম্পানীর চাটুকারদের পকেটে।
দুর্ভিক্ষের আগে, ১৭৬৮ সনে কোম্পানি ১৫ দশমিক ২১ মিলিয়ন রুপি রাজস্ব আদায় করলেও দুর্ভিক্ষের পরের বছর ১৭৭১ সনে কোম্পানী প্রজাদের কাছ থেকে পাঁচ লক্ষ ২২ হাজার রুপি বেশি রাজস্ব আদায় করে। ফলে প্রজাদের ক্রয়ক্ষমতা আরও কমে যায়। কোম্পানি শাসনের সহযোগিতায়, বাড়তি মুনাফার লোভে খাদ্যশস্যের মজুদ এবং অতিরিক্ত রাজস্ব আদায়ের ফলে দুর্ভিক্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে। ফলে দুর্ভিক্ষে প্রায় ১০ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। যা ছিল সে সময়ের জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ।
১৮৯৬-৯৮ সময়কালে বাংলা, বিহার, বোম্বে, অযোধ্যা, মধ্যপ্রদেশ ও পাঞ্জাবে অনাবৃষ্টির কারণে কৃষি উৎপাদন দারুণভাবে ব্যহত হয়। তবে সেসময় বাজারে খাদ্যশস্য থাকলেও তা জনসাধারণের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে ছিল। ১৮৯৭ সালের ডিসেম্বরে ঘটনার তদন্তে স্যার জে.বি লায়ালের নেতেৃত্বে গঠিত ফেমিন কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ২০ বছরে দ্রব্যের মূল্য বাড়লেও সেই হারে কৃষি-শ্রমিক ও পেশাজীবীদের মজুরি বাড়েনি। ফলে তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে গিয়েছিল। কৃত্রিমভাবে পণ্যের দাম বাড়ানো হলেও ব্রিটিশরা তা নিয়ন্ত্রণের কোন ব্যবহস্থা গ্রহণ করেনি।
১৯৪৩ সালে (বাংলা ১৩৫০ সালে) 'পঞ্চাশের মন্বন্তর' নামে এদেশ আরেকটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কবলে পড়েছিল। জার্মানির নাৎসি বাহিনীর আক্রমণে ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ইউরোপ, এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশব্যাপী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল। এতে ৭ কোটিরও বেশি মানুষের প্রাণহানি ঘটে। পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নামে পরিচিত এ যুদ্ধে প্রধান অক্ষশক্তি ছিল জার্মানি, ইটালি এবং জাপান। আর মিত্র শক্তি ছিল যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স। ভারতবর্ষে সে সময় ব্রিটিশ শাসন চলছিল। ফলে স্বভাবতই ভারতবর্ষ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্র শক্তির পক্ষে ছিল। বিশ্বব্যাপী এ যুদ্ধে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছিল ফলে পৃথিবীব্যাপী আর্থিক মন্দা অবস্থা বিরাজ করতে শুরু করে। অন্যদিক ১৯৩৮ সাল থেকেই ভারতে ফসলহানি শুরু হয়। ১৯৪২ সালের প্রথমদিকে জাপানিদের আক্রমণে বার্মার পতনের পর ভারতে খাদ্যশস্যের সংকট আরও বৃদ্ধি পেতে থাকে।
সে সময় সরকার যুদ্ধাবস্থা বিবেচনা করে, জনগণকে দু’মাসের খাদ্য মজুত রাখতে নির্দেশ দেয়। এতে কৃষকরা তাদের কৃষিপণ্য বাজারে বিক্রি করা কমিয়ে দেয়। ১৯৪২ সালে আমন ধানের উৎপাদন বেশ কমে যায়। অন্যদিকে বাজারে খাদ্যশস্যের চাহিদা ও দাম উভয় বাড়তে থাকে। আর বার্মা জাপানিদের দখলে চলে যাওয়ায় বার্মা থেকে চাল আমদানি করা বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া নৌপথে আক্রমণের শিকার হওয়ার আশঙ্কায় নৌপথে অন্য দেশ থেকেও চাল আমদানি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সামরিক খাতে সরকারের ব্যয় বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং সৈন্যদের খাদ্য সরবরাহ করতে সরকার ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সবমিলিয়ে মনুষ্যসৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় প্রশাসনের দূরদৃষ্টিহীনতা এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ডেকে আনে। ফলে ১৯৪৩ সাল থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত চলে এ দুর্ভিক্ষ। এই দুর্ভিক্ষে ৩৫ থেকে ৩৮ লক্ষ লোক মারা যায়।
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় গোর্কির আঘাতে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষ মৃত্যু বরণ করেছিল। ফসলহানি ও ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছিল দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। কিন্তু পাকিস্তান সরকার সে সময় দ্রুত পর্যাপ্ত সাহায্য নিশ্চিত করতে পারেনি। এর এক বছর পরেই ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ এদেশের উপর পাক আর্মি আক্রমণ করে বসে।
স্বাধীনতার পর যুদ্ধাকালীন ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে না উঠতেই টানা দুই বছর আউশ ও আমন ধানের উৎপাদন ব্যহত হয়। ১৯৭৩ সালে প্রথম অনাবৃষ্টিতে এবং ১৯৭৪ সালে বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ফলে দেশে খাদ্যাভাব দেখা দেয়। আর ১৯৭৩ সালের বিশ্বব্যাপী তেলসংকট, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং আর্থিক মন্দার মুখে যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশেও বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি দেখা দেয়। ফলে সরকারের পক্ষে খাদ্য আমদানি করাও কঠিন হয়ে পড়ে। তবু বাংলাদেশ সে বছর ৭৩২ কোটি টাকার খাদ্যশস্য আমদানি করেছিল। কিন্তু মধ্যস্বত্বভোগী, দালাল, মজুতদার এবং দুর্নীতিবাজদের কারণে দেশ কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়ে যায়। ১৯৭৪ সালের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়কালে দেশে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। এতে বহু মানুষ মারা যায়। অনেকে তাদের ভিটেমাটি ও সর্বস্ব বিক্রি করে খাদ্যের সন্ধানে শহরে পাড়ি জমায়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি সাহায্য করতে বিলম্ব করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সে সময়ের সরকার সাহায্য চেয়েও পায়নি। বাংলাদেশ কিউবার বাণিজ্য সম্পর্ক থাকার অযুহাতে সে সময় যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য দেয়া বন্ধ করে দেয়।
তখন যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবার সম্পর্ক ছিল চরম শত্রুতাপূর্ণ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধেও কিউবা সমর্থন জানিয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্র বিরোধিতা করেছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দ্রুতই কিউবা দেশকে স্বীকৃতিও দিয়েছিল। কিউবার সাথে ১৯৭২ সালেই কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হওয়ার পর বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশন মাত্র একবারের জন্য ৫০ লাখ ডলারের বিনিময়ে ৪০ লাখ চটের ব্যাগ বিক্রি করেছিল কিউবার কাছে। কোন বাণিজ্য চুক্তি করেনি। তবুও কিউবার সাথে বাণিজ্য করার অযুহাতে সাহায্য বাতিল করেছিল আমেরিকা। ফলে দেশে দুর্ভিক্ষ চরম আকার ধারণ করে।
সম্প্রতি খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন, বছরে খাদ্য চাহিদা রয়েছে দুই কোটি ৯০ লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশে বছরে সাড়ে তিন কোটি মেট্রিক টন খাদ্য উৎপন্ন হয়। হাওর অঞ্চলে ফসল নষ্ট হয়েছে ছয় লাখ মেট্রিক টন। বাংলাদেশে বছরে ১৫-২০ লাখ টন চাল উদ্বৃত্ত থাকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দেশে ৩ কোটি ৪৯ লাখ ৬৮ হাজার টন চাল উৎপন্ন হয়েছে। যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরের চেয়ে ২ লাখ ৫৮ হাজার টন বেশি। চলতি অর্থবছরে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ কোটি ৫০ লাখ টন। তবে হাওর এলাকায় এবং দেশের অন্যান্য এলাকায় টানা বর্ষণের ফলে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা কম উৎপাদন হবে।
অন্যদিকে সরকার এই মৌসুমে ৪৮ লাখ হেক্টর জমি থেকে ১ কোটি ৯১ লাখ টন বোরো ধান উৎপাদনের লক্ষ্য ঠিক করেছিল। এ বছর হাওরের ২ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছিল, সেখান থেকে প্রায় ৯ লাখ টন চাল উৎপাদনের আশা করেছিল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর (ডিএই)। তবে সেখানকার বড় অংশের ধানই নষ্ট হয়ে যাবে। সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের হিসাব মতে, সিলেটের ১৪৫টি হাওরে প্রায় ৫৯ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। সিলেটের ১৩টি উপজেলায় অকাল বন্যায় বোরো ফসল হারিয়েছেন দুই লাখ ১২ হাজার ৫৭০ জন কৃষক।
চলনবিলের পাকা ধান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। নগদ টাকার অভাবে শ্রমিক নিয়ে সে ধান কাটতে পারছে না কৃষক। ভোলার মনপুরায় প্রায় ২ হাজার একর কৃষিশস্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় নিচু অঞ্চলের প্রায় ১ হাজার ৫০০ একর জমির বোরো ধান এবং একই জেলার আখাউড়া উপজেলায় বন্যার পানি বৃদ্ধির ফলে নিচু এলাকার প্রায় ২৫ হেক্টর ফসলি জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে, নড়াইলে কালবৈশাখী ঝড়-বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টিতে প্রায় ১১ হাজার হেক্টর জমির ফসলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাওর এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে ত্রাণ সাহায্য দিয়েছেন। এর আগে ১৯৯৮ সালে যখন সমগ্র দেশ কঠিন বন্যার কবলে পড়েছিল তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের হাত থেকে রক্ষা করতে পেরেছিলেন। এবারে বন্যায় ছাত্রলীগের অনেক নেতা-কর্মী কৃষকদের ধান স্বেচ্ছা শ্রমে কেটে দিয়েছেন। অনেক নেতিবাচক কাজের খবর আমাদের গণমাধ্যমে যেভাবে আসে ছাত্রলীগের এই ভাল উদ্যোগটি সেভাবে আসেনি।
যাহোক, দেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের তুলনায় তাই এ বছরও আশঙ্কা থেকে যায় দেশে যদি কোন দুর্ভিক্ষ হয় তবে তা হবে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌড়াত্ম্যের কারণে। সরকারি সাহায্য মানুষের কাছে যথাযথভাবে পৌঁছে না দেওয়ার কারণে। সরকার যদি কঠোর হাতে চালের অবৈধ মজুদকরণ ফেরাতে না পারে তবে কৃত্রিম সংকটে পড়ে দেশে চরম খাদ্যাভাব দেখা দিবে। তাই এমন অবস্থায় উচিত কে আওয়ামী লীগ করে সেটা না দেখে কঠোর হাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা। সাহায্যের কোন অংশ যেন কোন নেতা-পাতি নেতার পকেটে না যায় সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর অবস্থান কামনা করছি।
লেখক: সাংবাদিক ও ঢাবি শিক্ষার্থী
msikhan717@gmail.com
(সূত্র : মহিউদ্দিন আলমগীর, 'ফেমিন ইন সাউথ এশিয়া, ও জি অ্যান্ড এইচ,' কেমব্রিজ, ম্যাসাচুসেটস, ইউএসএ; 'ফেমিনস ইন ইন্ডিয়া : এ স্টাডি ইন সাম আসপেক্টস অব দি ইকোনমিক হিস্টরি অব ইন্ডিয়া (১৮৬০-১৯৫৪), 'এশিয়া পাবলিশিং হাউস, নিউ দিল্লি, ইন্ডিয়া, ১৯৬৩; এম মোফাখ্খারুল ইসলাম, বাংলা পিডিয়া; চল্লিশে বাংলাদেশ : দশম পর্ব, বিবিসি বাংলায় ২০১১ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্রচারিত অনুষ্ঠান; আতিউর রহমান, বাংলা পিডিয়া; জাফর ওয়াজেদ, ‘ কিউবা, যুক্তরাষ্ট্র এবং চুয়াত্তরের দুর্ভিক্ষ’, দৈনিক জনকণ্ঠ, ২৮ মার্চ ২০১৬; দৈনিক ইত্তেফাক, ১২ নভেম্বর,২০১৬; ‘চালের দাম বাড়ছে, কষ্টে মানুষ’, দৈনিক প্রথম আলো, ২৮ এপ্রিল ২০১৭; ভোরের কাগজ, ২৭ এপ্রিল, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- শহিদ পরিবার ও আহতদের সঙ্গে নিয়ে আত্মপ্রকাশ করল ‘নাপুস’
- আওয়ামী লীগ তওবা করার সুযোগও হারিয়েছে: হাসনাত
- কাপ্তাই হ্রদ হবে উন্নয়নের চালিকাশক্তি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩ গুরুত্বপূর্ণ মিশনে দূত রদবদল করবে সরকার
- কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া: মঈন খান
- পুরোনো মাফিয়া সিস্টেমের সঙ্গে আমরা আর খেলব না: নাহিদ
- বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু
- এই মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের: সালাহউদ্দিন
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
- ফেব্রুয়ারির শুরুতে ভোট, এখনও আশায় বিএনপি: ডা. জাহিদ
- সমাবেশকে কেন্দ্র করে যানজট-ভোগান্তির জন্য আগাম ক্ষমা চাইলো জামায়াত
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
- মুজিববাদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: নাহিদ ইসলাম
- গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- সিরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩৫০ ছাড়াল
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- মধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরল বাংলাদেশ
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিন: ফারুক
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রেস উইং
- গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২০
- আবারো গোপালগঞ্জে যাব, গ্রামে-উপজেলায় কর্মসূচি করব: নাহিদ ইসলাম
- ইসির প্রতীকে যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- "রাজনীতি নয়, অতীত কর্মকাণ্ড ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগ হত্যা"
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ‘অবরুদ্ধ’ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
- গোপালগঞ্জ যেন মুজিববাদীদের আশ্রয়কেন্দ্র না হয়ে ওঠে : নাহিদ ইসলাম
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- "‘নৌকা’ মার্কাটাকে কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে পাঠালেন"
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ছাত্রলীগের আগুন-ভাঙচুর
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- আবু সাঈদ স্মরণে আজ জুলাই শহীদ দিবস
- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সব সময়ই ভূমিকা রেখেছে: সালাহউদ্দিন
- ‘চিলড্রেন্স পার্টি’র কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই: মির্জা আব্বাস
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতেই হবে: মির্জা ফখরুল
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- মধ্যরাতে মিছিল নিয়ে ফের রাজপথে নারীরা
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের ঢাকার জোন ও কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পাঁচ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে অপমান করলেন ট্রাম্প
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় নিহত ছাড়াল ৫৮ হাজার
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- "হাসিনা অন্তত ডামি-টামি করেছে, আর এরা বলে ইলেকশনেরই দরকার নেই"
- মোদীকে হাড়িভাঙ্গা আম উপহার পাঠাচ্ছেন ড. ইউনূস
- বিএনপি-তারেকের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত চক্রান্ত চলছে: ফখরুল
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- ইসলামী ব্যাংকের ঢাকার জোন ও কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
