টাকা না পাওয়ায় আশিক মাদক মামলায় জেলে

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : টাকা না পেয়ে ডেইলি অবজারভারে ফটো সাংবাদিক আশিক মোহাম্মদের পকেটে ইয়াবা ঢুকিয়ে জেলে পাঠিয়েছে পুলিশ, এমনই অভিযোগ করেছেন তার পরিবার ও সহকর্মীরা। ঘটনাটি ঘটে ঈদুল ফিতরের পরদিন গত ২৭ জুন দিবাগত রাতে।
আশিকের বাবা অসুস্থ প্রবীণ ফটো সাংবাদিক ফরহাদ হোসেন। মা গৃহিনী। বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান আশিক মধ্যরাতে রাজধানীর রামপুরায় একটি অনুষ্ঠান শেষে দক্ষিণ বনশ্রীর বাসায় ফিরছিলেন। রামপুরা থেকে বনশ্রী রাস্তা খারাপ থাকায় তিনি শান্তিনগর হয়ে বাসায় ফিরছিলেন। পথিমধ্যে শান্তিনগর বাজারের বিসমিল্লাহ হোটেলের সামনে তাকে আটকায় পল্টন থানার টহল পুলিশ।
এরপর পুলিশ তাকে তল্লাশি করে। তিনি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেন। কিন্তু কিছু না পেলেও পুলিশ তাকে আটক করেছে বলে জানায় আশিকের স্বজনরা।
তারা আরও জানায়, পরবর্তী সময়ে আশিক ছাড়াও ভিন্ন ভিন্নস্থান থেকে আটক আরও দুই জনের বিরুদ্ধে ইয়াবা রাখার অভিযোগ এনে মাদকদ্রব্য প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করে পুলিশ।
আশিক মোহাম্মদের মা আশিয়া বেগম বলেন, এক লাখ টাকা না দেওয়ায় আমার ছেলের পকেটে ইয়াবা ট্যাবলেট ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। চক্রান্ত করে আমার ছেলেকে ফাঁসিয়ে জেলে পাঠিয়েছে পুলিশ। তার সঙ্গে কোনো ইয়াবা ট্যাবলেট ছিলো না। তিনি আরও বলেন, ২৭ জুন (ঈদের পরদিন) আমার ছেলে রাত ১২ টার পর তার বন্ধুর সঙ্গে দেখা করে বাসায় ফেরার সময়। টহল পুলিশের একটি দল শান্তিনগর কাঁচাবাজারের কাছে আশিকের মটরসাইকেল থামায়। সেখানে তার সাথে পুলিশের কথাবার্তা এবং তর্কবিতর্ক হয়। পুলিশ তার মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় এবং মারধর করে ভ্যানে তোলে। বিভিন্ন জায়গায় ঘোরানোর পর রাত দুইটার দিকে তাকে থানায় নিয়ে যায়। সেখানে আর এক দফা মারধর করলে তার নাকমুখ দিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয়। এরপর তাকে বলা হয় যে এক লাখ টাকা দিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। নইলে মাদকের মামলার আসামী হিসেবে কোর্টে চালান দেওয়া হবে। আশিক বলে যে, সে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে পারবে। এর বেশি দেওয়ার সামর্থ্য তার নেই।
আশিয়া বেগম বলেন, ঘটনার পর দিন ভোরে আমার ছেলে আমাকে ফোন করে বলে আম্মু আমাকে পুলিশে ধরেছে আমি বললাম কেনো ধরেছে? আশিক বলে আমার কাছে নাকি ইয়াবা পাওয়া গেছে! আম্মু বিশ্বাস কর আমার কাছে ইয়াবা ছিলো না। আমাকে ইয়াবার কথা বলা হচ্ছে। এখন আমার কাছে এক লাখ টাকা দাবি করছে, যদি না দেই তাহলে আমাকে ছাড়বে না, মামলা দেওয়া হবে। এই বলে কল কেটে দেওয়া হয়। এরপর আমি আশিকের এক বন্ধুকে নিয়ে থানায় যাই ততক্ষণে ওরে পকেটে ইয়াবা পাওয়া গেছে এই অভিযোগ লাগিয়ে মামলা দিয়ে তাকে কোর্টে চালান করে পুলিশ।
তিনি বলেন, পরে ছেলেকে কোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। কোর্টে নিয়ে যাওয়ার পরে এক পুলিশ আমাকে ডেকে বলে আপনি কি আশিকের আম্মু? আপনার ছেলের সাথে পুলিশের কোনো শত্রুতা আছে? আমি বললাম, জানিনা। তাহলে কেনো তাকে মাদকের মামলা দেওয়া হয়েছে?
ডেইলি অবজারভার পত্রিকার চীফ রিপোর্টার পুলক ঘটক ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সাংবাদিকতায় যারা অনেকদিন আছেন তারা সবাই ফটো সাংবাদিক ফরহাদ হোসেনকে জানেন। তিনি ডেইলি নিউ নেশনে আমার সহকর্মী ছিলেন। অনেকদিন যাবত ফরহাদ ভাইকে জাতীয় প্রেসক্লাবসহ সাংবাদিকতার কোনো অঙ্গনেই দেখা যায় না। তিনি পক্ষাঘাতগ্রস্ত এবং আট বছর যাবত শয্যাশায়ী। একটি মাত্র সন্তান, আশিক মোহাম্মদ বাবার পেশা বেছে নিয়েছে। মেধাবী ফটো সাংবাদিক আশিক বর্তমানে ডেইলি অবজারভারে কর্মরত। ফরহাদ ভাই যেমন নিরীহ এবং শান্ত স্বভাবের, তার ছেলে আশিক মোহাম্মদও তেমনি। পেশার বাইরে বাবার চিকিৎসা খরচ যোগানো, মায়ের ভরণপোষণ, বাসাভাড়া ইত্যাদির বাইরে আর কোনো কিছু নিয়ে তার মধ্যে কখনো কোনো উদ্বেগ দেখিনি। সহকর্মীদের আর সবার মত আশিকও ঈদের ছুটিতে ছিল। ঈদের পর সে আর পত্রিকায় যোগ দেয়নি। হঠাৎ নিরুদ্দেশ! সহকর্মীদের কেউ জানেনা সে কোথায়। এক, দুই করে পুরো সপ্তাহ অফিসে অনুপস্থিত থাকায় আমরা তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করি। ফরহাদ ভাই খুব একটা কথাবার্তা বলতে পারেন না। আশিকের বৃদ্ধা মা কাঁদতে কাঁদতে আমাদের চিফ ফটোগ্রাফার জীবন আমীরকে জানান তাদের ছেলে ঈদের পরদিন থেকে নিখোঁজ। “কয়েকদিন আগে থানা থেকে একজন পুলিশ ফোন করেছিল। তিনি জানিয়েছেন আশিক ইয়াবা’র মামলায় জেলে আছে। ঐ পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিল আপনার ছেলের সাথে কোনো পুলিশ অফিসারের শত্রুতা আছে কি না? আমি বলেছি, এমন কোনো শত্রুতার কথা জানি না। জবাবে তিনি বলেন, তাহলে এরকম একটা মামলা দিল কেন?” ঘটনাটি জানার পর আমাদের গোটা অফিস হতভম্ব হয়ে যায়। আমাদের আশিক ইয়াবা ব্যবসায়ী! আশিক যদি এরকম অপরাধে যুক্ত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে চাকরি থেকে সাসপেন্ড করা দরকার। আর যদি সে নিরাপরাধ হয়ে থাকে তাহলে তার পাশে দাঁড়ানো উচিৎ। পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমরা ডেইলি অবজারভারের পক্ষ থেকে বিষয়টির খোঁজ খবর নিতে শুরু করি। আমি একাধিক রিপোর্টার এবং ফটোগ্রাফারকে দায়িত্ব দেই প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনের। আশিকের পরিবার, বন্ধুবান্ধব, পরিচিতজন এবং পুলিশসহ অনেকের কাছে তার ব্যাপারে খোঁজ খবর নেওয়া হয়। জেলখানায় আশিকের সাথে আমাদের তিনজন সাংবাদিক দেখা করেন। আমি নিজেও চারজন পুলিশের সাথে কথা বলেছি। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ২৭ জুন (ঈদের পরদিন) রাত ১২ টার পর টহল পুলিশের একটি দল শান্তিনগর কাঁচাবাজারের কাছে আশিকের মটর সাইকেল থামায়। সেখানে তার সাথে পুলিশের কথাবার্তা এবং তর্কবিতর্ক হয়। পুলিশ তার মোবাইল ফোন কেড়ে নেয় এবং মারধর করে ভ্যানে তোলে। বিভিন্ন জায়গায় ঘোরানোর পর রাত দুইটার দিকে তাকে থানায় নিয়ে যায়। সেখানে আর এক দফা মারধর করলে তার নাকমুখ দিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয়। এরপর তাকে বলা হয় যে এক লাখ টাকা দিলে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। নইলে মাদকের মামলার আসামী হিসেবে কোর্টে চালান দেওয়া হবে। আশিক বলে যে সে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে পারবে। এর বেশি দেওয়ার সামর্থ্য তার নেই। পরদিন আশিকের পকেটে ইয়াবা পাওয়া গেছে এই অভিযোগ লাগিয়ে তাকে কোর্টে চালান করে পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই মিজানুর রহমানের সাথে আমি কথা বলেছি। এর আগে আমাদের আরো কয়েকজন প্রতিবেদক তার সাথে কথা বলেছে। তিনি একেকজনকে একেক কথা বলেছেন। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম, “আপনি কি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে আশিকের পরিবারের সাথে কথা বলেছিলেন কিংবা কোনো খোঁজখবর নিয়েছিলেন?” তিনি বলেছেন, “না।” আশিক অবজারভারের ফটো সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। আপনি কি অবজারভার অফিসে খোঁজ নিয়েছেন, কিংবা অবজারভারে তার কোনো সহকর্মীর সাথে কথা বলেছেন? তিনি উত্তরে বলেছেন, “না।” আশিকের বন্ধুবান্ধব, আত্মিয়স্বজন কিংবা তার পরিমণ্ডলের কারও সাথে কোনো কথা বলেছেন? উত্তরে তিনি বললেন, “ভাই শোনেন, মাদকের মামলায় এসব খোঁজ নেওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় না। কারও কাছে মাদকদ্রব্য পাওয়া গেলে সেটাই যথেষ্ট।” আমি বলেছিলাম, “একজন ব্যক্তি সাংবাদিক পরিচয় দিল, কিন্তু সে আদৌ সাংবাদিক কি না সেটাও কি জানার প্রয়োজন নেই? তার পরিবার এবং অফিসকে জানানোরও কি কোনো প্রয়োজন নেই? তাকে আটকের কথা এবং তার সাথে ইয়াবা দিয়ে তাকে আদালতে পাঠানোর অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, “এসব আশরাফ সাহেবকে বলেন। আমি এসবের কিছুই জানি না। এএসআই আশরাফ তাকে ধরেছে। কিভাবে ধরা হয়েছে, কি পাওয়া গেছে এর সবই তার বর্ণনা। আমি শুধু আমার দায়িত্ব পালন করেছি। জিজ্ঞেস করেছিলাম, “আশিকের মোবাইল ফোন এবং মটরসাইকেল কোথায় আছে?” উত্তরে তিনি বললেন, “আশারাফের কাছে আছে।” জিজ্ঞেস করলাম, “তিনি এসব থানায় জমা দেননি?” উত্তরে বললেন, “না দেয়নি।” আমি বললাম, “আশিক যদি মাদক ব্যবসায়ী হয় তাহলে তো তার সাথে একটি গ্যাং জড়িত থাকার কথা। কাদের সাথে তার যোগাযোগ, সেদিন সে কার সাথে কথা বলেছিল, এসব খোঁজ করেননি? উত্তরে তিনি বলেন, “মোবাইল কললিষ্ট চেক করি নাই। আশরাফের কাছে মোবাইল পেলে বিষয়টি দেখব।” আশিকের কাছ থেকে এক লাখ টাকা দাবি করার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি সেই অভিযোগ অস্বীকার করেন। আমাদের আরেক সহকর্মীর সাথে আলোচনায় এই তদন্তকারী কর্মকর্তা বলেছেন, “ওকে ছেড়ে দেওয়া যেত। কিন্তু মারধর করার পর তার চোখমুখ দিয়ে রক্ত পড়তেছিল। ঐ অবস্থায় ছেড়ে দিলে, সাংবাদিক মানুষ, যদি বিষয়টা অন্যদিকে গড়ায়- এই জন্য ওকে কোর্টে চালান করা হয়েছে।” আশিককে আটককারী এএসআই আশরাফকেও এসব বিষয় জিজ্ঞাসা করেছিলাম। তিনি যথারীতি একই ধরণের উত্তর দিয়েছেন। তাকে বলেছিলাম, আশিকের কাছে কতগুলো ইয়াবা পাওয়া গেছে। উত্তরে বললেন, “এটা আমার মনে নাই। সিজার লিষ্ট দেখে বলতে হবে।” এক পর্যায়ে তাকে বলেছিলাম, “ভাই, একজন লোক সাংবাদিক পরিচয় দিল। তাকে মারধর করলেন এবং শেষে ইয়াবা ব্যবসায়ী হিসেবে ধরিয়ে দিলেন। লোকটা আদৌ সাংবাদিক কিনা তার খোঁজও নিলেন না? অবজারভারকে না জানান, আপনাদের পরিচিত দু’একজন সাংবাদিকের কাছেওতো খোঁজ নিতে পারতেন। ঈদের ছুটির মধ্যে গোপনে এরকম একটা কাজ করলেন?” উত্তরে তিনি বলেন, আপনাকে আর কি বলব! সে যে রকম ব্যবহার করেছিল! সে পুলিশকে পুলিশই মনে করেনা।” আমি বললাম, “হ্যা ভাই আপনারা পুলিশ, আর আমরা দেশের নাগরিকরা আপনাদের অনুগত। আপনাদের অনেক ক্ষমতা।”
আশিককে আটককারী এএসআই আশরাফ দ্য রিপোর্টকে জানান, তিনি অসুস্থ। কাউকে ফাঁসানো হয়নি। তারা ২ জন ছিলো, এক মটরবাইকে। তাদের দুজনের কাছে ১০ পিছ করে ২০ পিছ ইয়াবা পাওয়া গেছে। আমি তাকে ফাঁসাতে যাব কেন!
এদিকে এক অনুষ্ঠানে শনিবার দুপুরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) একেএম শহীদুল হক বলেছেন, ডেইলি অবজারভারের ফটো সাংবাদিক আশিককে মিথ্যা মামলা দেওয়ার বিষয়ে পুলিশের কেউ দায়ি থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।
(দ্য রিপোর্ট/এমএসআর/এআরই/জুলাই ০৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- সোমবার থেকে এনবিআরে ফের কলম বিরতির ঘোষণা
- ত্রিপক্ষীয় বৈঠক নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও: শরীয়তপুরের সেই জেলা প্রশাসক ওএসডি
- হল ত্যাগ না করার সিদ্ধান্ত ঢাকা মেডিকেল শিক্ষার্থীদের, চলবে কর্মসূচি
- নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের: ড. ইউনূস
- সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা
- ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
- ইসলামী ব্যাংকে মাসব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রোগ্রাম সম্পন্ন
- গাজায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- ব্যাংকের আর্থিক নিরীক্ষায় স্বাধীনতা ছিল না : আইসিএবি
- ২২ জুন চীন সফর যাচ্ছে বিএনপির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল
- সবজিতে স্বস্তি, মুরগি ও মাছের বাজার চড়া
- ‘রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে’
- ‘বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর’
- এবার ইসরায়েলের আরেকটি শহরে ভয়াবহ আঘাত হেনেছে ইরান
- তারেক রহমান মানুষের স্বপ্ন পূরণের ব্যক্তিত্বে রূপান্তরিত হয়েছেন : দুদু
- সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে সেনাবাহিনী
- ৫ আগস্টের আগেই জুলাই ঘোষণাপত্র
- রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিবর্তনে দলগুলো একমত: আলী রীয়াজ
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের নতুন আইটি অফিসারদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
- তাজনূভা জাবীনকে জড়িয়ে প্রোপাগান্ডা চালানোয় কঠোর বার্তা দিল এনসিপি
- ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুর উচ্চঝুঁকি তিন জেলায়
- মাইলফলক ছোঁয়া হলো না, আক্ষেপ নিয়ে শেষ বাংলাদেশের ইনিংস
- সিপিএলে ফিরছেন সাকিব, খেলবেন অ্যান্টিগার হয়ে
- জেরুজালেম ও তেল আবিবে বিস্ফোরণ
- পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
- ইরান-ইসরাইল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত না হওয়ার দাবিতে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও: শরীয়তপুরের সেই জেলা প্রশাসক ওএসডি
- নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের: ড. ইউনূস
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- ত্রিপক্ষীয় বৈঠক নিয়ে যা জানাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- হল ত্যাগ না করার সিদ্ধান্ত ঢাকা মেডিকেল শিক্ষার্থীদের, চলবে কর্মসূচি
- ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
- সোমবার থেকে এনবিআরে ফের কলম বিরতির ঘোষণা
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
