রোহিঙ্গা নিশ্চিহ্নে নেমেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : সরকারি মদদে মিয়ানমারের রাখাইন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সবচেয়ে নিপীড়িত মুসলিম জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গাদের নিশ্চিহ্ন করতে নতুন করে তাণ্ডব শুরু করেছে। স্থানীয় উগ্রপন্থী বৌদ্ধদের সঙ্গে একযোগে হামলায় অংশ নিয়েছে সরকারি বাহিনীও। এতে রোহিঙ্গারা জীবন বাঁচাতে পালিয়ে আসছে বাংলাদেশ সীমান্তে।
গত শনিবার (২৬ আগস্ট) রাত থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্তে ঢুকতে শুরু করেছে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তের জলপাইতলি এলাকায় প্রায় কয়েক’শ রোহিঙ্গা ত্রিপল টানিয়ে থাকতে শুরু করেছে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্তে কেউবা এসেছেন মুমূর্ষ শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে কেউবা আবার গুলিবিদ্ধ অবস্থায়। কেউ এসেছেন বয়োবৃদ্ধ মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে।
এছাড়া মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের উপর কোন বাছবিচার ছাড়াই গুলি করছে। শিশুদেরও রেহাই দিচ্ছে না তারা। বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ, শিশু যেই হোক না কেন সেনাবাহিনীদের বুলেটের শিকার হচ্ছে। অতর্কিতে অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি। শুক্রবার (২৫ আগস্ট) থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, মংডু, বুথিডায়ুং ও রাথেডায়ুং শহর ঘিরে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরু করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। এ তিন অঞ্চলে প্রায় ৮০ হাজার লোকের বসবাস। সেখানে মংডুর বাসিন্দা আজিজ খান বলেন, ‘শুক্রবার সকালে সেনাবাহিনী তাদের গ্রামে হানা দেয় এবং নির্বিচারে গুলি চালাতে থাকে। সরকারি বাহিনী ও সেনাবাহিনী তাদের গ্রামের ১১ জনকে হত্যা করে। যা কিছু নড়াচড়া করছিল এমন সবকিছুতেই তারা গুলি চালাতে থাকে। এরপর কিছু সেনা ঘরবাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়।’
১৭৮৪ সালে বার্মার তৎকালীন রাজা আরাকান দখলের পর থেকে রোহিঙ্গাদের দীর্ঘ ভাগ্যবিড়ম্বনার শুরু। ১৭৯৯ সালে ৩৫ হাজারেরও বেশি মানুষ বার্মিজদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে আরাকান থেকে নিকটবর্তী চট্টগ্রাম অঞ্চলে চলে আসে। ওই সময় আরাকানের হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল।
ব্রিটিশরা এ অঞ্চল ছেড়ে যাওয়ার পর ১৯৬২ সালে বার্মার সামরিক জান্তা দেশটির ক্ষমতা দখল করে। মূলত এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের ওপর রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে।
১৯৭০ সালে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব সনদ দেওয়া বন্ধ করে দেয় বার্মিজ কর্তৃপক্ষ। ১৯৭৪ সালে তাদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
১৯৭৭ সালে অপারেশন নাগামিন বা ড্রাগন কিং নামে একটি অভিযান শুরু করে মিয়ানমার সরকার। তখন দাবি করা হয়েছিল এর উদ্দেশ্য হচ্ছে কোনও বিদেশি মিয়ানমারে অবস্থান করছেন কিনা তা যাচাই করা। তবে প্রকৃতপক্ষে এটি রোহিঙ্গা বিরোধী অভিযানে পরিণত হয়। সে সময় আড়াই লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।
১৯৮২ সালে মিয়ানমার নাগরিক আইন জারি করে। ওই আইনে দেশটিতে বসবাসরত ১৩৫টি জাতিকে স্বীকার করে নিলেও রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করা হয়। এই আইন এখনও বলবৎ আছে। রোহিঙ্গারা সরকারি অনুমতি ছাড়া কোথাও ভ্রমণ করতে পারেন না। জমির মালিকানা অর্জন করতে পারেন না। দুইটির বেশি সন্তান না নেওয়ার অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হয়।
১৯৯১ সালে ‘রাখাইনে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে’ সরকারিভাবে দ্বিতীয় দফায় শুরু হয় রোহিঙ্গাবিরোধী অভিযান। সে সময় প্রায় আড়াই লাখ রোহিঙ্গা আবার বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
১৯৯২ সালের শেষদিকে এবং ১৯৯৩ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী এ চুক্তি স্বাক্ষরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৯৯৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে প্রায় দুই লাখ ৩৬ হাজার রোহিঙ্গা মিয়ানমারে ফেরত যান। রোহিঙ্গাদের শেষ ব্যাচটি ২০০৫ সালে ফেরত যায়। সে সময় থেকে বাংলাদেশে থেকে ফিরে যায় প্রায় ৩৩ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী।
২০১২ সালের রোহিঙ্গাবিরোধী দাঙ্গায় নিহত হন শতাধিক রোহিঙ্গা। গৃহহীন মানুষের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে যায়। সে সময় লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর বার্মিজ পুলিশ অভিযোগ করে, শতাধিক জঙ্গি (রোহিঙ্গা) তাদের সীমান্তবর্তী তিনটি ঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ৯ পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে। এ সময় পাল্টা হামলায় আট হামলাকারীও নিহত হয়। পুলিশের দাবি, রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন নামের একটি সামরিক গোষ্ঠী এ হামলা চালিয়েছে। পরদিন ১০ অক্টোবর রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় মানবাধিকার সংস্থাগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। বিভিন্ন শহরে সেনা মোতায়েন করা হয়।
৯ অক্টোবর মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় স্বাধীনতাকামী রোহিঙ্গাদের দায়ী করে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে শুরু হয় নতুন করে জাতিগত নিধনযজ্ঞ। সে সময় জীবন বাঁচাতে দলে দলে বাংলাদেশে ছুটে আসে রোহিঙ্গারা। সরকারি হিসাবে বাংলাদেশে বর্তমানে চার লাখ রোহিঙ্গার বসবাস।
২০১৭ সালের জানুয়ারির গোড়ার দিকে বার্মিজ পুলিশ কর্তৃক রোহিঙ্গাদের ওপর নির্মম নির্যাতনের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে দেখা যায়, সারি বেঁধে বসে থাকা রোহিঙ্গাদের ঘিরে আছে পুলিশ সদস্যরা। এক পর্যায়ে একজন পুলিশ কর্মকর্তা এক রোহিঙ্গাকে মারধর করতে শুরু করে। আরেক কর্মকর্তা এসে লাথি মারে তার মুখে। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও মারধর করতে থাকে পুলিশ সদস্যরা। এক পুলিশ কর্মকর্তার ধারণ করা এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে দুনিয়াজুড়ে সমালোচনার মুখে পড়ে মিয়ানমার সরকার। চাপের মুখে আইন ভঙ্গকারী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।
জানুয়ারির শেষ দিকে সফররত কফি আনান কমিশনের সদস্যরা জানান, রাখাইন প্রদেশে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসা ৮০ শতাংশ নারী মিয়ানমারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে আলাপকালে তারা এ তথ্য দেন। ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)-এর এক প্রতিবেদনেও একই রকমের তথ্য উঠে আসে। এতে বলা হয়, ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে রোহিঙ্গা নারীরা এমন সহিংসতার শিকার হয়েছেন।
২১ জানুয়ারি মিয়ানমারের মংডুতে কর্তৃপক্ষের ঘনিষ্ঠ স্থানীয় তিন রোহিঙ্গা মুসলিমের মরদেহের সন্ধান মিলে। এ ঘটনায় নাগরিক অধিকারের জন্য লড়াই করা রোহিঙ্গা দলগুলোকে দায়ী করে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
মার্চে বার্মিজ পুলিশের হাতে আটক ৪২৩ জন রোহিঙ্গার একটি তালিকা প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স। ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর থেকে আটক হওয়া এসব ব্যক্তিদের ১৩ শিশুও ছিল। ছিলেন ৭৫ বছরের বৃদ্ধও। ওই প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিষয়টি স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ। বার্মিজ পুলিশের একজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, রোহিঙ্গা হামলাকারীদের সঙ্গে যারা সহযোগিতা করছে তাদেরই পুলিশ গ্রেফতার করছে। সে শিশুই হোক আর যা-ই হোক। তারা অপরাধী কিনা; সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার আমাদের নয়। এটা আদালতের বিষয়।
এপ্রিলে বিবিসি’কে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রোহিঙ্গাদের ওপর জাতিগত নিধনযজ্ঞ চালানোর কথা অস্বীকার করেন দেশটির ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী নোবেলজয়ী অং সান সু চি। তিনি বলেন, ‘রাখাইনে কিছু সহিংসতা চলছে। সেখানে মুসলমানরাও মুসলমানদের হত্যা করছে। তবে আমি মনে করি না, সেখানে জাতিগত নিধনযজ্ঞ চলছে। প্রকৃত অবস্থা বোঝাতে একটি অত্যন্ত কঠিন একটি শব্দ।’
মে মাসে বার্মিজ সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যে হত্যা, ধর্ষণ বা নির্যাতনের যে গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল তা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার।
২৭ জুন রাখাইন রাজ্যের পুলিশ প্রধান সেইন লুইন ঘোষণা করেন, মুখোশধারী হামলাকারীদের ব্যাপারে নিরাপত্তা বাহিনী ‘উচ্চ সতর্ক’ অবস্থান নিয়েছে।
৪ জুলাই রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিটওয়ের রাস্তায় সাত রোহিঙ্গাকে দেখতে পেয়ে তাদের ওপর হামলে পড়ে একদল উগ্রপন্থী বৌদ্ধ। তাদের দিকে ইট-পাথর ছুঁড়ে মারে হামলাকারীরা। এতে একজন নিহত হন। আহত হন ছয়জন। সিটওয়ে শহরের বাইরে একটি ক্যাম্পে থাকতেন ওই সাত রোহিঙ্গা। শহরের একটি আদালতে এক মামলায় সাক্ষ্য দিতে তারা ক্যাম্প ছাড়ার অনুমতি পেয়েছিলেন। সাক্ষ্য দেওয়া শেষে তারা স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নৌকা কিনতে সেখানে যেতে পুলিশের সাহায্য চান। ওই নৌকা কেনার সময়ই তাদের ওপর হামলে পড়ে উগ্রপন্থীরা।
৬ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত শেষ করার ঘোষণা দেয় রোহিঙ্গা নির্যাতন নিয়ে গঠিত মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় তদন্ত কমিশন। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয, সেনাবাহিনীসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের খুন, ধর্ষণ এবং তাদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের কোনও প্রমাণ মেলেনি। তাদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধনযজ্ঞের অভিযোগ ভিত্তিহীন।
২৪ আগস্ট মিয়ানমার সরকার এক বিবৃতিতে দাবি করে, রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহীরা ২৪টি পুলিশ চেকপোস্টে সমন্বিত হামলা চালিয়েছে। রাতভর সংঘর্ষে ৮০ বিদ্রোহীসহ (রোহিঙ্গা) ৯৮ জন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় রোহিঙ্গাদের ওপর নতুন করে তাণ্ডব শুরু করে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী। নির্বিচার খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ থেকে বাঁচতে এরইমধ্যে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন সহস্রাধিক রোহিঙ্গা।
(দ্য রিপোর্ট/কেএনইউ/আগস্ট ২৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- টিউলিপকে এবার দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার দাবি দুর্নীতিবিরোধী জোটের
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর