রোহিঙ্গা নিশ্চিহ্নে নেমেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : সরকারি মদদে মিয়ানমারের রাখাইন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সবচেয়ে নিপীড়িত মুসলিম জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গাদের নিশ্চিহ্ন করতে নতুন করে তাণ্ডব শুরু করেছে। স্থানীয় উগ্রপন্থী বৌদ্ধদের সঙ্গে একযোগে হামলায় অংশ নিয়েছে সরকারি বাহিনীও। এতে রোহিঙ্গারা জীবন বাঁচাতে পালিয়ে আসছে বাংলাদেশ সীমান্তে।
গত শনিবার (২৬ আগস্ট) রাত থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্তে ঢুকতে শুরু করেছে। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তের জলপাইতলি এলাকায় প্রায় কয়েক’শ রোহিঙ্গা ত্রিপল টানিয়ে থাকতে শুরু করেছে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন সীমান্তে কেউবা এসেছেন মুমূর্ষ শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে কেউবা আবার গুলিবিদ্ধ অবস্থায়। কেউ এসেছেন বয়োবৃদ্ধ মা-বাবাকে সঙ্গে নিয়ে।
এছাড়া মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের উপর কোন বাছবিচার ছাড়াই গুলি করছে। শিশুদেরও রেহাই দিচ্ছে না তারা। বৃদ্ধ, নারী-পুরুষ, শিশু যেই হোক না কেন সেনাবাহিনীদের বুলেটের শিকার হচ্ছে। অতর্কিতে অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি। শুক্রবার (২৫ আগস্ট) থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৮০০ জন নিহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, মংডু, বুথিডায়ুং ও রাথেডায়ুং শহর ঘিরে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান শুরু করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। এ তিন অঞ্চলে প্রায় ৮০ হাজার লোকের বসবাস। সেখানে মংডুর বাসিন্দা আজিজ খান বলেন, ‘শুক্রবার সকালে সেনাবাহিনী তাদের গ্রামে হানা দেয় এবং নির্বিচারে গুলি চালাতে থাকে। সরকারি বাহিনী ও সেনাবাহিনী তাদের গ্রামের ১১ জনকে হত্যা করে। যা কিছু নড়াচড়া করছিল এমন সবকিছুতেই তারা গুলি চালাতে থাকে। এরপর কিছু সেনা ঘরবাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়।’
১৭৮৪ সালে বার্মার তৎকালীন রাজা আরাকান দখলের পর থেকে রোহিঙ্গাদের দীর্ঘ ভাগ্যবিড়ম্বনার শুরু। ১৭৯৯ সালে ৩৫ হাজারেরও বেশি মানুষ বার্মিজদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে আরাকান থেকে নিকটবর্তী চট্টগ্রাম অঞ্চলে চলে আসে। ওই সময় আরাকানের হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল।
ব্রিটিশরা এ অঞ্চল ছেড়ে যাওয়ার পর ১৯৬২ সালে বার্মার সামরিক জান্তা দেশটির ক্ষমতা দখল করে। মূলত এরপর থেকেই রোহিঙ্গাদের ওপর রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে।
১৯৭০ সালে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব সনদ দেওয়া বন্ধ করে দেয় বার্মিজ কর্তৃপক্ষ। ১৯৭৪ সালে তাদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
১৯৭৭ সালে অপারেশন নাগামিন বা ড্রাগন কিং নামে একটি অভিযান শুরু করে মিয়ানমার সরকার। তখন দাবি করা হয়েছিল এর উদ্দেশ্য হচ্ছে কোনও বিদেশি মিয়ানমারে অবস্থান করছেন কিনা তা যাচাই করা। তবে প্রকৃতপক্ষে এটি রোহিঙ্গা বিরোধী অভিযানে পরিণত হয়। সে সময় আড়াই লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।
১৯৮২ সালে মিয়ানমার নাগরিক আইন জারি করে। ওই আইনে দেশটিতে বসবাসরত ১৩৫টি জাতিকে স্বীকার করে নিলেও রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করা হয়। এই আইন এখনও বলবৎ আছে। রোহিঙ্গারা সরকারি অনুমতি ছাড়া কোথাও ভ্রমণ করতে পারেন না। জমির মালিকানা অর্জন করতে পারেন না। দুইটির বেশি সন্তান না নেওয়ার অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে হয়।
১৯৯১ সালে ‘রাখাইনে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্যে’ সরকারিভাবে দ্বিতীয় দফায় শুরু হয় রোহিঙ্গাবিরোধী অভিযান। সে সময় প্রায় আড়াই লাখ রোহিঙ্গা আবার বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
১৯৯২ সালের শেষদিকে এবং ১৯৯৩ সালের গোড়ার দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী এ চুক্তি স্বাক্ষরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
১৯৯৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে প্রায় দুই লাখ ৩৬ হাজার রোহিঙ্গা মিয়ানমারে ফেরত যান। রোহিঙ্গাদের শেষ ব্যাচটি ২০০৫ সালে ফেরত যায়। সে সময় থেকে বাংলাদেশে থেকে ফিরে যায় প্রায় ৩৩ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী।
২০১২ সালের রোহিঙ্গাবিরোধী দাঙ্গায় নিহত হন শতাধিক রোহিঙ্গা। গৃহহীন মানুষের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে যায়। সে সময় লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন।
২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর বার্মিজ পুলিশ অভিযোগ করে, শতাধিক জঙ্গি (রোহিঙ্গা) তাদের সীমান্তবর্তী তিনটি ঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ৯ পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে। এ সময় পাল্টা হামলায় আট হামলাকারীও নিহত হয়। পুলিশের দাবি, রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন নামের একটি সামরিক গোষ্ঠী এ হামলা চালিয়েছে। পরদিন ১০ অক্টোবর রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় মানবাধিকার সংস্থাগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। বিভিন্ন শহরে সেনা মোতায়েন করা হয়।
৯ অক্টোবর মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় স্বাধীনতাকামী রোহিঙ্গাদের দায়ী করে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে শুরু হয় নতুন করে জাতিগত নিধনযজ্ঞ। সে সময় জীবন বাঁচাতে দলে দলে বাংলাদেশে ছুটে আসে রোহিঙ্গারা। সরকারি হিসাবে বাংলাদেশে বর্তমানে চার লাখ রোহিঙ্গার বসবাস।
২০১৭ সালের জানুয়ারির গোড়ার দিকে বার্মিজ পুলিশ কর্তৃক রোহিঙ্গাদের ওপর নির্মম নির্যাতনের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এতে দেখা যায়, সারি বেঁধে বসে থাকা রোহিঙ্গাদের ঘিরে আছে পুলিশ সদস্যরা। এক পর্যায়ে একজন পুলিশ কর্মকর্তা এক রোহিঙ্গাকে মারধর করতে শুরু করে। আরেক কর্মকর্তা এসে লাথি মারে তার মুখে। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও মারধর করতে থাকে পুলিশ সদস্যরা। এক পুলিশ কর্মকর্তার ধারণ করা এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে দুনিয়াজুড়ে সমালোচনার মুখে পড়ে মিয়ানমার সরকার। চাপের মুখে আইন ভঙ্গকারী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।
জানুয়ারির শেষ দিকে সফররত কফি আনান কমিশনের সদস্যরা জানান, রাখাইন প্রদেশে নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আসা ৮০ শতাংশ নারী মিয়ানমারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে আলাপকালে তারা এ তথ্য দেন। ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)-এর এক প্রতিবেদনেও একই রকমের তথ্য উঠে আসে। এতে বলা হয়, ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে রোহিঙ্গা নারীরা এমন সহিংসতার শিকার হয়েছেন।
২১ জানুয়ারি মিয়ানমারের মংডুতে কর্তৃপক্ষের ঘনিষ্ঠ স্থানীয় তিন রোহিঙ্গা মুসলিমের মরদেহের সন্ধান মিলে। এ ঘটনায় নাগরিক অধিকারের জন্য লড়াই করা রোহিঙ্গা দলগুলোকে দায়ী করে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
মার্চে বার্মিজ পুলিশের হাতে আটক ৪২৩ জন রোহিঙ্গার একটি তালিকা প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স। ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর থেকে আটক হওয়া এসব ব্যক্তিদের ১৩ শিশুও ছিল। ছিলেন ৭৫ বছরের বৃদ্ধও। ওই প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিষয়টি স্বীকার করে কর্তৃপক্ষ। বার্মিজ পুলিশের একজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, রোহিঙ্গা হামলাকারীদের সঙ্গে যারা সহযোগিতা করছে তাদেরই পুলিশ গ্রেফতার করছে। সে শিশুই হোক আর যা-ই হোক। তারা অপরাধী কিনা; সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের এখতিয়ার আমাদের নয়। এটা আদালতের বিষয়।
এপ্রিলে বিবিসি’কে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রোহিঙ্গাদের ওপর জাতিগত নিধনযজ্ঞ চালানোর কথা অস্বীকার করেন দেশটির ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী নোবেলজয়ী অং সান সু চি। তিনি বলেন, ‘রাখাইনে কিছু সহিংসতা চলছে। সেখানে মুসলমানরাও মুসলমানদের হত্যা করছে। তবে আমি মনে করি না, সেখানে জাতিগত নিধনযজ্ঞ চলছে। প্রকৃত অবস্থা বোঝাতে একটি অত্যন্ত কঠিন একটি শব্দ।’
মে মাসে বার্মিজ সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, রাখাইন রাজ্যে হত্যা, ধর্ষণ বা নির্যাতনের যে গুরুতর অভিযোগ উঠেছিল তা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার।
২৭ জুন রাখাইন রাজ্যের পুলিশ প্রধান সেইন লুইন ঘোষণা করেন, মুখোশধারী হামলাকারীদের ব্যাপারে নিরাপত্তা বাহিনী ‘উচ্চ সতর্ক’ অবস্থান নিয়েছে।
৪ জুলাই রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিটওয়ের রাস্তায় সাত রোহিঙ্গাকে দেখতে পেয়ে তাদের ওপর হামলে পড়ে একদল উগ্রপন্থী বৌদ্ধ। তাদের দিকে ইট-পাথর ছুঁড়ে মারে হামলাকারীরা। এতে একজন নিহত হন। আহত হন ছয়জন। সিটওয়ে শহরের বাইরে একটি ক্যাম্পে থাকতেন ওই সাত রোহিঙ্গা। শহরের একটি আদালতে এক মামলায় সাক্ষ্য দিতে তারা ক্যাম্প ছাড়ার অনুমতি পেয়েছিলেন। সাক্ষ্য দেওয়া শেষে তারা স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নৌকা কিনতে সেখানে যেতে পুলিশের সাহায্য চান। ওই নৌকা কেনার সময়ই তাদের ওপর হামলে পড়ে উগ্রপন্থীরা।
৬ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে তদন্ত শেষ করার ঘোষণা দেয় রোহিঙ্গা নির্যাতন নিয়ে গঠিত মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় তদন্ত কমিশন। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয, সেনাবাহিনীসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের খুন, ধর্ষণ এবং তাদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের কোনও প্রমাণ মেলেনি। তাদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধনযজ্ঞের অভিযোগ ভিত্তিহীন।
২৪ আগস্ট মিয়ানমার সরকার এক বিবৃতিতে দাবি করে, রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহীরা ২৪টি পুলিশ চেকপোস্টে সমন্বিত হামলা চালিয়েছে। রাতভর সংঘর্ষে ৮০ বিদ্রোহীসহ (রোহিঙ্গা) ৯৮ জন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় রোহিঙ্গাদের ওপর নতুন করে তাণ্ডব শুরু করে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী। নির্বিচার খুন, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ থেকে বাঁচতে এরইমধ্যে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন সহস্রাধিক রোহিঙ্গা।
(দ্য রিপোর্ট/কেএনইউ/আগস্ট ২৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- সিরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩৫০ ছাড়াল
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- মধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরল বাংলাদেশ
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিন: ফারুক
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রেস উইং
- গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২০
- আবারো গোপালগঞ্জে যাব, গ্রামে-উপজেলায় কর্মসূচি করব: নাহিদ ইসলাম
- ইসির প্রতীকে যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- "রাজনীতি নয়, অতীত কর্মকাণ্ড ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগ হত্যা"
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ‘অবরুদ্ধ’ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
- গোপালগঞ্জ যেন মুজিববাদীদের আশ্রয়কেন্দ্র না হয়ে ওঠে : নাহিদ ইসলাম
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- "‘নৌকা’ মার্কাটাকে কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে পাঠালেন"
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ছাত্রলীগের আগুন-ভাঙচুর
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- আবু সাঈদ স্মরণে আজ জুলাই শহীদ দিবস
- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সব সময়ই ভূমিকা রেখেছে: সালাহউদ্দিন
- ‘চিলড্রেন্স পার্টি’র কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই: মির্জা আব্বাস
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতেই হবে: মির্জা ফখরুল
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- মধ্যরাতে মিছিল নিয়ে ফের রাজপথে নারীরা
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের ঢাকার জোন ও কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পাঁচ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে অপমান করলেন ট্রাম্প
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় নিহত ছাড়াল ৫৮ হাজার
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- "হাসিনা অন্তত ডামি-টামি করেছে, আর এরা বলে ইলেকশনেরই দরকার নেই"
- মোদীকে হাড়িভাঙ্গা আম উপহার পাঠাচ্ছেন ড. ইউনূস
- বিএনপি-তারেকের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত চক্রান্ত চলছে: ফখরুল
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
