সংবাদ বিশ্লেষণ
কীভাবে এবং কেন পাকিস্তানের সাহায্যে এগিয়ে এল রাশিয়া?

সিরাজুল ইসলাম, তেহরান থেকে : মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তান বিষয়ক যে নতুন নীতি ঘোষণা করেছেন তা যে পাকিস্তানকে টার্গেট করেই করা হয়েছে পাক সরকারের সামরিক ও বেসামরিক কর্তাদের সেকথা বুঝতে মোটেই বাকি নেই। এটা যেমন বুঝেছেন রাওয়ালপিন্ডির সেনা কর্মকর্তারা তেমনি বুঝতে পেরেছেন ইসলামাবাদের বেসামরিক কর্তৃপক্ষ। এমনকী এই দুই তরফ থেকে এমন আশংকাও উড়িয়ে দেয়া হচ্ছে না যে, ডোনাল্ড ট্রাম্প পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আরো বড় কিছু করতে পারেন।
গত ২১ আগস্ট ট্রাম্প নজিরহীনভাবে যে আফগান নীতি ঘোষণা করেছেন তাতে পাকিস্তানকে তিনি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিয়েছেন। ট্রাম্প বলেছেন, সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে পাকিস্তান এখন সহযোগিতা করছে না বরং তারা সন্ত্রাসীদেরকে মদদ দিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরো বলেছেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসীদের অভায়রণ্যে পরিণত হয়েছে; তিনি একথাও বলেছেন যে, সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে পাকিস্তানের ভূমিকা সন্তোষজনক নয় বরং এক্ষেত্রে ভারতের ভূমিকা প্রশংসনীয়। আফগান নীতি ঘোষণার সময় ট্রাম্প পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ারও ইঙ্গিত দিয়েছেন। অনেকে ধারণা করছেন, শাস্তিমূলক ব্যবস্থার মধ্যে থাকতে পারে- সামরিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা। কেউ কউ বলছেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সীমিত পরিসরে সামরিক হামলাও করতে পারে আমেরিকা।
ডোনাল্ড ট্রাম্প তার আফগান নীতি ঘোষণার মাধ্যমে পাক সরকারকে নতুন মিত্র বেছে নিতে বাধ্য করেছেন। ট্রাম্পের বক্তব্যের পর খুব দ্রুত যে দেশটি পাকিস্তানের পাশে ছুটে এসেছে সেটা হচ্ছে পুতিনের রাশিয়া। ট্রাম্পের আফগান নীতির বিষয়েও মস্কো নিজের রিজার্ভশনের কথা জানিয়েছে। শুধু তাই নয়, ওয়াশিংটনকে হুঁশিয়ার করে মস্কো বলেছে, পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে মারাত্মক আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হতে পারে যা আফগানিস্তানের জন্য নেতিবাচক পরিণতি বয়ে আনবে।
একই ধরনের বিবৃতি দিয়েছে চীন। অবশ্য, চীন হচ্ছে পাকিস্তানের দীর্ঘদিনের অনিবার্য কৌশলগত মিত্র এবং তার কাছ থেকে এ ধরনের বিবৃতি আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মস্কো? মস্কোর ভূমিকা এখানে অনেক বড় কিছু,অনেক বেশি গুরুত্ববহ। এখানে বড় ব্যাপারটা হচ্ছে- ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার পরপরই রাশিয়ার এগিয়ে আসা। একে পাকিস্তানের কূটনৈতিক পদক্ষেপের গুরুত্বপূর্ণ সফলতা বলে মনে করা হচ্ছে। পাকিস্তানের সরকারি কর্মকর্তারাও একই কথা বলছেন। পাক পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে সাংবাদিক কামরান ইউসুফ জানিয়েছেন সে কথা।
পাকিস্তানের ওই কর্মকর্তা জানান, আফগান বিষয়ক নতুন নীতি ঘোষণার পরপরই ইসলামাবাদ মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ করে। পাকিস্তান কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে রাশিয়াকে জানায় যে, জটিল এই পরিস্থিতিতে তাদের মস্কোর সমর্থন প্রয়োজন।
পাকিস্তানের এ অনুরোধে রাশিয়া ইসলামাবাদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে রাজি হয়।অথচ শীতলযুদ্ধের সময় রাশিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানের ছিল চরম বৈরিতা। বলা যায় মার্কিন বলয়ের দেশ হিসেবে রাশিয়ার জন্য পাকিস্তান ছিল শীর্ষ বৈরী দেশ।
ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার দু দিন পর ঘটেছে বেশ বড় ঘটনা। আফগানিস্তানে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত জামির কাবুলভ ওই দিন বলেন, “আলোচনার ক্ষেত্রে পাকিস্তান হচ্ছে এ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।” কাবুলভ আরো বলেন, পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করলে এ অঞ্চলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে এবং আফগানিস্তানের জন্য নেতিবাচক ফল বয়ে আনবে।
রাশিয়ার এমন বক্তব্যের পর পাকিস্তানের ওই কর্মকর্তা বলেন, “এটা কেবলমাত্র শুরু। আপনারা আগামী সপ্তাহগুলোতে এমন আরো অনেক ঘটনা দেখবেন।” তিনি দাবি করেছেন, আঞ্চলিক ঘটনা প্রবাহের ভেতরে পাকিস্তান অলস বসে নেই।
ট্রাম্পের আফগান নীতি ঘোষণার পরপরই পাকিস্তান কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করেছে। এ তৎপরতার মূল লক্ষ্য হচ্ছে আফগান সংকটের সমাধানের জন্য ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা। এর অংশ হিসেবে পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী খাজা আসিফ ট্রাম্পের বক্তব্যের পরপরই চীন, ইরান ও তুরস্ক সফর করেছেন। এসব সফরকে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রণালয় সফল বলে উল্লেখ করেছে। মন্ত্রণালয় দাবি করছে-খাজা আসিফের সফরে মতৈক্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই মতৈক্যের প্রধান দর্শন হচ্ছে-শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে আফগান সংকটের কোনো সমাধান হবে না;রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই কেবল সমাধান আসতে পারে। অর্থাৎ মার্কিন নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত চিন্তা করছে পাকিস্তান যা কিছুদিন আগেও কল্পনা করা ছিল দুষ্কর।
গত কয়েক বছর ধরে ইসলামাবাদ ও মস্কোর মধ্যে ধীরে ধীরে সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে দুই দেশ শীতল যুদ্ধের সময়কার মতপার্থক্যের কবরদিয়েছে এবং পরিবর্তনশীল ভূ-রাজনৈতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতিতে নিজেদের ভুলত্রুটি সংশোধন করে এক কাতারে ঠাঁই করে নিচ্ছে।এমন সময় এ সেতুবন্ধন তৈরি হচ্ছে যখন আঞ্চলিক রাজনীতিতে পাকিস্তান অনেকটা কোণঠাসা এবং আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের দ্বারা সমালোচিত। ইসলামাবাদ দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন চাপ মোকাবেলার জন্য রাশিয়ার সঙ্গে এমন উষ্ণ সম্পর্ক তৈরিরচেষ্টা করে আসছিল। সে কারণে মার্কিন চাপ সত্ত্বেও সিরিয়া যুদ্ধে কথিত আন্তর্জাতিক জোটে যোগ দেয় নি ইসলামাবাদ; সৌদি চাপে যোগ দেয় নি ইয়েমেন যুদ্ধে। সর্বশেষ সৌদি ও মার্কিন সরকার যৌথভাবে চাপ সৃষ্টি করে কথিত ইসলামি সামরিক জোটে যোগ দেয়ার জন্য। সেখানেও পাকিস্তান অত্যন্ত কৌশলী অবস্থান নিয়েছে এবং এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে জোটে যোগ দেয়ার ঘোষণা দেয় নি। আর এখন কার্যত সে জোট তো মারাই গেছে।
রাশিয়াও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পাকিস্তানকে দারুনভাবে শেল্টার দিয়েছে। ২০১৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ভারতের উরি সামরিক ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলার কয়েকদিন পর পাকিস্তান ও রাশিয়ার যৌথ সামরিক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। ভারতের অব্যাহত চাপ ও প্রচারণা সত্ত্বেও রাশিয়া ওই মহড়া বাতিল করে নি তখন। তারও আগে ভারতে অনুষ্ঠিত ব্রিক্স সম্মলেনের চূড়ান্ত ঘোষণায় পাকিস্তান-বিরোধী বক্তব্য থাকায় সে ঘোষণায় সই করতে রাজি হন নি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সঙ্গত কারণে ব্রিক্সের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সদস্য চীনও বেঁকে বসে তাতে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে ইসলামাবাদের কাছে রুশ সামরিক হেলিকপ্টার বিক্রির মধ্যদিয়ে। চিরকালীন মার্কিন বলয়ের দেশ পাকিস্তান ওই হেলিকপ্টার পাবে তা সামরিক ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছে বছর তিনেক আগেও নিতান্তই কল্পনার বিষয় ছিল। কিন্তু এখন তা একদমই বাস্তব। আঞ্চলিক ঘটনাপ্রবাহ যেভাবে এগুচ্ছে তাতে দিনে দিনে সে বাস্তবতা আরো বেশি প্রস্ফুটিত হয়ে উঠবে এবং রুশ-চীন-পাকিস্তান জোরালো আর্থ-রাজনৈতিক ও সামরিক বলয় গড়ে উঠবে। সে বলয়ে থাকতে পারে আঞ্চলিক আরেক প্রভাবশালী দেশ ইরান। থাকতে পারে ইরাক, তুরস্ক, সিরিয়া, কাতার ও লেবানন। এমন বলয় গড়ে উঠলে কার্যত মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার বিরাট অংশে মার্কিনিদের পা রাখার জায়গা থাকবে না। তাতে আমেরিকার আঞ্চলিক দুই মিত্র ইসরাইল ও সৌদি আরব সমূহ বিপদে পড়বে।#
লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, রেডিও তেহরান।
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
