৩৭ বছরেও সাতছড়ির পাম বাগান থেকে তেল উৎপাদন হয়নি
কাজল সরকার, হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে থাকা পাম বাগানটি অযত্ন ও অবহেলায় কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ৩শ’ ১০ একর ভূমিতে প্রায় অর্ধলক্ষাধীক পাম গাছ শুধু জাতীয় উদ্যানের ঐতিহ্য হয়ে দাড়িয়ে আছে। অযত্ন ও অবহেলায় কারণে কোন কাজে লাগছে না এই গাছগুলো। লাখ লাখ টাকা ব্যয় করে পাম বাগানটি সৃষ্টি করা হলেও, গাছগুলো থেকে তেল উৎপাদন সম্ভব হয়নি। এতে করে একদিকে যেমন উদ্যানের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে তেমনি সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।
তবে এ ব্যাপারে সাতছড়ি বন কর্তৃপক্ষের দাবি, বাংলাদেশের আবহাওয়া পাম গাছের অনুপযোগি হওয়ার কারণে এখান থেকে কোন ফল সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। যে ফলগুলো আসছে তা এখানকার জীবজন্তুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। যদিও পুরনো সমীক্ষা আর অনুসন্ধান বলছে অন্য কথা।
জানা যায়, বাংলাদেশে দৈনিক গড়ে ৬ হাজার মেট্রিকটন এবং বছরে ২১ লক্ষ ৯০ হাজার মেট্রিকটন ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে। যার সিংহভাগই আমাদের আমদানি করতে হয়। এর আনুমানিক মূল্য হচ্ছে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা। সেক্ষেত্রে পাম গাছ চাষে সার্বিকভাবে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র। দেশের ২২ লাখ টন ভোজ্যতেলের বর্তমান চাহিদা মেটাতে মাত্র তিন কোটি পাম গাছের উৎপাদন প্রয়োজন। পরিবেশগত দিক দিয়েও পাম অত্যন্ত পরিবেশ বান্ধব একটি উদ্ভিদ। প্রাকৃতিক দুর্যোগে এটি বাতাসের গতি রোধ করে বাতাসের ক্ষিপ্রতা কমিয়ে দেয়। ফলে লোকালয়ে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমান তুলনামূলকভাবে অনেক কম হয়। পাম গাছ দীর্ঘজীবী এবং শক্তিশালী গাছ হওয়ায় ঝড়সহ প্রাকৃতিক দূর্যোগ থেকে মানুষ ও সম্পদ রক্ষা করতে উপযোগী।
কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, পামওয়েল গাছ প্রথম আবিস্কৃত হয় মালয়েশিয়ায়। দেশটির মাটি ও আবহাওয়া পামওয়েল গাছের জন্য বিশ্বের সব চেয়ে উপযোগি ছিল। গত ৩৯ বছর ধরে বাংলাদেশের মাটি ও জলবায়ু পরীক্ষা করে দেখা গেছে এখানের মাটি ও আবহাওয়া পামওয়েল চাষের উপযোগী। কোনো কোনো স্থানে মালয়েশিয়ার চেয়েও পামের ভালো ফলন আশা করা যায়। বর্তমানে পাম ওয়েল গাছ বাংলাদেশের ফলন মালয়েশিয়ার তুলনায় দেড় থেকে দ্বিগুণ। বাংলাদেশে বছরে একটি গাছে ১০-১২টি কাঁদি ধরে। মালয়েশিয়াতে প্রতি কাঁদির ওজন হয় ২০-৪০ কেজি। আর বাংলাদেশে ৪০-৬০ কেজি পর্যন্ত হচ্ছে।
অনেক সমীক্ষার পর ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশে পামওয়েল চাষের সব চেয়ে উপযোগী স্থান হিসেবে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানকে নির্বাচিত করা হয়। পরে বন বিভাগের উদ্যোগে ওই এলাকার প্রায় ৩শ’১০ একর ভূমিতে ১০ হাজার পাম গাছ লাগানো হয়। এর মধ্যে ১৯৮২ সালে ১০০ একর, ১৯৮৩ সালে ১০০ একর এবং ১৯৮৪ সালে প্রায় ১১০ একর ভূমিতে এসব পাম বীজ লাগানো হয়। সেই সময় দেশে পাম বীজ না থাকায় সুদূর মালয়েশিয়া থেকে বীজ সংগ্রহ করা হয়। সেই সময় ১০ হাজার গাছ লাগানো হলেও বর্তমানে গাছ থেকে ফল পড়ে নতুন ছাড়া গজিয়ে সেখানে অর্ধলক্ষাধিকেরও বেশি গাছ রয়েছে।
অথচ রোপণের ৫ বছর পর থেকে ফল দেয়া শুরু হলেও দীর্ঘ ৩৭ বছর ধরে এখান থেকে কোন ফল সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে সাতছড়িতে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক পাম গাছ রয়েছে। পাম গাছগুলো পূর্ণতা পাবার পাশাপাশি সাতছড়িকে জাতীয় উদ্যান ঘোষণা করায় পর্যটকরা এখানে এসেই পাম গাছ দেখতে ভিড় জমান।
এক সময় পাম ফল থেকে তেল উৎপাদনের কোন কারখানা বাংলাদেশে না থাকায় এখান থেকে কোন তেল উৎপাদন করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু বর্তমানে পাম ফল থেকে তেল উৎপাদনের কারখানা বাংলাদেশে থাকার পরও এখান থেকে তেল উৎপাদন করা হচ্ছে না। প্রায় অর্ধলক্ষাধিক গাছের ফল কোথায় যাচ্ছে তারও কোন হদিস নেই।
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় অর্ধলক্ষাধিক পাম গাছের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি পরিচর্যার অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কিছু গাছ এখনও পুরোপুরি ভালো থাকলেও সেগুলোকে কোন পরিচর্যা করা হচ্ছে না। ফলে বন বিভাগের উদাসিনতার কারণে একদিকে যেমন সরকারের কোটি কোটি টাকার লোকসান হচ্ছে। অন্যদিকে সৌন্দর্য হারাচ্ছে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান।
এদিকে, উৎপাদিত লাখ লাখ টাকা মূলের পাম পাকার পর তা কোথায় যাচ্ছে তার কোন হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। বন কর্মকর্তাদের দাবি পাম পাকার পর বন্যপ্রাণী বানর, হনুমান, উল্লুক-ভাল্লুক নির্বিঘ্নে খেয়ে ফেলেছে। আর অবশিষ্টগুলো ঝরে পড়ে এক সময় মাটিতে মিশে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সেখানকার একজন ব্যবসায়ি বলেন, বন এলাকায় অবস্থান হওয়ায় ওই বনের কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে প্রকল্পটি রয়েছে। কিন্তু যুগ যুগ ধরে এ গাছগুলোর কোনো পরিচর্যা করা হচ্ছে না।
স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন, গাছগুলো ঠিকে আছে আল্লাহর কুদরতে। অনেক গাছেই ফল আসে কিন্তু তা কোথায় যায় একমাত্র বন কর্মকর্তারাই বলতে পারবেন।
এ ব্যাপারে বন বিট কর্মকর্তা মো. আনিছুজ্জামান বলেন, এখানে প্রচুর পরিমাণে লোকবল সংকট রয়েছে। লোকবল সংকটে এখানকার পাম গাছসহ অন্যান্য গাছের কোন পরিচর্যা করা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি বলেন, এখানে জনবল প্রয়োজন প্রায় শতাধিক লোকের। কিন্তু এখানে কর্মকর্তা-কর্মচারি মিলিয়ে আছে মাত্র ৭জন।
এখানে উৎপাদিত পাম ফল কোথায় যায় এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গাছগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। তাই এখানের গাছগুলোতে ফল আসে না। আর যদিও হাতেগোনা কয়েকটি গাছে ফল আসে, তাও বন্যপ্রাণীদের খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাইজার মোহাম্মদ ফারাবি বলেন, আমি এখানে নতুন যোগদান করেছি। তাই এখন পর্যন্ত এ বিষয়টিতে নজর দেইনি। আমি রেমা-কালেঙ্গা পরিদর্শ করে এসেছি। সেখানেও এত বড় বনে কোন ধরণের উৎপাদন হচ্ছে না, যা সত্যি অবাক হওয়ার বিষয়। আমি রেমা-কালেঙ্গায় উৎপাদনের বিষয় নিয়ে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আমি খুব শিগগিরই সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে যাব। এবং পাম গাছের বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করব।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ০৭, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানকে পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে
- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার
- জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার-দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহতে ঐক্যমত
- ৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমাবে পিএসসি
- চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড
- উগান্ডায় ভূমিধসে ৫০ জনের মৃত্যু
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিএনপির মহাসচিব
- চাঁদাবাজির মামলায় তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
- আইনজীবী হত্যা: রাতভর যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৭ জন আটক
- ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
- আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- ২০১ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেলো উইন্ডিজ
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- "আইনজীবী হত্যায় জড়িত সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তি হবে"
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: মির্জা ফখরুল
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- তাসকিনের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩৩৪
- সংবিধান সংস্কার নিয়ে মতামত দিয়েছেন ৪৭ হাজারের বেশি মানুষ
- বিমানবন্দর থেকে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ গ্রেপ্তার
- শান্তিনগর থেকে অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক মাহবুবুল গ্রেপ্তার
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- সরকারে শরিকানা নিশ্চিতে কিছু বাম-ডান উন্মত্ত হয়ে গেছে : মাহফুজ
- ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৈঠকের ডাক বৈষম্যবিরোধীদের
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- সংস্কার নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই: তারেক রহমান
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- চট্টগ্রামের রাউজানে ইসলামী ব্যাংকের পথেরহাট শাখা উদ্বোধন
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- মিউচুয়াল ফান্ডের বিকাশ: অ্যাসেট ম্যানেজারদের সঙ্গে বসবে বিএসইসি
- ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- ২৬ সাংবাদিকসহ ২৯ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
- এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে অধ্যাপক ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে: তারেক রহমান
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান