‘রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে’
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতসহ এ সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে তার সরকার জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আরো বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহলে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যে জনমত সৃষ্টি হয়েছে তা আওয়ামী লীগ সরকারের জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টারই সাফল্য।
প্রধানমন্ত্রী বুধবার সংসদে তার জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সদস্য মুহাম্মদ মিজানুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেছেন, মিয়ানমারের নাগরিকদের স্বদেশে নিরাপদে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সকলের প্রত্যাশা।
তিনি বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা বা আরাকানের মুসলমানদের ওপর পরিচালিত হত্যাযজ্ঞসহ পৃথিবীর সকল জঘন্যতম হত্যাকান্ডকে হার মানিয়েছে। মিয়ানমারে পরিচালিত হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষিতে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত লাখো রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় প্রদানের ফলে বাংলাদেশের উদ্যোগ সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সকল সময় যে কোনো সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানে বিশ্বাসী। ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ভাষণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেছিলেন, ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’এবং ‘সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান হইবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র।’ এরই ধারাবাহিকতায় মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়া ছিল সরকারের একটি অত্যন্ত সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। এ কারণে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব নের্তৃবৃন্দের কণ্ঠে গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মানের সাথে উচ্চাতি হচ্ছে। সরকার এদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতসহ এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, চার দশক ধরে মিয়ানমারের সাথে অনিষ্পন্ন থাকা সমুদ্রসীমা নির্ধারণ সরকার আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ২০১২ সালে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করেছে। মিয়ানমারের সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রেখে বিদ্যমান সমস্যার ক্ষেত্রেও সরকার দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, চলতি বছর ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধন ও মানবতা বিরোধী অপরাধ শুরু করার পর থেকেই বাংলাদেশ সোচ্চার হয়েছে। অতিদ্রুত বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলের নজরে আনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে অত্যাচার-নির্যাতনের সঠিক চিত্র তুলে ধরতে সহায়তা করা হয়েছে। অসহনীয় নির্যাতন এবং মানবতা বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমত গঠন ও মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টির জন্য কূটনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিজ দেশে নাগরিক হিসেবে বসবাসের অধিকার এবং নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক জনমত গঠনের জোর প্রচেষ্টা চালানোর ফলে রোহিঙ্গাদের অধিকারের পক্ষে আজ বিশ্ব জনমত গঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সকল রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন এবং এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনের সাধারণ বিতর্ক পর্বের বক্তৃতায় আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সুনির্দিষ্ট পাঁচ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছি। পাঁচ দফার মধ্যে অন্যতম ছিল জোরপূর্বক বিতাড়িত সকল রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তন। আমার এই সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনাকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ বিতর্ক পর্ব ছাড়াও অন্যান্য সকল বহুপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আমি রোহিঙ্গা সমস্যার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করি।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের দুর্দশা দূর করতে মুসলিম বিশ্বের আরও জোরালো ও ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে আমি ওআইসি ‘কনটাক্ট গ্রুপ’এর বৈঠকে ও সকল মুসলিম নের্তৃবৃন্দকে আহ্বান জানিয়েছি। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ, নিরাপত্তা পরিষদ এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের মাধ্যমে তারা এ বিষয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শুরু করার উদ্দেশ্যে মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলর অফিসের মন্ত্রী সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেন। মিয়ানমারের মন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যকার বৈঠকে প্রত্যাবাসন বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সূত্রপাত হয়। প্রত্যাবাসনের জন্য একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ একটি খসড়া হস্তান্তর করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার প্রস্তাবিত দ্বিপাক্ষিক চুক্তির বিভিন্ন দিক নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমার সফর করে এসেছেন। সেখানে তিনি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচি এবং মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে পৃথকভাবে বৈঠকে মিলিত হন। দু’পক্ষেই প্রত্যাবাসন চুক্তি দ্রুত সম্পাদন এবং চলতি বছর নভেম্বরের মধ্যে ‘জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ’ গঠনে সম্মত হয়েছে। এ বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ ও আলোচনা চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের দপ্তরের ৩টি প্রতিনিধিদল রোহিঙ্গাদের পরিদর্শন করে এ যাবত দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, এগুলো হলো ২০১৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত ‘ফ্লাশ রিপোর্ট’ এবং ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবরে প্রকাশিত ‘অফিস অব দ্যা হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস’ (ওএইচসিএইচআর)-এর র্যাপিড রেসপনস মিশনস রিপোর্ট। মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের দপ্তরের রিপোর্টে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক নির্যাতনের তথ্য উঠে এসেছে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল গঠিত অনুসন্ধানী দল ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন’ ইতোমধ্যে কক্সবাজার সফর করে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের অবস্থা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেছে। তাঁরা মিয়ানমারে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে মত প্রকাশ করে। এছাড়া কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের বিষয়টি আজ সকলের দাবি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকেও সকল রাষ্ট্রও কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের পক্ষে মত প্রদান করছে এবং সুপারিশ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণে মিয়ানমারকে আহ্বান জানিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের বাসস্থানের জন্য জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠনসমূহে ‘ইউএনএইচসিআরআই এবং আইওএম-এর সহায়তায় প্রায় ১ লাখ ৪৫ হাজার পরিবারের অস্থায়ী শেল্টার নির্মাণের কাজ চলছে। আশ্রিত রোহিঙ্গাদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রের এলাকায় স্বাস্থ্য কেন্দ্র নির্মাণ করে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া, ছয় লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় নির্মাণের লক্ষ্যে উখিয়াতে সম্প্রতি ৩ হাজার ৫শ’ একর জমি বরাদ্দ করা হয়েছে। আমরা ‘ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি)’ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তায় খাদ্যের ব্যবস্থা করেছি। রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষও সচেষ্ট রয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৮৯ সালের পর ২০১৭ সালে ২ সেপ্টেম্বরে এবার প্রথম জাতিসংঘ মহাসচিব নিরাপত্তা পরিষদের নিকট পত্র প্রেরণ করেন। গত এক দশকে প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা প্রশ্নে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে ২০১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বরে একটি বিবৃতি প্রদান করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালের ১৬ অক্টোবরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাউন্সিলের পক্ষ থেকে মিয়ানমার বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া গত ২০১৭ সালের ১৫ অক্টোবরে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ইন্টারপার্লামেন্টারী ইউনিয়ন (আইপিইউ)-এর ১৩৭তম সভায় জরুরি বিষয় হিসেবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ৬৩তম কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারী কনফারেন্স (সিপিসি) সর্বসম্মতভাবে গৃহীত এক বিবৃতিতে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানবিক সংকট সমাধানে আন্তজৃাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ২২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- মোদির শপথ আজ, অনুষ্ঠানে থাকছেন যারা
- মোদির শপথ আজ, অনুষ্ঠানে থাকছেন যারা
- মধ্য গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২ শতাধিক
- আগামীকাল দিল্লিতে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির বৈঠক
- বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত
- কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ফের উত্তাল ঢাবি
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- এমপি আনার হত্যা: অবশেষে খাল থেকে হাড়গোড় উদ্ধার
- "পুলিশের গুলিতে আরেক পুলিশ নিহত হওয়ার ঘটনায় তদন্ত চলছে"
- আমরা আমাদের ১২০ শতাংশ দিয়েছি: শান্ত
- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে কমেছে পিই রেশিও
- প্রকাশ্যে হামলার শিকার ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী
- জাতিসংঘের কালো তালিকায় ইসরায়েলের সেনাবাহিনী
- প্রস্তাবিত বাজেটকে অভিনন্দন জানিয়েছে ডিএসই
- সাভানা ইকো রিসোর্টে রিসিভার নিয়োগ
- সরকারি চাকরিজীবীরা টানা পাঁচদিনের ছুটি পাচ্ছেন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭৭ ফিলিস্তিনি নিহত
- ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে স্থগিত ২০ উপজেলায় ভোট রোববার
- প্রকাশ্যে হামলার শিকার হয়েছেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী
- "হজযাত্রীদের ভোগান্তিতে যেসব এজেন্সি ফেলেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা"
- সহজ ম্যাচ কঠিন করে ২ উইকেটে জিতলো বাংলাদেশ
- মোদীর শপথ, নয়াদিল্লির পথে প্রধানমন্ত্রী
- তাইওয়ানকে বন্ধুত্বের বার্তা মোদির, ক্ষুব্ধ চীন
- আজ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস
- টানা দুই দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
- গাজায় স্থায়ী শান্তি নিশ্চিতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়েছে বাংলাদেশ
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর
- প্রস্তাবিত বাজেটের সঙ্গে বাস্তবতার ছোঁয়া নেই: ফাহমিদা
- ব্যাংক খেলাপি ঋণের নতুন রেকর্ড
- ৬ দফা বাঙালির স্বাধিকার ও স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা: রাষ্ট্রপতি
- "যারা ছয় দফা মানে না তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না"
- ঐতিহাসিক ৬ দফা মানুষের অনুপ্রেরণার উৎস: প্রধানমন্ত্রী
- মোবাইল ফোনের শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত
- প্রস্তাবিত বাজেট কল্পনার ফানুস: মঈন খান
- অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির কর কমানোর প্রস্তাবনা
- শুল্ক বসছে এমপিদের আমদানি করা গাড়িতে
- ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বিনা প্রশ্নে কালো টাকা সাদা করা যাবে
- প্রস্তাবিত বাজেট: দাম কমবে যেসব জিনিসের
- প্রস্তাবিত বাজেট: দাম বাড়বে যেসব জিনিসের
- অর্থবছরে ১১টি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- শনিবার দিল্লি সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ
- ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী
- বাজেট ২০২৪-২৫: কমতে পারে যেসব পণ্যের দাম
- হিজবুল্লাহর ড্রোন হামলা: ইসরাইলের সেনা নিহত
- ইজারা স্থগিত: আফতাবনগরে বসছে না হাট
- প্রধান লক্ষ্য প্রাইমারি হেলথ কেয়ারের উন্নয়ন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- আনার হত্যার নেপথ্যে ছিল তিন কারণ, আসামীদের জবানবন্দি
- এক নজরে দেশের ইতিহাসের যত বাজেট
- কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ঢাবি ও জবিতে বিক্ষোভ
- মোদির শপথ অনুষ্ঠান: কাল ভারত যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- বাজেট ২০২৪-২৫: বাড়তে পারে যেসব পণ্যের দাম
- ডিবিএর নতুন অফিস উদ্বোধন
- পুঁজিবাজার সহযোগিতা করতে আগ্রহী হংকংভিত্তিক কিংডম টেকনোলজি
- সৌদি আরবে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
- বিশ্বকাপে চমক, উগান্ডার প্রথম জয়
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ২৪ জন মুসলিম প্রার্থীর জয়
- বেসরকারি শিক্ষক বদলি ও নিবন্ধন নিয়ে যা জানা গেলো
- বার্ড ফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু: ডব্লিউএইচও
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয় পেলেন যারা
- বিজয়ের পর বাংলাদেশকে যে বার্তা দিলেন মোদি
- নরেন্দ্র মোদীর শপথ অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ
- ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বাজেট পেশ আজ
- নতুন সরকার গঠন: শরিকের সমর্থন পেলেন মোদি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ শোরুম যাত্রা শুরু করল
- একসঙ্গে তিনজনকে ডিএমডি পদে পদোন্নতি দিলো আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক
- মিনিস্টার ফ্রিজ কিনে বিশাল আকারের গরু জিতলেন ঢাকার মোঃ শাহজাহান
- গত দুইবারের চেয়ে কম ভোট পেয়েছেন মোদি
- এমবাপ্পেকে ম্যাচ না খেলানোর হুমকি পিএসজির
- সুযোগ সবসময় থাকে, কখনও চেষ্টার কমতি থাকেনা: রিয়াদ
- ঢাবির প্রশ্নপত্রে "আনার হত্যা" ও "বেনজীরের দুর্নীতি"
- আফতাবনগরে পশুর হাটের পুনরায় ইজারা বিজ্ঞপ্তি
- ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- "ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আইনের অপব্যবহার হলে বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে"
- গাজায় শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ১৫
- বেনজীরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- যুদ্ধবিরতি দিলে সরকার ভেঙ্গে দেওয়ার হুমকি ইসরায়েলের মন্ত্রীদের
- আমাদের ছেলেমেয়েরাও পিছিয়ে থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- লায়লা নাজনীনকে নারী সংগঠন চেষ্টা'র সভাপতি পদ থেকে বহিষ্কার
- মুখ্যমন্ত্রী নীতিশের দিকে তাকিয়ে আছে ভারত
- বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি শ্রীলংকার চেয়েও বেশি
- সরকারি অফিসের নতুন সময়সূচি নির্ধারণ
- দুর্নীতি-দুঃশাসনের বরপুত্র তারেক, মুখপাত্র ফখরুল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর হবে আরেকটি ঐতিহাসিক ঘটনা: রাষ্ট্রদূত
- বেনজীর ও আজিজ আওয়ামী লীগের লোক নন: কাদের
- অর্থনীতি সমিতির বিকল্প বাজেট পেশ, আকার ১১ লাখ ৯৫ হাজার কোটির
- মমতাই থাকছেন পশ্চিমবঙ্গে
- ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- বেনজীর দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে দেশে ফিরতেই হবে: কাদের
- বাজেট ২০২৪-২৫: বাড়তে পারে যেসব পণ্যের দাম
- এমপি আনার হত্যা: শিলাস্তির পর তানভীরের জবানবন্দি
- ঢাবির প্রশ্নপত্রে "আনার হত্যা" ও "বেনজীরের দুর্নীতি"
- নতুন কারিকুলামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি রাখাটা চ্যালেঞ্জিং: শিক্ষামন্ত্রী
- অর্থ আত্মসাত মামলায় ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার কারাদণ্ড
- কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ
- আনার হত্যার নেপথ্যে ছিল তিন কারণ, আসামীদের জবানবন্দি
- আফতাবনগরে বসছে না গরুর হাট, আদেশ বহাল
- নিরাপত্তার জন্য ব্যাংকে সশস্ত্র প্রহরী রাখতে নির্দেশনা
- ১৫ আগস্টের ঘটনাকে বিএনপি সমর্থন করে না: মির্জা ফখরুল
- ভোক্তাপর্যায়ে দাম কমল এলপি গ্যাসের