‘রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে’
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতসহ এ সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে তার সরকার জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আরো বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহলে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যে জনমত সৃষ্টি হয়েছে তা আওয়ামী লীগ সরকারের জোর কূটনৈতিক প্রচেষ্টারই সাফল্য।
প্রধানমন্ত্রী বুধবার সংসদে তার জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সদস্য মুহাম্মদ মিজানুর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেছেন, মিয়ানমারের নাগরিকদের স্বদেশে নিরাপদে ফিরে যাওয়ার বিষয়টি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সকলের প্রত্যাশা।
তিনি বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা বা আরাকানের মুসলমানদের ওপর পরিচালিত হত্যাযজ্ঞসহ পৃথিবীর সকল জঘন্যতম হত্যাকান্ডকে হার মানিয়েছে। মিয়ানমারে পরিচালিত হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষিতে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত লাখো রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় প্রদানের ফলে বাংলাদেশের উদ্যোগ সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ সকল সময় যে কোনো সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানে বিশ্বাসী। ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ভাষণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেছিলেন, ‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’এবং ‘সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধান হইবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র।’ এরই ধারাবাহিকতায় মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়া ছিল সরকারের একটি অত্যন্ত সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। এ কারণে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব নের্তৃবৃন্দের কণ্ঠে গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মানের সাথে উচ্চাতি হচ্ছে। সরকার এদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিতসহ এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের লক্ষ্যে জোরালো কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।
শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, চার দশক ধরে মিয়ানমারের সাথে অনিষ্পন্ন থাকা সমুদ্রসীমা নির্ধারণ সরকার আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ২০১২ সালে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করেছে। মিয়ানমারের সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রেখে বিদ্যমান সমস্যার ক্ষেত্রেও সরকার দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, চলতি বছর ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধন ও মানবতা বিরোধী অপরাধ শুরু করার পর থেকেই বাংলাদেশ সোচ্চার হয়েছে। অতিদ্রুত বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলের নজরে আনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে অত্যাচার-নির্যাতনের সঠিক চিত্র তুলে ধরতে সহায়তা করা হয়েছে। অসহনীয় নির্যাতন এবং মানবতা বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্ব জনমত গঠন ও মিয়ানমারের উপর চাপ সৃষ্টির জন্য কূটনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিজ দেশে নাগরিক হিসেবে বসবাসের অধিকার এবং নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক জনমত গঠনের জোর প্রচেষ্টা চালানোর ফলে রোহিঙ্গাদের অধিকারের পক্ষে আজ বিশ্ব জনমত গঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সকল রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন এবং এ সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনের সাধারণ বিতর্ক পর্বের বক্তৃতায় আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে সুনির্দিষ্ট পাঁচ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছি। পাঁচ দফার মধ্যে অন্যতম ছিল জোরপূর্বক বিতাড়িত সকল রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তন। আমার এই সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনাকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ বিতর্ক পর্ব ছাড়াও অন্যান্য সকল বহুপাক্ষিক, আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আমি রোহিঙ্গা সমস্যার ওপর বিশেষভাবে আলোকপাত করি।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের দুর্দশা দূর করতে মুসলিম বিশ্বের আরও জোরালো ও ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালনের লক্ষ্যে আমি ওআইসি ‘কনটাক্ট গ্রুপ’এর বৈঠকে ও সকল মুসলিম নের্তৃবৃন্দকে আহ্বান জানিয়েছি। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ, নিরাপত্তা পরিষদ এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের মাধ্যমে তারা এ বিষয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শুরু করার উদ্দেশ্যে মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলর অফিসের মন্ত্রী সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করেন। মিয়ানমারের মন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যকার বৈঠকে প্রত্যাবাসন বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সূত্রপাত হয়। প্রত্যাবাসনের জন্য একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সম্পাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ একটি খসড়া হস্তান্তর করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার প্রস্তাবিত দ্বিপাক্ষিক চুক্তির বিভিন্ন দিক নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমার সফর করে এসেছেন। সেখানে তিনি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সুচি এবং মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে পৃথকভাবে বৈঠকে মিলিত হন। দু’পক্ষেই প্রত্যাবাসন চুক্তি দ্রুত সম্পাদন এবং চলতি বছর নভেম্বরের মধ্যে ‘জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ’ গঠনে সম্মত হয়েছে। এ বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক যোগাযোগ ও আলোচনা চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের দপ্তরের ৩টি প্রতিনিধিদল রোহিঙ্গাদের পরিদর্শন করে এ যাবত দুটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, এগুলো হলো ২০১৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত ‘ফ্লাশ রিপোর্ট’ এবং ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবরে প্রকাশিত ‘অফিস অব দ্যা হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস’ (ওএইচসিএইচআর)-এর র্যাপিড রেসপনস মিশনস রিপোর্ট। মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের দপ্তরের রিপোর্টে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক নির্যাতনের তথ্য উঠে এসেছে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল গঠিত অনুসন্ধানী দল ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন’ ইতোমধ্যে কক্সবাজার সফর করে আশ্রয় গ্রহণকারী রোহিঙ্গাদের অবস্থা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেছে। তাঁরা মিয়ানমারে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে মত প্রকাশ করে। এছাড়া কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের বিষয়টি আজ সকলের দাবি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকেও সকল রাষ্ট্রও কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের পক্ষে মত প্রদান করছে এবং সুপারিশ বাস্তবায়নে পদক্ষেপ গ্রহণে মিয়ানমারকে আহ্বান জানিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের বাসস্থানের জন্য জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠনসমূহে ‘ইউএনএইচসিআরআই এবং আইওএম-এর সহায়তায় প্রায় ১ লাখ ৪৫ হাজার পরিবারের অস্থায়ী শেল্টার নির্মাণের কাজ চলছে। আশ্রিত রোহিঙ্গাদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে আশ্রয় কেন্দ্রের এলাকায় স্বাস্থ্য কেন্দ্র নির্মাণ করে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া, ছয় লাখ বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় নির্মাণের লক্ষ্যে উখিয়াতে সম্প্রতি ৩ হাজার ৫শ’ একর জমি বরাদ্দ করা হয়েছে। আমরা ‘ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি)’ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তায় খাদ্যের ব্যবস্থা করেছি। রোহিঙ্গাদের সহায়তায় বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষও সচেষ্ট রয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৮৯ সালের পর ২০১৭ সালে ২ সেপ্টেম্বরে এবার প্রথম জাতিসংঘ মহাসচিব নিরাপত্তা পরিষদের নিকট পত্র প্রেরণ করেন। গত এক দশকে প্রথমবারের মতো রোহিঙ্গা প্রশ্নে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে ২০১৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বরে একটি বিবৃতি প্রদান করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালের ১৬ অক্টোবরে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাউন্সিলের পক্ষ থেকে মিয়ানমার বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া গত ২০১৭ সালের ১৫ অক্টোবরে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত ইন্টারপার্লামেন্টারী ইউনিয়ন (আইপিইউ)-এর ১৩৭তম সভায় জরুরি বিষয় হিসেবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ৬৩তম কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারী কনফারেন্স (সিপিসি) সর্বসম্মতভাবে গৃহীত এক বিবৃতিতে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানবিক সংকট সমাধানে আন্তজৃাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ২২, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানকে পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে
- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার
- জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার-দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহতে ঐক্যমত
- ৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমাবে পিএসসি
- চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড
- উগান্ডায় ভূমিধসে ৫০ জনের মৃত্যু
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিএনপির মহাসচিব
- চাঁদাবাজির মামলায় তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
- আইনজীবী হত্যা: রাতভর যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৭ জন আটক
- ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
- আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- ২০১ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেলো উইন্ডিজ
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- "আইনজীবী হত্যায় জড়িত সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তি হবে"
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: মির্জা ফখরুল
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- তাসকিনের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩৩৪
- সংবিধান সংস্কার নিয়ে মতামত দিয়েছেন ৪৭ হাজারের বেশি মানুষ
- বিমানবন্দর থেকে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ গ্রেপ্তার
- শান্তিনগর থেকে অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক মাহবুবুল গ্রেপ্তার
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- সরকারে শরিকানা নিশ্চিতে কিছু বাম-ডান উন্মত্ত হয়ে গেছে : মাহফুজ
- ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৈঠকের ডাক বৈষম্যবিরোধীদের
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- সংস্কার নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই: তারেক রহমান
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- চট্টগ্রামের রাউজানে ইসলামী ব্যাংকের পথেরহাট শাখা উদ্বোধন
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- মিউচুয়াল ফান্ডের বিকাশ: অ্যাসেট ম্যানেজারদের সঙ্গে বসবে বিএসইসি
- ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- ২৬ সাংবাদিকসহ ২৯ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
- এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে অধ্যাপক ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে: তারেক রহমান
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান