সৌদি ও ইসরায়েলী মিত্রতা কতো দূর যেতে পারে?

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:
খুবই স্পর্শকাতর সম্পর্ক গড়ে উঠেছে ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদি আরবের। মুলত মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ও শক্তি মোকাবেলায় দু’দেশের মধ্যে এক ধরনের সখ্যতা গড়ে উঠছে যা সৌদি আরবের জনগণ তথা মুসলিম বিশ্বে বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে।
তলে তলে এই দুটো দেশের মধ্যে কি হচ্ছে প্রায়শই তার কিছু ইঙ্গিত দিয়েছেন বিবিসির কূটনীতি ও প্রতিরক্ষা বিষয়ক সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস। তিনি লিখেছেন,গত সপ্তাহে ইসরায়েলের চিফ অফ স্টাফ জেনারেল গাদি আইজেনকট যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক একটি সৌদি সংবাদপত্র এলাফকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ইরানকে মোকাবেলায় তার দেশ সৌদি আরবের সাথে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময়ের জন্যেও প্রস্তুত রয়েছে।
"আমাদের মধ্যে স্বার্থের মিল রয়েছে ইরানি চক্র মোকাবেলার ব্যাপারে। আর এব্যাপারে আমরা সৌদি আরবের সাথেই আছি," বলেন তিনি।
এর কিছু দিন পর, প্যারিসে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনের পর, সৌদি আরবের সাবেক এক বিচার-মন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুল করিম ইসা, যিনি সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত, তিনি ইসরায়েলি একটি সংবাদপত্র দ্যা মারিভকে বলেছেন, "ইসলামের নামে কোন সহিংসতা বা সন্ত্রাসের কোথাও কোন যৌক্তিকতা নেই, এমনকি ইসরায়েলেও।"
আরব বিশ্বের ভেতর থেকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলার এরকম প্রকাশ্য নিন্দা খুব একটা দেখা যায় না।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সাবেক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও শীর্ষস্থানীয় সৌদি রাজকুমারদের সাথে সাম্প্রতিক দুটো বৈঠকের কথা উল্লেখ করেছেন। ওই বৈঠকে সৌদি রাজকুমাররা তাকে বলেছেন, "আপনারা তো আর আমাদের শত্রু নন।"
জনাথন মার্কাস লিখেছেন, এধরনের বার্তা তো আর দুর্ঘটনাবশত দেওয়া হয় না। এসব বার্তা দেওয়া হয় খুবই সতর্কভাবে। এসবের লক্ষ্য থাকে ইরানকে সতর্ক করা। এবং ইসরায়েলের সাথে গড়ে উঠা সম্পর্কের ব্যাপারে সৌদি আরবের লোকজনকে অবহিত করা।
ইরানেরহুমকি
কোনো এক পর্যায়ে এটি 'পরিস্থিতির কারণে সৃষ্ট জোট।' ইরাকে ২০০৩ সালে সাদ্দাম হোসেনের শাসন ধ্বংস হওয়ার পর দেশটিতে 'সুন্নি আরব' কৌশলের পরিবর্তে 'শিয়া ইরান' কৌশল গুরুত্ব পেতে শুরু করে।
এর ফলে নতুন ইরাকে শিয়া রাজনৈতিক নেতৃত্ব আধিপত্য বিস্তার করতে থাকে। ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করে ইরানের সাথে। ফলে ইরাকি শিয়া মিলিশিয়ারা সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের সরকারের পক্ষ হয়ে লড়াই করছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, আরব-ইসরায়েল সম্পর্কে পরিবর্তন ঘটেছে।
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে প্রেসিডেন্ট আসাদকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নেয় ইরান, তার সাথে ছিলো রাশিয়ার সামরিক সহযোগিতা- এর ফলে পরিস্থিতি প্রেসিডেন্ট আসাদের অনুকূলে চলে আসে।
এর ফলে তেহরান থেকে ভূমধ্যসাগরীয় এলাকা পর্যন্ত একটি ইরানি করিডোর খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। অনেক সুন্নি নেতাই এটিকে দেখছেন আরব মধ্যপ্রাচ্যে বিদেশি পারস্য দেশের অনুপ্রবেশ হিসেবে।
একারণে ইরান ও সৌদি আরবের শত্রুতা শুধু কৌশলগত কারণেই নয়, ধর্মীয় কারণেও।
বর্তমানে সিরিয়ার যে পরিস্থিতি তাতে দেখা যাচ্ছে যে ইরান এবং লেবাননের হিযবুল্লাহ গ্রুপের মতো তার মিত্ররাই যুদ্ধে জয়লাভ করছে বলে মনে হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে সৌদি আরব ও ইসরায়েল এই দুটো দেশই নিজেদের সম্পর্ক আরো জোরালো করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে।
দুটো দেশেরই চেষ্টা হচ্ছে - ইরান যাতে কখনো পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে না পারে। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি প্রতিরোধে যে আন্তর্জাতিক চুক্তি হয়েছে তার ব্যাপারেও এই দুটো দেশ খুব একটা সন্তুষ্ট নয়। এছাড়াও উভয়েই মনে করে লেবাননের প্রশিক্ষিত ও সুসজ্জিত হিযবুল্লাহ গ্রুপ মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার কারণ হয়ে উঠেছে।
ট্রাম্পফ্যাক্টর
তবে সেখানে আরো অনেক কিছুই ঘটছে। এটা যে শুধু ইরানের উত্থান তা নয়। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও এখানে আছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেতৃত্বে নতুন যে প্রশাসন তার মধ্যপ্রাচ্য নীতি। তার সাথে আছে ‘আরব বসন্ত’ এবং সিরিয়ার ভয়াবহ যুদ্ধের মতো বিষয়ও।
প্রথমত ওয়াশিংটনের নতুন প্রশাসন নিয়ে সৌদি আরব ও ইসরায়েলের কোন অভিযোগ নেই। এ দুটো দেশই সফর করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং সেসময় তিনি ওই দুটো দেশের কৌশলগত পরিকল্পনাকে স্বাগতও জানিয়েছেন। আরো গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, তার এই সফরের সময় ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে তেহরানের সাথে শক্তিধর দেশগুলোর যে চুক্তি হয়েছে তারও কড়া সমালোচনা করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
শুধু তাই নয়, ওয়াশিংটন তার মধ্যপ্রাচ্যের মিত্রদের কাছে প্রচুর অস্ত্রশস্ত্রও বিক্রি করছে।
বিবিসির জনাথন মার্কাস লিখছেন, তবে সহানুভূতি জানানো আর বাস্তবিক কৌশল সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। ইসরায়েল এবং সৌদি আরব দুটো দেশই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন ঠিকই কিন্তু দুটো দেশের সরকারই ভালো করে জানে যে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতি তাদের কাছ থেকে সরে যাচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাব বিস্তারে তার দেশকে আরো সক্রিয় হতে হবে।
একই সাথে এটাও স্পষ্ট মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষীয়মাণ মার্কিন নীতি ও রাশিয়ার ফিরে আসার সাথে নতুন করে সামঞ্জস্য তৈরিতে কাজ করছে সৌদি আরব ও ইরান- এই দুটো দেশই।
ইসরায়েলিভীতি
এখানে আরো কিছু মৌলিক বিষয়ও কাজ করছে। যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান একদিকে যেমন ইরানি শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছেন, তেমনি অন্যদিকে তিনি তার দেশকে আরো আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়েও নতুন এক কৌশল গ্রহণ করেছেন।
শেষের উদ্যোগটি এসেছে 'আরব বসন্ত' এবং 'ইসলামপন্থী সহিংসতার' হুমকির কারণে।
যুবরাজ সালমান মনে করেন, ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্যে মধ্যপ্রাচ্যে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। আর সেই পরিবর্তনের সূচনা ঘটাতে হবে নিজের ঘরেই। তিনি মনে করছেন, ইরানকে মোকাবেলা করার মতো সৌদি আরবের সংস্কারও সমান গুরুত্বপূর্ণ।
বিবিসির সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস আরো লিখেছেন, সৌদি আরবের বহু মানুষের সাথে তার ব্যক্তিগত আলোচনায় মনে হয়েছে, যুবরাজ মোহাম্মদের এই সক্রিয় হয়ে উঠার একটা ঝুঁকিও আছে, ইসরায়েলও সেরকম মনে করে।
ইরানের প্রভাব বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ইসরায়েলও
সিরিয়ার যুদ্ধের ভয়াবহতা তারা একটু দূর থেকে দেখেছে। কোনো কোনো ইসরায়েলি মনে করে রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার যেন স্বাভাবিক একটি বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
ইসরায়েল সিরিয়াকে দেখে মধ্যপ্রাচ্যের ভবিষ্যতে বিষয়ে একটি 'ল্যাবরেটরি' বা পরীক্ষাগার হিসেবে। আর একারণে যুবরাজ সালমান যা কিছু করার চেষ্টা করছেন সেটাকে তারা ইতিবাচক হিসেবেই দেখছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ইসরায়েল ও সৌদি আরবের এই মিত্রতা কতো দূর পর্যন্ত যেতে পারে? এটাও নির্ভর করছে বহু কিছুর উপর। সৌদি আরবে সংস্কারের যেসব উদ্যোগ যুবরাজ নিয়েছেন সেগুলো কি সফল হবে? তিনি কি মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরবের প্রভাব বলয় আরো বাড়াতে পারবেন?
এই দুটো দেশের সম্পর্ককে যদি আরো উজ্জ্বল করতে হয় তাহলে তাকে ফিলিস্তিনের ব্যাপারে তাদেরকে কিছু অগ্রগতি ঘটাতে হবে। সৌদি আরব বহু দিন ধরেই বলে আসছে, রাষ্ট্র হিসেবে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেওয়ার আগে ফিলিস্তিনের ব্যাপারে ইসরায়েলকে কিছু একটা করতে হবে।
সেখানে অর্থপূর্ণ শান্তি প্রতিষ্ঠার আগে, যেখানে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা, সেরকম কিছু না হলে সৌদি আরব ও ইসরায়েলের সম্পর্ক একটা ছায়ার নিচেই থেকে যাবে।
পাঠকের মতামত:

- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
