বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তারে নজিরবিহীন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চীন-ভারত

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক :এশিয়ার সবচেয়ে বড় দুই শক্তি চীন এবং ভারত সাম্প্রতিক সময়ে যেভাবে বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তারে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছে, বাংলাদেশের গত ৪৭ বছরের ইতিহাসে তার নজির সম্ভবত নেই।
এই দ্বন্দ্ব সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এত তীব্র রূপ নিয়েছে যে দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতির গতি-প্রকৃতি নিয়ে যারা গবেষণা করেন, এ বিষয়ে তাদের মধ্যেও ক্রমবর্ধমান আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।
কেবল এ সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক দুটি প্রতিষ্ঠান এ এনিয়ে দুটি লেখা প্রকাশ করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'ইস্ট এশিয়া ফোরামে'র প্রকাশিত নিবন্ধটির শিরোণাম, "চায়না এন্ড ইন্ডিয়া'স জিওপলিটিক্যাল টাগ অব ওয়ার ফর বাংলাদেশ"। অর্থাৎ বাংলাদেশ নিয়ে চীন এবং ভারতের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব যুদ্ধ।"
আর নিউইয়র্ক ভিত্তিক 'ওয়ার্ল্ড পলিসি রিভিউ' ঠিক এ বিষয়েই 'উড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলারসের' একজন গবেষকের অভিমত ছেপেছে। তাদের লেখাটির শিরোণাম, হোয়াই ইন্ডিয়া এন্ড চায়না আর কম্পিটিং ফর বেটার টাইস উইথ বাংলাদেশ।" অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়তে কেন ভারত আর চীনের মধ্যে এত প্রতিদ্বন্দ্বিতা?
দুটি লেখাতেই বাংলাদেশের সঙ্গে চীন এবং ভারতের সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য, নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাংলাদেশর রাজনীতি ও নির্বাচন এবং দেশটির ওপর প্রভাব বিস্তারের জন্য এই দুই বৃহৎ শক্তির দ্বন্দ্বের বিষয়ে বেশ কিছু পর্যবেক্ষণ এবং বিশ্লেষণ রয়েছে।
কার অবস্থান কোথায়?
বাংলাদেশে প্রভাব বাড়াতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে চীন
ভারত এবং চীন, দুটি দেশের সঙ্গেই বাংলাদেশের রয়েছে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক এবং সামরিক সহযোগিতার সম্পর্ক।
তবে এর মধ্যে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কারণে ভারতের সঙ্গেই বাংলাদেশের সম্পর্কটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।
ইস্ট এশিয়া ফোরামে প্রকাশিত লেখায় ফরেস্ট কুকসন এবং টম ফেলিক্স জোয়েনক বলছেন, বাংলাদেশের ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় দুটি দেশই মূলত বাণিজ্যকেই ব্যবহার করতে চাইছে। বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে দুটি দেশই সুবিধেজনক অবস্থানে আছে। দুটি দেশেরই বিপুল বাণিজ্য উদ্বৃত্ত আছে বাংলাদেশের সঙ্গে। দুই দেশের বাণিজ্যের একটি তুলনামূলক চিত্র তারা তুলে ধরেছেন তাদের লেখায়।
চীন বাংলাদেশে রফতানি করে প্রায় ১৬ হতে ১৭ বিলিয়ন ডলারের পণ্য, অথচ বাংলাদেশে থেকে আমদানি করে মাত্র ৭৫ কোটি ডলারের পণ্য। বাংলাদেশকে তারা বছরে একশো কোটি ডলারের সাহায্য দেয়। তবে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সফরের সময় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২৪ বিলিয়ন বা দুই হাজার চারশো কোটি ডলারের সাহায্য দেয়ার কথা ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে ভারত বাংলাদেশে রফতানি করে বছরে প্রায় আট বিলিয়ন ডলারের পণ্য। কিন্তু আমদানি করে মাত্র ২৬ কোটি ডলারের। কিন্তু দুদেশের মধ্যে অনেক 'ইনফরমাল ট্রেড' বা অবৈধ বাণিজ্য হয়, যা মূলত ভারতের অনুকুলে। এর পরিমাণ কমপক্ষে দুই হতে তিন বিলিয়ন ডলারের সমান হবে বলে মনে করা হয়। বাংলাদেশে যে ভারতীয়রা কাজ করেন তাদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণও হবে দুই হতে চার বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশকে ভারত যে বৈদেশিক সহায়তা দেয় বছরে তার পরিমাণ পনের কোটি ডলারের মতো।
অবকাঠামো খাতে প্রতিযোগিতা
দুটি দেশই বাংলাদেশের অবকাঠামো খাতে ব্যাপক সাহায্যের প্রস্তাব দিচ্ছে। বাংলাদেশে বড় আকারে রেল প্রকল্পে আগ্রহী দুটি দেশই। গভীর সমূদ্র বন্দর স্থাপনেও ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে উভয় দেশের। কিন্তু এসব প্রকল্প খুব বেশি আগাচ্ছে না। ভারত বাংলাদেশের সুন্দরবনের কাছে যে কয়লা চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের কাজ পেয়েছে সেটি বেশ কিছু বাস্তব এবং পরিবেশগত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।
ভারত-চীন প্রতিযোগিতার সুযোগ নিতে চাইছে বাংলাদেশ
ফরেস্ট কুকসন এবং টম ফেলিক্স জোয়েনক বলছেন, অবকাঠামো খাতে চীন-ভারতের এই প্রতিযোগিতা থেকে বাংলাদেশ খুব একটা লাভবান হয়নি। অন্যদিকে বাংলাদেশের ম্যানুফাকচারিং এবং জ্বালানি খাতে চীন বা ভারত, কেউই বড় কোন বিনিয়োগে যায়নি। যদিও তারা এধরণের বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে।
চীন বহু বছর ধরেই বাংলাদেশের সামরিক খাতে বড় সরবরাহকারী। ভারত এক্ষেত্রে পিছিয়ে ছিল, এখন তারা দ্রুত চীনকে ধরতে চাইছে। কিন্তু ভারতের সামরিক সরঞ্জামের মান নিয়ে প্রশ্ন আছে বাংলাদেশের।
চীনের তুলনায় ভারত যেদিকে এগিয়ে আছে, তা হলো বাংলাদেশের ওপর তাদের সাংস্কৃতিক প্রভাব। ফরেস্ট কুকসন এবং টম ফেলিক্স জোয়েনক বলছেন, এই প্রভাব খুবই ব্যাপক। দু্ই দেশের রয়েছে অভিন্ন ভাষা (বাংলা) এবং সংস্কৃতি, এবং এর একটি বড় কেন্দ্র এখনো কলকাতা। বাংলাদেশের অন্তত এক লাখ ছাত্র-ছাত্রী ভারতের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে।
এর বিপরীতে চীনের সাংস্কৃতিক প্রভাব নগণ্য। ঢাকায় চীন একটি কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। সেখানে চীনা ভাষা শেখানো হয়।
আভ্যন্তরীণ রাজনীতি প্রশ্নে অবস্থান
ফরেস্ট কুকসন এবং টম ফেলিক্স জোয়েনক বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দল বিএনপিকে বর্ণনা করছেন একটি 'ইসলামপন্থী এবং পাকিস্তানপন্থী' দল হিসেবে। তাদের মতে, ২০০১ সাল হতে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দলটি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন যা ঘটেছিল, সেটা ভারতের মনে আছে এবং তাদের বাংলাদেশ বিষয়ক নীতি এবং ভাবনার গঠন সেটার ভিত্তিতেই। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কেউ বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসলে সেটা ভারতকে বিচলিত করবে।
তাঁরা আরও বলছেন, এ বিষয়ে দিল্লির কৌশল একেবারেই স্বলমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গী দ্বারা তাড়িত। তাদের কৌশলটা হচ্ছে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখা, সেই সঙ্গে ক্রমবর্ধমান চীনা প্রভাব ঠেকিয়ে দেয়া।
অন্যদিকে বাংলাদেশে চীন খেলছে দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য সামনে রেখে। তারা এক দিকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক রাখছে। অন্যদিকে, এই দুজনের ভাষায়, 'ভারত বিরোধী এবং সেনাপন্থী' বিএনপির সঙ্গে সম্পর্কের মাধ্যমে তারা একটা ভারসাম্য রাখছে। চীন দীর্ঘমেয়াদী কৌশল মাথায় রেখে কাজ করছে, বিএনপির সঙ্গেও সম্পর্ক রাখছে তারা।
বাংলাদেশ যেভাবে খেলছে
দুই বৃহৎ শক্তির দ্বন্দ্বের মাঝখানে পড়ে বাংলাদেশ কিভাবে তার সুবিধা নিচ্ছে?
ফরেস্ট কুকসন এবং টম ফেলিক্স জোয়েনক বলছেন, বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে এই ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাংলাদেশ কোন নিস্ক্রিয় 'ভিক্টিম' নয়, বরং নিজের কৌশলগত অবস্থানকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ এটি আরও উস্কে দিচ্ছে। তারা বলছেন, বাংলাদেশে এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ছে যে দুটি দেশই আসলে বাংলাদেশকে যা দেয়, তার উল্টো অনেক বেশি নিয়ে যাচ্ছে। আর তাদের অবকাঠামো এবং ম্যানুফ্যাকচারিং প্রকল্পগুলি খুব নিম্নমানের (জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার তুলনায়)।
রোহিঙ্গা সংকটও বাংলাদেশকে বুঝিয়ে দিয়েছে চীন এবং ভারত আসলে কেবল 'সুদিনের বন্ধু। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা পরিষদে যে কোন পদক্ষেপ চীন আটকে দিচ্ছে। এটাকে বাংলাদেশ বন্ধুত্বসুলভ কোন কাজ বলে মনে করে না। অন্যদিকে ভারতের অবস্থাও ভালো নয়। তারাও এই ইস্যুতে মিয়ানমারকে মদত দিয়ে যাচ্ছে।
ফরেস্ট কুকসন এবং টম ফেলিক্স জোয়েনক তাদের উপসংহারে বলছেন, চীন আর ভারত সর্বোতভাবে চেষ্টা করবে বাংলাদেশের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বঙ্গোপসাগরে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টায় কে কার আগে থাকতে পারে। কিন্তু তাদের উভয়েই ব্যর্থ হবে, কারণ বাংলাদেশও এখন এ নিয়ে এক দেশকে অন্য দেশের বিরুদ্ধে খেলানোর মাধ্যমে এখান থেকে তাদের প্রাপ্য আদায়ের চেষ্টা করবে।
তাহলে বাংলাদেশকে নিয়ে চীন-ভারত দ্বন্দ্বের ফল ভবিষ্যতে কী দাঁড়াবে?
তারা মনে করেন, শেষ পর্যন্ত এক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে দুই দেশের বাণিজ্য নীতি। দুটি দেশের কোনটিই বাংলাদেশকে রফতানির ক্ষেত্রে কোন ছাড় এখনো পর্যন্ত দিচ্ছে না। দুটি দেশই বাংলাদেশে রফতানির ক্ষেত্রে ব্যাপক 'আন্ডার ইনভয়েসিং' এর সুযোগ দিচ্ছে, যেটি কীনা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নিয়ম-নীতির লঙ্ঘন। যত অর্থ তারা বাংলাদেশকে ঋণ দেয়, তার চেয়ে আরও অনেক বেশি অর্থ তারা নিয়ে নেয় এভাবে।
কিন্তু এক্ষেত্রে চীন আছে সুবিধেজনক অবস্থানে। তাদের অর্থনীতি ভারতের তুলনায় অনেক বড়। বাণিজ্যেও তারা এগিয়ে। কাজেই বাংলাদেশের রফতানি পণ্যের জন্য চীন যদি কোনদিন তাদের বাজার খুলে দেয়, এই চীন-ভারত দ্বন্দ্বে সুস্পষ্টভাবেই চীন জয়ী হবে, বাংলাদেশ ঝুঁকে পড়বে তাদের দিকেই।
'প্রতিদ্বন্দ্বিতাই শেষ কথা নয়'
যুক্তরাষ্ট্রের উড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলারসে'র মাইকেল কুগেলম্যান অবশ্য বিষয়টিকে দেখেন ভিন্নভাবে।
তিনি মনে করেন, বাংলাদেশকে নিয়ে চীন এবং ভারতের এরকম প্রতিযোগিতার কোন প্রয়োজনই নেই। দুটি দেশই আসলে একই সঙ্গে বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে একে অপরকে প্রতিদ্বন্দ্বী না ভেবে।
এক্ষেত্রে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের উদাহারণ টেনেছেন। যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের ঘনিষ্ঠতা বহু বছর ধরেই বাড়ছে। অথচ যুক্তরাষ্ট্র একই সঙ্গে পাকিস্তানের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক উন্নয়নের পথে বাধা হয়নি।
তিনি আশা করছেন, দিল্লির এক সময় এই বাস্তবতা মেনে নেবে যে, ঢাকা অবশ্যই চীনের পুঁজি এবং বিনিয়োগ আকর্ষণের চেষ্টা করবে। তাদের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে চাইবে। তবে এক্ষেত্রে ভারত শুধু চীনের কাছ থেকে একটা নিশ্চয়তা চাইতে পারে—এই সহযোগিতা যেন কেবল অর্থনৈতিক খাতেই সীমাবদ্ধ থাকে, তারা যেন বঙ্গোপসাগরে কোন ধরণের নৌ স্থাপনা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর না হয়।
কিন্তু ভারতকে এরকম কোন নিশ্চয়তা চীন কি দেবে? সেটার কোন ইঙ্গিত কিন্তু এখনো নেই। সুত্র:বিবিসি বাংলা
(দ্য রিপোর্ট, টিআইএম/২৭ এপ্রিল,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- ১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে ইসি
- ট্রেনে ঈদ যাত্রা : ২৭ মার্চের টিকিট মিলছে আজ
- পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ
- কাজে ফিরেছেন স্টাফরা, মেট্রোরেলের কার্যক্রম স্বাভাবিক
- স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরিতে বাড়ল ২৬১৩ টাকা
- ধর্ষণ শব্দ এড়ানোর মন্তব্যের নিন্দা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের
- "বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে"
- ঈদের আগে চাঙা প্রবাসী আয়, ১৫ দিনে এলো ১৬৫ কোটি ডলার
- সাত কলেজের নতুন নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
- "চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় সরকার"
- স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
- চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ
- আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল
- পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
- এখনই নেবেন না অবসর, জানালেন কোহলি
- ম্যাসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে আগুন, নিহত ৫১
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- যুদ্ধবিরতির শর্ত দিলেন পুতিন, জেলেনস্কি বললেন চালাকি
- পুঁজিবাজারে বিদয়ী সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
- ভারত বধে প্রস্তুত বাংলাদেশ দল
- গণঅভ্যুত্থানই গণতন্ত্র, ইউনূসের সরকার নির্বাচিত: ফরহাদ মজহার
- আরো অন্তত পাঁচ-দশ বছর তোমরা আমাদের নেতা থাক: আসিফ নজরুল
- "বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে"
- জাতিসংঘ মহাসচিব সংস্কারের ব্যাপারে কোনো কথা বলেননি : ফখরুল
- জনগণই স্বতঃস্ফূর্তভাবে একদফার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল: নাহিদ
- জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
- টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে জাতিসংঘ বাংলাদেশের পাশে থাকবে: গুতেরেস
- রোজা রেখে ইনহেলার ব্যবহার করা যাবে?
- ভূমিকম্পে কাঁপল ভারতের কার্গিল ও অরুণাচল
- দিল্লির মসনদে বসলেন অক্ষর
- পাকিস্তানি কোচের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বিসিবি
- ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নেওয়ার দাবি রুশ বাহিনীর
- ঋণের ১০ শতাংশ খেলাপি হলে লভ্যাংশ ঘোষণা নয়
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের বৈঠক
- ৯ মিনিটেই শেষ পশ্চিমাঞ্চলের বেশিরভাগ ট্রেনের টিকিট
- ঈদ বোনাসের দাবিতে শ্রমিকদের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
- সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না : তারেক রহমান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ
- সূচকের উত্থান: ডিএসইতে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- বেসরকারি চিকিৎসক-নার্সদের সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ করবে সরকার
- মাগুরার শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলার তদন্ত দ্রুততম সময়ে শেষ করা হবে: আইজিপি
- মডেল মসজিদ নির্মাণে অনেক অনিয়ম হয়েছে : প্রেস সচিব
- শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের শোক
- হাসিনাকে ফেরত চাওয়া চিঠির জবাব এখনো দেয়নি ভারত : মুখপাত্র
- "শিশু ধর্ষণের বিচারে সোমবারের মধ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল"
- মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে
- ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব
- মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে চার পাণ্ডবের আবেগঘন বার্তা
- ট্রেন হামলার পেছনে ভারত
- চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় স্কুল শিক্ষার্থী ভাই-বোনসহ ৩ জনের মৃত্যু
- এনবিআর দুই ভাগ হচ্ছে, জুলাইয়ে কার্যক্রম শুরু
- 'শাহবাগে ফ্যাসিবাদ' ইস্যুতে মাহফুজ আলমের ব্যাখ্যা
- বিকেলে ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব, থাকছে যেসব কর্মসূচি
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ২০ রমজানের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে
- ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদায় প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা
- সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ঢাকায় এসেছেন গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সেনাবাহিনী নিয়ে ভুয়া খবরের প্রতিবাদ আইএসপিআরের
- এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী মারা গেছেন
- গাজীপুরে শ্রমিক নিহতের জেরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
- বহির্বিভাগে কর্মবিরতি পালন করছেন ঢামেকের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা
- যমুনায় যেতে পুলিশের বাধা, সড়কে শুয়ে পড়েছেন শিক্ষকরা
- এমবিবিএস-বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া নামের আগে ‘ডা.’ নয়: হাইকোর্ট
- পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে হামলা, ৪৫০ যাত্রীকে জিম্মি
- টেস্ট ক্রিকেটের দেড়শ বছর পূর্তিতে দিবারাত্রির ম্যাচ আয়োজন
- বিমা খাতে দুর্নীতি নির্মূল করবোই: বিআইএ সভাপতি
- স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন সাত বিশিষ্ট ব্যক্তি
- পাচার অর্থ ফেরানো সম্ভব, অনেকেই প্রস্তাব দিয়েছে: আনিসুজ্জামান
- শেখ হাসিনা পরিবারের ১২৪ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ
- রাষ্ট্রপতিকে স্পিকারের শপথ পড়ানো প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
- জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পদক ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
- বিটিভিকে জনপ্রিয় করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
- ধর্ষণের বিচার দাবির গণপদযাত্রায় পুলিশের লাঠিচার্জ
- বিজ্ঞাপন ইস্যুতে ৩ নিষেধাজ্ঞা পেতে যাচ্ছেন কোহলি-গাভাস্কাররা
- টিকটক কিনতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্রের চার কোম্পানি, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
- এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী মারা গেছেন
- ট্রেন হামলার পেছনে ভারত
- ধর্ষণের বিচার দাবির গণপদযাত্রায় পুলিশের লাঠিচার্জ
- বিটিভিকে জনপ্রিয় করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
- এমবিবিএস-বিডিএস ডিগ্রি ছাড়া নামের আগে ‘ডা.’ নয়: হাইকোর্ট
- জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা পদক ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
- এনআইডিতে যুক্ত করা যাবে একাধিক স্ত্রীর নাম
- মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে
- হাসিনাকে ফেরত চাওয়া চিঠির জবাব এখনো দেয়নি ভারত : মুখপাত্র
- টেস্ট ক্রিকেটের দেড়শ বছর পূর্তিতে দিবারাত্রির ম্যাচ আয়োজন
- যুদ্ধবিরতির শর্ত দিলেন পুতিন, জেলেনস্কি বললেন চালাকি
- বিকেলে ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব, থাকছে যেসব কর্মসূচি
- শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের শোক
- টিকটক কিনতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্রের চার কোম্পানি, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
- ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব
- বিজ্ঞাপন ইস্যুতে ৩ নিষেধাজ্ঞা পেতে যাচ্ছেন কোহলি-গাভাস্কাররা
- যমুনায় যেতে পুলিশের বাধা, সড়কে শুয়ে পড়েছেন শিক্ষকরা
- সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদায় প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা
- ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ, দীর্ঘ যানজট
- ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সেনাবাহিনী নিয়ে ভুয়া খবরের প্রতিবাদ আইএসপিআরের
- ঈদ বোনাসের দাবিতে শ্রমিকদের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ২০ রমজানের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে
- স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন সাত বিশিষ্ট ব্যক্তি
- সাভারে পাওয়ার গ্রিডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
