মিয়ানমার সেনাবাহিনী প্রথমেই শিক্ষক ও মওলানাদের হত্যা করে

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের নিধনযজ্ঞের শুরুতেই টার্গেট বানানো হয় শিক্ষক ও মওলানাদের। সবার আগে তাদেরকেই বেছে বেছে হত্যা করে সে দেশের সেনাবাহিনী। শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতারাই ছিলেন প্রথম দিকের হত্যাযজ্ঞের টার্গেট। কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টকে এসব কথা বলেছেন। বিশ্লেষকরা সেনাবাহিনীর এই অবস্থানের সঙ্গে জার্মান হলোকাস্টের মিল খুঁজে পেয়েছেন। ২০১৭সালের আগস্টে রাখাইনে নিরাপত্তাবাহিনীর তল্লাশি চৌকিতে হামলার পর সেখানকার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে পূর্বপরিকল্পিত ও কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমার। এ অভিযানে সেনাবাহিনীর সহিংসতা থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা। জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা রাখাইনে রোহিঙ্গাবিরোধী সেনানিপীড়নের মধ্যে জাতিগত নিধন ও গণহত্যার আলামত পেয়েছে।
ইন্ডিপেন্ডেন্ট-এর সরেজমিন অনুসন্ধান অনুযায়ী, শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতারাই কাঠামোবদ্ধ হত্যাযজ্ঞের প্রথম শিকার। মোহাম্মদ হাসিম নামের এক রোহিঙ্গা জানান, সেনাবাহিনীর অভিযানের সময় তিনি পাহাড়ে লুকিয়েছিলেন। দেখতে পাচ্ছিলেন তার শিক্ষক ভাইকে বেঁধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এমন অনেক শিক্ষককেই হত্যা করেছে সেনাবাহিনী। ইন্ডিপেন্ডেন্ট বলছে, সেনারা শিক্ষিতদেরকেই আগে হত্যা করে যেন এই হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে কেউ আওয়াজ তুলতে না পারে। হত্যাযজ্ঞের গবেষকরা একে ‘অনেক পুরোনা কৌশল’ আখ্যা দিয়েছেন। হাশিম বলেন, ‘আমার ভাই অনেকবার প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছে। তিনি বলেছেন আমি শিক্ষক। আমাকে ছেড়ে দিন। কিন্তু সরকার শিক্ষকদেরই আগে হত্যা করতে চেয়েছে।’
বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে আশ্রিত রোহিঙ্গারা জানান, ২৫ আগস্ট হামলার পর সেনারা এসে খুঁজছিল এবং জিজ্ঞাসা করছিল, ‘শিক্ষকরা কোথায়?’ ২৬ বছর বয়সী হাইস্কুল শিক্ষক রহিম নিজেই পড়েছেন এই পরিস্থিতিতে। তিনি সেনাসদস্যদের বাচ্চাদের পড়াতেন। ফলে তাকে ভালোমতোই চিনত সবাই। অভিযানের দিন তিনি দেখতে পান তার দিকে সেনারা এগিয়ে আসছে। তিনিবলেন, ‘আমি জানতাম ধরা পড়লেই আমাকে খুন করা হবে। আমি সবসময়ই সাধারণ মানুষের কথা বলে এসেছি। তারা জানত আমরা না থাকলে বাকি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে যা খুশি করতে পারবে তারা।’
গবেষকরা জার্মান হলোকাস্টসহ অন্যান্য হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে রোহিঙ্গা নিধনযজ্ঞের মিল পেয়েছেন। ইউএস সিশোয়াহ ফাউন্ডেশনের গবেষণাবিষয়ক পরিচালক ক্যারেন জাংব্লাত মন্তব্য করেছেন, ‘রোহিঙ্গাদের কথা শুনে খুব পরিচিত মনে হচ্ছে। প্রথমে আপনি রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতাদের হত্যা করবেন। এরপর সাধারণ মানুষদের মারবেন। তারপর ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেবেন।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রাখাইনের এক সেনাকর্মকর্তা বলেন, তারা ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি মেনে নিতে পারেননি। ‘কারণ তারা মিয়ানমারের কেউ না। ‘ওই সেনাকর্মকর্তার দাবি, শিক্ষিতদের টার্গেট করেনি তারা।
গত নভেম্বরে ব্রিটিশ মানবাধিকার সংস্খা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, রোহিঙ্গাদের পরিচয় মুছে দিতেই এই অভিযান চালানো হয়েছে। বৌদ্ধ স্কুলগুলোতে রোহিঙ্গা শিশুদের পড়তে দেওয়া হয়নি। সরকারি কর্মকর্তারা রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকাগুলোতেও যেত না।
ইন্ডিপেন্ডেন্টজানায়, ২৫ আগস্টের ঘটনার কয়েক মাস আগে রোহিঙ্গা ভাষা শেখানো বন্ধ করে দেওয়া হয়। গোপনেও তেমনটা করা সম্ভব হচ্ছিল না। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন গত সেপ্টেম্বরে ৬৫ জন শরণার্থীর সঙ্গে কথা বলেছেন। হাইকমিশনারের দফতর জানিয়েছে, ‘মিয়ানমারের নিরাপত্তাবাহিনী শিক্ষক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নেতাদের লক্ষ্য করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল রোহিঙ্গা ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধ্বংস করা।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেন, তাকে বারবারই এমন কাজ করা থেকে বিরত করা হয়েছে। গোপনেও এমন কার্যক্রম চালাতে পারতেন না তারা। নিরাপত্তাবাহিনীর তল্লাশি চৌকিতে হামলার চার দিন আগেই ৩০০ সেনা তার বাড়ি ঘিরে ফেলে বলেও জানান তিনি। তাকে সন্তানসহ হাতকড়া পরিয়ে স্কুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে গিয়ে তিনি আরও শিক্ষক ও পাঁচ জন মোল্লাকে দেখতে পান। তার ছেলেকে তার সামনেই লাথি মারা হচ্ছিল ও পেটানো হচ্ছিল। নিধনযজ্ঞ শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন ওই শিক্ষক। তিনি বলেন, ‘আমার গ্রামে কয়েকজন শিক্ষিত মানুষ বেঁচে আছেন। কিন্তু তারা কখনও আওয়াজ তুলবেন না। তাদের কথা বলার কেউ নেই। এখন পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’
আগস্টে নিধনযজ্ঞ শুরুর কয়েক মাস আগেই চেনকার নামের এক গ্রামে বৈঠক ডেকেছিল সেনাবাহিনী। সে সময় গ্রামবাসীদের কাছ থেকে নদীর মাছ দাবি করেছিল তারা। কেফয়েত উল্লাহ নামের এক শিক্ষক হাত তুলে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আপনাদেরকে কেন আমাদের এত টাকা দিতে হবে?’ সাথে সাথে তাকে জরিমানা করা হয়। এরপর থেকে প্রতিদিন সকালে তাকে সামরিক ক্যাম্পে যেতে হতো। বাড়িতে তল্লাসির পাশপাশি কারাদণ্ডের হুমকিও দেওয়া হয় তাকে।
রোহিঙ্গারা প্রায় সবাই বলেছেন, মিয়ানমার সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের মধ্যে থেকে শিক্ষিত লোকদের বেছে বেছে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে। তাদের দাবি, শিক্ষক, মোল্লা ও অন্যান্য শিক্ষিত রোহিঙ্গাদের টার্গেট করছিল সেনাবাহিনী। নির্যাতনের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গাদের কণ্ঠরোধ করে দিতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এই কাজ করেছে। অন্য রোহিঙ্গারা ইন্ডিপেনডেন্টকে জানান, মাওলানা রহমত উল্লাহ নামের একজন বলেন, ‘তারা চায় না আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলি, আমরা বলতেও পারিনি। আমি কথা বলতে চেয়েছি। কিন্তু তারা আমাকে গ্রেফতার করে অত্যাচার করত।’ রহমত উল্লাহ আরও বলেন, ‘আমাদের ইতিহাস শোনানোর জন্য আর বেশি মানুষ বেঁচে নেই। শেষ কয়েকজনের মধ্যে আমি। আমরা সবাই অনেক চাপে ছিলাম।’
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ জুন ০৭,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
