উরুগুয়ের দুটি গোলই কাভানি করেছেন। পর্তুগালের গোলটি পেপের।
প্রথমার্ধে পর্তুগাল ৬৪ শতাংশ সময় বল দখলে রেখেও ০-১ গোলে পিছিয়ে থাকে। এই সময়ে তারা ২৫৮টি পাস খেলে। অন্যদিকে উরুগুয়ে পাস খেলে ১৪৫টি।
সপ্তম মিনিটে কাভানি-সুয়ারেজ যুগলবন্দীতে এগিয়ে যায় উরুগুয়ে। সুয়ারেজের দারুণ ক্রসে লাফিয়ে হেড করে বল জালে জড়ান পিএসজি তারকা।
দ্বিতীয়ার্ধের ৫৫তম মিনিটে সমতায় ফেরে পর্তুগাল। কর্নার থেকে উড়ে আসা বল রোনালদো লাফিয়ে মাথায় নিতে না পারলে পেপে সুযোগ পেয়ে যান। আনমার্ক অবস্থায় ছিলেন। বেশ লাফিয়ে বল জালে পাঠিয়ে দেন।
৬২তম মিনিটের সময় এগিয়ে যায় উরুগুয়ে। এবারও গোলদাতার নাম কাভানি। এবার তাকে পেনাল্টি এরিয়ার বাঁদিকে বল দেন রড্রিগো বেন্টানকুর। দারুণভাবে বডি ওপেন করে বল রিসিভের অপেক্ষা না করে বল জালে প্লেস করেন। দূরের পোস্ট দিয়ে সেটি তার ঠিকানায় চলে যায়। টুর্নামেন্টে কাভানির এটি তৃতীয় গোল।
৭০ মিনিটে অন্যতম সহজ একটি সুযোগ হাতছাড়া হয় পর্তুগালের। রাফায়েল গুয়েরেইরো প্রথম চিপ করলে সেটি পর্তুগাল গোলরক্ষক পোস্ট ছেড়ে বাইরে এসে গ্রিপ করতে গিয়ে ফেলে দেন। সামনে ছিলেন বের্নাডো সিলভা। ফাঁকা পোস্ট পেয়েও বাইরে মারেন তিনি!
পর্তুগাল এরপরও কয়েকটি সুযোগ পায়। কিন্তু কাজে লাগাতে পারেনি।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ০১,২০১৮)