৪১তম মিনিটে আরেকটি সুযোগ পায় সুইডিশরা। বক্সের ডানকোনা দিয়ে মাইকেল লাস্টিগ ক্রস পাঠান। বারপোস্টের একটু দূরে ছিলেন আলবিন একডাল। বল আসতেই পা চালিয়ে দেন। কিন্তু টার্গেট ঠিক রাখতে পারেননি। বল যায় বাইরে দিয়ে।
সুইজারল্যান্ড প্রথম ৪৫ মিনিটে বল বেশি পায়ে রাখলেও তেমন একটা আক্রমণ গড়তে পারেনি।
দ্বিতীয়ার্ধে সুইডেন বেশি বেশি বল দখলে রাখার পাশাপাশি আক্রমণে জোর বাড়ায়।
৬৬তম মিনিটে তারা সাফল্য পায়। এমিল ফর্সবার্গ বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শট নিলে সেটি সুইজারল্যান্ড ডিফেন্ডার ম্যানুয়েল আকাঞ্জির পায়ে লেগে দিক পাল্টে জালে জড়িয়ে যায়। তার পায়ে না লাগলে গোলরক্ষকের সোজাই বল যেত।
সুইজারল্যান্ড হতাশ হয় ৭৯তম মিনিটে। কর্নার থেকে উড়ে আসা বল ব্রিল এমবোলো হেড করেন। বিপদের মুহূর্তে আন্দ্রেস গ্রানকভিস্ট সেটি ক্লিয়ার করেন।
পরের মিনিটে সুইজারল্যান্ডের শাকিরি বক্সের ভেতর বিপজ্জনক একটি ক্রস পাঠান। কিন্তু তার কোনো সতীর্থ মাথা দিতে না পারায় বল চলে যায় গোলরক্ষক রবিন ওলসেনের কাছে।
অতিরিক্ত সময়ের শেষদিকে পেনাল্টি পায় সুইডেন। কিন্তু রেফারি রিপ্লে দেখে বক্সের বাইরে ফ্রি-কিক দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
মার্টিন ওলসন বল নিয়ে দৌড়ে বক্সে ঢুকতে যান। পেছন থেকে তাকে হালকা ধাক্কা মেরে ফেলে দেন সুইজারল্যান্ডের মাইকেল ল্যাং। রেফারি ল্যাংকে লালকার্ড দেখিয়ে বের করে দেন।