রিকসাশিল্পের কথকতা
'ও সখিনা গেছস্ কিনা ভুইলা আমারে
আমি এহন রিসকা চালাই ঢাহা শহরে।’
হ্যাঁ। রিকসা একটি ত্রিচক্রযান, যা মনে আসলে ভেসে ওঠে রঙিন উজ্জ্বলময় যানের কথা। যা কিনা শিল্পের মান বিচারে হয়তোবা তেমন স্থান করে নিতে পেরেছে কিনা বলা কঠিন। তবে রিকসা যে একটি গাম্ভীর্যপূর্ণ শিল্পধারা বহন করে তা তার আপাদমস্তক চিত্রকলা বহন করবার শক্তি ও সাহস দেখলেই বোঝা যায়।
এটি ত্রিচক্রযান হলেও একটি শিল্পধারাকে সে বহন করে চলেছে বহু দশক ধরে। যাকে বলা যেতে পারে “একটি চলমান চিত্রপ্রদর্শনী”। কিন্তু এই রিক্সা কবে থেকে রিকসা হয়ে উঠল ! ১৮৬৩ সালে ফ্যালিস বিটোর ছবিতে রিকসা দেখা যায় ইয়োকাহামাতে। ১৮৭০ এর দিকে জাপানী কাঠের তৈরী রিকসার ব্যবহার দেখা যায়। পরবর্তীতে ১৯৩০ সালে ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে রিকসা বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ১৯১৯ সালে মিয়ানমার থেকে চট্টগ্রামে রিকসা এসে পৌঁছায় বলে ধারণা করা হয়। ঢাকায় প্রথম রিকসা আসে কলকাতা থেকে ১৯৩০ সালে। রিকসার ঐতিহ্যগতভাবে ঘোড়া, পালকি ও নৌকা ব্যবহারের জন্য এটি বেশ কৌতুকের জন্ম দেয়।
রিকসাশিল্প
তিনটি চক্রের প্যাডিক্যাব যা সাধারণত রিকসা নামে পরিচিত, ১৯৪০ এর যা ছিল একেবারেই সজ্জাহীন। এই দশকের শেষের দিকে রিকসার পেছনে ফুল, লতা-পাতা ও নেভিগেশন মোটিভ নিয়ে রিকসার সাজসজ্জা শুরু হয়। আমাদের দেশে ঢাকা ও রাজশাহীতে এবং প্রতিটি জেলায় নিজস্ব শৈলী নিয়ে রিকসা শিল্প হাজির হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে চট্টগ্রামকে পবিত্র নগরী মনে করা হতো বিধায় এখানকার রিকসাগুলোতে এজাতীয় চিত্রের ব্যবহার ছিল অপ্রতুল। কিন্তু ঢাকার রিকসায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক দৃশ্য, কুমিল্লার রিকসায় ফুল, নকশা ও আল্লাহু লেখা। ফলে রিকসাশিল্প স্থান-কাল-পাত্রভেদে তার বিষয়কে পরিবর্তন করে এগিয়ে চলে।
রিকসাশিল্পের ধারক কারা ?
বলা হয় সাধারণ মানুষের জন্য সাধারণ মানুষের যে শিল্প তাই লোকশিল্প। সেই বিচারে রিকসা শিল্পকে লোকশিল্প বলা যেতে পারে। আবার রিকসাশিল্পের মধ্যে কারুশিল্পও মিশ্রিত। আকৃতি অনুযায়ী কোথাও রঙের পেলবতা, কোথাও বা কাঠ-স্টিল-পিতলের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। রিকসাশিল্প সব শ্রেণির মানুষকে আকৃষ্ট করে বলে মনে হয়। কারণ তার নিজস্ব চিত্ররীতি ও রঙের ব্যবহারের স্বকীয়তার কারণে। উচ্চমানের গ্যালারি নয়, তবে রিকসাচিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে সবচেয়ে জনবহুলতায়, জনসমুদ্রে, রাস্তায়-রাস্তায়। পুরান ঢাকায় আর. কে. দাশ ও আলাউদ্দিন আহমেদ ১৯৬০ এর প্রথম রিকসাচিত্র শুরু করেন। রিকসাচিত্র ঢাকা ও এলাহাবাদে শিল্পকলা হিসেবে ব্যাপক আলোড়িত হয়।
বিষয় অবস্থানে রিকসাশিল্প
রিকসা একটি পরিবহন, যা নিজেই লোকশিল্পের একটি টুকরো। ফলে লোকশিল্পের নানা বিষয়াদি রিকসা চিত্রকলায় উঠে এসেছে। প্রকৃতি বা ল্যান্ডস্কেপ একটি জনপ্রিয় বিষয় যা রিকসা চিত্রে নানা আঙ্গিকে দেখা যায়। তবে তা পুরোপুরি একাডেমিক ঢংয়ের তো নয়ই, নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়ে স্বতন্ত্র রীতিতে তা অঙ্কিত। এর বিষয়বন্তু হিসেবে আমরা দেখতে পাই এক বিচিত্রতা। কখনও তা রাজনৈতিক, কখনওবা আন্তর্জাতিক, ধর্মীয় চরিত্র বা মিথ, আবার কখনও আমাদের গর্বের ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি নিয়ে, কিংবা ব্যাঙ্গাত্বক কিন্তু প্রতিবাদমুখরচিত্র। বিষয় নির্বাচনে একেবারেই খাটো করে দেখা যায় না। রিকসাচিত্র স্থান-কাল-পাত্রভেদে তার বিষয় নিয়ে এগিয়ে চলে। চিত্রকলায় সময়োপযোগী প্রাসঙ্গিকতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য দিক।
হয়তো চলচিত্রের নানা ধরনের রঙ্গিন স্বপ্নের জগতকে একটি ফ্রেমে বন্দী করে এগিয়ে চলে রিকসা শিল্প। সাধারণ মানুষকে ফিরিয়ে নিয়ে যায় ওই সময়ে। প্রতিবাদের ভাষা যে সবসময় রূঢ় হয়না, তা রিকসাচিত্র দেখলেই বোঝা যায়। কখনো তা ব্যঙ্গাত্বকও হয়ে ওঠে। উদাহরণ স্বরূপ আমরা বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র ‘চার্লি চ্যাপলিন’ দেখলে বুঝতে পারি, কৌতুকময় অভিনয়ের মধ্যেও কি গাঢ় প্রতিবাদ লুকিয়ে থাকে। ঠিক তেমনি অবস্থানে আমাদের রিকসার চিত্রের মধ্যেও একটি প্রতিবাদী চরিত্র লক্ষ্য করা যায়। বিশ্ব ইতিহাস থেকে যেমন চীনের প্রাচীর, মিশরের পিরামিড, তাজমহল, কিংবা আমাদের ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধের বিষয়গুলি নিয়ে রিকসাচিত্র অনেকভাবেই চিত্রিত হয়েছে। উঠে এসেছে মহান বীরদের মুখাবয়ব। মুখাবয়ব রিকসাচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এক্ষেত্রে যেমন বিশ্ববরেণ্যের মুখচ্ছবি রবীন্দ্রনাথ, নজরুল থেকে পেলে, ম্যারাডোনাকে দেখা যায় তেমনি রাজনৈতিক মুখাবয়ব হিসাবে লাদেন, বুশ এর মুখচ্ছবিও দেখতে পাই আমরা। ধর্মীয় নানাচিত্র যেমন আল্লাহু লেখা, নানা আরবি হরফে নানা ঢঙে লেখা, কাবা শরিফ এর চিত্রও দেখা যায় রিকসা শিল্পে।
অতি সাধারণের কাছাকাছি একটি শিল্প এই রিকসাশিল্প। ফলে সাম্প্রতিক সময়ের চারপাশের যা কিছু আছে তা উঠে আসে এই রিকসা শিল্পে। আবার পরিবার, সমাজ ও নিজস্ব অনুভূতি, দুঃখ, ভালোবাসার গল্পও রচিত হয় নিজস্ব ঢঙে রিকসার প্রতিটি কোণায়। রিকসা একটি পরিবেশবান্ধব ও স্বল্প খরচের যান হওয়ায় সমাজের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছায় তার আবেদন। ফলে রিকসা শিল্পও সব স্তরে পৌঁছে যায় তার রঙিন স্বপ্নময় চিত্রজগৎ নিয়ে।
(আগামী কিস্তিতে সমাপ্ত)
লেখক : চিত্রশিল্পী ও সমালোচক
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ২০,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া