জাতিসংঘ প্রতিনিধি সেপ্পো
নিরাপদ পরিবেশ ছাড়া প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে রবার্ট ওয়াটসকিনের স্থলাভিষিক্ত হন। ফিনল্যান্ডের নাগরিক মিয়া সেপ্পো প্রায় ১৬ বছর ধরে জাতিসংঘে কর্মরত রয়েছেন। ঢাকার একটি গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, জাতিসংঘ রোহিঙ্গা সংকটকে বিশ্বে এ সময়ে সবচেয়ে দ্রুত বিস্তৃত হওয়া শরণার্থী সংকট হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং প্রথমেই শরণার্থীদের জন্য জরুরি সহায়তা নিশ্চিতের পদক্ষেপ নিয়েছে। বাংলাদেশের সরকার এবং স্থানীয় জনগণই প্রথমে বিপন্ন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, সহায়তা করেছে। জাতিসংঘ বাংলাদেশ সরকারের এই ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসাও করেছে। জাতিসংঘ এবং ইউএনএইচসিআর, শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনসহ অন্য সংস্থাগুলো খুব দ্রুতই এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে এখানে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা, তাদের নূ্যনতম জীবন ধারণের অবস্থা নিশ্চিতের উদ্যোগ নিয়েছে। এক বছর ধরে রোহিঙ্গারা কক্সবাজারে আছে। তাদের ভালোভাবে বসবাসের জন্য এ সময়ের মধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ পর্যায়ে এসে তাদের আরও বেশি সহায়তা প্রয়োজন; তাদের জীবন থেকে অনিশ্চয়তা দূর হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, রোহিঙ্গাদের জরুরি সহায়তা হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ৮০ কোটি ডলার দিয়েছে। এটি যথেষ্ট না হলেও বিপুল পরিমাণ। এই অর্থ দিয়ে রোহিঙ্গাদের জরুরি প্রয়োজনের অনেক কিছুই মেটানো সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি সবাই দেখেছেন, সংকট শুরুর সঙ্গে সঙ্গে কক্সবাজারে শরণার্থীদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানরা এসেছেন। নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধি দল এসেছে। আপনারা এটাও জানেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসেছেন। অতএব এটা স্পষ্ট যে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সংকটকে যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছে।
শুধু জরুরি সহায়তা নয়, এ সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে এবং ওআইসিতে আলোচনা হয়েছে। আরও অনেক সংস্থা এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নানা প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে কিছু দিনের মধ্যেই জাতিসংঘের রাখাইন-বিষয়ক ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। যার মাধ্যমে এ সংকট সমাধানে আরও বেশি অগ্রগতি হবে আশা করা যায়।
কিন্তু এখানেই শেষ নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও দুটি বিষয়ে বড় ভূমিকা রাখা জরুরি। প্রথমত, রোহিঙ্গা সংকটের রাজনৈতিক সমাধান নিশ্চিত করতে হবে। যেন তারা নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে নিজের দেশে বসবাসের সুযোগ পায়। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার সংরক্ষণ। এ বিষয়টি নিয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রত্যাশিত।
তিনি আরেক প্রশ্নের জবাবে বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রে শুরু থেকেই নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিটি সভায় এটি এজেন্ডা হিসেবে থেকেছে, আলোচনা হয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধি দল কক্সবাজার পরিদর্শন করেছে। অতএব, নিরাপত্তা পরিষদ যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই রোহিঙ্গা সংকটের দিকে নজর রাখছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আশা করা যেতেই পারে, রোহিঙ্গা সংকটের কার্যকর সমাধানে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে আগামীতে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য দেশগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাবে।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় চীন এবং রাশিয়ার ভূমিকা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, দুটি দেশই নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একই সঙ্গে এ দুটি দেশের আন্তর্জাতিকভাবেও বড় প্রভাব রয়েছে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ক্ষেত্রেও এ দুটি দেশ প্রভাব বিস্তারের সক্ষমতা রাখে। এ সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে চীন ও রাশিয়া রোহিঙ্গাদের রাখাইনে নির্ভয়ে ফিরে যাওয়ার মতো পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়াতে পারে। একই সঙ্গে কক্সবাজারে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সংকট নিরসনে বাংলাদেশকে আরও বেশি সহায়তাও করা উচিত এ দুটি দেশের। চীন এবং রাশিয়া রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কে অবশ্যই আদ্যোপান্ত জানে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অতএব, নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ঐক্যবদ্ধ কার্যকর সিদ্ধান্তে পৌঁছার ক্ষেত্রেও এ দুটি দেশের ভূমিকা রাখার বিষয়টি নিয়ে বলাই বাহুল্য।
মিস সেপ্পো বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে জাতিসংঘের অবস্থান অত্যন্ত পরিস্কার। জাতিসংঘ মহাসচিব এ ব্যাপারে স্পষ্টভাবে এবং জোর দিয়ে বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন মানে শুধু তাদের রাখাইনে ফেরত নেওয়া নয়। অবশ্যই এ প্রত্যাবাসন হতে হবে স্বেচ্ছায়। প্রত্যাবাসনের পর তাদের সেখানে নাগরিক অধিকারসহ নিরাপদ বসবাসের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। নিজের দেশে ফিরে গিয়ে নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ বসবাস সম্পর্কে নিশ্চয়তা না পেলে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায় ফিরে যেতে চাইবে না। জাতিসংঘও জোর দিয়ে বারবার এটাই বলছে, সংকটের স্থায়ী সমাধানের বিষয়টি নির্ভর করছে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ বসবাসের নিশ্চয়তার মাধ্যমে। এ জন্য বাংলাদেশ কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে। মিয়ানমারের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা চলছে। এখন মিয়ানমারের প্রতি আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়াতে হবে যেন মিয়ানমার রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ বসবাসের নিশ্চিত পরিবশে দ্রুত সৃষ্টি করে। যতক্ষণ সেই পরিবেশ সৃষ্টি না হচ্ছে, প্রত্যাবাসন শুরু সম্ভব হবে না, এটাই বলা যায়।
রোহিঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ভূমিকা নিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের যত দ্রুত তাদের নিজের দেশে ফেরত পাঠানো যায়, ততই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল। এ কারণে রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও বেশি আলোচনা, আরও বেশি মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা অবশ্যই বাংলাদেশের থাকবে।
পাশাপাশি কক্সবাজারে যে রোহিঙ্গারা আছে, যতদিন থাকবে, তাদের আরও একটু ভালোভাবে বেঁচে থাকার ব্যবস্থার দিকেও নজর দিতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, রোহিঙ্গা শিশুদের সামনে অন্ধকার ভবিষ্যতে কিছুটা হলেও আলো জ্বালানো। এ জন্য তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতের বিষয়েও নজর রাখতে হবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ অনেক কিছু করেছে। সে জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
এ সংকট সমাধানে আসলে মিয়ানমারের ভূমিকাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সংকটটা তাদেরই দিক থেকেই শুরু। এটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জানে এবং বোঝে। এ কারণে সংকট সমাধানে তাদের দায়টাও সবচেয়ে বেশি। রাখাইন-বিষয়ক জাতিসংঘ উপদেষ্টা কমিশনের (কফি আনান কমিশন) রিপোর্টের সুপারিশ মিয়ানমার বাস্তবায়ন করলেই এ সংকটের সহজ ও দ্রুত সমাধান নিশ্চিত হয়। অতএব, মিয়ানমারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করা। তাদের বসবাসের জন্য নিরাপদ পরিবেশের সৃষ্টি করা।
মিয়ানমারকে বুঝতে হবে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা সংকটকে বিশ্বের প্রধানতম সংকটের একটি হিসেবে দেখছে। জাতিসংঘ মহাসচিবও এ সংকটকে সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ তালিকায় রেখেছেন। এ কারণে সংকট দীর্ঘায়িত হলে মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়তেই থাকবে। অতএব, সংকট যেন দীর্ঘায়িত না হয়, সে বিষয়টি মিয়ানমারকেই নিশ্চিত করতে হবে।
ঋণ: দৈনিক সমকাল
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের