জাতিসংঘ প্রতিনিধি সেপ্পো
নিরাপদ পরিবেশ ছাড়া প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে রবার্ট ওয়াটসকিনের স্থলাভিষিক্ত হন। ফিনল্যান্ডের নাগরিক মিয়া সেপ্পো প্রায় ১৬ বছর ধরে জাতিসংঘে কর্মরত রয়েছেন। ঢাকার একটি গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, জাতিসংঘ রোহিঙ্গা সংকটকে বিশ্বে এ সময়ে সবচেয়ে দ্রুত বিস্তৃত হওয়া শরণার্থী সংকট হিসেবে চিহ্নিত করেছে এবং প্রথমেই শরণার্থীদের জন্য জরুরি সহায়তা নিশ্চিতের পদক্ষেপ নিয়েছে। বাংলাদেশের সরকার এবং স্থানীয় জনগণই প্রথমে বিপন্ন রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে, সহায়তা করেছে। জাতিসংঘ বাংলাদেশ সরকারের এই ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসাও করেছে। জাতিসংঘ এবং ইউএনএইচসিআর, শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনসহ অন্য সংস্থাগুলো খুব দ্রুতই এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে এখানে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা, তাদের নূ্যনতম জীবন ধারণের অবস্থা নিশ্চিতের উদ্যোগ নিয়েছে। এক বছর ধরে রোহিঙ্গারা কক্সবাজারে আছে। তাদের ভালোভাবে বসবাসের জন্য এ সময়ের মধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এ পর্যায়ে এসে তাদের আরও বেশি সহায়তা প্রয়োজন; তাদের জীবন থেকে অনিশ্চয়তা দূর হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, রোহিঙ্গাদের জরুরি সহায়তা হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ৮০ কোটি ডলার দিয়েছে। এটি যথেষ্ট না হলেও বিপুল পরিমাণ। এই অর্থ দিয়ে রোহিঙ্গাদের জরুরি প্রয়োজনের অনেক কিছুই মেটানো সম্ভব হয়েছে। পাশাপাশি সবাই দেখেছেন, সংকট শুরুর সঙ্গে সঙ্গে কক্সবাজারে শরণার্থীদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানরা এসেছেন। নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধি দল এসেছে। আপনারা এটাও জানেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসেছেন। অতএব এটা স্পষ্ট যে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সংকটকে যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছে।
শুধু জরুরি সহায়তা নয়, এ সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে এবং ওআইসিতে আলোচনা হয়েছে। আরও অনেক সংস্থা এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নানা প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আশা করা হচ্ছে কিছু দিনের মধ্যেই জাতিসংঘের রাখাইন-বিষয়ক ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। যার মাধ্যমে এ সংকট সমাধানে আরও বেশি অগ্রগতি হবে আশা করা যায়।
কিন্তু এখানেই শেষ নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরও দুটি বিষয়ে বড় ভূমিকা রাখা জরুরি। প্রথমত, রোহিঙ্গা সংকটের রাজনৈতিক সমাধান নিশ্চিত করতে হবে। যেন তারা নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে নিজের দেশে বসবাসের সুযোগ পায়। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার সংরক্ষণ। এ বিষয়টি নিয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রত্যাশিত।
তিনি আরেক প্রশ্নের জবাবে বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রে শুরু থেকেই নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিটি সভায় এটি এজেন্ডা হিসেবে থেকেছে, আলোচনা হয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদের প্রতিনিধি দল কক্সবাজার পরিদর্শন করেছে। অতএব, নিরাপত্তা পরিষদ যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই রোহিঙ্গা সংকটের দিকে নজর রাখছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। আশা করা যেতেই পারে, রোহিঙ্গা সংকটের কার্যকর সমাধানে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে আগামীতে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য দেশগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাবে।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় চীন এবং রাশিয়ার ভূমিকা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, দুটি দেশই নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একই সঙ্গে এ দুটি দেশের আন্তর্জাতিকভাবেও বড় প্রভাব রয়েছে। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ক্ষেত্রেও এ দুটি দেশ প্রভাব বিস্তারের সক্ষমতা রাখে। এ সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে চীন ও রাশিয়া রোহিঙ্গাদের রাখাইনে নির্ভয়ে ফিরে যাওয়ার মতো পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়াতে পারে। একই সঙ্গে কক্সবাজারে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সংকট নিরসনে বাংলাদেশকে আরও বেশি সহায়তাও করা উচিত এ দুটি দেশের। চীন এবং রাশিয়া রোহিঙ্গা সংকট সম্পর্কে অবশ্যই আদ্যোপান্ত জানে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অতএব, নিরাপত্তা পরিষদে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ঐক্যবদ্ধ কার্যকর সিদ্ধান্তে পৌঁছার ক্ষেত্রেও এ দুটি দেশের ভূমিকা রাখার বিষয়টি নিয়ে বলাই বাহুল্য।
মিস সেপ্পো বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে জাতিসংঘের অবস্থান অত্যন্ত পরিস্কার। জাতিসংঘ মহাসচিব এ ব্যাপারে স্পষ্টভাবে এবং জোর দিয়ে বলেছেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন মানে শুধু তাদের রাখাইনে ফেরত নেওয়া নয়। অবশ্যই এ প্রত্যাবাসন হতে হবে স্বেচ্ছায়। প্রত্যাবাসনের পর তাদের সেখানে নাগরিক অধিকারসহ নিরাপদ বসবাসের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। নিজের দেশে ফিরে গিয়ে নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ বসবাস সম্পর্কে নিশ্চয়তা না পেলে রোহিঙ্গারা স্বেচ্ছায় ফিরে যেতে চাইবে না। জাতিসংঘও জোর দিয়ে বারবার এটাই বলছে, সংকটের স্থায়ী সমাধানের বিষয়টি নির্ভর করছে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ বসবাসের নিশ্চয়তার মাধ্যমে। এ জন্য বাংলাদেশ কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে। মিয়ানমারের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা চলছে। এখন মিয়ানমারের প্রতি আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়াতে হবে যেন মিয়ানমার রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ বসবাসের নিশ্চিত পরিবশে দ্রুত সৃষ্টি করে। যতক্ষণ সেই পরিবেশ সৃষ্টি না হচ্ছে, প্রত্যাবাসন শুরু সম্ভব হবে না, এটাই বলা যায়।
রোহিঙ্গা সংকটের দ্রুত সমাধানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ভূমিকা নিয়ে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের যত দ্রুত তাদের নিজের দেশে ফেরত পাঠানো যায়, ততই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল। এ কারণে রোহিঙ্গাদের জন্য রাখাইনে নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও বেশি আলোচনা, আরও বেশি মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা অবশ্যই বাংলাদেশের থাকবে।
পাশাপাশি কক্সবাজারে যে রোহিঙ্গারা আছে, যতদিন থাকবে, তাদের আরও একটু ভালোভাবে বেঁচে থাকার ব্যবস্থার দিকেও নজর দিতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, রোহিঙ্গা শিশুদের সামনে অন্ধকার ভবিষ্যতে কিছুটা হলেও আলো জ্বালানো। এ জন্য তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতের বিষয়েও নজর রাখতে হবে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ অনেক কিছু করেছে। সে জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
এ সংকট সমাধানে আসলে মিয়ানমারের ভূমিকাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সংকটটা তাদেরই দিক থেকেই শুরু। এটা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জানে এবং বোঝে। এ কারণে সংকট সমাধানে তাদের দায়টাও সবচেয়ে বেশি। রাখাইন-বিষয়ক জাতিসংঘ উপদেষ্টা কমিশনের (কফি আনান কমিশন) রিপোর্টের সুপারিশ মিয়ানমার বাস্তবায়ন করলেই এ সংকটের সহজ ও দ্রুত সমাধান নিশ্চিত হয়। অতএব, মিয়ানমারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী রোহিঙ্গাদের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করা। তাদের বসবাসের জন্য নিরাপদ পরিবেশের সৃষ্টি করা।
মিয়ানমারকে বুঝতে হবে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা সংকটকে বিশ্বের প্রধানতম সংকটের একটি হিসেবে দেখছে। জাতিসংঘ মহাসচিবও এ সংকটকে সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ তালিকায় রেখেছেন। এ কারণে সংকট দীর্ঘায়িত হলে মিয়ানমারের ওপর চাপ বাড়তেই থাকবে। অতএব, সংকট যেন দীর্ঘায়িত না হয়, সে বিষয়টি মিয়ানমারকেই নিশ্চিত করতে হবে।
ঋণ: দৈনিক সমকাল
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
