'ভূমিকম্পে তরল মাটিতে ডুবে যেতে পারে ঢাকার বাড়িঘর'
!['ভূমিকম্পে তরল মাটিতে ডুবে যেতে পারে ঢাকার বাড়িঘর'](https://bangla.thereport24.com/article_images/2018/10/04/_103684804_gettyimages-934823384.jpg)
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ধরুন আপনার পায়ের নীচের যে শক্ত মাটি তার প্রকৃতি হঠাৎ বদলে গেল। এটি তরল পদার্থের মতো আচরণ শুরু করলো। যে মাটির ওপর আপনি দাঁড়িয়ে আছেন সেটিতে ঢেউ খেলতে শুরু করলো। মাটির ওপরের সব বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, স্কুল, হাসপাতাল, সেতু ভেসে যেতে শুরু করলো। তারপর ধসে গিয়ে ডুবে গেল পানি, কাদা, বালির এক সমূদ্রে। অবিশ্বাস্য মনে হলেও এরকম ঘটনা সত্যিই ঘটেছে। খবর- বিবিসির।
গত সপ্তাহেই ভূমিকম্পের পর ইন্দোনেশিয়ার পালুতে দেখা গেছে এই দৃশ্য। তার আগে অতি সম্প্রতি নিউজিল্যান্ডে, চিলিতে। আরও আগে জাপান এবং বিশ্বের আরও অনেক দেশে।
কিন্তু বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় এমনটি ঘটার আশংকা কতটা?
"ঢাকার অবস্থা খুবই নাজুক। পুরো ঢাকা শহরের ৬০ শতাংশ ভূমির গঠনপ্রকৃতি এমন যে বড় মাত্রার ভূমিকম্প হলে এরকম ঘটনা ঢাকাতেও ঘটতে পারে", বলছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিভাগের অধ্যাপক ড: আফতাব আলম খান।
বিজ্ঞানীরা এ ধরণের ঘটনাকে বলেন 'লিকুইফেকশন।' সহজ বাংলায় বলা যেতে পারে 'মাটির তরলীকরণ। অর্থাৎ মাটি যখন তরল পদার্থের মতো আচরণ শুরু করে।
কী ঘটেছিল ইন্দোনেশিয়ার পালুতে
ইন্দোনেশিয়ার সর্বশেষ ভূমিকম্পে লিকুইফেকশনের কারণে বালারোয়ার পালু এলাকায় প্রায় ১ হাজার ৭শ বাড়িঘর কার্যত মাটিতে ডেবে গিয়েছিল।
স্যাটেলাইট থেকে নেয়া ছবিতে দেখা গেছে, পালুর বিমানবন্দরের দক্ষিণে একটি বিরাট এলাকায় ঘরবাড়ীর চিহ্ণ পর্যন্ত নেই, সব কিছুই যেন মাটিতে মিশে গেছে।
ইন্দোনেশিয়ার গণপূর্ত মন্ত্রী বাসুকি হাদিমুলজোনো জানিয়েছেন, সেখানে ধ্বংস এবং মৃত্যুর প্রধান কারণ লিকুইফেকশন।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র সুতপা পারো নাগরোহো জানান, "যখন ভূমিকম্প আঘাত হানলো, মাটি যেন ঝুরঝুরে হয়ে গেল, কাদায় পরিণত হলো। এই বিপুল কাদায় পিটোবোর হাউজিং কমপ্লেক্স যেন ডুবে গেল। আমরা অনুমান করি সেখানে কাদায় ডেবে আছে ৭৪৪ টি বাড়িঘর।"
আর মুজাইর নামে একজন বার্তা সংস্থা এএফপিকে এই ভূমিকম্পের বর্ণনা দিয়ে বলেছেন, "আমার বাড়ি যেন কার্যত রাস্তার কয়েক মিটার দূরে সরে গেল। আমার আমার প্রতিবেশিদের বাড়িগুলো একটির ওপর একটি গিয়ে পড়লো।"
এর আগে ২০১০-২০১১ সালে নিউজিল্যান্ডের ক্যান্টারবারি অঞ্চলে যে ভূমিকম্প হয়, তখনও ঘটেছিল এরকম ঘটনা। সেখানে পলিমাটি আর বালি পানির সঙ্গে মিশে ঢেউয়ের মতো উপরে উঠে এসেছিল। আর তার নীচে চাপা পড়েছিল রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, গাড়ি, বাগান, ক্ষেতখামার- সবকিছু।
২০১০ সালে চিলিতে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার এক ভূমিকম্প হয়, যাতে দেশটির মধ্য-দক্ষিণাঞ্চলে নিহত হয় ৮শ মানুষ। সেখানে মাটির তরলীকরণ বা লিকুইফেকশনের কারণে ধসে পড়ে ব্রিজ, বন্দর, বাঁধ থেকে অনেক কিছু। প্রায় ৯৫০ কিলোমিটার জুড়ে চলেছিল এই ধ্বংসযজ্ঞ।
এরকম ঘটনা জাপানে ঘটেছে অনেকবার। ১৯৬৪ সালে নিগাতায় এবং ১৯৯৫ সালে কোবে নগরীতে। কোবে নগরীর বন্দর তৈরি করা হয়েছিল একটি কৃত্রিম দ্বীপের ওপর। তুলনামূলকভাবে আলগা বালি এবং পলির ওপর তৈরি এই বন্দরটি ভূমিকম্পে ধসে পড়ে।
বাংলাদেশে লিকুইফেকশন বা ভূমি তরলীকরণের ঝুঁকি কতটা
"বাংলাদেশের যে ভূ-কাঠামো, তাতে এরকম ঘটনা ঘটার ঝুঁকি অনেক। এটা একটা মারাত্মক সমস্যা। বাংলাদেশ খুবই নাজুক অবস্থানে,", বলছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল বিভাগের ড: আফতাব আলম খান।
"ভূমিকম্প হলেই যে লিকুইফেকশন হবে, ব্যাপারটা তা নয়। কয়েকটি ব্যাপার একসঙ্গে ঘটতে হবে। এটি নির্ভর করবে ভূমিকম্পটি কতটা শক্তিশালী, মাটির কতটা গভীরে এটি ঘটছে এবং সেখানে যে একুইফার বা পানির স্তর আছে, সেটিতে কতটা পানি আছে তার ওপর।"
তাঁর মতে যদি ভূমিকম্প ছয় মাত্রার কাছাকাছি বা তার চেয়ে শক্তিশালী হয় এবং এর উৎপত্তিস্থল যদি দশ হতে পনের কিলোমিটার গভীরতার মধ্যে হয়, তাহলে লিকুইফেকশনের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।
যেভাবে লিকুইফেকশন হয়
লিকুইফ্যাকশন তখনই ঘটে, যখন পলিমাটি বা বালু মাটির নীচে কম গভীরতায় থাকে একুইফার বা পানির স্তর।
ড: আফতাব আলম খান বলেন, যখন ভুপৃষ্ঠের কাছাকাছি জায়গায় কোন ফল্ট লাইন বা ফাটল বা চ্যূতি পরস্পরের সাপেক্ষে নড়াচড়া করে তখন সেটাকে বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় 'ফল্ট রাপচার' বল হয়। এই ফল্ট রাপচার নতুন করে হতে পারে, বা আগের রাপচার নতুন করে সক্রিয় হতে পারে। তবে রাপচার যে কারণেই হোক, ফাটল দুটিকে পরস্পরের সাপেক্ষে নড়তে হবে, নইলে লিকুইফেকশন হবে না।
যখন ফল্ট লাইন বা ফাটল রেখাটি নড়াচড়া করে, তখন যে সিসমিক ওয়েভ বা ভূকম্পন তরঙ্গ তৈরি হয়, এবং এই তরঙ্গ যখন লিকুইফেকশন জোনে এসে পৌঁছায়, তখন সেখানকার মাটি তরল পদার্থের মতো আচরণ করে।
"ভূ কম্পন তরঙ্গ যখন ভূপৃষ্ঠের দুশ মিটারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন সেখানে যেসব একুইফার বা পানির স্তর থাকে, সেগুলি যদি পানিতে পরিপূর্ণ থাকে, তখন উপরের মাটি ধসে যাবে, এবং সেই মাটি তরল পদার্থের মতো আচরণ করবে, এটিতে ঢেউ খেলতে দেখা যাবে। এবং উপরে যা কিছু আছে, সব ধসে পড়বে বা ভেসে যাবে। বালি এবং পানি মিলে একটি জেলি টাইপের জিনিস তৈরি হয়ে, যেটি উপরে উঠে আসে। আর নীচে একুইফার জোনে একটি ভ্যাকুয়াম বা শূন্যতা তৈরি হয়। তখন সেই শূন্যস্থানে উপরের মাটি ধসে পড়ে। তখন উপরে যত ধরণের স্ট্রাকচার থাকে, সেটা মাটিতে তলিয়ে যায়, মাটিতে ডুবে যায়।"
ড: আফতাব আলম খানের মতে, বাংলাদেশে যদি বর্ষাকালে বড় ভূমিকম্প হয়, তখন লিকুইফেকশনের ঝুঁকি বেশি। কারণ তখন বৃষ্টির পানিতে ভূগর্ভের পানির স্তর থাকে পরিপূর্ণ। সেই তুলনায় শীতকালের ভূমিকম্পে লিকুইফেকশনের ঝুঁকিটা অনেক কম।
ঝুঁকিতে বৃহত্তর ঢাকার বেশিরভাগ অংশ
ড: আফতাব আলম খানের মতে, পুরো বাংলাদেশের বেশিরভাগটাই যেহেতু গড়ে উঠেছে নদী বিধৌত পলিমাটিতে, তাই এরকম লিকুইফেকশনের ঝুঁকি কম বেশি অনেক জায়গাতেই আছে। কেবলমাত্র উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া রাজশাহীর মতো কিছু জেলায় অগভীর মাটিতে শক্ত শিলা বা 'সলিড ক্রাস্ট' আছে। যেখানে এর ঝুঁকি নেই।
তার মতে ঢাকা শহরের অন্তত ষাট ভাগ এলাকা এরকম লিকুইফেকশন অঞ্চলে পড়েছে, যেখানে এরকম বিপদ ঘটার উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে।
তিনি এই ঝুঁকির ভিত্তিতে ঢাকাকে তিনটি অঞ্চলে ভাগ করেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে ঝুকিপূর্ণ অঞ্চল হচ্ছে নারায়নগঞ্জ-ডেমরা-পুরোনো ঢাকা-মতিঝিল থেকে শ্যামলী পর্যন্ত এলাকা।
এরকম ঝুঁকির সমর্থনে তিনি বাংলাদেশ অঞ্চলে অতীতে যেসব ভূমিকম্প হয়েছে সেগুলোর উদাহারণ দিলেন।
"ঐ সব ভূমিকম্পে যত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তার বেশিরভাগটাই এই লিকুইফেকশনের জন্য। অন্তত আমাদের কাছে যা রেকর্ড আছে, তাতে আমরা সেটাই দেখতে পাই।"
"১৮৮৫, ১৮৯৭, ১৯১৮ এবং ১৯৩০ সালে যেসব বড় ভূমিকম্প হয়েছে, তাতে যত ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ পাওয়া যায়, তার সবই কিন্তু লিকুইফেকশন সম্পর্কিত।"
অতি সম্প্রতি ঘটা আরেকটি ভূমিকম্পের কথাও উল্লেখ করেন তিনি।
"২০০৩ সালে রাঙ্গামাটিতে যে ভূমিকম্প হয়েছিল, সেটার মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ১। কিন্তু সেটির উৎপত্তিস্থল ছিল দশ কিলোমিটার বা এগারো কিলোমিটার গভীরে। সে কারণে প্রচন্ড লিকুইফেকশন হয়েছিল এবং কর্ণফুলী নদীর একটি পাড়ের দীর্ঘ একটি অংশ ধসে পড়েছিল। প্রায় দুই তিন কিলোমিটার এলাকা জুড়ে নদীতীর ধসে পড়েছিল।"
ভূমিকম্প প্রতিরোধী ব্যবস্থা কতটা কাজ করবে
ঢাকা শহরে এখন যে নতুন বড় বড় ভবন তৈরি করা হচ্ছে, সেগুলোতে ভূমিকম্প প্রতিরোধী ব্যবস্থা থাকছে বলে যেকথা বলা হচ্ছে, লিকুইফেকশন হলে সেটি কতটা কাজ করবে ?
ড: আফতাব আলম খান বলছেন, ঢাকায় ভূমিকম্পের ঝুঁকি মাপার ক্ষেত্রে লিকুইফেকশনের ব্যাপারটি দশ বছর আগেও বিবেচনায় নেয়া হয়নি। ফলে তখন বাংলাদেশের যে সাইসমিক জোনিং করা হয়েছে, সেখানে ঢাকাকে একটা মধ্যম ঝুঁকির সাইসমিক জোনের মধ্যে ফেলা হয়েছে। কিন্তু পরে যখন মাইক্রোজোনিং করে এই লিকুইফেকশনের ব্যাপারটি বেরিয়ে আসলো, তখন এসব জোনে যেসব দালানকোঠা আগে থেকে গড়ে উঠেছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে এই ঝুঁকিটা কতটা বিবেচনায় নেয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
তিনি আরও বলছেন, বাংলাদেশের বিল্ডিং কোডে এই লিকুইফেকশনের বিষয়টি কতটা বিবেচনায় নেয়া হয়েছে সেটাও একটা বড় প্রশ্ন।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/অক্টোবর ০৪, ২০১৮)
পাঠকের মতামত:
![SMS Alert](https://bangla.thereport24.com/banner/Mobile_apps_1.jpg)
- ব্রিটেনের নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আপসানার জয়
- মার্টিনেজে ভর করে সেমিতে আর্জেন্টিনা
- ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় পর্বের ভোটগ্রহণ আজ
- যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে টিউলিপের জয়
- সিরাজগঞ্জে বিপৎসীমার ৩৮ সেন্টিমিটার ওপরে যমুনার পানি
- পদ্মা সেতুর সমাপনী অনুষ্ঠান আজ
- সেন্টমার্টিনে মিয়ানমারের দুই সেনা ও ৩১ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
- ঠাকুরগাঁওয়ে বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী নিহত
- যুক্তরাজ্যের নির্বাচনে লেবার পার্টির নিরঙ্কুশ জয়
- মুরগির দাম কমেছে, বেড়েছে সবজি ও মাছের দাম
- কারণ ছাড়াই বাড়ছে ওয়াটা কেমিক্যালসের দাম
- দেশের ২০ অঞ্চলের উপর দিয়ে ঝড় বয়ে যেতে পারে
- অবশেষে বিশ্বকাপ নিয়ে রোহিত কোহলিরা নিজ দেশে
- রণে ভঙ্গ দিবেন না ট্রাম্প, নির্বাচনে থাকবেন শেষ পর্যন্ত
- এমপি আনার হত্যা: ৩ আসামির দোষ স্বীকারোক্তি প্রত্যাহারের আবেদন
- গ্রাম-গঞ্জের চিকিৎসা সেবা উন্নত করার বিকল্প নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- জানুয়ারিতে ঢাকার দুই সিটিতে নির্বাচন
- কোটা বাতিলের দাবিতে শাহবাগ মোড় অবরোধ
- আন্দোলনরত শিক্ষকদের সাথে ওবায়দুল কাদেরের বৈঠক স্থগিত
- রাজপথের আন্দোলন দেখে কোর্ট রায় পরিবর্তন করে না: প্রধান বিচারপতি
- আপাতত বহাল থাকছে কোটা পুনর্বহালের রায়
- কোটা বাতিলের দাবিতে আবারো শাহাবাগে অবরোধ
- বিএনপি দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি: নানক
- "২০৩৫ সালে হাইড্রোজেন জ্বালানির পরীক্ষামুলক ব্যবহার করা হবে"
- পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান, অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী
- পরের ওপর নির্ভর করে কোনোদিন আন্দোলন হয় না: কাদের
- প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর নিয়ে ভারতের কোনো আপত্তি নেই: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের ঈদ অফারের সময় বাড়লো
- আসামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ওবায়দুল কাদের
- হাতবদলের মাধ্যমে ডিমের দাম: ভোক্তা ডিজি
- এমপি আনার হত্যা: আসামি মোস্তাফিজের স্বীকারোক্তি
- শাহজালাল বিমানবন্দরে থেকে ৩৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার
- ধেয়ে আসছে বন্যা, বিপৎসীমার ওপরে ৫ নদীর পানি
- ব্লু ইকোমনি বাস্তবায়নে এডিবির সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- সাজেক ভ্যালিতে ভ্রমণে গিয়ে ৭০০ পর্যটক আটকা
- বেলজিয়ামের বিদায়, শেষ আটে ফ্রান্স
- ফের ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা
- টেকনো ড্রাগসের আইপিওতে রেকর্ড আবেদন জমা
- মুনাফা থেকে লোকসানে ইসলামিক ফাইন্যান্স
- প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ফেনীর দুই উপজেলায় এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বদলি -বরখাস্ত দুর্নীতিকে আরো উৎসাহ দেয়: টিআইবি
- এনবিআরের সাবেক কর্মকর্তা ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- নারায়ণগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে রেখেছে এটিইউ
- অব্যাহত থাকতে পারে ভারী বৃষ্টি, সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর সংকেত
- শিক্ষকেদের কর্মবিরতীতে অচল দেশের ৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
- বেনজীর ইস্যুতে কোন দায় বাহিনী নেবে না পুলিশ: আইজিপি
- বিদায়ী অর্থবছরে রেমিট্যান্স ২৪ বিলিয়ন ডলার
- "বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে সক্ষমতা বাড়াতে হবে"
- কয়েকজন সরকারি কর্মচারীর দুর্নীতির জন্য সবাই বিব্রত: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
- সাদেক অ্যাগ্রোতে অভিযান: মিলল ব্রাহামা জাতের গরু
- স্বচ্ছতার সাথে বাজেট বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর
- অবৈধ সরকারই দেশবিরোধী চক্রান্ত অব্যহত রেখেছে: মির্জা ফখরুল
- তিস্তার পানি চুক্তি সমাধানের মূল প্রতিবন্ধকতা মমতা: কাদের
- বিশ্বকাপের সেরা একাদশে ভারতের ৬ জন
- ১২৫ কোটি রুপি বোনাস পাচ্ছে রোহিত-কোহলিরা
- ব্যাংক হলিডে আজ, ব্যাংক ও পুঁজিবাজার বন্ধ
- ফ্রান্সে পার্লামেন্ট নির্বাচন: প্রথম দফার ভোটে ধরাশায়ী ম্যাক্রোঁ
- খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি
- ১০৪ তম বছরে পা রাখলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- মেট্রোরেলে ভ্যাট বসেনি আজ , যা বলছে ডিএমটিসিএল
- শিক্ষকদের আন্দোলনে নজর রাখছে মন্ত্রণালয়: শিক্ষামন্ত্রী
- দেশে আর কখনোই জঙ্গিবাদের উত্থান হবে না: র্যাব ডিজি
- অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ: ডিএমপি কমিশনার
- সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে দেশের ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
- "মিউচুয়াল ফান্ড খাতে আরো স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে"
- "পুঁজিবাজারে প্লেসমেন্ট ইস্যুকে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে"
- "পুঁজিবাজারে প্লেসমেন্ট ইস্যুকে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে"
- ওয়ালটন চতুর্থ ওয়ালটন প্রতিযোগিতা শুরু
- আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের স্কুল ব্যাংকিং কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- ২০২২-২৩ অর্থবছরে এপিএ পুরস্কার পেলো এপিএ
- ওয়ালটন বিশ্বমানের হাই-টেক পণ্য উৎপাদন করছে: ভারপ্রাপ্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের স্থানান্তরিত উত্তরা মডেল টাউন শাখার উদ্বোধন
- ফের ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা
- দেশের সার্বভৌমত্ব আজকে হুমকির সম্মুখীন: মির্জা ফখরুল
- বেনজীর ইস্যুতে কোন দায় বাহিনী নেবে না পুলিশ: আইজিপি
- ভারতের জন্য আয়োজন করা হয় বিশ্বকাপ: ভন
- গঙ্গা চুক্তি নবায়ন নিয়ে মমতার অভিযোগ উড়িয়ে দিল নয়াদিল্লি
- সব বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা
- পরের ওপর নির্ভর করে কোনোদিন আন্দোলন হয় না: কাদের
- তিস্তার পানি চুক্তি সমাধানের মূল প্রতিবন্ধকতা মমতা: কাদের
- পাস হলো নতুন অর্থবছরের বাজেট
- ১০৯ বার পেছালো সাগর- রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
- "ভারতের সঙ্গে চুক্তি আড়াল করতে নানা কাণ্ড সামনে আনা হচ্ছে"
- সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে দেশের ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
- বিশ্বকাপের সেরা একাদশে ভারতের ৬ জন
- সোমবার ব্যাংক হলিডে, লেনদেন বন্ধ
- রাজপথের আন্দোলন দেখে কোর্ট রায় পরিবর্তন করে না: প্রধান বিচারপতি
- এইচএসসি পরীক্ষা: আজ থেকে কোচিং বন্ধ
- ২০২২-২৩ অর্থবছরে এপিএ পুরস্কার পেলো এপিএ
- শিক্ষকেদের কর্মবিরতীতে অচল দেশের ৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
- ভারী বৃষ্টির আভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
- সব বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা
- অবৈধ সরকারই দেশবিরোধী চক্রান্ত অব্যহত রেখেছে: মির্জা ফখরুল
- দুর্দান্ত বোলিংয়ে সাউথ আফ্রিকাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত
- ব্যাংক হলিডে আজ, ব্যাংক ও পুঁজিবাজার বন্ধ
- বেলজিয়ামের বিদায়, শেষ আটে ফ্রান্স
- অনলাইনে জঙ্গি তৎপরতা পুলিশের বড় চ্যালেঞ্জ: ডিএমপি কমিশনার
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
![](https://bangla.thereport24.com/images/icon_close.png)