ভারতে বাণিজ্যিকভাবে গর্ভ ভাড়া নিষিদ্ধ

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : সংসদে সারোগেসি নিয়ন্ত্রণ বিল পাশ হয়েছে৷ এতে অর্থের লোভ দেখিয়ে মহিলাদের গর্ভের অপব্যবহার রোধ করা সম্ভব হবে৷ তবে সন্তানহীন নিকট আত্মীয়ের জন্য বিনা লাভে সারোগেসি বৈধ৷ শর্ত হলো, নিঃসন্তান দম্পতিকে ডাক্তারি সার্টিফকেট দেখাতে হবে যে, তাঁরা সন্তানের জন্ম দিতে অক্ষম৷ যিনি ধাত্রী মা হবেন, তাঁকে হতে হবে তাঁদের নিকট আত্মীয়৷ ফলে বিদেশি দম্পতিরা ভারতে এসে গর্ভ ভাড়া নিতে পারবেন না৷ খবর ডয়চে ভেলের।
শুধুমাত্র নিঃসন্তান দম্পতির নিকট আত্মীয় সারোগেট বা ধাত্রী মা হতে পারবেন. তবে শর্ত হবে, সেই দম্পতির বিবাহ পাঁচ বছর পার হয়ে গেছে এবং ডাক্তারি সার্টিফিকেট অনুসারে ভবিষ্যতে দম্পতির সন্তান হবার সম্ভাবনা নেই৷ তবে সেই সারোগেসিতে টাকা-পয়সার লেনদেন থাকবে না৷
ভারতীয় দম্পতির আগে সন্তান থাকলেও তাঁরা সারোগেসির সুযোগ নিতে পারবেন না৷ শুধুমাত্র ভারতীয় দম্পতিরা ছাড়া বিদেশিরা গর্ভ ভাড়া নিতে পারবেন না৷ এছাড়া, সিঙ্গেল কিংবা লিভ-ইন পার্টনার অথবা সমকামিদের ক্ষেত্রেও সারোগেসি নিষিদ্ধ৷ অনাবাসিক ভারতীয়রাও এরমধ্যে পড়বেন৷ সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় জোর তর্ক-বিতর্কের পর ঐতিহাসিক সারোগেসি নিয়ন্ত্রণ বিলটি পাশ হয়৷ বিলের বিভিন্ন সংস্থান নিয়ে কিছু কিছু আপত্তি ওঠে৷
তৃণমূল কংগ্রেসের কাকলি ঘোষ দস্তিদার বিলের পরিসর আরো বাড়ানোর পক্ষে সওয়াল করেন৷ সংসদে রাখা তাঁর বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে ডয়চে ভেলেকে তিনি বলেন, ‘‘সারোগেসির অপব্যবহার ভারতে অনেকদিন ধরেই চলছে৷ সারোগেসি কাকে বলে ? যে মহিলা নিজের গর্ভে সন্তান ধারণ করতে অক্ষম, তিনি একজন ধাত্রী মায়ের সাহায্য নিতে পারেন৷ মেডিক্যাল কারণে সেটা তো হতেই পারে৷ যেমন ধরুন, কারো ক্যান্সার হয়েছে, কারো ইউট্রাস নেই, কারো টিউমার আছে. এটা মেডিক্যাল সারোগেসির মধ্যে পড়ে৷ এটা অনুমোদিত৷ কিন্তু আসলে যা হচ্ছিল, বিদেশিরা ভারতে এসে টাকা দিয়ে গর্ভ ভাড়া নিচ্ছে৷ এটা সবথেকে বেশি হয় গুজরাটের আনন্দ এলাকায়৷ গ্রামকে গ্রাম মহিলারা আসে এখানে গর্ভ ভাড়া দিয়ে রোজগারের ধান্দায়৷ এদের স্বামী কিংবা বাড়ির অন্য কারোই তেমন রুজি-রোজগার নেই৷ গর্ভ ভাড়ার টাকাতেই তাঁদের জীবন নির্বাহ হচ্ছে৷ কিংবা গর্ভ ভাড়া দেবার জন্য যে টাকাটা পাচ্ছে, ধরুন ৩-৪ লাখ টাকা, সেটা নিয়ে বাড়ির লোকেরা ব্যবসা শুরু করছে৷ কিন্তু সারোগেট মা তার কিছুই পাচ্ছে না৷ শুধু গর্ভ ধারণের কষ্টটা ছাড়া৷''
তিনি জানান, ‘‘এর আরো একটা দিক আছে৷ এজেন্সি বা দালাল চক্র৷ তারা বিদেশি দম্পতির কাছ থেকে মোটা টাকা, ধরুন, লাখ দশেক নিলো, কিন্তু সারোগেট মা-কে দিলো বড় জোর লাখ তিনেক টাকা৷ এটা একটা রমরমা ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ সারোগেসির এই বাণিজ্যকরণ বন্ধ করার জন্য অনেকদিন ধরেই ভাবনা-চিন্তা চলছিল৷ মেডিক্যাল সারোগেসি এবং বাণিজ্যিক সারোগেসির মধ্যে একটা ভারসাম্য বজায় রাখার কথাই সংসদে আমার বক্তব্যে ছিল৷''
তৃণমূল কংগ্রেসের এই রাজনীতিবিদ আরো বলেন, ‘‘সংসদে আমার বক্তব্যে একটা নতুন অনুচ্ছেদ যুক্ত করার কথা তুলি৷ সেটা হলো ফ্যাশন সারোগেসি৷ অনেক মহিলা নিজের দেহ সৌন্দর্য ধরে রাখতে ফ্যাশান সারোগেসির আশ্রয় নিয়ে থাকেন৷ যেমন ফিল্ম স্টার, খুব সু্ন্দরী মহিলা নিজের ফিগার টিকিয়ে রাখতে এটা করে থাকেন৷ এটাকেও বন্ধ করা উচিত৷''
কাকলী ঘোষ দস্তিদার জানান, ‘‘সাংসদ হিসেবে আরো একটা বিষয় তুলে ধরি. যেমন, ধরুন, ১৯৫৬ সালে টেস্ট টিউব বেবির কোনো ধারণাই ছিল না৷ অনেক গবেষণায় মেডিক্যাল সায়েন্সের উন্নতি হয়েছে৷ সারোগেসিতে ভ্রূণ প্রতিস্থাপন করতে গেলে আগে তো টেস্ট টিউব বেবি তৈরি করতে হবে৷ সেজন্য টেস্ট টিউব বেবির নিয়ম-কানুন থাকা দরকার৷ সরকার সেটা করেনি৷ ফলে ঘোড়ার আগে গাড়ি জোতার মতো অবস্থা. তাই না?''
নিকট আত্মীয় কারা হবেন? এ প্রশ্নের উত্তরে তৃণমূল সাংসদ বলেন, ‘‘সেটা নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে৷ কাদের নিকট আত্মীয়, কাদের দুর সম্পর্কের আত্মীয় বলে গণ্য করা হবে, সেটা নির্ধারনের জন্য একটি ধারা এই বিলে যুক্ত হওয়া উচিত ছিল৷ কারোর যদি নিকট আত্মীয় যেমন, মা, দিদি, বৌদি, জা, ননদ না থাকে, তাহলে সেই জায়গাটা পূরণ করবে কে? তারও সংস্থান রাখার কথা বলেছি আমি৷ পাশাপাশি আরো একটা কথাও আমি বলেছি- যিনি সারোগেট করছেন তাঁর মেডিক্যাল ব্যয় ছাড়াও তিনি যদি চাকুরিরতা হন বা অন্য কোনো পেশায় থাকেন, তাহলে সন্তানের জন্মদানের পরও যে মাস তিনেক তাঁর বিশ্রামে থাকার কথা, সেই সময়ের আর্থিক ক্ষতিপূরণের ধারাও বিলে থাকা উচিত ছিল৷ রুপান্তরকামী, ডিভোর্সি বা বিধবারাও বাচ্চা চাইতেই পারেন৷ সেটাও বিলে রাখার কথা বলেছিলাম, কিন্তু রাখা হয়নি৷ বিলে এই ধরনের আরো অনেক কিছু থাকা দরকার ছিল, কিন্তু তা হয়নি৷ আরো নিখুঁত করার সুযোগ ছিল৷ সরকার চাইলে এখনো ত্রুটিগুলো সংশোধন করতে পারেন৷''
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে.পি নাড্ডা বলেন, ‘‘রাজনৈতিক দল ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ এই বিলকে স্বাগত জানিয়েছে৷ সারোগেসি আইন লঙ্ঘন করলে কী শাস্তি হবে, বিলে তার উল্লেখ আছে৷ মহিলাদের সুরক্ষার পাশাপাশি সারোগেট বাচ্চাদের অধিকারও সুরক্ষিত থাকছে এই বিলে৷ বিলটি আইনে পরিণত হলে জাতীয় সারোগেসি বোর্ড এবং রাজ্য স্তরে রাজ্য সারোগেসি বোর্ড গঠন করা হবে৷''
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ডিসেম্বর ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- ইসির প্রতীকে যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- "রাজনীতি নয়, অতীত কর্মকাণ্ড ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগ হত্যা"
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ‘অবরুদ্ধ’ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
- গোপালগঞ্জ যেন মুজিববাদীদের আশ্রয়কেন্দ্র না হয়ে ওঠে : নাহিদ ইসলাম
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- "‘নৌকা’ মার্কাটাকে কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে পাঠালেন"
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ছাত্রলীগের আগুন-ভাঙচুর
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- আবু সাঈদ স্মরণে আজ জুলাই শহীদ দিবস
- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সব সময়ই ভূমিকা রেখেছে: সালাহউদ্দিন
- ‘চিলড্রেন্স পার্টি’র কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই: মির্জা আব্বাস
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতেই হবে: মির্জা ফখরুল
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- মধ্যরাতে মিছিল নিয়ে ফের রাজপথে নারীরা
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের ঢাকার জোন ও কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পাঁচ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে অপমান করলেন ট্রাম্প
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় নিহত ছাড়াল ৫৮ হাজার
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- "হাসিনা অন্তত ডামি-টামি করেছে, আর এরা বলে ইলেকশনেরই দরকার নেই"
- মোদীকে হাড়িভাঙ্গা আম উপহার পাঠাচ্ছেন ড. ইউনূস
- বিএনপি-তারেকের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত চক্রান্ত চলছে: ফখরুল
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
