অনাস্থা ভোটে টিকে গেলেন তেরেসা মে
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : শেষ পর্যন্ত টিকেই গেলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে। ব্রেক্সিট চুক্তির ভোটাভুটিতে ধরাশায়ী হলেও অনাস্থা ভোটে উতরে গেলেন তিনি। মাত্র ১৯ ভোটের ব্যবধানে এ যাত্রায় গদি বাঁচল তেরেসার।
বুধবার (১৬ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৭টায় হাউস অব কমন্সে অনাস্থা ভোটে (বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টা) তেরেসার পক্ষে ভোট দেন ৩২৫ এমপি। আর বিপক্ষে ভোট দেন ৩০৬ এমপি।
মঙ্গলবার রাতের একই সময় ব্রেক্সিট চুক্তিতে এমপিদের না ভোটের পরপরই তেরেসার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোটের প্রস্তাব দেন বিরোধী লেবার পার্টিপ্রধান জেরেমি করবিন। কিন্তু এবারও শেষ খেলা খেলতে পারলেন না তিনি। তেরেসাই থাকলেন প্রধানমন্ত্রী, টরিদের দখলেই সরকার।
প্রধানমন্ত্রী মে এ পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে নির্ধারিত সময়ের তিন বছর আগেই যুক্তরাজ্যকে আরেকটি সাধারণ নির্বাচনে যেতে হত। এখন ব্রেক্সিট সংকট সমাধানের ভিন্ন পথ খুঁজতে হবে যুক্তরাজ্যকে।
সে ক্ষেত্রে বিকল্প হতে পারে ‘নো ডিল ব্রেক্সিট’ (চুক্তিহীন ব্রেক্সিট) বা ব্রেক্সিট প্রশ্নে আরেকটি গণভোট। তবে চুক্তিহীন ব্রেক্সিট হলে ইউরোপের দেশগুলোতে যারা ব্যবসা করছেন তাদের বাড়তি আমদানি-রফতানি কর গুনতে হবে। আর অভিবাসীদের ক্ষেত্রে ইইউর নীতিমালা বাদ দিয়ে যুক্তরাজ্যের তৈরি নতুন নীতিমালা মেনে চলতে হবে।
জটিল এসব সমীকরণের সহজ সমাধান দিয়েছেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্ক। তিনি বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে একমাত্র বাস্তব সমাধান হচ্ছে যুক্তরাজ্যের ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) থেকে যাওয়া। খবর বিবিসি ও এএফপির।
প্রায় দু’বছরের টানা আলোচনা-দরকষাকষির পর মঙ্গলবার ইইউ থেকে বিচ্ছেদের পথরেখা পার্লামেন্টের নিুকক্ষ হাউস অব কমন্সে তুলে ধরেন তেরেসা। ৬৫০ সদস্যের পার্লামেন্টে তা ৪৩২-২০২ ভোটে প্রত্যাখ্যাত হয়।
ব্রিটেনের ইতিহাসে এর আগে ক্ষমতাসীন দলের এত বড় পরাজয় হয়নি। তেরেসা সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন কনজারভেটিভ পার্টির (টরি পার্টি) ১১৮ এমপি। এ বিদ্রোহের নেতৃত্বে ছিলেন তারই মন্ত্রিসভার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন ও কনজারভেটিভ দলের নেতা জ্যাকব রিস মগ। ভোটের পরপরই ব্রিটেনের প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব তোলেন।
২০১৬ সালের ২৩ জুন যুক্তরাজ্যে এক গণভোটে ইইউর সঙ্গে দেশটির চার দশকের সম্পর্কচ্ছেদের রায় হয়। ভোটে হারের পর রক্ষণশীল দলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন পদত্যাগ করেন। তেরেসা মে ক্ষমতায় এসে বিচ্ছেদের পথরেখা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেন।
এ জন্য সময় নেয়া হয় ২১ মাস। আগামী ২৯ মার্চ সেই সময়সীমা উত্তীর্ণ হওয়ার আগে যুক্তরাজ্যকে তার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে হবে। সেই লক্ষ্যে ইইউর সঙ্গে আলোচনা করে তৈরি খসড়া চুক্তি মঙ্গলবার পার্লামেন্টের ভোটাভুটিতে তোলেন মে। এ ভোট হওয়ার কথা ছিল গত ডিসেম্বরেই। কিন্তু নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে তেরেসা তা পিছিয়ে দেন। কিন্তু তাতেও কোনো লাভ হয়নি।
এখন কয়েকটি বিকল্প রয়েছে। এর একটি হল চুক্তিহীন ব্রেক্সিট। সে ক্ষেত্রে বিচ্ছেদ হবে হুট করেই। অনাস্থা ভোটে তেরেসা হেরে গেলে তার দল বিকল্প সরকার গঠনের সুযোগ পাবে। কনজারভেটিভ পার্টি নতুন কোনো সরকার গঠন করতে না পারলে দেখা হবে বিরোধী দল থেকে কেউ সরকার গঠন করতে পারে কিনা।
সে ক্ষেত্রে নতুন সরকারকে ১৪ দিনের মধ্যে আস্থার প্রমাণ দিতে হবে। অন্য কোনো দল সরকারে না এলে ২৫ কার্যদিবস পর সাধারণ নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে ব্রিটেনকে। যদিও তেরেসার সরকারের মেয়াদ ২০২২ সাল পর্যন্ত।
সরকারে যারাই আসুক, তারা নতুন প্রস্তাব নিয়ে ইইউর সঙ্গে দরকষাকষিতে যেতে পারে, সে জন্য দরকার সময়। ইইউর দেয়া চূড়ান্ত সময়সীমা ২৯ মার্চ থেকে আরও বাড়িয়ে নেয়ার কথাও তারা ভাবতে পারে।
অন্য বিকল্প হল আরেকটি গণভোট। ব্রিটেনের নাগরিকদের কাছে আবারও জানতে চাওয়া হবে- তারা সত্যিই ব্রেক্সিট চান কি না। সে জন্যও ইইউর কাছে বাড়তি সময় চেয়ে নিতে হবে।
ইইউসহ বিশ্ব প্রতিক্রিয়া : ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাস্তবসম্মত সমাধান হচ্ছে যুক্তরাজ্যের ইইউতে ‘থেকে যাওয়া’।
ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট জঁ ক্লদ জাঙ্কার বলেন, সময় প্রায় শেষ। এখন ‘চুক্তি ছাড়াই’ বিশৃঙ্খল পথে যুক্তরাজ্যের ইইউ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেল। এ ক্ষেত্রে ইউরোপীয় কমিশনও ‘চুক্তি ছাড়াই’ অগ্রসর হওয়ার পরিকল্পনা এগিয়ে নেবে।
অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর সেবাস্তিয়ান কুর্জ টুইটারে বলেন, ‘ব্রেক্সিট ভোটের ফলাফলে দুঃখ প্রকাশ করছি। কোনোভাবেই বিচ্ছেদ চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনার সুযোগ নেই। কোনো চুক্তি ছাড়াই ইইউ থেকে বেরিয়ে গেলে যুক্তরাজ্যই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মন্তব্য করেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ সতর্ক করে বলেন, যুক্তরাজ্য অপ্রত্যাশিতভাবে ইইউ থেকে বেরিয়ে গেলে তা হবে ‘ভয়ংকর সর্বনাশ’।
চুক্তিহীন ব্রেক্সিটে প্রভাব : ইইউর সদস্য দেশগুলোতে যারা ব্যবসা করছেন তাদের জন্য বাড়তি আমদানি-রফতানি কর আরোপ হতে পারে। কৃষকদের জন্য কর হতে পারে ৬০ শতাংশ। এর মানে, তাদের কাজের খরচ বাড়বে।
ফলে পণ্য বা সেবার জন্য ব্রিটিশদের বেশি অর্থ গুনতে হবে। এ ছাড়া ইউরোপের যেসব দেশ থেকে পণ্য আমদানি করা হতো, সেগুলোর দাম বেড়ে যাবে। ব্রিটেন যেসব বাণিজ্য চুক্তির আওতায় ইইউ দেশগুলোতে নানা সুবিধা পাচ্ছিল, সেসব সুবিধা হারাবে। ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে নানা ইস্যুতে আবার দেনদরবার করে নতুন চুক্তি করতে হবে। জোট হিসেবে নয়, এসব চুক্তি করতে হবে পৃথক পৃথক দেশের সঙ্গে।
ব্রেক্সিট হলে অভিবাসন ইস্যুতে নিজের মতো নতুন আইন করতে পারবে যুক্তরাজ্য। এতদিন অভিবাসন বিষয়ে ইইউর যেসব নীতিমালা ছিল সেগুলো মানতে হত। ব্রিটেনে কর্মরত ইউরোপের অন্যান্য দেশের অভিবাসীদের সম্পর্কে বিরূপ মনোভাবের কারণেই অনেকে ব্রেক্সিটের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন।
ওই নাগরিকেরা তাদের কাজ দখল করে নিচ্ছে বলে তাদের অনেকেই অপছন্দ করেন। কিন্তু ব্রিটিশরাও ইইউভুক্ত দেশে কাজ করছেন। তাদের জন্যও তৈরি হবে অনিশ্চয়তা। যাতায়াত ভিসা আর কাজের অনুমতি পাওয়ার বিষয়টি হয়ে যাবে সময়সাপেক্ষ।
ব্রেক্সিট চুক্তির প্রধান ধারাগুলো : ২০১৬ সালে গণভোটের পর প্রায় দু’বছরের আলোচনা শেষে গত বছরের ডিসেম্বরে একটি চুক্তিতে পৌঁছায় ইইউ ও ব্রিটেন। চুক্তির প্রধান প্রধান ধারা হল-
আয়ারল্যান্ড ইস্যু : ইইউ সদস্য রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড ও ব্রিটিশ প্রদেশ উত্তর আয়ারল্যান্ডের মাঝে কঠোর সীমান্ত ব্যবস্থা উঠিয়ে দেয়া ও নাগরিক অধিকার রক্ষা করা। পুরো ব্রেক্সিট আলোচনায় আয়ারল্যান্ড ইস্যুই ছিল প্রধান আলোচ্য এবং কট্টর ব্রেক্সিটপন্থীদের আপত্তির কেন্দ্রে। ভোটাভুটিতে এরাই চুক্তির বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।
ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া, খরচ ও সময় : ইইউর দেনা চুকাতে যুক্তরাজ্য ৩৯ বিলিয়ন পাউন্ড দেবে। ২০১৯ সালের ২৯ মার্চ থেকে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে যুক্তরাজ্য ও ইইউ নিজেদের মধ্যে বাণিজ্যিক বিষয় ঠিক করবে।
নাগরিক অধিকার : খসড়া চুক্তিতে ব্রিটেন বসবাসরত ৩০ লাখ ইইউ নাগরিক ও ইইউ দেশগুলোতে ১০ লাখ ব্রিটিশ নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
জিব্রাল্টার প্রণালি ও সাইপ্রাসে ব্রিটিশ সেনাঘাঁটি : ভূমধ্যসাগরের কাছে গুরুত্বপূর্ণ পানিপথ জিব্রাল্টার প্রণালি নিয়ে স্পেন ও ব্রিটেনের দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বের অবসান চায় দুই পক্ষ। এ ছাড়া সাইপ্রাসে কয়েকটি ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটিতে মোতায়েন ১১ হাজার সেনার অধিকার নিশ্চিত করার কথা রয়েছে চুক্তিতে।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/জানুয়ারি ১৭, ২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- সুদানে হাসপাতালে ভয়াবহ ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় পুনরায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- শিশু আয়ান : দুই চিকিৎসক ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- "সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে"
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- এআইবি পিএলসির ব্যবসা উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন স্মল অ্যাপ্লায়েন্স নেটওয়ার্কের পার্টনার্স সামিট অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ২৯০ কোটি টাকা
- ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়: মাহফুজ
- আপাতত চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করতে চাই না: ট্রাম্প
- অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি কিস
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তায় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে পাকিস্তান
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরো দুটি জিনিস পাবে: শফিকুর রহমান
- শিক্ষার গুণগত মানের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
- ফেব্রুয়ারিতে ওমানে বৈঠকে বসতে পারেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর
- দেশের সংস্কারের ৯০ ভাগ করেছে বিএনপি: আমীর খসরু
- বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত তালিকা স্থগিত
- দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- তরুণদের রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানাই : তারেক রহমান
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা
- ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- মধ্যরাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, মাত্রা ৫ দশমিক ১
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বিশ্বব্যাংক
- ‘অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করবো না’
- ইনসাফ, ন্যায় শান্তিপূর্ণ পরিচ্ছন্ন সমাজ উপহার দিতে চাই: জামায়াত আমির
- লন্ডনে চিকিৎসা: রাতে বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
- নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি
- গাড়ির গ্লাসে কালো পেপার লাগানো বন্ধের অনুরোধ
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন না : ফারুক
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- এ কে এস খান ফার্মাতে ডেনমার্কের ১২.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০০০ সেনা নিহত
- মালয়েশিয়ায় ৭১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- প্রায় অর্ধেক রান একাই করলেন নাঈম, তবু হারলো খুলনা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- রাতভর বিমানবন্দরে তল্লাশি, এবারও পাওয়া গেল না কিছু
- ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে
- দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে
- সাড়ে ১৫ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
- জুলাই নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যে
- পাচারের অর্থ ফেরাতে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সহায়তা কামনা
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত