এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি
শফিক সাফি
১.
জরুরি একটা মিটিংয়ে রাবাব। হঠাৎ ফোনটা বেজে উঠল। মোবাইলে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে, অনিচ্ছার সত্ত্বেও জরুরি ভেবে ফোনটা ধরল। ‘হ্যালো’ বলতেই ওপাশ থেকে মালিহার কণ্ঠ।
কই তুমি-ই?
মিটিংয়ে- বলল রাবাব।
বাসায় কখন আসবা? মালিহা জানতে চাইল।
মিটিং শেষ হলেই চলে আসব, জানাল রাবাব।
প্রথম প্রথম মালিহার এমন প্রশ্নে বিরক্ত লাগতো রাবাবের। এখন আর লাগে না। অভ্যস্থ হয়ে গেছে। মালিহার গলার সুর ভাল ঠেকল না। ঘড়ি দেখল রাবাব। রাত ৯টা। আজ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০১৯। মিটিং শেষ হতে কমপক্ষে ঘন্টা দেড়েক লাগবে। উপস্থিত যে যার মতো ফ্লোর নিয়ে মিটিংয়ে কথা বলছে।
মালিহার কথা ভাবতে ভাবতে মিটিংয়ের মধ্যেই কোথায় যেন হারিয়ে গেল।
২.
সামনে যে মানুষটা বসে আছে তার দিকে তাকাতেই অসম্ভব অসহ্য লাগছে মালিহার। আসার পর থেকেই আড় চোখে বারবার সুযোগ পেলেই এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে জন্মেও মেয়ে মানুষ দেখেনি। দেখতে কেমন খেত খেত লাগছে। মনে হয় জমিতে কামলার কাজ করে এইমাত্র উঠে এসেছে। সামনে আম্মু-আব্বু বসা। অথচ সুযোগ বুঝে কি সুন্দর আমার দিকে তাকিয়ে আছে। এমন ছ্যাবলা ছেলে তো জীবনে দেখিনি!
একটা সুন্দর খোলামেলা রেস্টুরেন্টে বসা তারা। আটিফিশিয়াল আসবারপত্রের সঙ্গে সবুজ সতেজ নানা ধরনের গাছের বাগান। সেখানে যেমন রয়েছে দুস্পপ্য অর্কিড, রয়েছে গোলাপ, জারুল আর হাসনাহেনার গাছও।
ছেলেটি সঙ্গে এসেছে তার একজন বন্ধু। মালিহা এসেছে তার আব্বু-আম্মুর সঙ্গে। তাকে দেখতে এসেছে ছেলেটি। কাচাপাকা চুল, শ্যামবর্ন গায়ের রং। নীল জিন্সের সঙ্গে কালো টি শার্ট গায়ে। ক্ষেতে কামলা দিয়ে এলে যেমন দেখা যায়, তেমনটি দেখতে তেমনি লাগছে। যদিও ছেলেটার চেহারায় একটা মায়া আছে। কিন্তু মায়া থাকলে কি হবে মালিহার তো অসহ্য লাগছে। মনে মনে বলছে, এই যে মিস্টার! এমন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে না থেকে কিছু বলা থাকলে বলে ফেলুন।
ছেলেটি মনে হয় তার মনে কথা বুঝতে পেরেছে। কিছু না বলে মুখের হাসি যেন আরো চওড়া করলো।
মনে মনে মালিহা ভাবছে। কোনো লাভ হবে না চান্দু। আব্বু আর আম্মু আসতে বলেছে, তাই এসেছি। মাত্র-ই তো জীবনের রং লাগা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তোমাকে দেখাতে এনেছে বলে ভেব না তোমার গলায় ঝুলে পড়ব। আজই শেষ। জীবনের আর কখনো তোমার মুখ দেখতে হবে না।
কথা গুলো শেষ করে আবারো ছেলেটার মুখের দিকে তাকাল মালিহা। দেখল সেই হাসি আবার মুখে ফুটে উঠেছে, আরো চওড়া ভাবে। এইবার মালিহার মেজাজ চরমে উঠলো। কিন্তু রাগ দেখালে চলবে না। এই মদনটাকে বুজিয়ে শুনিয়ে এইখান থেকে বিদায় করতে হবে।
আলোচনার এক পর্যায়ে দুইজনে গেল পাশের একটি টেবিলে। ছেলেটি এবার নীরবতা ভাঙ্গল। কয়েকটি প্রশ্ন করল মালিহাকে। কাটা কাটা জবাব এল। মালিহা বুঝাতে চাইল, তুমি যতই চেষ্টা করো, কোনো লাভ হবে না। বিদায় হয় বাছা।
মালিহা ইনিয়ে বিনিয়ে ছেলেটিকে বোঝাতে চাইল- আপনি আমার কথাটা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। আপনি আপনার বাসায় গিয়ে আপনার আব্বা ও আম্মাকে বলবেন আমার মেয়ে পছন্দ হয়নি। কি বলবেন তো?
ছেলেটি শুধু বলল, জি বুঝতে পেরেছি।
যাক শেষ পর্যন্ত ছেলেটিকে বোঝানো গেছে এমনটি ভেবে মনে মনে কিছুটা শান্ত হল মালিহা।
এবার তারা ওই টেবিল থেকে আগের জায়গায় যাওয়ার সময় ছেলেটির দিকে আড়চোখে তাকাল।
ছেলেটি তার দিকে তাকিয়ে সেই মুচকি দিয়ে রেখেছে।
আব্বু-আম্মুর সামনে এসে ছেলেটি আবার চুপ করে থাকল। মনে মনে ছেলেটাকে ধন্যবাদ দিতে লাগল মালিহা।
দুই পক্ষই বিদায় নিল। যাওয়ার সময় ছেলেটি মালিহাকে বলল, একটি বাউল গান শুনেছেন- যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে? মালিহা জবাবে ‘না’ বলল।
ছেলেটি বলল, শুনে নিয়েন। নসিবে থাকলে আবার দেখা হবে। ইনশাহ আল্লাহ।
চেয়ে রইল মালিহা। তার মাথায় ঢুকছে না কি বলল। যাক আপদ বিদায় হয়েছে, এতেই সে খুশি। বাসায় গিয়ে ঘুমাই। আম্মুর প্যানপ্যানানিতে দুপুরে ঘুমাতে পারিনি। জোর করে উঠিয়ে নিয়ে এসেছে।
৩.
২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল এই ঘটনার পর মালিহা আগের মতোই ফুরফুরা। জীবনের রং লাগা মাত্র শুরু হয়েছে। সেই রঙের ভাসতে চায় উড়– উড়– মন। ১৪ এপ্রিল। শুভ বাংলা নববর্ষ। খুশি মনে বেড়াতে গেল সেজ চাচার বাসায়। খাওয়া দাওয়া শেষে মালিহার চাচাতো ভাবী এসে বলল, এতো খুশি কেন?
মালিহা অবাক, খুশি হব না। আজ পহেলা বৈশাখ না। তোমাদের বাসায় ঘুরতে এসেছি। মুড়ি মোয়া খাব, খই খাব। সারাদিন কাটিয়ে সন্ধ্যায় বাসায় যাব।
ভাবী দুষ্টমির সুরে বলল, না আমি ভাবলাম অন্য কোনো ব্যাপার আছে।
এবার মনে খটকা লাগলো মালিহার।
কথা এদিকসেদিক না ঘুরিয়ে সরাসরি ভাবী বলল, কী হয়েছে বল তো। তুমি এমন ভাবে বলছো, কিছু ব্যাপার তো কিছু আছে।
ভাবী জানাল, যে ছেলেটা তোকে দেখে গেছে, সেই ছেলের আব্বা আর বাবা (মালিহার সেজ চাচা) অনেক দিনের পুরনো বন্ধু। মাঝে যোগাযোগ ছিল না। তারা নিজেরাই তোদের বিয়ে সাদি ব্যাপারে কথা বলছেন।
মালিহার মাথায় হাত- বুলাতে বুলাতে বলল, তোকে ওদের পছন্দ হয়েছে। সামনের সাপ্তাহে এনগেজমেন্ট অথবা কাবিন করা নিয়ে কথাবার্তা চলছে। তুই আমাদের ছেড়ে অন্যের ঘরে চলে যাবি। কষ্ট হচ্ছে। তাই ভাবলাম, তুই কষ্ট না থেকে এতো খুশি কেন?
ভাবীর কথা শুনে টাসকি খেল মালিহা। মনে মনে চিংড়ি মাছের চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধার শুরু করলো। এতো করে বুঝালাম আমি উড়তে চাই, আরো কিছু দিন জীবনটাকে দেখতে চাই তারপরও বিয়েতে রাজি হয়ে গেলো। নিচের দিকে তাকিয়ে ছেলেটাকে যেন মনে মনে চিবিয়ে খাচ্ছে মালিহা।
এই নিয়ে ভাবীর সঙ্গে একচোট হলো। ভাবীকে নানাভাবে বুঝাতে চেষ্টা করল মালিহা, ছেলে দেখতে ভাল না, এই সমস্যা-ওই সমস্যা। কিন্তু কোনো লাভ হলো বলে মনে হয় না।
মন খারাপ করে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে এলো। বিষয়টি এতোদুর এগিয়েছে মালিহার মাও জানে না। রাতে মালিহার আব্বু বাসায় আসার পর এক চোট হলো মায়ের সঙ্গে। মায়ের কাছ থেকেই সংক্ষিপ্তভাবে বিষয়টি জানল মালিহা।
ঘটনা এতো দ্রুত ঘটছে রাগে পিত্তি জ্বলে যাচ্ছে মালিহার। ক্ষোভ ও জিদের কারণে কোনো কথাই বলল না। মালিহার মা বুঝতে পেরেছে মেয়ে নাখোশ। কিন্তু বিষয়টি এতোদূর এগোনোর পর এখন তো আর না করা যায় না। ছেলে পক্ষে চেয়ে তাদের নিজেদের আত্মীয় স্বজনও অনেকে জেনে গেছে।
পরের দিন দুপুরে মেয়েকে শান্তনা দেওয়ার জন্য মালিহার সামনে খাবার নিয়ে বসল। আর মালিহাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে লাগলো- আল্লাহ কাছে এতো মানত করছি!!
মালিহার নীরবতা বজায় রাখলো। সারাদিনই রাগে ফুসছিলে, কিন্তু কাউকে কিছু বলছে না। তার নিরবতাকে সম্মতি বলেই চালিয়ে দিল পরিবারের অন্য সদস্যরা।
যদিও মালিহারও সিদ্ধান্ত ছিল, আর যাই করুক, পরিবারের বাইরে নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত সে নেবে না। কিন্তু তাই বলে এভাবে বলা নেই কওয়া নেই, বিয়ে ঠিক করে ফেলবে।
৪.
মালিহাকে দেখে আসার পর বাসায় ফিরে মন থেকে তার মুখ সরাতে পারছে না রাবাব। চোখের সামনে বারবার মেয়েটি মুখটি ভেসে উঠছিল। ওর ঠোঁট দুটো নাড়ানো, চোখ দুটো এদিক সেদিক বাঁকা করানো, হাত দুটো নাড়িয়ে কথা বলা, সেই মুচকি হাঁসি, সব মিলিয়ে -- আহ!
ব্যস্তসময় আর প্রয়োজন মানুষকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। যে দিকে তাকায়, দৃষ্টি থমকে যায় যান্ত্রিক নাগরিকতার দেয়ালে। শহুরে ব্যস্ততায় এই রুপে সেও এর বাইরে নয়। রাবাব ভাবছে এই জীবনে কী ওকে জড়ানো ঠিক হবে?
মেয়েটা তখন কি যেন বোঝাতে চাইছিল? একটি মেয়ে যেহেতু নিজ থেকে চাচ্ছে না তাই একটু দোটানে ছিল রাবাব। যেহেতু যোগাযোগ নেই, তাই নিজেও ভেবে উঠতে পারছিল না কিভাবে কী হবে।
রাবাবের আব্বা আর মেয়েটি চাচা বন্ধু হওয়াতে তারাই কথা এগিয়ে নিয়ে গেল।
পহেলা বৈশাখের দিন রাবার ছিল ফেনীতে একটা কাজে। ওই দিন রাতে বাসা থেকে তাকে দ্রুত ঢাকায় আসতে বলল। পরের দিন বাসায় এসে জানতে পারে মেয়ে পক্ষ রাজি হয়েছে। তাদের ছেলে পছন্দ হয়েছে।
বুক থেকে যেন পাথর নামল। অথচ এই কদিন মেয়েটিকে নিয়ে কতো দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল রাবাব। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি রাজি হওয়ায় তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিল রাবাব।
নিজেকেও প্রস্তুত করতে লাগলো, অনাগত সুখের দিনের জন্য।
ঠিক ১০ দিন পর ২০ এপ্রিল তার সঙ্গে মালিহার আকদ সম্পন্ন হয়েছিল।
৫.
হঠাৎ বসের কথায় ঘোর কাটল রাবাবের। বস জানতে চাইলো কোন এই দুনিয়ায় আছ রাবাব, নাকি অন্য জগতে হারিয়ে গেছ। একটি বিষয়ে তার মতামত জানতে চাইলে বস।
ঘোর কাটিয়ে মিটিংয়ে তার মতামত দিল রাবাব।
কথা বলছে আর ঘামছে। আজ ২০ এপ্রিল। আজ তো তার প্রথম বিবাহবার্ষিকী। ইয়া আল্লাহ। সারাদিন মনে নেই।
এজন্যই তো মালিহার সুর একটু অন্যরকম লাগলো। কোনো মতে, মিটিং শেষ করেই বাসার দিকে দৌড়াতে লাগল রাবাব।
বেইলি রোডে গাড়ি থেকে নেমে বউ জন্য কিছু কেনার তাগিদ বোধ করলো। খালি হাতে যাওয়া উচিত হবে না।
বউ’র জন্য একগুচ্ছ গোলাপী আর বেলি ফুল কিনল। সঙ্গে সুন্দর একটি মিউজিক কার্ড।
সাড়ে ১০টার দিকে বাসায় ঢুকল সে।
৬.
ছোট বোন দরজা খুলে দিল। মালিহা ছিল রান্না ঘরে।
রুমে ডুকে বৌয়ের অনুপস্থিতির সুযোগে, ব্যাগ থেকে কমান্ডো স্টাইলে কোন শব্দ না করে, ফুল আর কার্ডের প্যাকেকটা বের করে সুন্দর করে আলমারির ভেতর রেখে দিল। তারপর ড্রইংরুমে গিয়ে টিভি দেখা শুরু করল। বউকে বলল, খাবার দিতে।
মিনিট ১০ পর, মালিহা হাসতে হাসতে রাবাবের কাছে আসলো। না এসে উপায় আছে? নিজেকে রোমান্স কিং ভাবতে শুরু করলো রাবাব। যে প্ল্যান সে করেছে মালিহা দেখলে তার কাছে আসবেই। মালিহা ভেবেছে তার মনে নেই, কিন্তু তার তো মনে পড়েছে মিটিংয়ে। তাই সারপ্রাইজ দিতে এই কান্ড করলো রাবাব।
মালিহা হাসতে হাসতেই রাবাবের পাশে বসলো। একহাতে কার্ড, অন্য হাতে ফুল। কার্ডখানা বের করে মালিহা বললো, আমার জন্মদিন আসতেতো আরো চারমাস বাকি। তুমি এত আগে আমাকে বার্থডে কার্ড দিলা কেন?
এইরে সেরেছে। আবার ব্ল্যান্ডার। কার্ডের উপরে ‘ফর মাই ওয়াইফি’ দেখেই কার্ড কিনে ফেলেছে রাবাব। কিন্তু ভেতরে ইংরেজীতে যে বার্থডে উইশ, তা একবার পড়েও দেখেনি, তাড়াহুড়োর কারণে। নাহ। হতাশ রাবাব। তাকে দিয়ে হবে না।
মালিহার দিকে তাকালো রাবাব। কয়েক সেকেন্ড পর দুইজনে এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল।
১ম বিবাহবার্ষিকীতে এসেছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। এই বলে আবার দুই জনে হো হো করে হাসতে লাগলো।
৭.
রাতের খাবার শেষে ফ্রেস হয়ে রাবা শুয়ে পড়েছে বিছানায়। বালিশ উল্টাতেই দেখল,
মালিহার চিরকুট-
ঘুম তোমার হোক আর না হোক, স্বপ্ন তোমার হবে।
আমি পাশে রই, না রই, ছোয়া আমার পাবে। খারাপ তুমি যতই থাকো,
আমার হয়ে-ই রবে।
‘‘শুভ প্রথম বিবাহবার্ষিকী জামাই’’
হাসল রাবাব।
কিছুক্ষণ পর মালিহা শুতে এলো।
চুল আচড়াতে গিয়ে চিরুনির জন্য ড্রয়ার খুলে দেখল, লাল একটি বক্স।
এটা তো সন্ধ্যায়ও এখানে ছিল না। কে রাখল। কৌতূহল নিয়ে খুলল।
রাবাবের দিকে তাকিয়ে জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল, তুমি।
অনেক দিন আগে গিফটি পছন্দ হয়েছিল মালিহার। তখন কেনা হয়নি। কয়েকবার বলেছেও এই গিফটা নিয়ে।
রাহিব কয়েকদিন আগেই কিনে রেখেছিল।
মুচকি হাসল রাবার। সারপ্রাইজ দিতে পেরে।
লাল বক্সের সঙ্গে চিরকুটে লেখা-
‘‘এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি’’
‘শুভ বিবাহবার্ষিকী আমার বিড়াল’
রাবাহ-মালিহা আবার দুইজনের দিকে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষণ। আবার এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল দু’জন।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- চট্টগ্রামের রাউজানে ইসলামী ব্যাংকের পথেরহাট শাখা উদ্বোধন
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- মিউচুয়াল ফান্ডের বিকাশ: অ্যাসেট ম্যানেজারদের সঙ্গে বসবে বিএসইসি
- ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- ২৬ সাংবাদিকসহ ২৯ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
- এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে অধ্যাপক ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে: তারেক রহমান
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ: আপিলে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ