এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি
শফিক সাফি
১.
জরুরি একটা মিটিংয়ে রাবাব। হঠাৎ ফোনটা বেজে উঠল। মোবাইলে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে, অনিচ্ছার সত্ত্বেও জরুরি ভেবে ফোনটা ধরল। ‘হ্যালো’ বলতেই ওপাশ থেকে মালিহার কণ্ঠ।
কই তুমি-ই?
মিটিংয়ে- বলল রাবাব।
বাসায় কখন আসবা? মালিহা জানতে চাইল।
মিটিং শেষ হলেই চলে আসব, জানাল রাবাব।
প্রথম প্রথম মালিহার এমন প্রশ্নে বিরক্ত লাগতো রাবাবের। এখন আর লাগে না। অভ্যস্থ হয়ে গেছে। মালিহার গলার সুর ভাল ঠেকল না। ঘড়ি দেখল রাবাব। রাত ৯টা। আজ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০১৯। মিটিং শেষ হতে কমপক্ষে ঘন্টা দেড়েক লাগবে। উপস্থিত যে যার মতো ফ্লোর নিয়ে মিটিংয়ে কথা বলছে।
মালিহার কথা ভাবতে ভাবতে মিটিংয়ের মধ্যেই কোথায় যেন হারিয়ে গেল।
২.
সামনে যে মানুষটা বসে আছে তার দিকে তাকাতেই অসম্ভব অসহ্য লাগছে মালিহার। আসার পর থেকেই আড় চোখে বারবার সুযোগ পেলেই এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে জন্মেও মেয়ে মানুষ দেখেনি। দেখতে কেমন খেত খেত লাগছে। মনে হয় জমিতে কামলার কাজ করে এইমাত্র উঠে এসেছে। সামনে আম্মু-আব্বু বসা। অথচ সুযোগ বুঝে কি সুন্দর আমার দিকে তাকিয়ে আছে। এমন ছ্যাবলা ছেলে তো জীবনে দেখিনি!
একটা সুন্দর খোলামেলা রেস্টুরেন্টে বসা তারা। আটিফিশিয়াল আসবারপত্রের সঙ্গে সবুজ সতেজ নানা ধরনের গাছের বাগান। সেখানে যেমন রয়েছে দুস্পপ্য অর্কিড, রয়েছে গোলাপ, জারুল আর হাসনাহেনার গাছও।
ছেলেটি সঙ্গে এসেছে তার একজন বন্ধু। মালিহা এসেছে তার আব্বু-আম্মুর সঙ্গে। তাকে দেখতে এসেছে ছেলেটি। কাচাপাকা চুল, শ্যামবর্ন গায়ের রং। নীল জিন্সের সঙ্গে কালো টি শার্ট গায়ে। ক্ষেতে কামলা দিয়ে এলে যেমন দেখা যায়, তেমনটি দেখতে তেমনি লাগছে। যদিও ছেলেটার চেহারায় একটা মায়া আছে। কিন্তু মায়া থাকলে কি হবে মালিহার তো অসহ্য লাগছে। মনে মনে বলছে, এই যে মিস্টার! এমন ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে না থেকে কিছু বলা থাকলে বলে ফেলুন।
ছেলেটি মনে হয় তার মনে কথা বুঝতে পেরেছে। কিছু না বলে মুখের হাসি যেন আরো চওড়া করলো।
মনে মনে মালিহা ভাবছে। কোনো লাভ হবে না চান্দু। আব্বু আর আম্মু আসতে বলেছে, তাই এসেছি। মাত্র-ই তো জীবনের রং লাগা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তোমাকে দেখাতে এনেছে বলে ভেব না তোমার গলায় ঝুলে পড়ব। আজই শেষ। জীবনের আর কখনো তোমার মুখ দেখতে হবে না।
কথা গুলো শেষ করে আবারো ছেলেটার মুখের দিকে তাকাল মালিহা। দেখল সেই হাসি আবার মুখে ফুটে উঠেছে, আরো চওড়া ভাবে। এইবার মালিহার মেজাজ চরমে উঠলো। কিন্তু রাগ দেখালে চলবে না। এই মদনটাকে বুজিয়ে শুনিয়ে এইখান থেকে বিদায় করতে হবে।
আলোচনার এক পর্যায়ে দুইজনে গেল পাশের একটি টেবিলে। ছেলেটি এবার নীরবতা ভাঙ্গল। কয়েকটি প্রশ্ন করল মালিহাকে। কাটা কাটা জবাব এল। মালিহা বুঝাতে চাইল, তুমি যতই চেষ্টা করো, কোনো লাভ হবে না। বিদায় হয় বাছা।
মালিহা ইনিয়ে বিনিয়ে ছেলেটিকে বোঝাতে চাইল- আপনি আমার কথাটা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। আপনি আপনার বাসায় গিয়ে আপনার আব্বা ও আম্মাকে বলবেন আমার মেয়ে পছন্দ হয়নি। কি বলবেন তো?
ছেলেটি শুধু বলল, জি বুঝতে পেরেছি।
যাক শেষ পর্যন্ত ছেলেটিকে বোঝানো গেছে এমনটি ভেবে মনে মনে কিছুটা শান্ত হল মালিহা।
এবার তারা ওই টেবিল থেকে আগের জায়গায় যাওয়ার সময় ছেলেটির দিকে আড়চোখে তাকাল।
ছেলেটি তার দিকে তাকিয়ে সেই মুচকি দিয়ে রেখেছে।
আব্বু-আম্মুর সামনে এসে ছেলেটি আবার চুপ করে থাকল। মনে মনে ছেলেটাকে ধন্যবাদ দিতে লাগল মালিহা।
দুই পক্ষই বিদায় নিল। যাওয়ার সময় ছেলেটি মালিহাকে বলল, একটি বাউল গান শুনেছেন- যদি থাকে নসিবে, আপনি আপনি আসিবে? মালিহা জবাবে ‘না’ বলল।
ছেলেটি বলল, শুনে নিয়েন। নসিবে থাকলে আবার দেখা হবে। ইনশাহ আল্লাহ।
চেয়ে রইল মালিহা। তার মাথায় ঢুকছে না কি বলল। যাক আপদ বিদায় হয়েছে, এতেই সে খুশি। বাসায় গিয়ে ঘুমাই। আম্মুর প্যানপ্যানানিতে দুপুরে ঘুমাতে পারিনি। জোর করে উঠিয়ে নিয়ে এসেছে।
৩.
২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল এই ঘটনার পর মালিহা আগের মতোই ফুরফুরা। জীবনের রং লাগা মাত্র শুরু হয়েছে। সেই রঙের ভাসতে চায় উড়– উড়– মন। ১৪ এপ্রিল। শুভ বাংলা নববর্ষ। খুশি মনে বেড়াতে গেল সেজ চাচার বাসায়। খাওয়া দাওয়া শেষে মালিহার চাচাতো ভাবী এসে বলল, এতো খুশি কেন?
মালিহা অবাক, খুশি হব না। আজ পহেলা বৈশাখ না। তোমাদের বাসায় ঘুরতে এসেছি। মুড়ি মোয়া খাব, খই খাব। সারাদিন কাটিয়ে সন্ধ্যায় বাসায় যাব।
ভাবী দুষ্টমির সুরে বলল, না আমি ভাবলাম অন্য কোনো ব্যাপার আছে।
এবার মনে খটকা লাগলো মালিহার।
কথা এদিকসেদিক না ঘুরিয়ে সরাসরি ভাবী বলল, কী হয়েছে বল তো। তুমি এমন ভাবে বলছো, কিছু ব্যাপার তো কিছু আছে।
ভাবী জানাল, যে ছেলেটা তোকে দেখে গেছে, সেই ছেলের আব্বা আর বাবা (মালিহার সেজ চাচা) অনেক দিনের পুরনো বন্ধু। মাঝে যোগাযোগ ছিল না। তারা নিজেরাই তোদের বিয়ে সাদি ব্যাপারে কথা বলছেন।
মালিহার মাথায় হাত- বুলাতে বুলাতে বলল, তোকে ওদের পছন্দ হয়েছে। সামনের সাপ্তাহে এনগেজমেন্ট অথবা কাবিন করা নিয়ে কথাবার্তা চলছে। তুই আমাদের ছেড়ে অন্যের ঘরে চলে যাবি। কষ্ট হচ্ছে। তাই ভাবলাম, তুই কষ্ট না থেকে এতো খুশি কেন?
ভাবীর কথা শুনে টাসকি খেল মালিহা। মনে মনে চিংড়ি মাছের চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধার শুরু করলো। এতো করে বুঝালাম আমি উড়তে চাই, আরো কিছু দিন জীবনটাকে দেখতে চাই তারপরও বিয়েতে রাজি হয়ে গেলো। নিচের দিকে তাকিয়ে ছেলেটাকে যেন মনে মনে চিবিয়ে খাচ্ছে মালিহা।
এই নিয়ে ভাবীর সঙ্গে একচোট হলো। ভাবীকে নানাভাবে বুঝাতে চেষ্টা করল মালিহা, ছেলে দেখতে ভাল না, এই সমস্যা-ওই সমস্যা। কিন্তু কোনো লাভ হলো বলে মনে হয় না।
মন খারাপ করে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে এলো। বিষয়টি এতোদুর এগিয়েছে মালিহার মাও জানে না। রাতে মালিহার আব্বু বাসায় আসার পর এক চোট হলো মায়ের সঙ্গে। মায়ের কাছ থেকেই সংক্ষিপ্তভাবে বিষয়টি জানল মালিহা।
ঘটনা এতো দ্রুত ঘটছে রাগে পিত্তি জ্বলে যাচ্ছে মালিহার। ক্ষোভ ও জিদের কারণে কোনো কথাই বলল না। মালিহার মা বুঝতে পেরেছে মেয়ে নাখোশ। কিন্তু বিষয়টি এতোদূর এগোনোর পর এখন তো আর না করা যায় না। ছেলে পক্ষে চেয়ে তাদের নিজেদের আত্মীয় স্বজনও অনেকে জেনে গেছে।
পরের দিন দুপুরে মেয়েকে শান্তনা দেওয়ার জন্য মালিহার সামনে খাবার নিয়ে বসল। আর মালিহাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে লাগলো- আল্লাহ কাছে এতো মানত করছি!!
মালিহার নীরবতা বজায় রাখলো। সারাদিনই রাগে ফুসছিলে, কিন্তু কাউকে কিছু বলছে না। তার নিরবতাকে সম্মতি বলেই চালিয়ে দিল পরিবারের অন্য সদস্যরা।
যদিও মালিহারও সিদ্ধান্ত ছিল, আর যাই করুক, পরিবারের বাইরে নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত সে নেবে না। কিন্তু তাই বলে এভাবে বলা নেই কওয়া নেই, বিয়ে ঠিক করে ফেলবে।
৪.
মালিহাকে দেখে আসার পর বাসায় ফিরে মন থেকে তার মুখ সরাতে পারছে না রাবাব। চোখের সামনে বারবার মেয়েটি মুখটি ভেসে উঠছিল। ওর ঠোঁট দুটো নাড়ানো, চোখ দুটো এদিক সেদিক বাঁকা করানো, হাত দুটো নাড়িয়ে কথা বলা, সেই মুচকি হাঁসি, সব মিলিয়ে -- আহ!
ব্যস্তসময় আর প্রয়োজন মানুষকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। যে দিকে তাকায়, দৃষ্টি থমকে যায় যান্ত্রিক নাগরিকতার দেয়ালে। শহুরে ব্যস্ততায় এই রুপে সেও এর বাইরে নয়। রাবাব ভাবছে এই জীবনে কী ওকে জড়ানো ঠিক হবে?
মেয়েটা তখন কি যেন বোঝাতে চাইছিল? একটি মেয়ে যেহেতু নিজ থেকে চাচ্ছে না তাই একটু দোটানে ছিল রাবাব। যেহেতু যোগাযোগ নেই, তাই নিজেও ভেবে উঠতে পারছিল না কিভাবে কী হবে।
রাবাবের আব্বা আর মেয়েটি চাচা বন্ধু হওয়াতে তারাই কথা এগিয়ে নিয়ে গেল।
পহেলা বৈশাখের দিন রাবার ছিল ফেনীতে একটা কাজে। ওই দিন রাতে বাসা থেকে তাকে দ্রুত ঢাকায় আসতে বলল। পরের দিন বাসায় এসে জানতে পারে মেয়ে পক্ষ রাজি হয়েছে। তাদের ছেলে পছন্দ হয়েছে।
বুক থেকে যেন পাথর নামল। অথচ এই কদিন মেয়েটিকে নিয়ে কতো দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল রাবাব। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি রাজি হওয়ায় তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিল রাবাব।
নিজেকেও প্রস্তুত করতে লাগলো, অনাগত সুখের দিনের জন্য।
ঠিক ১০ দিন পর ২০ এপ্রিল তার সঙ্গে মালিহার আকদ সম্পন্ন হয়েছিল।
৫.
হঠাৎ বসের কথায় ঘোর কাটল রাবাবের। বস জানতে চাইলো কোন এই দুনিয়ায় আছ রাবাব, নাকি অন্য জগতে হারিয়ে গেছ। একটি বিষয়ে তার মতামত জানতে চাইলে বস।
ঘোর কাটিয়ে মিটিংয়ে তার মতামত দিল রাবাব।
কথা বলছে আর ঘামছে। আজ ২০ এপ্রিল। আজ তো তার প্রথম বিবাহবার্ষিকী। ইয়া আল্লাহ। সারাদিন মনে নেই।
এজন্যই তো মালিহার সুর একটু অন্যরকম লাগলো। কোনো মতে, মিটিং শেষ করেই বাসার দিকে দৌড়াতে লাগল রাবাব।
বেইলি রোডে গাড়ি থেকে নেমে বউ জন্য কিছু কেনার তাগিদ বোধ করলো। খালি হাতে যাওয়া উচিত হবে না।
বউ’র জন্য একগুচ্ছ গোলাপী আর বেলি ফুল কিনল। সঙ্গে সুন্দর একটি মিউজিক কার্ড।
সাড়ে ১০টার দিকে বাসায় ঢুকল সে।
৬.
ছোট বোন দরজা খুলে দিল। মালিহা ছিল রান্না ঘরে।
রুমে ডুকে বৌয়ের অনুপস্থিতির সুযোগে, ব্যাগ থেকে কমান্ডো স্টাইলে কোন শব্দ না করে, ফুল আর কার্ডের প্যাকেকটা বের করে সুন্দর করে আলমারির ভেতর রেখে দিল। তারপর ড্রইংরুমে গিয়ে টিভি দেখা শুরু করল। বউকে বলল, খাবার দিতে।
মিনিট ১০ পর, মালিহা হাসতে হাসতে রাবাবের কাছে আসলো। না এসে উপায় আছে? নিজেকে রোমান্স কিং ভাবতে শুরু করলো রাবাব। যে প্ল্যান সে করেছে মালিহা দেখলে তার কাছে আসবেই। মালিহা ভেবেছে তার মনে নেই, কিন্তু তার তো মনে পড়েছে মিটিংয়ে। তাই সারপ্রাইজ দিতে এই কান্ড করলো রাবাব।
মালিহা হাসতে হাসতেই রাবাবের পাশে বসলো। একহাতে কার্ড, অন্য হাতে ফুল। কার্ডখানা বের করে মালিহা বললো, আমার জন্মদিন আসতেতো আরো চারমাস বাকি। তুমি এত আগে আমাকে বার্থডে কার্ড দিলা কেন?
এইরে সেরেছে। আবার ব্ল্যান্ডার। কার্ডের উপরে ‘ফর মাই ওয়াইফি’ দেখেই কার্ড কিনে ফেলেছে রাবাব। কিন্তু ভেতরে ইংরেজীতে যে বার্থডে উইশ, তা একবার পড়েও দেখেনি, তাড়াহুড়োর কারণে। নাহ। হতাশ রাবাব। তাকে দিয়ে হবে না।
মালিহার দিকে তাকালো রাবাব। কয়েক সেকেন্ড পর দুইজনে এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল।
১ম বিবাহবার্ষিকীতে এসেছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। এই বলে আবার দুই জনে হো হো করে হাসতে লাগলো।
৭.
রাতের খাবার শেষে ফ্রেস হয়ে রাবা শুয়ে পড়েছে বিছানায়। বালিশ উল্টাতেই দেখল,
মালিহার চিরকুট-
ঘুম তোমার হোক আর না হোক, স্বপ্ন তোমার হবে।
আমি পাশে রই, না রই, ছোয়া আমার পাবে। খারাপ তুমি যতই থাকো,
আমার হয়ে-ই রবে।
‘‘শুভ প্রথম বিবাহবার্ষিকী জামাই’’
হাসল রাবাব।
কিছুক্ষণ পর মালিহা শুতে এলো।
চুল আচড়াতে গিয়ে চিরুনির জন্য ড্রয়ার খুলে দেখল, লাল একটি বক্স।
এটা তো সন্ধ্যায়ও এখানে ছিল না। কে রাখল। কৌতূহল নিয়ে খুলল।
রাবাবের দিকে তাকিয়ে জোরে চিৎকার দিয়ে উঠল, তুমি।
অনেক দিন আগে গিফটি পছন্দ হয়েছিল মালিহার। তখন কেনা হয়নি। কয়েকবার বলেছেও এই গিফটা নিয়ে।
রাহিব কয়েকদিন আগেই কিনে রেখেছিল।
মুচকি হাসল রাবার। সারপ্রাইজ দিতে পেরে।
লাল বক্সের সঙ্গে চিরকুটে লেখা-
‘‘এখনো বহু পথ বাকি, বহু ছুটে চলা বাকি’’
‘শুভ বিবাহবার্ষিকী আমার বিড়াল’
রাবাহ-মালিহা আবার দুইজনের দিকে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষণ। আবার এক সঙ্গে হো হো করে হেসে উঠল দু’জন।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা