চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-শেষ
এস কে জামান
(পূর্ব প্রকাশের পর) পবিত্র কুরআনে মুনাফিকের চরিত্রের কিছু চরম পন্থী ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কথা বলা হয়েছে, যারা স্বীয় স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে সাধারণ লকদের সাথে মিষ্টি-মধুর কথা বলে প্রতারণা করে এবং তাদের অশান্ত করে তোলে । তারা মানুষের মনের গভীরে এমন ভাবে বাসা বাঁধে যে তাকে সব সময় প্রভাবিত করে । এসমস্ত চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীদের জন্য দুনিয়াতে রয়েছে যেমন ঘৃণা ও অবজ্ঞা তেমনি পরকালে জাহান্নামই তাদের চিরনিবাস ।
ইসলামে অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে হত্যার লাইসেন্স যেমন কখনো দেয়া হয়নি তেমনি আত্মঘাতী বোমা হামলারও কোন অনুমতি ইসলামে নেই । সাধারণ ও অন্য ধর্মের লোকদের কাফের প্রতিপন্ন করা, বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে রক্তপাত ঘটানো , স্থাপনা ধ্বংস করা, নিরাপরাধ মানুষের প্রাণনাশ করা, কোমল মতি শিশুদের সন্ত্রাসের বিভীষিকাময় চেহারা প্রদর্শন, সুরক্ষিত বৈধ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস, সাধারণ মানুষের মাঝে ত্রাসের সৃষ্টি করা এবং তাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় বিঘ্ন ঘটানো কোন প্রকৃত মুসলমানের কাজ হতে পারে না । ইসলাম মুসলিমদের জান মাল, দেহ ও মান-সম্ভ্রমকে হেফাজত করা আর ওইসব নষ্ট করাকে কঠোরভাবে হারাম করেছে । এটাই ছিল মহানবী (সা.) এর স্বীয় উম্মতকে লক্ষ্য করে শেষ ভাষণ ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে মহানবী (সা.)
দীর্ঘ নয়-দশ মাস মায়ের গর্ভে থাকার পর একটি নবজাতক নিষ্পাপ ও নিষ্কলুষ জীবন নিয়েই এই সুন্দর পৃথিবীর আলো দেখে । অথচ পারিবারিক অসচেতনতা ও পারিপার্শ্বিক লাগামহীন জীবন প্রবাহে কৈশোর ও যৌবনের উদ্দ্যমতায় নিয়ন্ত্রহীন হয়ে পড়ে সে । ধীরে ধীরে বেপরোয়া হয়ে পড়ে এবং এক সময় চরমপন্থা এমনকি সন্ত্রসী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলে নিজেকে । চাইলেও আর কখন বের হতে পারে না এই জাল থেকে । এর জন্য দায়ী ঐ শিশুর পিতা - মাতা, সঠিক শিক্ষার অভাব আর বলগাহীন সমাজ ব্যবস্থা ।
তাই একটি শিশুকে সুন্দর মানুষ করে গড়ে তোলার জন্য দরকার সঠিক অভিভাবকত্ব, পারিবারিক ভারসাম্য, নৈতিক আদর্শ সম্বলিত শিক্ষা প্রদান, সুষম সামাজিক অধিকার এবং সুস্থ মননশীল সংস্কৃতির বিকাশ । এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন - “ তোমাদের সন্তানদের সাথে সম্মানবোধের মাধ্যমে আচরণ কর এবং তাদেরকে শিষ্টাচার ও মূল্যবোধ শিক্ষা দাও” । (মিশকাত)
মহানবী (সা) বলেছেন হত্যাকারীর ফরজ, নফল কোনো ইবাদাতই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না । (তিরমিজি)
তিনি আরো বলেছেন কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম মানুষের মধ্যে হত্যা সম্মন্ধে বিচার করা হবে । (বুখারী ও মুসলিম)
মানবতার বন্ধু মহানবী (সা.) বলেছেন “কোন মুসলমান যদি কোন অমুসলিম নাগরিকের উপর নির্যাতন চালায়, তার অধিকার খর্ব করে, কোন বস্তু জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেয় তাহলে হাশরের ময়দানে আমি তার বিরুদ্ধে অমুসলিম নাগরিকের পক্ষ অবলম্বন করব” । (আবু দাউদ)
কুরআন হাদিসে কঠোর হুঁশিয়ারি
মানুষের প্রাথমিক মৌলিক অধিকার হলো জান-মালের নিরাপত্তা ও সাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার । অন্যকে নিরাপদ রাখা ও সাভাবিক জীবন জাপনে হস্তক্ষেপ না করা অন্যতম নাগরিক দায়িত্ব ও কর্তব্য । ইসলাম ও ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ভ্রাতিঘাতি সংঘাত ও সহিংসতাকে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছে । কাজেই সন্ত্রাস সৃষ্টির কোনো সুযোগই ইসলামে নেই । যারা জিহাদ ও কিতাল সংক্রান্ত আয়াত গুলোকে বিকৃত করে মানুষ মারার বৈধতা খুঁজছে তারা মারাত্মক বিভ্রান্তির শিকার । তারা মূলত উগ্রবাদী খারেজীদের মতো মুসলমানদের রক্তপাতকে হালাল করার চেষ্টায় লিপ্ত । এটা যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ তেমনি কৌশলগত ভাবেও উম্মাহর জন্য মারাত্মক ধ্বংসাত্মক । আধুনিক সমাজের তরুণরা ইসলাম সম্পর্কে খুবই কম জ্ঞান রাখে, তাই তাদের জিহাদের ব্যাপারে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে পরকালে অতি সহজেই বেহেশত লাভের পথ দেখানো হচ্ছে । এরা জানে না যে , অমুসলমানদের হত্যা করলেই বেহেশতে যাওয়া যায় না; বরং এয়ার মাধ্যমে তারা নিজেরাই নিজেদের দুনিয়ায় ও আখেরাতকে ধ্বংস করছে ।
মহানবী (সা.) বলেছেন “ সাবধান! কঠোরতাকারী চরমপন্থীরা ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, (মুসলিম ও আবু দাউদ) কাজেই উগ্রতা ও চরমপন্থা ইসলামের পথ নয়, ইসলামের পথ হছে মধ্যপথ-সিরাতুল মুস্তাকিম । আসলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে ও সকল অবস্থায় চরমপন্থা এড়িয়ে চলাই মধ্যপন্থীর কাজ । যুগে যুগে মনিষীরা এর গুণকিত্তন করেছেন এখনো করছেন । দার্শনিক প্লেটো মানুষের চারটি সদ্গুনের কথা বলেছে যার অন্যতম হল মধ্যপন্থা। থমাস ফুলার বলেছেন “মধ্যপন্থা হচ্ছে সেই মসৃণ সুতা যা সকল সদ্গুনের মদ্যদিয়ে গিয়ে একটি মুক্তার মালাসদৃশ মালা গেঁথেছে” । রোমান কবি নাসো বলতেন -মধ্যপন্থায় নিহিত আসে নিরাপত্তা ।
ইসলাম ধর্ম ও মধ্যপন্থার পক্ষে আল কুরআনে সুরা বাকারার ১৪৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – আর এভাবেই আমি তমাদেরকে একটি মধ্যপন্থী উম্মতে পরিণত করেছি । এছাড়া সুরা ফুরকানের ৬৭ নং আয়াতে মধ্যপন্থা ও মধ্যপন্থীদের প্রসংসা করে বলা হয়েছে - “(এঁরা) খরচ করিলে -না বেহুদা খরচ করে, না কার্পণ্য করে; বরং দুই সীমার মাঝখানে মধ্যনীতির উপর দাঁড়ায়ে থাকে” ।
ইসলামের প্রকৃত শিক্ষার প্রসারই হচ্ছে চরমপন্থা ও সন্ত্রাস মোকাবেলার প্রকৃষ্ট পন্থা । মুসলিম দেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রসারকে উন্নতি, অগ্রগতি ও শান্তির অন্তরায় মনে করে তারাও কিন্ত চরমভাবে ভ্রান্ত । কাজেই দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সন্ত্রসী ভাবধারা ও কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে।
বিশেষ করে তরণ সমাজকে সন্ত্রাসের কালো থাবা, বিভ্রান্ত ব্যক্তি, আধিপাত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের ছোবল থেকে রক্ষা করতে হবে ।
চলমান চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে করনিয়
পৃথিবী থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ চিরতরে নির্মূল করে একটি সুখী ও সম্ম্রিধ্যশালী সমাজ বিনির্মাণ অবশ্যই সম্ভব । ইসলামের যাবতীয় কার্যকরী বিধিবিধান সমূহ সকল যুগের, সকল পরিবেশের ও সব মানুষের জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য। তাই আমাদের প্রিয় জন্মভূমি সহ সারা বিশ্ব থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদকে সমূলে ধ্বংস করতে চাইলে শুধু বড় বড় অংকের বাজেট আর গবেষণা নয়, প্রশাসনিক হতাশা নয়, কিংবা আধুনিক বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিস্কার মিসাইল বা পারমাণবিক বোমা নয় । শুধু দরকার ব্যক্তি পর্যায় থেকে সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সকলের আন্তরিক ইচ্ছা ও সার্বিক সহযোগিতা । ইসলামের প্রদর্শিত নীতিলামার আলোকে
বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্ব আজ কেঁপে উঠেছে সন্ত্রাসী হামলায় । আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, তুরস্ক সহ গোটা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে এটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার । আমাদের প্রিয় জন্মভূমি আজ শকুনিদের নখের আঁচড়ে ক্ষত বিক্ষত । ১ জুলাই ২০১৬ তে হলি আরটিজানের হামলা সেই রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই বিদেশী নাগরিকদের হত্যা ও শোলাকিয়ার ঈদের নামাজে হামলা সত্যই খুবই হৃদয়বিদারক ছিল । এসমস্ত হত্যাযজ্ঞ সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাব মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছে ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ রুখতে করণীয়
১. ইসলামে জিহাদ আর চরম পন্থা ও সন্ত্রাসবাদ যে এক কথা নয় এ বিষয়টা সব মুসলমানের কাছে
দিবালোকের ন্যায় পরিষ্কার থাকতে হবে ।
২. সঠিক ভাবে গণতন্ত্ররের চর্চা করতে হবে ।
৩. সুশাসন নিশ্চিত করে ন্যায় বিচারভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে ।
৪. সরকারকে জনগণের খভ-হতাশাকে উপেক্ষা না করে এর সঠিক কারণ খুঁজে বের করে, তার সুস্ট
সমাধানের চেষ্টা করতে হবে ।
৫. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডে গুটিকয়েক বিভ্রান্ত মুসলিম জড়িত । এদেরকে ইসলামের সঠিক পথ প্রদর্শনের জন্য কুরআন হাদীসের জ্ঞান ও আলেম উলামাদের সংস্পর্শে আনতে হবে । তাদেরকে বুঝাতে হবে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে ইসলাম কোন ভাবেই সাপোর্ট করে না । এটা সম্পূর্ণভাবে জাহান্নামের পথ ।
৬. স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলোতে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করে ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করা যেতে পারে ।
৭. ইসলামে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই এ কথা রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমে বেশী বেশী প্রচার করা যেতে পারে ।
৮. প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৯. স্যাটেলাইট সংস্কৃতির ক্ষতিকর প্রভাবে যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া এবং সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করা ।
১০. পারিবারিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে পরিবার ও সমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে ।
১১. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ এখন জাতীয় সমস্যা । তাই এই সমস্যা সমাধানে জাতীয় ঐক্য মত গড়ে তুলতে হবে । দলমত নির্বিশেষে এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে । (শেষ)
লেখক : প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৩,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক