চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-শেষ
এস কে জামান
(পূর্ব প্রকাশের পর) পবিত্র কুরআনে মুনাফিকের চরিত্রের কিছু চরম পন্থী ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কথা বলা হয়েছে, যারা স্বীয় স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে সাধারণ লকদের সাথে মিষ্টি-মধুর কথা বলে প্রতারণা করে এবং তাদের অশান্ত করে তোলে । তারা মানুষের মনের গভীরে এমন ভাবে বাসা বাঁধে যে তাকে সব সময় প্রভাবিত করে । এসমস্ত চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীদের জন্য দুনিয়াতে রয়েছে যেমন ঘৃণা ও অবজ্ঞা তেমনি পরকালে জাহান্নামই তাদের চিরনিবাস ।
ইসলামে অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে হত্যার লাইসেন্স যেমন কখনো দেয়া হয়নি তেমনি আত্মঘাতী বোমা হামলারও কোন অনুমতি ইসলামে নেই । সাধারণ ও অন্য ধর্মের লোকদের কাফের প্রতিপন্ন করা, বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে রক্তপাত ঘটানো , স্থাপনা ধ্বংস করা, নিরাপরাধ মানুষের প্রাণনাশ করা, কোমল মতি শিশুদের সন্ত্রাসের বিভীষিকাময় চেহারা প্রদর্শন, সুরক্ষিত বৈধ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস, সাধারণ মানুষের মাঝে ত্রাসের সৃষ্টি করা এবং তাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় বিঘ্ন ঘটানো কোন প্রকৃত মুসলমানের কাজ হতে পারে না । ইসলাম মুসলিমদের জান মাল, দেহ ও মান-সম্ভ্রমকে হেফাজত করা আর ওইসব নষ্ট করাকে কঠোরভাবে হারাম করেছে । এটাই ছিল মহানবী (সা.) এর স্বীয় উম্মতকে লক্ষ্য করে শেষ ভাষণ ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে মহানবী (সা.)
দীর্ঘ নয়-দশ মাস মায়ের গর্ভে থাকার পর একটি নবজাতক নিষ্পাপ ও নিষ্কলুষ জীবন নিয়েই এই সুন্দর পৃথিবীর আলো দেখে । অথচ পারিবারিক অসচেতনতা ও পারিপার্শ্বিক লাগামহীন জীবন প্রবাহে কৈশোর ও যৌবনের উদ্দ্যমতায় নিয়ন্ত্রহীন হয়ে পড়ে সে । ধীরে ধীরে বেপরোয়া হয়ে পড়ে এবং এক সময় চরমপন্থা এমনকি সন্ত্রসী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলে নিজেকে । চাইলেও আর কখন বের হতে পারে না এই জাল থেকে । এর জন্য দায়ী ঐ শিশুর পিতা - মাতা, সঠিক শিক্ষার অভাব আর বলগাহীন সমাজ ব্যবস্থা ।
তাই একটি শিশুকে সুন্দর মানুষ করে গড়ে তোলার জন্য দরকার সঠিক অভিভাবকত্ব, পারিবারিক ভারসাম্য, নৈতিক আদর্শ সম্বলিত শিক্ষা প্রদান, সুষম সামাজিক অধিকার এবং সুস্থ মননশীল সংস্কৃতির বিকাশ । এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন - “ তোমাদের সন্তানদের সাথে সম্মানবোধের মাধ্যমে আচরণ কর এবং তাদেরকে শিষ্টাচার ও মূল্যবোধ শিক্ষা দাও” । (মিশকাত)
মহানবী (সা) বলেছেন হত্যাকারীর ফরজ, নফল কোনো ইবাদাতই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না । (তিরমিজি)
তিনি আরো বলেছেন কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম মানুষের মধ্যে হত্যা সম্মন্ধে বিচার করা হবে । (বুখারী ও মুসলিম)
মানবতার বন্ধু মহানবী (সা.) বলেছেন “কোন মুসলমান যদি কোন অমুসলিম নাগরিকের উপর নির্যাতন চালায়, তার অধিকার খর্ব করে, কোন বস্তু জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেয় তাহলে হাশরের ময়দানে আমি তার বিরুদ্ধে অমুসলিম নাগরিকের পক্ষ অবলম্বন করব” । (আবু দাউদ)
কুরআন হাদিসে কঠোর হুঁশিয়ারি
মানুষের প্রাথমিক মৌলিক অধিকার হলো জান-মালের নিরাপত্তা ও সাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার । অন্যকে নিরাপদ রাখা ও সাভাবিক জীবন জাপনে হস্তক্ষেপ না করা অন্যতম নাগরিক দায়িত্ব ও কর্তব্য । ইসলাম ও ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ভ্রাতিঘাতি সংঘাত ও সহিংসতাকে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছে । কাজেই সন্ত্রাস সৃষ্টির কোনো সুযোগই ইসলামে নেই । যারা জিহাদ ও কিতাল সংক্রান্ত আয়াত গুলোকে বিকৃত করে মানুষ মারার বৈধতা খুঁজছে তারা মারাত্মক বিভ্রান্তির শিকার । তারা মূলত উগ্রবাদী খারেজীদের মতো মুসলমানদের রক্তপাতকে হালাল করার চেষ্টায় লিপ্ত । এটা যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ তেমনি কৌশলগত ভাবেও উম্মাহর জন্য মারাত্মক ধ্বংসাত্মক । আধুনিক সমাজের তরুণরা ইসলাম সম্পর্কে খুবই কম জ্ঞান রাখে, তাই তাদের জিহাদের ব্যাপারে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে পরকালে অতি সহজেই বেহেশত লাভের পথ দেখানো হচ্ছে । এরা জানে না যে , অমুসলমানদের হত্যা করলেই বেহেশতে যাওয়া যায় না; বরং এয়ার মাধ্যমে তারা নিজেরাই নিজেদের দুনিয়ায় ও আখেরাতকে ধ্বংস করছে ।
মহানবী (সা.) বলেছেন “ সাবধান! কঠোরতাকারী চরমপন্থীরা ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, (মুসলিম ও আবু দাউদ) কাজেই উগ্রতা ও চরমপন্থা ইসলামের পথ নয়, ইসলামের পথ হছে মধ্যপথ-সিরাতুল মুস্তাকিম । আসলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে ও সকল অবস্থায় চরমপন্থা এড়িয়ে চলাই মধ্যপন্থীর কাজ । যুগে যুগে মনিষীরা এর গুণকিত্তন করেছেন এখনো করছেন । দার্শনিক প্লেটো মানুষের চারটি সদ্গুনের কথা বলেছে যার অন্যতম হল মধ্যপন্থা। থমাস ফুলার বলেছেন “মধ্যপন্থা হচ্ছে সেই মসৃণ সুতা যা সকল সদ্গুনের মদ্যদিয়ে গিয়ে একটি মুক্তার মালাসদৃশ মালা গেঁথেছে” । রোমান কবি নাসো বলতেন -মধ্যপন্থায় নিহিত আসে নিরাপত্তা ।
ইসলাম ধর্ম ও মধ্যপন্থার পক্ষে আল কুরআনে সুরা বাকারার ১৪৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – আর এভাবেই আমি তমাদেরকে একটি মধ্যপন্থী উম্মতে পরিণত করেছি । এছাড়া সুরা ফুরকানের ৬৭ নং আয়াতে মধ্যপন্থা ও মধ্যপন্থীদের প্রসংসা করে বলা হয়েছে - “(এঁরা) খরচ করিলে -না বেহুদা খরচ করে, না কার্পণ্য করে; বরং দুই সীমার মাঝখানে মধ্যনীতির উপর দাঁড়ায়ে থাকে” ।
ইসলামের প্রকৃত শিক্ষার প্রসারই হচ্ছে চরমপন্থা ও সন্ত্রাস মোকাবেলার প্রকৃষ্ট পন্থা । মুসলিম দেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রসারকে উন্নতি, অগ্রগতি ও শান্তির অন্তরায় মনে করে তারাও কিন্ত চরমভাবে ভ্রান্ত । কাজেই দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সন্ত্রসী ভাবধারা ও কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে।
বিশেষ করে তরণ সমাজকে সন্ত্রাসের কালো থাবা, বিভ্রান্ত ব্যক্তি, আধিপাত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের ছোবল থেকে রক্ষা করতে হবে ।
চলমান চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে করনিয়
পৃথিবী থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ চিরতরে নির্মূল করে একটি সুখী ও সম্ম্রিধ্যশালী সমাজ বিনির্মাণ অবশ্যই সম্ভব । ইসলামের যাবতীয় কার্যকরী বিধিবিধান সমূহ সকল যুগের, সকল পরিবেশের ও সব মানুষের জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য। তাই আমাদের প্রিয় জন্মভূমি সহ সারা বিশ্ব থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদকে সমূলে ধ্বংস করতে চাইলে শুধু বড় বড় অংকের বাজেট আর গবেষণা নয়, প্রশাসনিক হতাশা নয়, কিংবা আধুনিক বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিস্কার মিসাইল বা পারমাণবিক বোমা নয় । শুধু দরকার ব্যক্তি পর্যায় থেকে সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সকলের আন্তরিক ইচ্ছা ও সার্বিক সহযোগিতা । ইসলামের প্রদর্শিত নীতিলামার আলোকে
বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্ব আজ কেঁপে উঠেছে সন্ত্রাসী হামলায় । আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, তুরস্ক সহ গোটা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে এটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার । আমাদের প্রিয় জন্মভূমি আজ শকুনিদের নখের আঁচড়ে ক্ষত বিক্ষত । ১ জুলাই ২০১৬ তে হলি আরটিজানের হামলা সেই রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই বিদেশী নাগরিকদের হত্যা ও শোলাকিয়ার ঈদের নামাজে হামলা সত্যই খুবই হৃদয়বিদারক ছিল । এসমস্ত হত্যাযজ্ঞ সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাব মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছে ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ রুখতে করণীয়
১. ইসলামে জিহাদ আর চরম পন্থা ও সন্ত্রাসবাদ যে এক কথা নয় এ বিষয়টা সব মুসলমানের কাছে
দিবালোকের ন্যায় পরিষ্কার থাকতে হবে ।
২. সঠিক ভাবে গণতন্ত্ররের চর্চা করতে হবে ।
৩. সুশাসন নিশ্চিত করে ন্যায় বিচারভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে ।
৪. সরকারকে জনগণের খভ-হতাশাকে উপেক্ষা না করে এর সঠিক কারণ খুঁজে বের করে, তার সুস্ট
সমাধানের চেষ্টা করতে হবে ।
৫. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডে গুটিকয়েক বিভ্রান্ত মুসলিম জড়িত । এদেরকে ইসলামের সঠিক পথ প্রদর্শনের জন্য কুরআন হাদীসের জ্ঞান ও আলেম উলামাদের সংস্পর্শে আনতে হবে । তাদেরকে বুঝাতে হবে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে ইসলাম কোন ভাবেই সাপোর্ট করে না । এটা সম্পূর্ণভাবে জাহান্নামের পথ ।
৬. স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলোতে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করে ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করা যেতে পারে ।
৭. ইসলামে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই এ কথা রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমে বেশী বেশী প্রচার করা যেতে পারে ।
৮. প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৯. স্যাটেলাইট সংস্কৃতির ক্ষতিকর প্রভাবে যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া এবং সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করা ।
১০. পারিবারিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে পরিবার ও সমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে ।
১১. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ এখন জাতীয় সমস্যা । তাই এই সমস্যা সমাধানে জাতীয় ঐক্য মত গড়ে তুলতে হবে । দলমত নির্বিশেষে এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে । (শেষ)
লেখক : প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৩,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ: আপিলে যাচ্ছে রাষ্ট্রপক্ষ
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা