আইসিইউ-তে মৃত ৮০ শতাংশ রোগীর শরীরে সুপারবাগ

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বাংলাদেশের চিকিৎসকরা বলেছেন, হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ-তে থাকা রোগীদের একটি বড় অংশের মৃত্যুর পেছনে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া দায়ী, যাদেরকে এই ক্ষমতার জন্য 'সুপারবাগ' হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। খবর বিবিসির।
ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন, আইসিইউ-তে থাকা রোগীদের বেশীরভাগের শরীরেই সুপারবাগ পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, "আইসিইউতে যেসব রোগীরা মারা যাচ্ছেন, তারা এমনিতেই জটিল রোগী, তাদের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে, তাদের আরো অনেক সমস্যা থাকতে পারে। কিন্তু আমরা এটাও দেখেছি, তাদের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল রেসিস্ট্যান্স সুপারবাগ পাওয়া গেছে।''
''হয়তো তাদের মৃত্যুর আরো অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু দেখা গেছে মারা যাওয়া রোগীদের আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়ার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। এসব আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়া কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী, আবার কখনো কখনো সব ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হতে দেখা যায়।''
২০১৮ সালে শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিইউ-তে মোট ৯০০ রোগী ভর্তি হয়েছিল, যাদের মধ্যে ৪০০ জন মারা যায়। এদের প্রায় ৮০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে তাদের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া ছিল।
তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যে রোগীরা আসেন, তারা আগেই বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়ে এখানে আসেন। ফলে সেখান থেকেই তারা এ ধরণের ওষুধ প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন বা এখানেও আক্রান্ত হতে পারেন।
অধ্যাপক রহমান বলেন, এসব রোগীর বেশিরভাগই অন্যান্য হাসপাতাল থেকে এসেছিলেন, যা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ওইসব আইসিইউ-তে যথেষ্ট তদারকি নেই।
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, যেসব ব্যাকটেরিয়া সাধারণত মানুষের শরীরকে আক্রমণ করে, তারা দীর্ঘদিন ধরে ওষুধের সংস্পর্শে থাকার কারণে ওইসব ওষুধ থেকে বেঁচে যাওয়ার কিছু ক্ষমতা অর্জন করে।
এটাকেই চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স।
কেন এটা এতো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ?
এ ধরণের ওষুধ প্রতিরোধী সক্ষমতা অর্জন করে যেসব ব্যাকটেরিয়া, তারা সেই ক্ষমতা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারে। ফলে খুবই দ্রুত গতিতে অনেক ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে এই সামর্থ্য তৈরি হয়।
ফলে আর কোন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েই এই জীবাণুগুলোকে দমন করা যায় না, অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না। ফলে রোগীকে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে।
সুপারবাগ বা অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল রেসিস্ট্যান্স শুধুমাত্র বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, সারা বিশ্বেই এ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। তবে ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় এবং কম নজরদারি থাকায় বাংলাদেশে এই সমস্যাটি দ্রুত গতিতে বাড়ছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
প্রতিবেশে এই রেসিস্ট্যান্স কিভাবে তৈরি হয়?
আমরা যেসব প্রাণীর মাংস বা শাকসবজি খাই - সেইসব প্রাণীর শরীরে বা সবজির উৎপাদনে যদি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেগুলো রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, যার প্রভাব মানুষের ওপর পড়ে।
অধ্যাপক রহমান জানান, "মানুষের প্রোটিনের জন্য মাছ, মুরগি, গরু দরকার এবং সেগুলোকে সস্তায় বাঁচানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক দরকার। অর্থাৎ মানুষকে তার প্রোটিনের জন্যে ভবিষ্যতকে ঝুঁকিগ্রস্ত করা হচ্ছে।"
এছাড়া হাসপাতাল থেকে শুরু করে রেসিস্ট্যান্ট ব্যক্তির হাঁচি-কাশি, মল-মূত্র থেকেও তা ছড়াতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কিন্তু আইসিইউতে কেন এরকম ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ?
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান এর জন্যে বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন।
''অসুস্থ হওয়ায় রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে, ফলে অন্যান্য সময় তিনি যেসব ব্যাকটেরিয়াকে নিজে সামলাতে পারতেন, তখন সেটা আর তিনি পারেন না।''
''দ্বিতীয়ত, আমাদের হাসপাতালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল) আসা রোগীরা সাধারণত অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়ার পর এখানে আসেন। কিন্তু সেসব হাসপাতালে তুলনামূলকভাবে সংক্রমণ ছড়ানো ঠেকানোর ক্ষেত্রে তদারকি ব্যবস্থা দুর্বল। ফলে তারা এমন কিছু ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হন, যেগুলো এর মধ্যেই ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে গেছে।''
''তৃতীয়ত, আইসিইউতে সংক্রমণ। এক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ করা হয়ে থাকে, আমাদের দেশে আইসিইউতে সেগুলো সেভাবে মানা হয় না। ফলে রোগীরা আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার পর খারাপ ধরণের ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। যে কারণে এই হারটি ধীরে ধীরে বাড়ছে।''
দেশের একমাত্র চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলছেন, আট বছর আগে এই হার ২০ থেকে ২৫ শতাংশ ছিল, তবে এখন এই হার অন্তত তিনগুণ বেড়েছে।
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, ''এ নিয়ে বেশ কিছু গবেষণা এখনো চলছে। সেগুলোর ফলাফল প্রকাশিত হলে হয়তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। তবে যেসব কারণ এখন ধারণা করা হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে, সংক্রমণ ঠেকাতে যেসব ব্যবস্থা হাসপাতালে থাকা উচিত, এখানে সেগুলো খুবই দুর্বল।''
''বাংলাদেশে, ঢালাওভাবে, প্রতিদিন প্রায় ১০ লক্ষ্য মানুষ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ওভার দা কাউন্টার অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাচ্ছে।''
২০১৫ সালে ইউরোপিয়ান জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রতি তিনজন রোগীর একজন চিকিৎসকের কোন পরামর্শ ছাড়াই অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করে থাকেন।
''কোটি কোটি মুরগীতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে, সেগুলো নানাভাবে মানুষের শরীরে চলে আসছে।''
আইসিডিডিআরবি'র বিজ্ঞানীরা বলেছেন, অনেক শিশুর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট দেখা গেছে, যদিও ওই শিশু হয়তো তেমন কোন ওষুধ খায়নি। জিনের মাধ্যমে তাদের শরীরে এটি তৈরি হয়েছে।
"এর মানে শিশু এন্টিবায়োটিক না খেলেও প্রকৃতি-পরিবেশে থাকা এসব ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট জীবাণু তাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং ওষুধ কাজ করছে না," বলেছেন আইসিডিডিআরবি'র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী মনিরুল আলম।
তাহলে বাজারে প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকের কী অবস্থা?
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলছেন, ''সাধারণভাবে আমাদের গবেষণাটি হচ্ছে হাসপাতাল-কেন্দ্রিক, যেখানে তুলনামূলক জটিল রোগীরা আসেন। সেসব পরীক্ষা নিরীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের অর্ধেক ক্ষেত্রে, আজ থেকে ১০/১৫ বছর আগে যেসব অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে তাদের চিকিৎসা করা যেতো, তার অন্তত অর্ধেক ওষুধ কার্যকারিতা হারিয়েছে।''
''সুতরা আমরা বুঝতে পারছি, এইভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে ব্যাকটেরিয়াগুলো বিপদজনভাবে প্রতিরোধী হয়ে উঠবে এবং মানুষের চিকিৎসা করাটা ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়বে।''
কীভাবে সমস্যাটির মোকাবেলা করা যেতে পারে?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, প্রথমত, প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ করা দরকার। সেটা করার সহজ পদ্ধতি হলো, এরকম ওষুধের প্যাকেটগুলো লাল রঙ করে ফেলা, যাতে সবাই বুঝতে পারে যে এটি ঝুঁকিপূর্ণ।
''পশুসম্পদে, বিশেষ করে মুরগিতে মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করা। কারণ এসব অ্যান্টিবায়োটিক পরিবেশে মিশে প্রতিরোধী হয়ে উঠলে তা মানুষের জীবনের জন্য অনেক ঝুঁকি তৈরি করবে।''
''প্রতিটা হাসপাতালে সরকারের নজরদারি বা টিম করে দিতে হবে, যাতে সেখানে সংক্রমণ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলো অবশ্যই নিশ্চিত করা হয়।"
অধ্যাপক রহমান বলেন, একসঙ্গে এসব পদক্ষেপ নিতে হবে।
''তা না হলে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলে যাবে। কারণ এখানে ছোট্ট জায়গা, মানুষ বেশি, ফলে দ্রুত সংক্রমণ বা জীবাণু ছড়াতে পারে'' - সতর্ক বার্তা জানালেন এই চিকিৎসক।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৫,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- তিউনিসিয়ায় আটকে পড়েছেন ৩২ বাংলাদেশি
- কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি এনসিপির
- মেজর সিনহা হত্যা: ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর শুনানি শুরু
- কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৩
- বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান
- অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল
- কুয়েটে শিক্ষা উপদেষ্টা, কথা বলছেন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে
- বিওয়াইডি বাংলাদেশ আয়োজন করল সিলায়ন সিক্স হস্তান্তর অনুষ্ঠান
- ব্যবসায়িক কার্যক্রমে নতুন প্রজন্মকে যুক্ত করার উদ্যোগ ওয়ালটনের
- ইসলামী ব্যাংকের রাজশাহী জোনের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এর ৪২২তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক চেয়ারম্যান’স অ্যাওয়ার্ড প্রদান
- ‘১২ বছরে সাগর-রুনি মামলার অনেক তথ্য হারিয়ে গেছে’
- সবার জন্য উন্মুক্ত হলো রেলওয়ে হাসপাতাল
- ধোনি জানালেন, দিনে পাঁচ লিটার দুধ খাওয়ার গল্প মিথ
- ১১২ রানের লিড নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- নেগেটিভ ইক্যুইটি ক্যানসার, দ্রুত সমাধান প্রয়োজন: বিএসইসি চেয়ারম্যান
- কাশ্মিরে পর্যটকদের ওপর হামলায় নিহত বেড়ে ২৬
- বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনা সদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
- এলএনজি সরবরাহ চুক্তি নবায়ন করতে সম্মত কাতার
- কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবিতে শাহবাগ ব্লকেড
- ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে: তারেক রহমান
- বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে: আলী রীয়াজ
- মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে জাপানি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি
- "পরবর্তী সরকার আমাদের সংস্কার ভুলে যাবে, কল্পনাও করতে পারি না"
- ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিএনপির তৃতীয় দফা বৈঠক আজ
- টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে যারা
- সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের
- ১০০০ কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হবে, পোশাকশিল্প মালিকদের শঙ্কা
- ওয়াকফ নিয়ে মমতার খোলা চিঠি, দুষলেন আরএসএস’কে
- সারা দেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ আজ
- বাংলাদেশ ভ্রমণে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
- বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
- ভবেশের মৃত্যু: ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
- ভয়ংকর সময় অতিক্রম করছি: রিজভী
- আমাদের দেশের উন্নয়নে আমরা সিদ্ধান্ত নেব: জামায়াত আমির
- সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনের ট্রাইব্যুনালে হাজিরা আজ
- কাফনের কাপড় বেঁধে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
- সঠিক সমালোচনা করুন কিন্তু গুজব ছড়াবেন না : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
- ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, এ ধরনের ফাজলামি বাদ দেন’
- পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় বাধা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবজির বাজার স্থিতিশীল, আগের দামেই মাছ-মুরগি
- ‘গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’
- ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন
- রোহিঙ্গাদের জন্য ১ কোটি ২৭ লাখ ডলার দেবে সুইডেন
- ঢাকায় এসে আমি খুশি: আমনা বালুচ
- লন্ডনে কী আলোচনা হলো, জানালেন জামায়াত আমির
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩৭
- এবার প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলম
- ১ মে থেকে দেশজুড়ে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা
- বিএনপি সংস্কারেরই দল, বিপক্ষের না: নজরুল ইসলাম
- বিচার বিভাগ সংস্কার শিগগিরই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- বৈঠকের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, আন্দোলন চলবে
- গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক এমপি শাহ সারোয়ার কবীর আটক
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- হ্যান্ডবল ও সাঁতারে ১৯ বছর পর কোচ নিয়োগ
- পিএসএলে উড়ছেন রিশাদ, উড়ছে লাহোরও
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বে ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
- ধানমন্ডিতে গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়, ভাইরাল ভিডিওর সেই যুবক আটক
- গাজায় নিহত আরও ২৩ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫১ হাজার
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশি জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২১তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করছে ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২০তম পর্ষদ সভা
- বিশ্ব পানি দিবসে ওয়ালটন বাজারে আনল অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াটার পিউরিফায়ার
- পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত
- ১ মে থেকে দেশজুড়ে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা
- বাংলাদেশ ভ্রমণে যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
- এবার প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলম
- বৈঠকের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, আন্দোলন চলবে
- ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, এ ধরনের ফাজলামি বাদ দেন’
- ওয়াকফ নিয়ে মমতার খোলা চিঠি, দুষলেন আরএসএস’কে
- বিচার বিভাগ সংস্কার শিগগিরই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় বাধা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রোহিঙ্গাদের জন্য ১ কোটি ২৭ লাখ ডলার দেবে সুইডেন
- ঢাকায় এসে আমি খুশি: আমনা বালুচ
- আমাদের দেশের উন্নয়নে আমরা সিদ্ধান্ত নেব: জামায়াত আমির
- বিএনপি সংস্কারেরই দল, বিপক্ষের না: নজরুল ইসলাম
- সঠিক সমালোচনা করুন কিন্তু গুজব ছড়াবেন না : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩৭
- ভয়ংকর সময় অতিক্রম করছি: রিজভী
- সবজির বাজার স্থিতিশীল, আগের দামেই মাছ-মুরগি
- ভবেশের মৃত্যু: ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
- ‘গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- লন্ডনে কী আলোচনা হলো, জানালেন জামায়াত আমির
- ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন
- সারা দেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ আজ
- বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
- কাফনের কাপড় বেঁধে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
