আইসিইউ-তে মৃত ৮০ শতাংশ রোগীর শরীরে সুপারবাগ

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বাংলাদেশের চিকিৎসকরা বলেছেন, হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ-তে থাকা রোগীদের একটি বড় অংশের মৃত্যুর পেছনে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া দায়ী, যাদেরকে এই ক্ষমতার জন্য 'সুপারবাগ' হিসেবেও চিহ্নিত করা হয়। খবর বিবিসির।
ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন, আইসিইউ-তে থাকা রোগীদের বেশীরভাগের শরীরেই সুপারবাগ পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, "আইসিইউতে যেসব রোগীরা মারা যাচ্ছেন, তারা এমনিতেই জটিল রোগী, তাদের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে, তাদের আরো অনেক সমস্যা থাকতে পারে। কিন্তু আমরা এটাও দেখেছি, তাদের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশের শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল রেসিস্ট্যান্স সুপারবাগ পাওয়া গেছে।''
''হয়তো তাদের মৃত্যুর আরো অনেক কারণ থাকতে পারে, কিন্তু দেখা গেছে মারা যাওয়া রোগীদের আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়ার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। এসব আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়া কিছু ক্ষেত্রে সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী, আবার কখনো কখনো সব ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হতে দেখা যায়।''
২০১৮ সালে শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিইউ-তে মোট ৯০০ রোগী ভর্তি হয়েছিল, যাদের মধ্যে ৪০০ জন মারা যায়। এদের প্রায় ৮০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে তাদের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া ছিল।
তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যে রোগীরা আসেন, তারা আগেই বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিয়ে এখানে আসেন। ফলে সেখান থেকেই তারা এ ধরণের ওষুধ প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন বা এখানেও আক্রান্ত হতে পারেন।
অধ্যাপক রহমান বলেন, এসব রোগীর বেশিরভাগই অন্যান্য হাসপাতাল থেকে এসেছিলেন, যা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ওইসব আইসিইউ-তে যথেষ্ট তদারকি নেই।
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, যেসব ব্যাকটেরিয়া সাধারণত মানুষের শরীরকে আক্রমণ করে, তারা দীর্ঘদিন ধরে ওষুধের সংস্পর্শে থাকার কারণে ওইসব ওষুধ থেকে বেঁচে যাওয়ার কিছু ক্ষমতা অর্জন করে।
এটাকেই চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স।
কেন এটা এতো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ?
এ ধরণের ওষুধ প্রতিরোধী সক্ষমতা অর্জন করে যেসব ব্যাকটেরিয়া, তারা সেই ক্ষমতা অন্যান্য ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে ছড়িয়ে দিতে পারে। ফলে খুবই দ্রুত গতিতে অনেক ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে এই সামর্থ্য তৈরি হয়।
ফলে আর কোন অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েই এই জীবাণুগুলোকে দমন করা যায় না, অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করে না। ফলে রোগীকে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে।
সুপারবাগ বা অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল রেসিস্ট্যান্স শুধুমাত্র বাংলাদেশের একার সমস্যা নয়, সারা বিশ্বেই এ নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। তবে ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় এবং কম নজরদারি থাকায় বাংলাদেশে এই সমস্যাটি দ্রুত গতিতে বাড়ছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।
প্রতিবেশে এই রেসিস্ট্যান্স কিভাবে তৈরি হয়?
আমরা যেসব প্রাণীর মাংস বা শাকসবজি খাই - সেইসব প্রাণীর শরীরে বা সবজির উৎপাদনে যদি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, তাহলে সেগুলো রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, যার প্রভাব মানুষের ওপর পড়ে।
অধ্যাপক রহমান জানান, "মানুষের প্রোটিনের জন্য মাছ, মুরগি, গরু দরকার এবং সেগুলোকে সস্তায় বাঁচানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক দরকার। অর্থাৎ মানুষকে তার প্রোটিনের জন্যে ভবিষ্যতকে ঝুঁকিগ্রস্ত করা হচ্ছে।"
এছাড়া হাসপাতাল থেকে শুরু করে রেসিস্ট্যান্ট ব্যক্তির হাঁচি-কাশি, মল-মূত্র থেকেও তা ছড়াতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
কিন্তু আইসিইউতে কেন এরকম ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ?
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান এর জন্যে বেশ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেছেন।
''অসুস্থ হওয়ায় রোগীর প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে, ফলে অন্যান্য সময় তিনি যেসব ব্যাকটেরিয়াকে নিজে সামলাতে পারতেন, তখন সেটা আর তিনি পারেন না।''
''দ্বিতীয়ত, আমাদের হাসপাতালে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল) আসা রোগীরা সাধারণত অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়ার পর এখানে আসেন। কিন্তু সেসব হাসপাতালে তুলনামূলকভাবে সংক্রমণ ছড়ানো ঠেকানোর ক্ষেত্রে তদারকি ব্যবস্থা দুর্বল। ফলে তারা এমন কিছু ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হন, যেগুলো এর মধ্যেই ওষুধ প্রতিরোধী হয়ে গেছে।''
''তৃতীয়ত, আইসিইউতে সংক্রমণ। এক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ করা হয়ে থাকে, আমাদের দেশে আইসিইউতে সেগুলো সেভাবে মানা হয় না। ফলে রোগীরা আইসিইউতে ভর্তি হওয়ার পর খারাপ ধরণের ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। যে কারণে এই হারটি ধীরে ধীরে বাড়ছে।''
দেশের একমাত্র চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলছেন, আট বছর আগে এই হার ২০ থেকে ২৫ শতাংশ ছিল, তবে এখন এই হার অন্তত তিনগুণ বেড়েছে।
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, ''এ নিয়ে বেশ কিছু গবেষণা এখনো চলছে। সেগুলোর ফলাফল প্রকাশিত হলে হয়তো নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। তবে যেসব কারণ এখন ধারণা করা হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে, সংক্রমণ ঠেকাতে যেসব ব্যবস্থা হাসপাতালে থাকা উচিত, এখানে সেগুলো খুবই দুর্বল।''
''বাংলাদেশে, ঢালাওভাবে, প্রতিদিন প্রায় ১০ লক্ষ্য মানুষ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ওভার দা কাউন্টার অ্যান্টিবায়োটিক কিনে খাচ্ছে।''
২০১৫ সালে ইউরোপিয়ান জার্নাল অব সায়েন্টিফিক রিসার্চের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রতি তিনজন রোগীর একজন চিকিৎসকের কোন পরামর্শ ছাড়াই অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করে থাকেন।
''কোটি কোটি মুরগীতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে, সেগুলো নানাভাবে মানুষের শরীরে চলে আসছে।''
আইসিডিডিআরবি'র বিজ্ঞানীরা বলেছেন, অনেক শিশুর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট দেখা গেছে, যদিও ওই শিশু হয়তো তেমন কোন ওষুধ খায়নি। জিনের মাধ্যমে তাদের শরীরে এটি তৈরি হয়েছে।
"এর মানে শিশু এন্টিবায়োটিক না খেলেও প্রকৃতি-পরিবেশে থাকা এসব ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট জীবাণু তাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং ওষুধ কাজ করছে না," বলেছেন আইসিডিডিআরবি'র জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী মনিরুল আলম।
তাহলে বাজারে প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকের কী অবস্থা?
অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলছেন, ''সাধারণভাবে আমাদের গবেষণাটি হচ্ছে হাসপাতাল-কেন্দ্রিক, যেখানে তুলনামূলক জটিল রোগীরা আসেন। সেসব পরীক্ষা নিরীক্ষায় দেখা গেছে, তাদের অর্ধেক ক্ষেত্রে, আজ থেকে ১০/১৫ বছর আগে যেসব অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে তাদের চিকিৎসা করা যেতো, তার অন্তত অর্ধেক ওষুধ কার্যকারিতা হারিয়েছে।''
''সুতরা আমরা বুঝতে পারছি, এইভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে ব্যাকটেরিয়াগুলো বিপদজনভাবে প্রতিরোধী হয়ে উঠবে এবং মানুষের চিকিৎসা করাটা ক্রমেই কঠিন হয়ে পড়বে।''
কীভাবে সমস্যাটির মোকাবেলা করা যেতে পারে?
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, প্রথমত, প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ করা দরকার। সেটা করার সহজ পদ্ধতি হলো, এরকম ওষুধের প্যাকেটগুলো লাল রঙ করে ফেলা, যাতে সবাই বুঝতে পারে যে এটি ঝুঁকিপূর্ণ।
''পশুসম্পদে, বিশেষ করে মুরগিতে মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করা। কারণ এসব অ্যান্টিবায়োটিক পরিবেশে মিশে প্রতিরোধী হয়ে উঠলে তা মানুষের জীবনের জন্য অনেক ঝুঁকি তৈরি করবে।''
''প্রতিটা হাসপাতালে সরকারের নজরদারি বা টিম করে দিতে হবে, যাতে সেখানে সংক্রমণ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলো অবশ্যই নিশ্চিত করা হয়।"
অধ্যাপক রহমান বলেন, একসঙ্গে এসব পদক্ষেপ নিতে হবে।
''তা না হলে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলে যাবে। কারণ এখানে ছোট্ট জায়গা, মানুষ বেশি, ফলে দ্রুত সংক্রমণ বা জীবাণু ছড়াতে পারে'' - সতর্ক বার্তা জানালেন এই চিকিৎসক।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৫,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- সিরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩৫০ ছাড়াল
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- মধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরল বাংলাদেশ
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিন: ফারুক
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রেস উইং
- গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২০
- আবারো গোপালগঞ্জে যাব, গ্রামে-উপজেলায় কর্মসূচি করব: নাহিদ ইসলাম
- ইসির প্রতীকে যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- "রাজনীতি নয়, অতীত কর্মকাণ্ড ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগ হত্যা"
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ‘অবরুদ্ধ’ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
- গোপালগঞ্জ যেন মুজিববাদীদের আশ্রয়কেন্দ্র না হয়ে ওঠে : নাহিদ ইসলাম
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- "‘নৌকা’ মার্কাটাকে কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে পাঠালেন"
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ছাত্রলীগের আগুন-ভাঙচুর
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- আবু সাঈদ স্মরণে আজ জুলাই শহীদ দিবস
- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সব সময়ই ভূমিকা রেখেছে: সালাহউদ্দিন
- ‘চিলড্রেন্স পার্টি’র কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই: মির্জা আব্বাস
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতেই হবে: মির্জা ফখরুল
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- মধ্যরাতে মিছিল নিয়ে ফের রাজপথে নারীরা
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের ঢাকার জোন ও কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- পাঁচ আফ্রিকান প্রেসিডেন্টকে অপমান করলেন ট্রাম্প
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় নিহত ছাড়াল ৫৮ হাজার
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- "হাসিনা অন্তত ডামি-টামি করেছে, আর এরা বলে ইলেকশনেরই দরকার নেই"
- মোদীকে হাড়িভাঙ্গা আম উপহার পাঠাচ্ছেন ড. ইউনূস
- বিএনপি-তারেকের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত চক্রান্ত চলছে: ফখরুল
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
- শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় বাংলাদেশের অবিশ্বাস্য জয়!
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- আবারও সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দিলো ডিএমপি
- লঙ্কানদের ধসিয়ে বড় জয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- শাপলা প্রতীক তালিকায় যুক্ত হবে না, থাকবে নৌকা
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ পেল ওয়ালটন
- সোমবার ইরান থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
জাতীয় - এর সব খবর
