thereport24.com
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১,  ২৪ জমাদিউল আউয়াল 1446

যবিপ্রবিকে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উপহার দেবোঃ যবিপ্রবি উপাচার্য

২০১৯ মে ২০ ১১:৩০:৪৬
যবিপ্রবিকে একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উপহার দেবোঃ যবিপ্রবি উপাচার্য

যবিপ্রবি প্রতিনিধি: যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চলমান রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেছেন, বাধা যদি হিমালয়ের সমানও হয়, আমি তা অতিক্রম করবো। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লড়াইয়ে আমি কোনো অন্যায়ের সাথে আপস করবো না।

রোববার দুপুরে যবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে দায়িত্ব গ্রহণের দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন। দায়িত্ব গ্রহণের দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁকে যবিপ্রবি শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তাবৃন্দ, কর্মচারী সমিতি, যবিপ্রবি ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানানো হয়।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন দুর্নীতির বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতিতে আছে। একটি নিয়োগের বিষয়ে দুর্নীতির কথা উঠেছিল, স্বচ্ছতার জন্য সেই প্রার্থীর নিয়োগও বাতিল করা হয়। তারপরেও দুর্নীতি যে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত করা যায় না, এটা আপনারা জানেন। তবে আমার দৃষ্টিতে দুর্নীতি ধরা পড়লে সাথে সাথে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব, এই ওয়াদা আমি করতে পারি।
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে একজন সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন বলেন, আমার শিক্ষার্থীদের আমি সন্তান হিসেবে মনে করি। আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী, স্থানীয় সংসদ সদস্যগণ, পুলিশ ও অন্যান্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে অবগত আছেন। তারা সবাই আমাদের সাহায্য-সহযোগিতা করছেন। তাতেও যদি কাজ না হয়, তাহলে আমি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যাব। তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত আমি শিক্ষক হিসেবে থাকতে চাই। শিক্ষকের বাইরে যেন আমাকে না নেওয়া হয়। এটা যদি ওনারা বোঝেন, তাহলে খুব ভালো হবে। আর যদি শিক্ষকের বাইরে গিয়ে আমার শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে হয়, তাহলে খুব বেশি ভালো হবে বলে আমি মনে করি না। কোনো শিক্ষার্থী যদি মেসে থাকতে ভয় পায়, তাহলে তিনি নিজের বাস ভবন, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ক্লাব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের গেস্ট হাউস ছেড়ে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দেন। যবিপ্রবি উপাচার্য অভিভাবকদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘একজন মানুষ ও পিতা হিসেবে আমার যতটুকু করার, ততটুকু করবো। সকল পিতা ও মাতাদের প্রতি আমি বলবো, আপনাদের কাছে আপনার সন্তান যতটুকু নিরাপদ থাকবে, আমার কাছেও ততটুকু নিরাপদ থাকবে।’

অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলেন, শত বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও আমার শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং সর্বোপরি সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরলস প্রচেষ্টায় আমরা অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছি। বঙ্গবন্ধু অ্যাকাডেমিক ভবনে ১৫০০ শিক্ষার্থীর ধারণক্ষমতা-সম্পন্ন কেন্দ্রীয় পরীক্ষা হলে আজকে সকল বিভাগের স্নাতক শ্রেণির সকল বর্ষের প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষা একযোগে হচ্ছে, যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি বিরল অর্জন।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর যাত্রা মোটেই সুখকর ছিল না উল্লেখ করে অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন বলেন, যশোরের শহরভিত্তিক রাজনীতি আমার আগমনকে স্বাগত জানায়নি। এমনকি তাদের সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য আমাকে হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। যদি আমি সেটা করতাম, তাহলে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে দৃশ্যত কোনো ঝামেলা থাকতো না। কিন্তু, সেক্ষেত্রে এ বিশ্ববিদ্যালয় আর বিশ্ববিদ্যালয় থাকতো না। জাতীয় ও বিশ্ব উন্নয়নে কোনো ভূমিকা রাখতে পারতো না। কারণ, অবৈধ সুবিধা নেয়ার জন্য তারা এমন লোকদের ব্যবহার করার চেষ্টা করেছে, যাদের এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক নেই। এমনকি তাদের অধিকাংশেরই কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের যোগ্যতা নেই। দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিন থেকেই তারা এ বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে। শিক্ষার্থী ভর্তি, শ্রেণিকক্ষে পাঠদান থেকে শুরু করে নিয়োগ প্রক্রিয়া পর্যন্ত- প্রতিটি পদক্ষেপে তারা হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করে। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় তারা আমার অফিসে হামলা করে। এমনকি, আমার পিএস এবং একজন কর্মচারীকে জোরপূর্বক উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু, যবিপ্রবি পরিবার, স্থানীয় প্রশাসন ও সুধী সমাজ, স্থানীয় সংসদ সদস্যগণ, দু-একজন ব্যতিত যবিপ্রবি ছাত্রলীগের মূলধারার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় আমি সেই সকল বাধা অতিক্রম করে বর্তমান অবস্থায় উপনীত হতে সক্ষম হয়েছি। আজ শিক্ষা, গবেষণা ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে যবিপ্রবি বাংলাদেশে সবচেয়ে দ্রুত বিকাশমান বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। আবাসিক হলগুলোতে সিট বণ্টনের ক্ষেত্রেও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

লিখিত বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন যবিপ্রবির সম্মানজনক র‌্যাংকিং-এ উত্তরণ ঘটাতে ভিশন ও মিশন নির্ধারণ, তথ্য সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট, শেখ হাসিনা সফট্ওয়্যার টেকনোলজি পার্কে স্টার্ট-আপ কোম্পানি সৃষ্টি করার লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য জায়গা বরাদ্দ, শিক্ষকদের গবেষণা ও পিএইচডি গবেষকদের জন্য আবাসিক সুবিধা বৃদ্ধির বিষয় তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ভিশন ও মিশন নির্দিষ্টকরণের পর, ড়ঁঃপড়সব-নধংবফ শিক্ষাকে ত্বরান্বিত করার জন্য ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমি সম্পৃক্ততার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, যবিপ্রবিকে একটি গবেষণা বিশ^বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছি। এ লক্ষ্যে শিক্ষকবৃন্দকে গবেষণা কর্মে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে, যার ফল আমরা পেতে শুরু করেছি। ইতোমধ্যে তিনটি গবেষণালব্ধ ফলাফলের পেটেন্ট রাইটের জন্য জমা দেওয়া হয়েছে, যা বাংলাদেশের অন্যান্য বিশ^বিদ্যালয়ের জন্য দৃষ্টান্ত।

অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন বলেন, গবেষণা কর্মকা-কে গতিশীল করার জন্য গত এক বছরে বিশ^মানের একটি জিনোম সেন্টার, এ অঞ্চলের মৎস্য খাতের বিকাশ ও উৎকর্ষ সাধনের জন্য ‘হ্যাচারি অ্যান্ড ওয়েট ল্যাব’ স্থাপন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে হ্যাচারিটিতে পরীক্ষামূলকভাবে পোনা উৎপাদন করা হয়েছে। সকল বিভাগের ল্যাবরেটরিগুলো আধুনিকায়নের জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প জমা দেওয়া হয়েছে যা ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয়ে চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।


অধ্যাপক ড. মো: আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান ১০ বছরের উন্নয়ন পরিকল্পনার অসমাপ্ত কাজসমূহ দ্রুত গতিতে সম্পন্ন করতে সচেষ্ট আছি, যার মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২০২০ সালের জুন মাসে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অ্যাকাডেমিক ভবন, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবন, শহীদ মসিয়ূর রহমান হলের বর্ধিতাংশের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং শেখ রাসেল জিমনেসিয়ামের কাজ শেষের পথে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দকৃত ২৮১ কোটি টাকা আরও ১২ শতাংশ বাড়াতে সক্ষম হয়েছি, যা দিয়ে বীরপ্রতীক তারামন বিবি হল ও টিএসসি ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের কাজ সম্পন্ন হবে। আপনারা জেনে খুশি হবেন, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত ‘আইসিটি সেন্টার ফর এক্সেলেন্স’ নামে একটি ভবন নির্মাণকাজ খুব শীঘ্রই শুরু হতে যাচ্ছে। যবিপ্রবি উপাচার্য বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী সামনে রেখে, আগামী ১০ বছরের জন্য দেড় হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন।
যবিপ্রবি উপাচার্য জানান, আগামী বছর থেকেই আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তিসহ এ সংক্রান্ত সার্বিক কর্মকা- পরিচালনার জন্য একটি ‘ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টস সার্ভিস সেন্টার’ চালু করতে যাচ্ছি। বিশে^র বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যবিপ্রবির শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময়, যৌথ গবেষণা পরিচালনা, চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য একটি ইন্টারন্যাশনাল অফিস প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণালব্ধ প্রযুক্তি ও প্যাটেন্ট রাইট বাজারজাতকরণের জন্য ‘টেকনোলজি ট্রান্সফার অফিস’ প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে যবিপ্রবির উপাচার্য আরও বলেন, আমি যখন এই বিশ^বিদ্যালয়ে যোগদান করি, তখন এই শিক্ষার্থীদেরকে এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, তারা স্বাধীনভাবে ভাবতে পারতো না; তারা ছিল ভীত-সন্ত্রস্ত। পড়াশোনার পাশাপাশি যে দেশ ও জাতির জন্য কল্যাণকর কাজ করা যায়, এটা তাদের ধারণাতেই ছিল না। শিক্ষার্থীরা সেইসব মানুষের হাতের পুতুল হিসেবে ব্যবহৃত হতো, যারা বিশ^বিদ্যালয়কে প্রতিনিয়ত অস্থিতিশীল রেখে ফায়দা লুটতে চায়। তারা র‌্যাগিং এবং মাদকাসক্তির মতো ভয়ায়নক ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিল। এসবের বিরুদ্ধে বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শক্ত অবস্থান নেয়। মাদকাসক্তিতে জড়িত থাকার অপরাধে ১২ জনকে হল থেকে বহিষ্কার করা হয়। র‌্যাগিংয়ে জড়িত থাকার দায়ে আটজনকে এবং শিক্ষক লাঞ্ছনা, পরীক্ষা ও শ্রেণি পাঠদানে বাধাসৃষ্টি, বিশ^বিদ্যালয়ের সম্পত্তি নষ্ট ও অসদাচরণের দায়ে আটজনকে বিভিন্ন মেয়াদে বিশ^বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে শৃঙ্খলা ও শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে, একটি দুষ্টু চক্র, যারা বিশ^বিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল রেখে ফায়দা লুটতে চায়, তারা বিশ^বিদ্যালয়ের এই শিক্ষানুকূল ও স্থিতিশীল পরিবেশ দেখে খুশি হতে পারেনি। এ জন্য তারা মিথ্যা মামলা দায়ের, শহরের মেসে মেসে গিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে মারধর, শিক্ষকদের প্রাণনাশের হুমকিসহ বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক কাজে লিপ্ত রয়েছে। তারা তাদের অনুসারী কতিপয় বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীর দ্বারা অঘটন ঘটানোর মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনকে পুনরায় অস্থিতিশীল করার চক্রান্ত করে যাচ্ছে।

সকলের অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতা চাওয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনাদের মাধ্যমে আমি যশোরবাসীকে অনুরোধ করব, আপনারা শুধু এ বিশ্ববিদ্য্যালয়কে যশোর শহরের কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষের হস্তক্ষেপ মুক্ত রাখতে আমাকে সাহায্য করুন। বিনিময়ে আমরা একটি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় উপহার দেবো, যেখানে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার যুগোপযোগী যোগ্য গ্রাজুয়েট তৈরি হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো: আব্দুল মজিদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ ইকবাল কবীর জাহিদ ও সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ নাজমুল হাসান, যবিপ্রবির ডিন অধ্যাপক ড. মো: আনিছুর রহমান, অধ্যাপক ড. শেখ মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো: জিয়াউল আমিন, অধ্যাপক ড. মৃত্যঞ্জয় বিশ্বাস, ড. মো: ওমর ফারুক, ড. মো: জাফিরুল ইসলাম, ড. কিশোর মজুমদার, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মোঃ আহসান হাবীব, প্রধান প্রকৌশলী মো: হেলাল উদ্দিন পাটোয়ারি, সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো: হায়াতুজ্জামান প্রমুখ।

(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/ মে ২০,২০১৯)

পাঠকের মতামত:

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

SMS Alert

শিক্ষা এর সর্বশেষ খবর

শিক্ষা - এর সব খবর