ধারাবাহিক উপন্যাস: পর্ব-দুই
সন্ধ্যা নামায় রাখি
রোকেয়া আশা
(পূর্ব প্রকাশের পর) " বাসনগুলা ধুইয়া রাখ তো মা। "
বড়মামীর কথায় আফসানা ঘাড় কাত করে হ্যাঁ বলে। মুখে কোন কথা বলে না। এমনিতেই সে কথা কম বলে। মা মারা যাওয়ার পর মামাবাড়িতে আসার পর থেকে তার কথা বলা আরও কমে গেছে।
নিঃশব্দে এঁটো থালাবাসনগুলো তুলে নিয়ে কলপাড়ে চলে যায়।
মানুষ বয়স থেকে না, অভিজ্ঞতা থেকে শেখে। আফসানার ছোট্ট জীবনেই পরিবারের ভাঙন চোখে দেখার অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে। মায়ের মৃত্যুর পর যখনই তার ভাইকে রেখে তাকে এখানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে, তখনই আফসানা বুঝে গেছে ; মা না থাকলে মামার বাড়িও আসলে পরের বাড়ি। এখানে এখন কোন ঝামেলা ছাড়া টিকে থাকতে হলে ঘরদোরের কাজ করেই থাকতে হবে। যদিও এখানে কেউ আফসানার সাথে এখনো পর্যন্ত গলা উঁচু করেও কথা বলে নি ; কিন্তু অবস্থা পাল্টাতে কতক্ষণ।
" আপু, আমি কল চাইপা দেবো? "
আফসানা মাথা তুলে দেখে ইসরাত। আফসানার মামাতো বোন। বয়সে আফসানার চেয়ে বছর দুইয়ের ছোট হবে।
" না ইসুমনি। তুমি ঘরে যাও। আমি নিজেই চাইপা নিতে পারবো। "
ইসরাত তবুও যায় না। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে। স্বল্পভাষী আফসানাও আর কথা বাড়ায় না। এটো থালাবাসনগুলো ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ঘষতে থাকে একমনে। যখনকার ঘটনা, তখন গ্রামেগঞ্জে ভিমবারের মত ডিশ ওয়াশিং বারের তেমন প্রচলন ছিলো না। গ্রামের সাধারণ ঘরের থালাবাসন মাজার জন্য চুলা থেকে তোলা ছাইই ভরসা ছিলো। আফসানার মামারা মোটামুটি অবস্থাসম্পন্ন। তারা ছাইয়ের বদলে কাপড় ধোয়ার গুড়ো সাবান ব্যবহার করেন বাসনকোসন ধোয়ার জন্য।
" আপু, তুমি তো আইসোই, নিজাম কি ওইবাড়িত একলাই থাকবো? "
ইসরাতের প্রশ্নের সহসাই কোন উত্তর দিতে পারে না আফসানা। ভাইয়ের কথা যে তার মনে পড়ে না তা নয়, কিন্তু সেই বা কি করতে পারে।
" একলা আর কই, আব্বা তো আছেই ওর লগে। "
মুখে কথাটা বললেও মেয়েটা মনে ঠিক ভরসা পায় না। বাবাকে যমের মত ভয় পায় দুই ভাইবোনই। এতদিন পক্ষীশাবকের মত করে ওদের দুজনকে ডানার ভেতর আগলে রেখেছিলো এক নারী। মা। আজ তিনিই আর নেই। নিজাম বাচ্চা মানুষ। কিভাবে বদমেজাজী বাবার সাথে আছে কে জানে!
ভাইটার কথা মনে পড়লেই আফসানার খুব কষ্ট হয়, মায়া লাগে। খাওয়াদাওয়া নিয়ে কত বাছবিচার ছেলেটার। খেতে বসলে তরকারি থেকে পেঁয়াজ মরিচ সব খুঁটে খুঁটে ফেলে তবে খায়। আব্বা নিশ্চয়ই এখন এসব প্রশ্রয় দেবে না। আফসানা নিজে বাড়িতে থাকাকালীন কতবার যে আব্বার রাগারাগি থেকে নিজামকে বাঁচাতে গিয়ে নিজে মার খেয়েছে তার হিসাব নেই। এখন বাড়িতে ওদের মা নেই, আফসানা নিজেও নেই। এখন যদি ওদের বাবা নিজামকে রেগে গিয়ে মারধোর করে তাহলে ঠেকানোরও কেউ নেই৷ বাসনগুলো মাজা শেষ করে মুখ তুলে তাকায় আফসানা। ইসরাত যায়নি এখনো।
" ইসু তুমি সরো তো আপু। আমি নিজেই চাইপা নিতে পারবো। "
বড়বোনের কথা শুনে একটু সরে দাঁড়ায় ইসরাত। আফসানা ভেজা হাতেই কলের ডান্ডিটা চেপে ধরে।
ওরা দুইবোন যখন টিউবওয়েলের পাশে তখন ভেতরবাড়িতে আফসানার বড়মামা ঘরে এসে বসেছে।
" আফসানা কই? "
ঘরে ঢুকেই আফসানার বড়মামা জালাল উদ্দীন স্ত্রীকে প্রশ্ন করেন।
" ও তো কলপাড়ে গেসে, বাসন ধুইতে। "
" ক্যান? অয় ক্যান বাসন ধুইবো? মাইয়াডার মা মরসে দেইখা কি অর আর কেউ নাই? অরে দিয়া তুমি এহনই কামলা খাডানো শুরু করসো? "
আফসানা ও নিজামের বড়মামী ফাতেমা বেগম অধোবদনে দাঁড়িয়ে থাকেন। আফসানা মেয়েটাকে তিনি ভালোই বাসেন। আজকে কোমরের পেছনে ব্যথাটা বেড়েছে বলেই শুধু আফসানাকে থালাবাসন কয়টা ধুয়ে দিতে বলেছিলেন ; ইসরাত ছোটমানুষ। নাহলে তো ইসরাতকেই বলতেন।
ফাতেমা বেগম বুদ্ধিমতী। পুরুষ মানুষের যখন রাগ হয় তখন যে তাদেরকে কোন কৈফিয়ত দিয়ে ঠাণ্ডা করা যায় না তা তিনি জানেন। এইরকম সময়ে সংসারে শান্তি বজায় রাখার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো নিজের দোষ কবুল করা।
ফাতেমা বেগম মাথা নিচু করে বলেন,
" ভুল হইয়া গেছে। আমি এহনি যাইতাছি। মাজায় বেদনা করে তো, পিড়ি হইয়া বসতে পারি না। "
দাওয়ায় কাজ হলো। জালাল উদ্দীন নরম হয়ে বললেন,
" থাক। অহন গিয়া কাম নাই। বসো ইকটু। জরুরি কতা আছে।"
ফাতেমা বেগম চৌকিতে স্বামীর পাশে বসেন। শাড়ির আঁচলটা মাথার দিকে আরেকটু টেনে নেন। বেশভূষা ঠিক করার জন্য না। স্বামীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য। ফাতেমা বেগমের বয়স কম। দেখতেও যথেষ্ট সুন্দরী। স্বামীকে সবসময় হাতে রাখার জন্য এটুকুই যথেষ্ট। তারপরও এসব বাড়তি ছলাকলা করাটা ভালো। ঘরের বউ যেমন আটপৌরে হয়ে থাকে, তেমনটা থাকলেই আসলে পুরুষ মানুষের ঘর থেকে মন উঠে যায়। বউ যদি প্রেমিকার মত থাকে, তাহলে ঘরের পুরুষটাকে বেঁধে রাখার জন্য বাড়তি কিছু লাগে না।
জালাল উদ্দীন স্ত্রীকে ভালোবাসেন। ফাতেমা বড় ভালো মেয়ে। আর দশটা বউয়ের মত সারাদিন কুটকাচালিতে ব্যস্ত থাকে না। এই যে আফসানা এবাড়িতে এলো, ফাতেমা তো কই অন্য মামীদের মত এই নিয়ে কোন ফ্যাসাদ করে নি। বড় ভালো মানুষ ফাতেমা।
" আফসানার বাপে আবার বিয়া করসে। "
জালাল উদ্দীনের কথাটা শুনে ফাতেমা বেগম ভীষণ চমকে ওঠে।
" কি কন এইডা! বউ মরলো কয়দিন হইসে? এরমইদ্দেই আরেকটা বিয়া কইরা ফালাইলো? "
" তারে আর দোষ দিমু না। সেয় ব্যাটা মানুষ। বাড়িতে আর কুনু মাইয়ালোক নাই। আফসানা তো পোলাপান মানুষ। এত বড় গিরস্থি, ঘরদোর, পোলাপান - সব সামলানির লাইগা তো ঘরে মাইয়া মানুষ থাকার দরকার আছে। "
" তা ঠিক আছে। কিন্তু আপার তো চল্লিশাও মিটে নাই অহনো। "
জালাল উদ্দীন স্ত্রীর কথা শুনে মুখ কালো করে ফেললেন।
" ইসরাতের মা শুনো, দুলাভাই কেমুন মানুষ আমরা বেবাকেই জানি। কিন্তুক, আমি তোমারে আসল কামের কথাডা অহনো কই নাই৷ "
ফাতেমা বেগম সকৌতুহলে তাকিয়ে থাকে। জালাল উদ্দীনের কথাটা শেষ হওয়ার অপেক্ষা করে।
" আফসানা এইহানেই থাকবো। নিজামরে দুলাভাই তাগো বাড়িতেই রাখবো৷ চিন্তার কিছু নাই। আফসানার লাইগা মাসের খরচা দুলাভাইই দিবো। "
ফাতেমা বেগম ছোট করে একটা শ্বাস ফেলেন। তিনি নিজে সৎমায়ের সংসারে মানুষ। তার ননদ মারা যাওয়ার পর ছেলেমেয়ে দুটোর জন্য তার যে গভীর মমতার জন্ম হয়েছে তার উৎসও হয়তো নিজের দুঃসহ শৈশব।
" আপনেরে আমি খরচের কথা জিগাইসি? এই দুই আনি মাইয়া আমাগো এমন কি খাইয়া উজার করবো? অয় থাহুক। ইসরাতের লগে থাহুক। "
ফাতেমা বেগমের ভেতরে তখনও খচখচ করতে থাকে। সংসারে বাড়তি একটি প্রাণি যোগ হওয়ার জন্য না, ছোট্ট নিজামের জন্য। বাচ্চাটা সৎমায়ের সংসারে পড়েছে। কথায় বলে মায় মরলে বাপে তালুই। এরকম কিছু যদি নিজামের সাথেও হয়?
তাদের স্বামী স্ত্রীর আলাপে ছেদ পড়ে কলপাড় থেকে ভেসে আসা তীক্ষ্ণ চিৎকারের শব্দে।
দুজনে তখন পরস্পরের মুখের দিকে তাকিয়ে ছুটে যান কি হয়েছে দেখার জন্য।
তারা যখন কলের পাড়ে এসে পৌঁছান, আফসানা তখন দুহাতে নিজের নাকটা চেপে ধরে বিস্ফারিত চোখে চেয়ে আছে। একটা মুহূর্ত স্থির দাঁড়িয়ে থেকেই মেয়েটার চোখ উল্টাতে শুরু করে। ফাতেমা বেগম ছুটে গিয়ে মেয়েটাকে ধরে ফেলেন। জালাল উদ্দীন অবিশ্বাসের চোখে তাকিয়ে দেখেন আফসানা বেহুঁশ অবস্থায়ও নাক থেকে হাত সরায় নি। ওর হাতের ফাঁক দিয়ে তখন গলগল করে রক্ত বেরোচ্ছে। (ক্রমশ)
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুন ০৯,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- আইসিবির লভ্যাংশ ঘোষণা
- হালান্ডের আরও এক হ্যাটট্রিক, আইরিশদের গোলবন্যায় ভাসাল ইংল্যান্ড
- প্রস্তুতি ম্যাচে বাংলাদেশের ৭ উইকেটে ২৫৩
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- আগামী বছর ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৭ দিন
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- সব অপরাধের কেন্দ্রে শেখ হাসিনা, মন্ত্রী-এমপিরা ছিলেন সহযোগী
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া