নিজেদের এত অধিকারের কথা আগে জানতো না রোহিঙ্গারা!

কক্সবাজার প্রতিনিধি: বাংলাদেশে আসার আগে এত অধিকারের কথা জানা ছিল না মিয়ানমারের রাখাইন থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা মিয়ানমারে কাজ করলেও সেখানে সংগঠিত হয়ে সভা, সেমিনার, মানববন্ধন ও প্রতিবাদ করার কোনও সুযোগ পায়নি তারা। কিন্তু বাংলাদেশে আসার পর রোহিঙ্গারা তাদের দাবি-দাওয়ার বিষয়ে ব্যাপক সোচ্চার হয়েছে।
রোহিঙ্গা নেতারা জানান, রাখাইনে জাতিগতভাবে বন্দি অবস্থার মধ্যে যুগের পর যুগ তারা পার করেছেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে ছিল না তাদের নাগরিকত্বের স্বীকৃতি। নিজ দেশে নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে যাতায়াতের ওপরে ছিল কড়া বিধিনিষেধ। রাষ্ট্রের কাছে নাগরিকদের যে অধিকার রয়েছে, সে বিষয়ে তাদের কোনও ধারণাই ছিল না। তারা ছিল সব ধরনের নাগরিক সুবিধা বঞ্চিত মানুষ।
এই নেতারা বলেন,মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংস হামলার পর বাংলাদেশে এসে রোহিঙ্গারা গত দুই বছরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় নাগরিক অধিকারের বিষয়ে সচেতন হয়েছে। এ কারণেই তারা নাগরিক অধিকার নিশ্চিত হওয়ার পর মিয়ানমারে ফিরতে চায়।
উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে থাকা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৮২ সালের বার্মিজ নাগরিকত্ব আইন অনুসারে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করা হয়েছে। এরপর থেকে তাদের ওপর নির্যাতন শুরু হয়। সকল নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। রোহিঙ্গার পরিবর্তে তাদের শরণার্থী বলা শুরু হয়। প্রতিবছর রোহিঙ্গা পরিবারগুলোর সদস্যদের গণনার পর গ্রুপ ছবি তুলে প্রত্যেকটি পরিবারকে কার্ড দিতো মিয়ানমার সরকার। ছবি ও কার্ডে থাকা ব্যক্তিরাই কেবল এক পরিবারের সদস্য বলে স্বীকৃতি পেতো। এর বাইরের কোনও লোক পরিবারে এলে তার ওপরে চলতো নির্যাতন। প্রতিমাসে পুলিশ স্টেশনে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের তথ্য দিয়ে আসতে হতো।
২০১৭ সালের আগস্টে মংডুর ৮ কিলোমিটার উত্তরের রোহিঙ্গাদম এলাকা থেকে টেকনাফে আসেন বদলুল আলম। তিনি তার পরিবারের ৯ সদস্য নিয়ে আশ্রয় নেন টেকনাফের শালবন রোহিঙ্গা শিবিরে। তিনি এখন ওই শিবিরের চেয়ারম্যান বা মাঝি। বদলুল আলম বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব বাতিল হওয়ার পরও আমি নাগরিক ছিলাম। কিন্তু তারপরও রোহিঙ্গা ও মুসলিম পরিচয়ের কারণে রাষ্ট্রের কাছ থেকে কোনও সুযোগ-সুবিধা পেতাম না। রাষ্ট্র নাগরিকদের কী কী সুবিধা দেয়, রোহিঙ্গারা তাও জানতো না।’
তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গারা আসলে তাদের অধিকারের কথা জানতোই না। কারণ, শিক্ষা, চিকিৎসা, চলাফেরা সবকিছুতেই সেখানে তারা ছিল নিয়ন্ত্রিত। তাই তাদের কোনও কিছু জানার সুযোগ ছিল না। যাদের টাকা পয়সা ছিল, তারা এসএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া করতে পারতো। মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা এর বেশি পড়াশোনা করতে পারে না।’
বদলুল আলম বলেন, ‘আমার দাদা, মা-বাবা সবাই সে দেশের নাগরিক। আমাদের জায়গা জমির দলিল রয়েছে। সেসবে নামও রয়েছে। তারপরও আমরা অধিকার বঞ্চিত।’
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের তথ্যমতে, ১৯৮২ সালের আইনে রোহিঙ্গাদের জাতীয়তা অর্জনের সম্ভাবনা কার্যকরভাবে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। অষ্টম শতাব্দী পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের ইতিহাসের সন্ধান পাওয়া সত্ত্বেও বার্মার আইন এই সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীকে জাতীয় নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অস্বীকার করে। এছাড়াও তাদের আন্দোলনের স্বাধীনতা, রাষ্ট্রীয় শিক্ষা এবং সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ করা হয়।
টেকনাফের জাদুমুরা এলাকার ক্যাম্পে আত্মীয়-স্বজনসহ ১৫৯ জনকে নিয়ে আশ্রিত হয়ে আছ্নে মো. একরাম। তিনি এই ক্যাম্পের সহকারী মাঝি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একরাম বলেন, ‘বাবা-মা, চাচা-চাচিসহ আমরা ১৫৯ জন এই ক্যাম্পে থাকি। আমার দাদা মিয়ানমারের নাগরিক ছিলেন। সেই কার্ডও আমাদের আছে। কিন্তু নাগরিক আইন পরিবর্তন করার পর বাবা ও চাচার আমল থেকে আর নাগরিকত্ব পাইনি। আমরা চাষাবাদ ও ছোটখাটো ব্যবসা করে চলতাম। আট ভাই ও দুই বোনের আমরা কেউ লেখাপড়া করতে পারিনি। রোহিঙ্গাদের লেখাপড়ার কোনও সুযোগ নেই। মংডুসহ কিছু শহুরে রোহিঙ্গার সন্তানরা লেখাপড়া করে, তাদের টাকা পয়সা অনেক।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জীবন নিয়ে চিন্তা করতাম বেশি। তাই সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে চিন্তা করার সুযোগ ছিল না। এখন আমরা সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না হলে ফিরবো না।’
মিয়ানমারে থাকাকালে রোহিঙ্গারা তাদের অধিকারের বিষয়ে সরকারের কাছে কখনও দাবি তুলতো কিনা, জানতে চাইলে মো. একরাম বলেন, ‘সেখানে বসে মানুষ এতো কিছু বুঝতো না। তাই কেউ কোনও কথা বলতো না। এখন আমরা অধিকারের বিষয় বুঝতেছি। আমাদের অধিকার না থাকলে সেখানে গিয়ে কোনও লাভ নেই। বাড়ি থাকলেও সেখানে আমাদের যেতে দেবে না। ক্যাম্পে রাখবে, তাহলে সেখানে গিয়ে লাভ কী?’
মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা ১৯৭৮, ১৯৯১-১৯৯২, ২০১২, ২০১৫, ২০১৬ এবং সর্বশেষ ২০১৭ সালে সামরিক নির্যাতন এবং দমন-পীড়নের শিকার হয়েছে। জাতিসংঘ ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ রোহিঙ্গাদের ওপরে চালানো দমন ও নির্যাতনকে জাতিগত নির্মূলতা হিসেবে অভিহিত করেছে।
রোহিঙ্গারা বলছেন, তারা পশ্চিম মিয়ানমারে অনেক আগে থেকে বসবাস করে আসছেন। তাদের বংশধররা প্রাক-উপনিবেশিক ও উপনিবেশিক আমল থেকে আরাকানের বাসিন্দা ছিলেন। বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে নির্যাতন শুরু হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত রোহিঙ্গারা আইনপ্রণেতা ও সংসদ সদস্য হিসেবে দেশটির সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তবে তাদের অনেকেই এখন বেঁচে নেই। একজন বেঁচে আছেন, তিনি আমেরিকায় থাকেন। সেখানে বসে রোহিঙ্গাদের অধিকার আদায়ে কাজ করে যাচ্ছেন।
রোহিঙ্গা তরুণ মো. ইউনুস আরমান। তিনি কুতুপালং নিবন্ধিত ক্যাম্পে থাকেন। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গারা একসময় মিয়ানমারের নাগরিক ছিল। ভোট দিতো। সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা তাদের ছিল। তবে তাদের সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। রোহিঙ্গারা তা বুঝতে পারলেও প্রতিবাদ করার সুযোগ ছিল না। কারণ, প্রতিবাদ করলেই তাদের নির্যাতন করা হতো। অনেককে জেলে দেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রায় এক লাখ মানুষ এখনও মিয়ানমারের কারাগারে আছে। তাই ভয়ে অধিকার নিয়ে কোনও রোহিঙ্গা কথা বলতো না। এখন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এ কারণেই অধিকার আদায়ে সোচ্চার রোহিঙ্গারা।’
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/আগস্ট ২৭ ,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- কাফনের কাপড় বেঁধে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
- সঠিক সমালোচনা করুন কিন্তু গুজব ছড়াবেন না : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
- ‘ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, এ ধরনের ফাজলামি বাদ দেন’
- পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ : ভারত
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় বাধা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবজির বাজার স্থিতিশীল, আগের দামেই মাছ-মুরগি
- ‘গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না’
- ইসলামী ব্যাংকের ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম উদ্বোধন
- রোহিঙ্গাদের জন্য ১ কোটি ২৭ লাখ ডলার দেবে সুইডেন
- ঢাকায় এসে আমি খুশি: আমনা বালুচ
- লন্ডনে কী আলোচনা হলো, জানালেন জামায়াত আমির
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৩৭
- এবার প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার মডেল মেঘনা আলম
- ১ মে থেকে দেশজুড়ে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষণা
- বিএনপি সংস্কারেরই দল, বিপক্ষের না: নজরুল ইসলাম
- বিচার বিভাগ সংস্কার শিগগিরই: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
- বৈঠকের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা, আন্দোলন চলবে
- গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক এমপি শাহ সারোয়ার কবীর আটক
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- হ্যান্ডবল ও সাঁতারে ১৯ বছর পর কোচ নিয়োগ
- পিএসএলে উড়ছেন রিশাদ, উড়ছে লাহোরও
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বে ষষ্ঠ দূষিত শহর ঢাকা
- ধানমন্ডিতে গাড়ি থেকে চাঁদা আদায়, ভাইরাল ভিডিওর সেই যুবক আটক
- গাজায় নিহত আরও ২৩ ফিলিস্তিনি, প্রাণহানি ছাড়াল ৫১ হাজার
- বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশি জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২১তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ফিচারসমৃদ্ধ স্মার্ট প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করছে ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২০তম পর্ষদ সভা
- বিশ্ব পানি দিবসে ওয়ালটন বাজারে আনল অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াটার পিউরিফায়ার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪১৯তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- এবার ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ও লুবানা জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে চুক্তি
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মর্তুজা
- গণহত্যা মামলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- গণতান্ত্রিক আকাঙ্খা থেকেই এ অভ্যুত্থান: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- হাজারো প্রাণের উচ্ছ্বাসে শেষ হলো বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা
- প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বার্তায় হঠাৎ কোকিলের গান, রহস্য জানালেন প্রেস সচিব
- ব্যতিক্রমধর্মী ড্রোন শোতে ঝলমলে ঢাকার আকাশ
- "আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যা সমাধান হবে"
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- সূচকের পতন, কমেছে শেয়ারদর
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- পাঁচ কোটির সম্মেলনে বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- সারা দেশে সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- কারাগারে অভিনেত্রী মেঘনা আলম
- ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি হচ্ছে চারুকলায়
- ট্রাম্পের এক কর্মকর্তা ঢাকায়, আরেকজন আসছেন বুধবার
- ঢাকার সমাবেশ ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে: ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত
- এসকিউ ব্রোকারেজের বিরুদ্ধে বিএসইসির তদন্ত কমিটি
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি অটল সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
- গাজা ‘পৃথিবীর নরকে’ পরিণত হয়েছে: রেড ক্রস
- পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’
- মার্চ ফর গাজায় কেউ অসুস্থ হলে চিকিৎসায় প্রস্তুত ঢামেক
- গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এক দিনে নিহত ২৬
- ঢাকার বুকে গর্জে উঠবে গাজার মুক্তির আওয়াজ, চলছে জোর প্রস্তুতি
- আমরা হিংসা-বিদ্বেষহীন দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান
- পয়লা বৈশাখে যান চলাচলে ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
- নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
- দেশ থেকে আড়াই-তিন লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে: গভর্নর
- সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
- বৈচিত্র্য নিয়ে জাতির জীবনে ফিরে আসে পহেলা বৈশাখ: তারেক রহমান
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ শেখ হাসিনার বিচার করা
- বিশেষ ক্ষমতা আইনে মেঘনা আলমের আটকাদেশ কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
- আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের ১৭ ঘণ্টা পর এক ইউনিট চালু
- আমাদের হৃদয়ে বাস করছে একেকটা গাজা: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজহারী
- লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জামায়াত আমির
- মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
- শিল্প খাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
- সংস্কার চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়: রিজভী
- যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ দিনের বেশি থাকা বিদেশিদের নিবন্ধন করার নির্দেশ
জেলার খবর এর সর্বশেষ খবর
জেলার খবর - এর সব খবর
