আবরার হত্যায় ২৫ আসামির কার কী দায়
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ রাব্বি হত্যাকাণ্ডে ২৫ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এদের মধ্যে মারধর করেছে ১১ জন। তাদের কয়েকজনসহ মোট ১৭ জন হত্যাকাণ্ডের আগে শেরেবাংলা হলের ক্যান্টিন ও গেস্টরুমে পৃথক দুটি মিটিংয়ে অংশ নেন। তারা সবাই ছাত্রলীগের নেতাকর্মী, যাদের পরবর্তীতে দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ডিবির পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান বুধবার (১৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযুক্তদের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘এজাহারভুক্ত ১৯ জন এবং এর বাইরে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আরও ৬ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৬ জন এবং এজাহারবহির্ভূত ৬ জনের মধ্যে ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া পলাতক রয়েছে ৪ জন। এর মধ্যে ৩ জন এজাহারভুক্ত ও একজন এজাহারবহির্ভূত।’
অভিযুক্ত ২৫ জনের যার যা দায়
অভিযোগপত্র অনুসারে আসামিদের তালিকার ক্রমিক নম্বর, অভিযোগের ধরন ও পরিচয়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
১. মেহেদী হাসান রাসেল (২৪):
মেহেদী হাসান রাসেলের বাবার নাম মো. রুহুল আমিন মাতুব্বর, মা মিসেস ঝর্ণা আমিন। তাদের গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের সালথা থানার রাংঙ্গারদিয়া এলাকায়। বুয়েটের সিই বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার আগে ও পরে পুরো বিষয়টি তিনি জানতেন। এমনকি হত্যাকাণ্ডের পর দ্রুত শেরেবাংলা হল থেকে আবরারের লাশ সরিয়ে ফেলার জন্য শিক্ষক ও চিকিৎসককে তিনি চাপ প্রয়োগ করেছেন। ঘটনার আগে ও পরে হত্যাকারীদের সঙ্গে তার কয়েকবার ফোনে এবং সরাসরি কথা হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলেই ছিলেন। তার বিরুদ্ধে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। আট আসামির স্বীকারোক্তিতে তার নাম এসেছে।
২. মুহতাসিম ফুয়াদ (২৩):
মুহতাসিম ফুয়াদের বাবার নাম আবু তাহের এবং মা সালমা ইয়াসমিন। তার গ্রামের বাড়ি ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার ঘোপাল ইউনিয়নে। বুয়েটের সিই বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
আবরার হত্যার আগে ও পরে মুহতাসিম ফুয়াদ পুরো ঘটনাটি জানতেন। যারা মারধরে অংশ নিয়েছিলেন, তাদের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল। আবরারকে কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার না করলে কী করতে হবে, এসব বিষয়ে তিনি নির্দেশনা দেন। হত্যাকারীদের সঙ্গে একাধিকবার তার কথা হয়। বুয়েটের হলে শিবিরের কেউ থাকে কিনা এসব বিষয় তিনি জুনিয়রদের খোঁজ খবর নিতে বলতন। জড়িতদের মারধর করার বিষয় তিনি উৎসাহ দিতেন।
৩. মো. অনিক সরকার ওরফে অপু (২২):
মো. অনিক সরকার ওরফে অপুর বাবার নাম আনোয়ার হোসেন, মা মোসাম্মৎ শাহিদা বেগম। রাজশাহীর মোহনপুর জেলার বড়উকুড়ি গ্রামে তাদের বাড়ি। অনিক বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ক্রিকেটের স্ট্যাম্প দিয়ে আবরারকে মারধর করেন অনিক। কয়েক দফায় সবচেয়ে বেশি মারধর করেন তিনি। আবরার অজ্ঞান হয়ে পড়লে তিনি বলেন- ঢং করতেছে।
৪. মো. মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্ত (২৩):
মো. মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্তর বাবার নাম মো. মাকসুদ আলী সরদার ওরফে মাকসুদ মাস্টার, মা মোসাম্মৎ রাশিদা খাতুন। গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর কাটাখালী থানার কাপাসিয়া গ্রামে। বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন তিনি। আবরার হত্যার আগে প্রথম যে সভাটি হয়, সেই সভার নেতৃত্ব দেন মেহেদী হাসান রবিন। আবরারকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যাওয়ার পর রবিনই তাকে প্রথম থাপ্পড় মারেন এবং শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ করেন। এরপর কয়েক দফায় আবরারকে মারধর করেন রবিন। আবরার হত্যাকাণ্ডের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ছিলেন তিনি।
৫. ইফতি মোশাররফ সকাল (২০):
ইফতি মোশাররফ সকালের বাবার নাম ফকির মোশাররফ হোসেন। তার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ী সদরের লক্ষ্মীকোল এলাকায়। বুয়েটের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের উপসমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন তিনি। আবরারকে যে ১১জন মারধর করে সকাল তাদের মধ্যে একজন। তিনি আবরারকে ক্রিকেটের স্ট্যাম্প দিয়ে মারধর করেন। অভিযোগপত্রে তাকে ৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে।
৬. মো. মনিরুজ্জামান মনির (২১)
মো. মনিরুজ্জামান মনিরের বাবার নাম মো. মাহাতাব আলী। গ্রামের বাড়ি দিনাপুরের বীরগঞ্জ থানার ভগীরপাড়া এলাকায়। বুয়েটের ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যাকাণ্ডের আগে যে মিটিং হয়, সেখানে উপস্থিত ছিলেন মনির। অভিযোগপত্রে তার বিরুদ্ধে মিটিংয়ে অংশ নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র এবং আবরারকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৭. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (২৩):
মেফতাহুল ইসলাম জিয়নের বাবার নাম মো. শহিদুল ইসলাম, মা শাহনাজ বেগম। রংপুরের মিঠাপুকুর থানার দূর্গাপুর এলাকায় তার বাড়ি। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। জিয়ন আবরারকে দুই দফায় মারধর করেন। আবার হত্যাকাণ্ডের আগে ৪ অক্টোবর যে মিটিং হয়, সেই মিটিংয়েও ছিলেন জিয়ন।
৮. মো. মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদ (২০):
মো. মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদের বাবার নাম মৃত কামাল আহমদ, মা আফিয়া খাতুন। সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার হাজারীবাগ শাহী মসজিদ এলাকায় তার বাড়ি। বুয়েটের এমএমই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে তার রুম থেকে ডেকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান তিনি। মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের সময় সেই রুমেই ছিলেন মাজেদ। এমনকি হত্যার পরও লাশ সরানো চেষ্টা করেন তিনি।
৯. মো. মুজাহিদুর রহমান ওরফে মুজাহিদ (২১):
মুজাহিদুর রহমানের বাবার নাম মোস্তাক আহম্মেদ, মা মোসাম্মৎ রোকসানা বেগম। গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলায়। বুয়েটের ইইই বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরাকে রুম থেকে ডেকে নেওয়া ও মারধরে সম্পৃক্ত।
১০. খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম ওরফে তানভীর (২১):
খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম ওরফে তানভীরের বাবার নাম খন্দকার তাফাখ্খারুল ইসলাম ওরফে সোহেল। গ্রামের বাড়ি রংপুর। বুয়েটের এমই বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে মারধর করেন।
১১. হোসেন মোহাম্মদ তোহা (২১):
হোসেন মোহাম্মদ তোহার বাবার নাম শেখ আবুল হোসেন, মা শাহিদা বেগম। গ্রামের বাড়ি খুলনার খানজানা আলী এলাকায়। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি আবরারকে কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়াদের মধ্য অন্যতম।
১২. মো. আকাশ হোসেন (২১):
মো. আকাশ হোসেনের বাবার নাম আতিকুল ইসলাম, মা নাজমা বেগম। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার আগের প্রথম সভায় অংশ নেন আকাশ।
১৩. মো. শামীম বিল্লাহ (২১)
মো. শামীম বিল্লাহর বাবার নাম আমিনুর রহমান, মা ছালিমা খাতুন। গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগর এলাকায়। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নেন। মারধর করে আবরারকে রুম থেকে বের করে দেন। পরবর্তীতে মারধর ও হত্যাকাণ্ডের বিষয় গোপন করেন।
১৪. মো. সাদাত ওরফে এ এস এম নাজমুস সাদাত (২১)
সাদাতের বাবার নাম মো. হাফিজুর রহমান। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট। বুয়েটের এমই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যান তিনি।
১৫. মো. মোয়াজ ওরফে মোয়াজ আবু হোরায়রা (২১):
মো. মোয়াজ ওরফে মোয়াজ আবু হোরায়রার বাবার নাম মাসরুর উজ-জামান, মা শাহীন-ই-জাহান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। বুয়েটের তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অচেতন অবস্থায় আবরারকে বের করেন।
১৬. মুনতাসির আল জেমি (২০):
মুনতাসির আল জেমির বাবার নাম আব্দুল মজিদ, মা জোস্না বেগম। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়া। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে মারধর করেন। যে ১১ জন মারধর করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম জেমি। এছাড়াও হত্যার আগে যে মিটিং হয় সেখানেও ছিলেন। অচেতন অবস্থায় আবরারকে বের করেন।
১৭. অমিত সাহা (২১):
অমিত সাহার বাবার নাম রণজিৎ কুমার সাহা, মা দেবী রাণী সাহা। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যার আগে যে সভা হয় সেখানে ছিলেন।
১৮. ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না:
ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার বাবার নাম মৃত আব্দুল আহাদ, মা কুলসুমা বেগম। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যার পূর্বে প্রথম মিটিংয়ে অংশ নেন এবং ঘটনার সময় সেখানে ছিলেন।
১৯. মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (২২):
মিজানুর রহমান মিজানের বাবার নাম মো. মদুল আলী, মা চেনুয়ারা বেগম। গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বুয়েটের পানি সম্পদ বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারের রুমমেট। আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয় বলে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রবিনকে জানান তিনি।
২০. এস এম মাহমুদ সেতু (২৪):
এস এম মাহমুদ সেতুর বাবার নাম সৈয়দ আজাহারুল ইসলাম দারা ওরফে শুকুর, মা নিলুফার ইয়াছমিন। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া। বুয়েটের ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। পুরো গ্রুপের সঙ্গে ছিলেন।
২১. সামছুল আরেফিন রাফাত (২১):
সামছুল আরেফিন রাফাতের বাবার নাম আব্দুল হামিদ, মা শওকত আরা নাজনীন। বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে অচেতন অবস্থায় স্থানান্তর করায় সহযোগিতা করেন। মারধরের সময় ২০১১ নম্বরে ছিলেন। তিনি তথ্য গোপন করেছেন।
২২. মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মন্ডল ওরফে জিসান (২২):
মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল ওরফে জিসানের বাবার নাম ডা. মো. আব্দুল জলিল মণ্ডল। গ্রামের বাড়ি রংপুর। বুয়েটের ইই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ২০১১ নম্বর কক্ষে হত্যাকাণ্ডের সময় উপস্থিত ছিলেন এবং হত্যাকারীদের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে যুক্ত ছিলেন।
২৩. এহ্তেশামুল রাব্বি ওরফে তানিম (২০):
এহ্তেশামুল রাব্বি ওরফে তানিমের বাবার নাম আবু মো. কাউছার ওরফে পিন্টু, মা সারাবান তহুরা। গ্রামের বাড়ি নীলফামারী। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে কক্ষ থেকে ডেকে নেন।
২৪. মো. মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (২১):
মো. মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলামের বাবার নাম মো. রবিউল ইসলাম, মা মোর্শেদা জাহান। গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।
২৫. মুজতবা রাফিদ (২১):
মুজতবা রাফিদের বাবার নাম ছায়েদুল হক, মা লায়লা হাসিনা ভানু। গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর। বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের আগের মিটিংয়ে তিনি উপস্থিত ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- টিউলিপকে এবার দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার দাবি দুর্নীতিবিরোধী জোটের
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় ক্যাব
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৮ ফিলিস্তিনি
- সাত শিক্ষা বোর্ডে সচিব পদে রদবদল
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- বিডিআর হত্যার এক মামলার বিচার কেরানীগঞ্জে
- পুঁজিবাজার: সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু
- হামাস-ইসরাইল আলোচনা, সর্বশেষ যে তথ্য জানা গেল
- লিটন-তানজিদের সেঞ্চুরিতে ঢাকার রানের রেকর্ড
- হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ
- বছরের প্রথম ১১ দিনে এল ৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
- বিএনপি মনে করে, চলতি বছরেই জাতীয় নির্বাচন ‘অত্যন্ত জরুরি’
- সীমান্ত নিরাপত্তায় দুই দেশের বোঝাপড়া চায় ভারত: প্রণয় ভার্মা
- ‘তেল মারা’ বন্ধ করুন: সরকারি কর্মকর্তাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘এটি স্পষ্ট ডাকাতির ঘটনা’: টিউলিপ কেলেঙ্কারি প্রসঙ্গে ইউনূস
- এইচএমপিভি নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৭ নির্দেশনা
- সিলেটে চালু হলো ওয়ালটনের ফ্র্যাঞ্চাইজি শোরুম
- এআইবি পিএলসির পর্ষদীয় সভা অনুষ্ঠিত
- "পুঁজিবাজার সংকুচিত হওয়ায় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ"
- ১০ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ: যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- ঢাকা মেডিকেল মর্গে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ৬ বেওয়ারিশ লাশের সন্ধান
- ঘুষ কেলেঙ্কারি: দোষী হয়েও জেল খাটতে হচ্ছে না ট্রাম্পকে
- মায়ের জন্য বাসায় রান্না করা খাবার নিয়ে গেলেন তারেক রহমান
- পালালেন এক ওসি, প্রত্যাহার হলেন আরেক ওসি
- দায়িত্ব পেলে আমরা ধর্ম ও দল দেখব না : জামায়াত আমির
- একসঙ্গে ৩৩ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে হলেন মহাব্যবস্থাপক
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তামিম ইকবালের অবসর ঘোষণা
- "ওয়ান ইলেভেন—এরশাদ কেউ পারেনি এখন তো বিএনপি অনেক শক্তিশালী"
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে
- সংসদের পাশাপাশি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে সরকার
- পিএসসির নতুন সদস্যদের শপথ স্থগিত, সুপ্রিম কোর্টে চিঠি
- সাভারে ২ বাস ও অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষ, আগুনে পুড়ে নিহত ৪
- ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসা শুরু, চিকিৎসক সম্পর্কে যা জানা গেল
- তিন শতাধিক স্বেচ্ছা রক্তদাতাকে কোয়ান্টামের সম্মাননা
- বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলির প্রক্রিয়া চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধায় বন্ধ
- ফেলানীর ভাই-বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন উপদেষ্টা আসিফ
- একনেকে ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন
- ভারতেকে দেওয়া চিঠির জবাব এখনো পাইনি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবাই ভাবে রাজপথ দখলে নিলেই সমাধান: ডিএমপি কমিশনার
- লন্ডনে খালেদা জিয়া, মাকে স্বাগত জানালেন তারেক রহমান
- শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত
- এইচএমপিভি ভাইরাস: দেশে দুই যুগ ধরে আছে, আতঙ্ক নেই
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসা শুরু, চিকিৎসক সম্পর্কে যা জানা গেল
- মায়ের জন্য বাসায় রান্না করা খাবার নিয়ে গেলেন তারেক রহমান
- পিএসসির নতুন সদস্যদের শপথ স্থগিত, সুপ্রিম কোর্টে চিঠি
- সাভারে ২ বাস ও অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষ, আগুনে পুড়ে নিহত ৪
- দায়িত্ব পেলে আমরা ধর্ম ও দল দেখব না : জামায়াত আমির
- ১০ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ: যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- সংসদের পাশাপাশি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে সরকার
- ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি খালেদা জিয়া
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- তিন শতাধিক স্বেচ্ছা রক্তদাতাকে কোয়ান্টামের সম্মাননা
- সিলেটে চালু হলো ওয়ালটনের ফ্র্যাঞ্চাইজি শোরুম
- বিএনপি মনে করে, চলতি বছরেই জাতীয় নির্বাচন ‘অত্যন্ত জরুরি’
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- একসঙ্গে ৩৩ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে হলেন মহাব্যবস্থাপক
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তামিম ইকবালের অবসর ঘোষণা
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- ঢাকা মেডিকেল মর্গে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ৬ বেওয়ারিশ লাশের সন্ধান
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- ঘুষ কেলেঙ্কারি: দোষী হয়েও জেল খাটতে হচ্ছে না ট্রাম্পকে