আবরার হত্যায় ২৫ আসামির কার কী দায়
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ রাব্বি হত্যাকাণ্ডে ২৫ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এদের মধ্যে মারধর করেছে ১১ জন। তাদের কয়েকজনসহ মোট ১৭ জন হত্যাকাণ্ডের আগে শেরেবাংলা হলের ক্যান্টিন ও গেস্টরুমে পৃথক দুটি মিটিংয়ে অংশ নেন। তারা সবাই ছাত্রলীগের নেতাকর্মী, যাদের পরবর্তীতে দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ডিবির পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান বুধবার (১৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযুক্তদের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘এজাহারভুক্ত ১৯ জন এবং এর বাইরে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আরও ৬ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৬ জন এবং এজাহারবহির্ভূত ৬ জনের মধ্যে ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া পলাতক রয়েছে ৪ জন। এর মধ্যে ৩ জন এজাহারভুক্ত ও একজন এজাহারবহির্ভূত।’
অভিযুক্ত ২৫ জনের যার যা দায়
অভিযোগপত্র অনুসারে আসামিদের তালিকার ক্রমিক নম্বর, অভিযোগের ধরন ও পরিচয়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
১. মেহেদী হাসান রাসেল (২৪):
মেহেদী হাসান রাসেলের বাবার নাম মো. রুহুল আমিন মাতুব্বর, মা মিসেস ঝর্ণা আমিন। তাদের গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের সালথা থানার রাংঙ্গারদিয়া এলাকায়। বুয়েটের সিই বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার আগে ও পরে পুরো বিষয়টি তিনি জানতেন। এমনকি হত্যাকাণ্ডের পর দ্রুত শেরেবাংলা হল থেকে আবরারের লাশ সরিয়ে ফেলার জন্য শিক্ষক ও চিকিৎসককে তিনি চাপ প্রয়োগ করেছেন। ঘটনার আগে ও পরে হত্যাকারীদের সঙ্গে তার কয়েকবার ফোনে এবং সরাসরি কথা হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলেই ছিলেন। তার বিরুদ্ধে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। আট আসামির স্বীকারোক্তিতে তার নাম এসেছে।
২. মুহতাসিম ফুয়াদ (২৩):
মুহতাসিম ফুয়াদের বাবার নাম আবু তাহের এবং মা সালমা ইয়াসমিন। তার গ্রামের বাড়ি ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার ঘোপাল ইউনিয়নে। বুয়েটের সিই বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
আবরার হত্যার আগে ও পরে মুহতাসিম ফুয়াদ পুরো ঘটনাটি জানতেন। যারা মারধরে অংশ নিয়েছিলেন, তাদের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল। আবরারকে কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার না করলে কী করতে হবে, এসব বিষয়ে তিনি নির্দেশনা দেন। হত্যাকারীদের সঙ্গে একাধিকবার তার কথা হয়। বুয়েটের হলে শিবিরের কেউ থাকে কিনা এসব বিষয় তিনি জুনিয়রদের খোঁজ খবর নিতে বলতন। জড়িতদের মারধর করার বিষয় তিনি উৎসাহ দিতেন।
৩. মো. অনিক সরকার ওরফে অপু (২২):
মো. অনিক সরকার ওরফে অপুর বাবার নাম আনোয়ার হোসেন, মা মোসাম্মৎ শাহিদা বেগম। রাজশাহীর মোহনপুর জেলার বড়উকুড়ি গ্রামে তাদের বাড়ি। অনিক বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ক্রিকেটের স্ট্যাম্প দিয়ে আবরারকে মারধর করেন অনিক। কয়েক দফায় সবচেয়ে বেশি মারধর করেন তিনি। আবরার অজ্ঞান হয়ে পড়লে তিনি বলেন- ঢং করতেছে।
৪. মো. মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্ত (২৩):
মো. মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্তর বাবার নাম মো. মাকসুদ আলী সরদার ওরফে মাকসুদ মাস্টার, মা মোসাম্মৎ রাশিদা খাতুন। গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর কাটাখালী থানার কাপাসিয়া গ্রামে। বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন তিনি। আবরার হত্যার আগে প্রথম যে সভাটি হয়, সেই সভার নেতৃত্ব দেন মেহেদী হাসান রবিন। আবরারকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যাওয়ার পর রবিনই তাকে প্রথম থাপ্পড় মারেন এবং শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ করেন। এরপর কয়েক দফায় আবরারকে মারধর করেন রবিন। আবরার হত্যাকাণ্ডের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ছিলেন তিনি।
৫. ইফতি মোশাররফ সকাল (২০):
ইফতি মোশাররফ সকালের বাবার নাম ফকির মোশাররফ হোসেন। তার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ী সদরের লক্ষ্মীকোল এলাকায়। বুয়েটের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের উপসমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন তিনি। আবরারকে যে ১১জন মারধর করে সকাল তাদের মধ্যে একজন। তিনি আবরারকে ক্রিকেটের স্ট্যাম্প দিয়ে মারধর করেন। অভিযোগপত্রে তাকে ৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে।
৬. মো. মনিরুজ্জামান মনির (২১)
মো. মনিরুজ্জামান মনিরের বাবার নাম মো. মাহাতাব আলী। গ্রামের বাড়ি দিনাপুরের বীরগঞ্জ থানার ভগীরপাড়া এলাকায়। বুয়েটের ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যাকাণ্ডের আগে যে মিটিং হয়, সেখানে উপস্থিত ছিলেন মনির। অভিযোগপত্রে তার বিরুদ্ধে মিটিংয়ে অংশ নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র এবং আবরারকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৭. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (২৩):
মেফতাহুল ইসলাম জিয়নের বাবার নাম মো. শহিদুল ইসলাম, মা শাহনাজ বেগম। রংপুরের মিঠাপুকুর থানার দূর্গাপুর এলাকায় তার বাড়ি। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। জিয়ন আবরারকে দুই দফায় মারধর করেন। আবার হত্যাকাণ্ডের আগে ৪ অক্টোবর যে মিটিং হয়, সেই মিটিংয়েও ছিলেন জিয়ন।
৮. মো. মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদ (২০):
মো. মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদের বাবার নাম মৃত কামাল আহমদ, মা আফিয়া খাতুন। সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার হাজারীবাগ শাহী মসজিদ এলাকায় তার বাড়ি। বুয়েটের এমএমই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে তার রুম থেকে ডেকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান তিনি। মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের সময় সেই রুমেই ছিলেন মাজেদ। এমনকি হত্যার পরও লাশ সরানো চেষ্টা করেন তিনি।
৯. মো. মুজাহিদুর রহমান ওরফে মুজাহিদ (২১):
মুজাহিদুর রহমানের বাবার নাম মোস্তাক আহম্মেদ, মা মোসাম্মৎ রোকসানা বেগম। গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলায়। বুয়েটের ইইই বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরাকে রুম থেকে ডেকে নেওয়া ও মারধরে সম্পৃক্ত।
১০. খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম ওরফে তানভীর (২১):
খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম ওরফে তানভীরের বাবার নাম খন্দকার তাফাখ্খারুল ইসলাম ওরফে সোহেল। গ্রামের বাড়ি রংপুর। বুয়েটের এমই বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে মারধর করেন।
১১. হোসেন মোহাম্মদ তোহা (২১):
হোসেন মোহাম্মদ তোহার বাবার নাম শেখ আবুল হোসেন, মা শাহিদা বেগম। গ্রামের বাড়ি খুলনার খানজানা আলী এলাকায়। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি আবরারকে কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়াদের মধ্য অন্যতম।
১২. মো. আকাশ হোসেন (২১):
মো. আকাশ হোসেনের বাবার নাম আতিকুল ইসলাম, মা নাজমা বেগম। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার আগের প্রথম সভায় অংশ নেন আকাশ।
১৩. মো. শামীম বিল্লাহ (২১)
মো. শামীম বিল্লাহর বাবার নাম আমিনুর রহমান, মা ছালিমা খাতুন। গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগর এলাকায়। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নেন। মারধর করে আবরারকে রুম থেকে বের করে দেন। পরবর্তীতে মারধর ও হত্যাকাণ্ডের বিষয় গোপন করেন।
১৪. মো. সাদাত ওরফে এ এস এম নাজমুস সাদাত (২১)
সাদাতের বাবার নাম মো. হাফিজুর রহমান। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট। বুয়েটের এমই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যান তিনি।
১৫. মো. মোয়াজ ওরফে মোয়াজ আবু হোরায়রা (২১):
মো. মোয়াজ ওরফে মোয়াজ আবু হোরায়রার বাবার নাম মাসরুর উজ-জামান, মা শাহীন-ই-জাহান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। বুয়েটের তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অচেতন অবস্থায় আবরারকে বের করেন।
১৬. মুনতাসির আল জেমি (২০):
মুনতাসির আল জেমির বাবার নাম আব্দুল মজিদ, মা জোস্না বেগম। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়া। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে মারধর করেন। যে ১১ জন মারধর করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম জেমি। এছাড়াও হত্যার আগে যে মিটিং হয় সেখানেও ছিলেন। অচেতন অবস্থায় আবরারকে বের করেন।
১৭. অমিত সাহা (২১):
অমিত সাহার বাবার নাম রণজিৎ কুমার সাহা, মা দেবী রাণী সাহা। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যার আগে যে সভা হয় সেখানে ছিলেন।
১৮. ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না:
ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার বাবার নাম মৃত আব্দুল আহাদ, মা কুলসুমা বেগম। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যার পূর্বে প্রথম মিটিংয়ে অংশ নেন এবং ঘটনার সময় সেখানে ছিলেন।
১৯. মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (২২):
মিজানুর রহমান মিজানের বাবার নাম মো. মদুল আলী, মা চেনুয়ারা বেগম। গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বুয়েটের পানি সম্পদ বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারের রুমমেট। আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয় বলে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রবিনকে জানান তিনি।
২০. এস এম মাহমুদ সেতু (২৪):
এস এম মাহমুদ সেতুর বাবার নাম সৈয়দ আজাহারুল ইসলাম দারা ওরফে শুকুর, মা নিলুফার ইয়াছমিন। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া। বুয়েটের ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। পুরো গ্রুপের সঙ্গে ছিলেন।
২১. সামছুল আরেফিন রাফাত (২১):
সামছুল আরেফিন রাফাতের বাবার নাম আব্দুল হামিদ, মা শওকত আরা নাজনীন। বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে অচেতন অবস্থায় স্থানান্তর করায় সহযোগিতা করেন। মারধরের সময় ২০১১ নম্বরে ছিলেন। তিনি তথ্য গোপন করেছেন।
২২. মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মন্ডল ওরফে জিসান (২২):
মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল ওরফে জিসানের বাবার নাম ডা. মো. আব্দুল জলিল মণ্ডল। গ্রামের বাড়ি রংপুর। বুয়েটের ইই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ২০১১ নম্বর কক্ষে হত্যাকাণ্ডের সময় উপস্থিত ছিলেন এবং হত্যাকারীদের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে যুক্ত ছিলেন।
২৩. এহ্তেশামুল রাব্বি ওরফে তানিম (২০):
এহ্তেশামুল রাব্বি ওরফে তানিমের বাবার নাম আবু মো. কাউছার ওরফে পিন্টু, মা সারাবান তহুরা। গ্রামের বাড়ি নীলফামারী। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে কক্ষ থেকে ডেকে নেন।
২৪. মো. মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (২১):
মো. মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলামের বাবার নাম মো. রবিউল ইসলাম, মা মোর্শেদা জাহান। গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।
২৫. মুজতবা রাফিদ (২১):
মুজতবা রাফিদের বাবার নাম ছায়েদুল হক, মা লায়লা হাসিনা ভানু। গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর। বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের আগের মিটিংয়ে তিনি উপস্থিত ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেতে এই পারফরম্যান্সটার বিকল্প নেই: সাইফউদ্দিন
- নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় গ্রেপ্তার ৩
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- "মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে"
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে আরও ছয় দেশে
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে আ.লীগকে বিজেপির আমন্ত্রণ
- এপ্রিল মাসে প্রবাসী আয় ১৯০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার
- শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
- "চিকিৎসকদের কোনো প্রকার অবহেলা সহ্য করা হবে না"
- বিএনপির হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ: ওবায়দুল কাদের
- বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবেই: মির্জা ফখরুল
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- ইসলামে ন্যায্য মজুরি শ্রমিকের অধিকার
- সময়ের ঘোড়দৌড় ও একজন সাদা শ্রমিক
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কেন পহেলা মে শ্রমিক দিবস নয়
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- পাল্টে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণি: ভাবতে হবে নতুন করে
- রোদে পোড়া শ্রমিক জানে না মে দিবস কি
- কেন এতো মহান মে দিবস
- রক্তদাতারা মানবিক গুণের অধিকারী: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
- কেনিয়ায় বন্যায় আরও ৬৬ জনের মৃত্যু
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- আবারও জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো
- বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা
- সরকার শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে: রাষ্ট্রপতি
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ মহান মে দিবস
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার