রুমমেট মিজানের ‘সন্দেহ’ থেকেই আবরার হত্যার পরিকল্পনা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ও মিজানুর রহমান ছিলেন রুমমেট। তারা দু’জনই শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর রুমে থাকতেন। আবরারের চেয়ে এক ব্যাচ সিনিয়র ছিলেন মিজান। তবুও একরুমে থাকায় তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেই রুমমেটের কারণেই প্রাণ দিতে হয়েছে আবরারকে। মিজানই ‘আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয়’ বলে জানিয়েছিলেন হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি মেহেদী হাসান রবিনকে। এই সন্দেহ থেকেই শুরু হয় নৃশংস এই হত্যার পরিকল্পনা।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) আলোচিত এই ঘটনায় ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে ২১ জনই বর্তমানে কারাগারে। গ্রেফতার হওয়া আসামিদের সবাই বুয়েটের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।
অভিযোগপত্রে আবরার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার রুমমেট মিজানুর রহমান ওরফে মিজানকে মূল হোতা ও সূচনাকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে হত্যকাণ্ডের ঘটনা বর্ণনা করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘মিজানের সন্দেহের কারণে মেহেদী হাসান রবিন বিষয়টি তাদের ‘এসবিএইচএসএল- ১৫/১৬’ গ্রুপের সবাইকে ফেসবুকে মেসেজ দেয়। ওই দিনই শেরেবাংলা আবাসিক হল ক্যান্টিনে আসামি মেহেদী হাসান রবিন ও ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার নেতৃত্বে অমিত সাহা, ইফতি মোশাররফ সকাল, আকাশ হোসেন, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মনির, মেফতাহুল ইসলাম জিয়নসহ অন্য আসামিরা উপস্থিত থেকে মিটিং করে। মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আবরার রুমে আছে কিনা, খোঁজ নেয় একাধিক আসামি। কিন্তু তিনি গ্রামের বাড়ি থাকায় পরদিন মনিরুজ্জামান মনিরের নেতৃত্বে মোহাম্মদ তোহা, আকাশ হোসেন, মাজেদুর রহমান মাজেদ, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মোয়াজ আবু হোরায়রা ওরফে মোয়াজসহ গেস্টরুমে একত্রিত হয়ে মিটিং করে আবরারকে পিটিয়ে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় মুজতবা রাফিদ তার সহযোগী ইফতি মোশাররফ, মেহেদী হাসান রবিনকে জানায়, ‘সে (রাফিদ) বাড়ি যাবে, আবরারকে ধরতে হলে আজই ধরতে হবে।’ এর কিছুক্ষণ পর হোসেন মোহাম্মদ তোহা ও শামসুল আরেফীন ইফতি মোশাররফসহ সকলকে জানায়, আবরার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া থেকে হলে ফিরেছে। ওই খবর পাওয়ার পরপরই সব আসামি একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে সংঘবদ্ধ হয়ে ২০১১ নং কক্ষে যায়। পরে রাত আনুমানিক ৮টার পরে মেহেদী ও ইফতির নির্দেশে এহতেশামুল রাব্বি তানিম, মুনতাসির আল জেমি, এ এস এম নাজমুস সাদাত মিলে আবরারের (১০১১ নং) রুমে যায়। তারা গিয়ে দেখে আবরার ঘুমাচ্ছেন। তখন তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তানিম বলে, ‘বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে, ২০১১নং রুমে যেতে হবে।’ আবরার যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে তানিম বলে, ‘গেলেই দেখতে পাবি।’ এই বলে আসামিরা আবরারকে সঙ্গে নিয়ে তার ল্যাপটপ-মোবাইল ২০১১ নং রুমে নিয়ে যায়। পরে তার মোবাইল ও ল্যাপটপ চেক করতে থাকে খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভির, ইফতি মোশাররফ ও মুজতবা রাফিদ। তখন একজন বলে, আবরারের মোবাইলে শিবিরের তথ্য পাওয়া গেছে। এ কথা বলামাত্র মেহেদী হাসান রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় সে আবরারকে চশমা খুলতে বলে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আবরার চশমা সরিয়ে হাতে নেওয়া মাত্রই মেহেদী সজোরে তার মুখে কয়েকটি চড় মারে। এরই মধ্যে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম ক্রিকেটের স্টাম্প নিয়ে এলে ইফতি প্রথমে আবরারকে চড় মারে। পরে স্টাম্প দিয়ে তার পিঠে, পায়ে, হাতেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত শুরু করে। এতে ইফতির হাতে থাকা স্টাম্পটি ভেঙে দুই টুকরো হয়ে যায়। তখন এহতেশামুল রাব্বি আরেকটি স্টাম্প নিয়ে আসলে অনিক সেটি দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সজোরে একাধারে ৫০/৬০ বার আঘাত করে। এতে আবরার মেঝেতে পড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদুল ইসলাম, শামীম বিল্লাহ স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে তার পিঠে ও পায়ে আঘাত শুরু করে।
অভিযোগপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, আসামিদের হাতা থেকে বাঁচার চেষ্টায় মিনতি করেও রক্ষা পাননি আবরার। বরং জিয়ন স্টাম্প দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে করতে শিবির করে কিনা জানতে চায়। রাত ১১টার পর এসএম সেতু ২০১১নং রুমে ঢুকে উপস্থিত আসামিদের আবরারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তখন অনিক সরকার, ইফতি ও মুজাহিদুল তাকে জানায়, আবরার কোনও তথ্য দিচ্ছে না। তখন সেতু বলে- ‘মারতে থাক’।
পরে আসামিরা আবরারকে ফের স্টাম্প ও স্কিপিং রোপ দিয়ে জোরে জোরে মারতে থাকে। অনিক ও ইফতি কনুই দিয়ে আবরারের পিঠে আঘাত করে। এসময় অপর আসামিরা তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি, চড়-থাপ্পড় ও লাথি মারে। মেহেদী ও অনিক রুম থেকে বের হওয়ার সময় অন্যদের বলে- ‘তোরা ওর (আবরার) কাছ থেকে তথ্য বের কর।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মনিরুজ্জামান মোবাইল চেক করে শিবিরের তথ্য পেয়েছে বলে আবরারকে স্টাম্প দিয়ে আঘাত শুরু করে। পরে তানভীর, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি তাকে চড়-থাপ্পড় মারে। অনিক ফের ২০১১ নং রুমে এসে দ্বিতীয় দফায় স্টাম্প দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আরও ৪০/৫০ বার আঘাত করে। একপর্যায়ে আবরার বমি ও প্রস্রাব করে দেন এবং বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে আকুতি-মিনতি করেন। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে তার জামা-কাপড় বদলানো হয়।
পরে ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে নাজমুস সাদাত, শামীম বিল্লাহ, শামসুল আরেফিন, আকাশ, মোয়াজ আবু হোরায়রা, মুনতাসির আল জেমি ও এহতেশামুল রাব্বি আবরারের মৃতদেহ ২০০৫ নং রুমে নিয়ে যায় এবং আসামি ইফতি মেস বয় জাহিদ হাসান জনিকে ডেকে ২০১১ নং রুম পরিষ্কার করায়।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়ে, ‘আবরারকে ২০০৫ নং রুমে নেওয়ার পর ইফতি, নাজমুস সাদাত, তানিমরা অন্যদের বলে, ‘তোরা এবার আবরারের কাছ থেকে বের কর, বুয়েটে কে কে শিবির করে?’ এসময় আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে মোয়াজ ও মোর্শেদ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা মেহেদীকে জানায়। তখন মেহেদী বলে- ‘ও নাটক করছে। শিবির চেনস না, শিবির চেনা কষ্ট।’
পরে রাত আড়াইটার দিকে মোয়াজ, ইফতি, মুজাহিদুল, মাজেদুর, তানভীর ও তোহা মিলে আবরারকে তোশকে করে হলের দোতলার সিঁড়িতে রাখে। এর মধ্যে আবরার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কিছুক্ষণ শব্দ না শুনে আসামিরা আবরারকে হাসপাতালে পাঠাবে বলে বুয়েটের ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। ডাক্তার এসে আবরারকে পরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, এসব ঘটনায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে শিবির সন্দেহে আবরারের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে নির্মমভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। হত্যাকাণ্ড সংগঠনের পর আসামিরা মামলার আলামত- ক্রিকেট স্টাম্প, তোশক, বালিশ, বিছানার চাদর, আবরারের ল্যাপটপ ও স্টিলের পুরাতন চাপাতি ঘটনাস্থল ২০১১ নম্বর রুম এবং সিঁড়ির ল্যান্ডিংয়ের স্থান থেকে সরিয়ে একই হলের ২০১০ নং রুম অর্থাৎ আসামি ফুয়াদের রুমে রেখে দেয়।
অনিক, ইফতি, মেহেদী, জিয়ন, মনির, মোজাহিদুর, নাজমুস সাদাত, তানভীর, জেমি ও তানিম হত্যার উদ্দেশে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এছাড়া সেতুর বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে একই উদ্দেশে আবরারকে মারার হুকুম দেওয়ার অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মেহেদী ও মুহতাসিম ফুয়াদ ঘটনার নেতৃত্ব ও বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়ে অপরাধ সংগঠনে সার্বিক সহায়তা করে। এছাড়া আবরারের মৃতদেহ শেরেবাংলা হলের নিচতলার সিঁড়িতে নামানোর পর দ্রুত সরিয়ে মেহেদী হাসান রাসেল বুয়েটের ডাক্তারকে চাপ সৃষ্টি করে। এমনকি উপস্থিত ছাত্র ও অন্যদেরও এ বিষয়ে কাউকে কিছু না বলে চুপচাপ থাকতে বলা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত তিনটার দিকে শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় গত ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ মামলার সব আসামি বর্তমানে কারাগারে আছে। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেফতার করে। এদের মধ্যে আট জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। যাদের সবাই বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। আবরার বুয়েটের ১৭ তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৬,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- টিউলিপকে এবার দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার দাবি দুর্নীতিবিরোধী জোটের
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় ক্যাব
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৮ ফিলিস্তিনি
- সাত শিক্ষা বোর্ডে সচিব পদে রদবদল
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- বিডিআর হত্যার এক মামলার বিচার কেরানীগঞ্জে
- পুঁজিবাজার: সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু
- হামাস-ইসরাইল আলোচনা, সর্বশেষ যে তথ্য জানা গেল
- লিটন-তানজিদের সেঞ্চুরিতে ঢাকার রানের রেকর্ড
- হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ
- বছরের প্রথম ১১ দিনে এল ৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
- বিএনপি মনে করে, চলতি বছরেই জাতীয় নির্বাচন ‘অত্যন্ত জরুরি’
- সীমান্ত নিরাপত্তায় দুই দেশের বোঝাপড়া চায় ভারত: প্রণয় ভার্মা
- ‘তেল মারা’ বন্ধ করুন: সরকারি কর্মকর্তাদের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ‘এটি স্পষ্ট ডাকাতির ঘটনা’: টিউলিপ কেলেঙ্কারি প্রসঙ্গে ইউনূস
- এইচএমপিভি নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৭ নির্দেশনা
- সিলেটে চালু হলো ওয়ালটনের ফ্র্যাঞ্চাইজি শোরুম
- এআইবি পিএলসির পর্ষদীয় সভা অনুষ্ঠিত
- "পুঁজিবাজার সংকুচিত হওয়ায় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ"
- ১০ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ: যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- ঢাকা মেডিকেল মর্গে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ৬ বেওয়ারিশ লাশের সন্ধান
- ঘুষ কেলেঙ্কারি: দোষী হয়েও জেল খাটতে হচ্ছে না ট্রাম্পকে
- মায়ের জন্য বাসায় রান্না করা খাবার নিয়ে গেলেন তারেক রহমান
- পালালেন এক ওসি, প্রত্যাহার হলেন আরেক ওসি
- দায়িত্ব পেলে আমরা ধর্ম ও দল দেখব না : জামায়াত আমির
- একসঙ্গে ৩৩ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে হলেন মহাব্যবস্থাপক
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তামিম ইকবালের অবসর ঘোষণা
- "ওয়ান ইলেভেন—এরশাদ কেউ পারেনি এখন তো বিএনপি অনেক শক্তিশালী"
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে
- সংসদের পাশাপাশি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে সরকার
- পিএসসির নতুন সদস্যদের শপথ স্থগিত, সুপ্রিম কোর্টে চিঠি
- সাভারে ২ বাস ও অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষ, আগুনে পুড়ে নিহত ৪
- ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি খালেদা জিয়া
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসা শুরু, চিকিৎসক সম্পর্কে যা জানা গেল
- তিন শতাধিক স্বেচ্ছা রক্তদাতাকে কোয়ান্টামের সম্মাননা
- বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলির প্রক্রিয়া চলছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা, বিজিবির বাধায় বন্ধ
- ফেলানীর ভাই-বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন উপদেষ্টা আসিফ
- একনেকে ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন
- ভারতেকে দেওয়া চিঠির জবাব এখনো পাইনি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সবাই ভাবে রাজপথ দখলে নিলেই সমাধান: ডিএমপি কমিশনার
- লন্ডনে খালেদা জিয়া, মাকে স্বাগত জানালেন তারেক রহমান
- শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত
- এইচএমপিভি ভাইরাস: দেশে দুই যুগ ধরে আছে, আতঙ্ক নেই
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে
- খালেদা জিয়ার চিকিৎসা শুরু, চিকিৎসক সম্পর্কে যা জানা গেল
- মায়ের জন্য বাসায় রান্না করা খাবার নিয়ে গেলেন তারেক রহমান
- পিএসসির নতুন সদস্যদের শপথ স্থগিত, সুপ্রিম কোর্টে চিঠি
- সাভারে ২ বাস ও অ্যাম্বুলেন্সের সংঘর্ষ, আগুনে পুড়ে নিহত ৪
- দায়িত্ব পেলে আমরা ধর্ম ও দল দেখব না : জামায়াত আমির
- ১০ জেলায় শৈত্যপ্রবাহ: যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- সংসদের পাশাপাশি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে সরকার
- ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি খালেদা জিয়া
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- তিন শতাধিক স্বেচ্ছা রক্তদাতাকে কোয়ান্টামের সম্মাননা
- সিলেটে চালু হলো ওয়ালটনের ফ্র্যাঞ্চাইজি শোরুম
- বিএনপি মনে করে, চলতি বছরেই জাতীয় নির্বাচন ‘অত্যন্ত জরুরি’
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- একসঙ্গে ৩৩ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে হলেন মহাব্যবস্থাপক
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে তামিম ইকবালের অবসর ঘোষণা
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- ঢাকা মেডিকেল মর্গে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ৬ বেওয়ারিশ লাশের সন্ধান
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- ঘুষ কেলেঙ্কারি: দোষী হয়েও জেল খাটতে হচ্ছে না ট্রাম্পকে