রুমমেট মিজানের ‘সন্দেহ’ থেকেই আবরার হত্যার পরিকল্পনা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ও মিজানুর রহমান ছিলেন রুমমেট। তারা দু’জনই শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর রুমে থাকতেন। আবরারের চেয়ে এক ব্যাচ সিনিয়র ছিলেন মিজান। তবুও একরুমে থাকায় তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেই রুমমেটের কারণেই প্রাণ দিতে হয়েছে আবরারকে। মিজানই ‘আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয়’ বলে জানিয়েছিলেন হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি মেহেদী হাসান রবিনকে। এই সন্দেহ থেকেই শুরু হয় নৃশংস এই হত্যার পরিকল্পনা।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) আলোচিত এই ঘটনায় ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে ২১ জনই বর্তমানে কারাগারে। গ্রেফতার হওয়া আসামিদের সবাই বুয়েটের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।
অভিযোগপত্রে আবরার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার রুমমেট মিজানুর রহমান ওরফে মিজানকে মূল হোতা ও সূচনাকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে হত্যকাণ্ডের ঘটনা বর্ণনা করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘মিজানের সন্দেহের কারণে মেহেদী হাসান রবিন বিষয়টি তাদের ‘এসবিএইচএসএল- ১৫/১৬’ গ্রুপের সবাইকে ফেসবুকে মেসেজ দেয়। ওই দিনই শেরেবাংলা আবাসিক হল ক্যান্টিনে আসামি মেহেদী হাসান রবিন ও ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার নেতৃত্বে অমিত সাহা, ইফতি মোশাররফ সকাল, আকাশ হোসেন, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মনির, মেফতাহুল ইসলাম জিয়নসহ অন্য আসামিরা উপস্থিত থেকে মিটিং করে। মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আবরার রুমে আছে কিনা, খোঁজ নেয় একাধিক আসামি। কিন্তু তিনি গ্রামের বাড়ি থাকায় পরদিন মনিরুজ্জামান মনিরের নেতৃত্বে মোহাম্মদ তোহা, আকাশ হোসেন, মাজেদুর রহমান মাজেদ, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মোয়াজ আবু হোরায়রা ওরফে মোয়াজসহ গেস্টরুমে একত্রিত হয়ে মিটিং করে আবরারকে পিটিয়ে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় মুজতবা রাফিদ তার সহযোগী ইফতি মোশাররফ, মেহেদী হাসান রবিনকে জানায়, ‘সে (রাফিদ) বাড়ি যাবে, আবরারকে ধরতে হলে আজই ধরতে হবে।’ এর কিছুক্ষণ পর হোসেন মোহাম্মদ তোহা ও শামসুল আরেফীন ইফতি মোশাররফসহ সকলকে জানায়, আবরার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া থেকে হলে ফিরেছে। ওই খবর পাওয়ার পরপরই সব আসামি একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে সংঘবদ্ধ হয়ে ২০১১ নং কক্ষে যায়। পরে রাত আনুমানিক ৮টার পরে মেহেদী ও ইফতির নির্দেশে এহতেশামুল রাব্বি তানিম, মুনতাসির আল জেমি, এ এস এম নাজমুস সাদাত মিলে আবরারের (১০১১ নং) রুমে যায়। তারা গিয়ে দেখে আবরার ঘুমাচ্ছেন। তখন তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তানিম বলে, ‘বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে, ২০১১নং রুমে যেতে হবে।’ আবরার যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে তানিম বলে, ‘গেলেই দেখতে পাবি।’ এই বলে আসামিরা আবরারকে সঙ্গে নিয়ে তার ল্যাপটপ-মোবাইল ২০১১ নং রুমে নিয়ে যায়। পরে তার মোবাইল ও ল্যাপটপ চেক করতে থাকে খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভির, ইফতি মোশাররফ ও মুজতবা রাফিদ। তখন একজন বলে, আবরারের মোবাইলে শিবিরের তথ্য পাওয়া গেছে। এ কথা বলামাত্র মেহেদী হাসান রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় সে আবরারকে চশমা খুলতে বলে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আবরার চশমা সরিয়ে হাতে নেওয়া মাত্রই মেহেদী সজোরে তার মুখে কয়েকটি চড় মারে। এরই মধ্যে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম ক্রিকেটের স্টাম্প নিয়ে এলে ইফতি প্রথমে আবরারকে চড় মারে। পরে স্টাম্প দিয়ে তার পিঠে, পায়ে, হাতেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত শুরু করে। এতে ইফতির হাতে থাকা স্টাম্পটি ভেঙে দুই টুকরো হয়ে যায়। তখন এহতেশামুল রাব্বি আরেকটি স্টাম্প নিয়ে আসলে অনিক সেটি দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সজোরে একাধারে ৫০/৬০ বার আঘাত করে। এতে আবরার মেঝেতে পড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদুল ইসলাম, শামীম বিল্লাহ স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে তার পিঠে ও পায়ে আঘাত শুরু করে।
অভিযোগপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, আসামিদের হাতা থেকে বাঁচার চেষ্টায় মিনতি করেও রক্ষা পাননি আবরার। বরং জিয়ন স্টাম্প দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে করতে শিবির করে কিনা জানতে চায়। রাত ১১টার পর এসএম সেতু ২০১১নং রুমে ঢুকে উপস্থিত আসামিদের আবরারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তখন অনিক সরকার, ইফতি ও মুজাহিদুল তাকে জানায়, আবরার কোনও তথ্য দিচ্ছে না। তখন সেতু বলে- ‘মারতে থাক’।
পরে আসামিরা আবরারকে ফের স্টাম্প ও স্কিপিং রোপ দিয়ে জোরে জোরে মারতে থাকে। অনিক ও ইফতি কনুই দিয়ে আবরারের পিঠে আঘাত করে। এসময় অপর আসামিরা তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি, চড়-থাপ্পড় ও লাথি মারে। মেহেদী ও অনিক রুম থেকে বের হওয়ার সময় অন্যদের বলে- ‘তোরা ওর (আবরার) কাছ থেকে তথ্য বের কর।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মনিরুজ্জামান মোবাইল চেক করে শিবিরের তথ্য পেয়েছে বলে আবরারকে স্টাম্প দিয়ে আঘাত শুরু করে। পরে তানভীর, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি তাকে চড়-থাপ্পড় মারে। অনিক ফের ২০১১ নং রুমে এসে দ্বিতীয় দফায় স্টাম্প দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আরও ৪০/৫০ বার আঘাত করে। একপর্যায়ে আবরার বমি ও প্রস্রাব করে দেন এবং বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে আকুতি-মিনতি করেন। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে তার জামা-কাপড় বদলানো হয়।
পরে ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে নাজমুস সাদাত, শামীম বিল্লাহ, শামসুল আরেফিন, আকাশ, মোয়াজ আবু হোরায়রা, মুনতাসির আল জেমি ও এহতেশামুল রাব্বি আবরারের মৃতদেহ ২০০৫ নং রুমে নিয়ে যায় এবং আসামি ইফতি মেস বয় জাহিদ হাসান জনিকে ডেকে ২০১১ নং রুম পরিষ্কার করায়।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়ে, ‘আবরারকে ২০০৫ নং রুমে নেওয়ার পর ইফতি, নাজমুস সাদাত, তানিমরা অন্যদের বলে, ‘তোরা এবার আবরারের কাছ থেকে বের কর, বুয়েটে কে কে শিবির করে?’ এসময় আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে মোয়াজ ও মোর্শেদ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা মেহেদীকে জানায়। তখন মেহেদী বলে- ‘ও নাটক করছে। শিবির চেনস না, শিবির চেনা কষ্ট।’
পরে রাত আড়াইটার দিকে মোয়াজ, ইফতি, মুজাহিদুল, মাজেদুর, তানভীর ও তোহা মিলে আবরারকে তোশকে করে হলের দোতলার সিঁড়িতে রাখে। এর মধ্যে আবরার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কিছুক্ষণ শব্দ না শুনে আসামিরা আবরারকে হাসপাতালে পাঠাবে বলে বুয়েটের ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। ডাক্তার এসে আবরারকে পরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, এসব ঘটনায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে শিবির সন্দেহে আবরারের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে নির্মমভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। হত্যাকাণ্ড সংগঠনের পর আসামিরা মামলার আলামত- ক্রিকেট স্টাম্প, তোশক, বালিশ, বিছানার চাদর, আবরারের ল্যাপটপ ও স্টিলের পুরাতন চাপাতি ঘটনাস্থল ২০১১ নম্বর রুম এবং সিঁড়ির ল্যান্ডিংয়ের স্থান থেকে সরিয়ে একই হলের ২০১০ নং রুম অর্থাৎ আসামি ফুয়াদের রুমে রেখে দেয়।
অনিক, ইফতি, মেহেদী, জিয়ন, মনির, মোজাহিদুর, নাজমুস সাদাত, তানভীর, জেমি ও তানিম হত্যার উদ্দেশে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এছাড়া সেতুর বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে একই উদ্দেশে আবরারকে মারার হুকুম দেওয়ার অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মেহেদী ও মুহতাসিম ফুয়াদ ঘটনার নেতৃত্ব ও বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়ে অপরাধ সংগঠনে সার্বিক সহায়তা করে। এছাড়া আবরারের মৃতদেহ শেরেবাংলা হলের নিচতলার সিঁড়িতে নামানোর পর দ্রুত সরিয়ে মেহেদী হাসান রাসেল বুয়েটের ডাক্তারকে চাপ সৃষ্টি করে। এমনকি উপস্থিত ছাত্র ও অন্যদেরও এ বিষয়ে কাউকে কিছু না বলে চুপচাপ থাকতে বলা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত তিনটার দিকে শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় গত ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ মামলার সব আসামি বর্তমানে কারাগারে আছে। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেফতার করে। এদের মধ্যে আট জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। যাদের সবাই বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। আবরার বুয়েটের ১৭ তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৬,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিএনপির মহাসচিব
- চাঁদাবাজির মামলায় তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
- আইনজীবী হত্যা: রাতভর যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৭ জন আটক
- ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
- আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- ২০১ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেলো উইন্ডিজ
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- "আইনজীবী হত্যায় জড়িত সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তি হবে"
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: মির্জা ফখরুল
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- তাসকিনের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩৩৪
- সংবিধান সংস্কার নিয়ে মতামত দিয়েছেন ৪৭ হাজারের বেশি মানুষ
- বিমানবন্দর থেকে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ গ্রেপ্তার
- শান্তিনগর থেকে অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক মাহবুবুল গ্রেপ্তার
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- সরকারে শরিকানা নিশ্চিতে কিছু বাম-ডান উন্মত্ত হয়ে গেছে : মাহফুজ
- ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৈঠকের ডাক বৈষম্যবিরোধীদের
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- সংস্কার নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই: তারেক রহমান
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- চট্টগ্রামের রাউজানে ইসলামী ব্যাংকের পথেরহাট শাখা উদ্বোধন
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- মিউচুয়াল ফান্ডের বিকাশ: অ্যাসেট ম্যানেজারদের সঙ্গে বসবে বিএসইসি
- ব্রাজিলে বাস খাদে পড়ে ২৩ জন নিহত
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- ২৬ সাংবাদিকসহ ২৯ জনের ব্যাংক হিসাব তলব
- এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে অধ্যাপক ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"
- নির্বাচিত সরকারই দেশকে পুনর্গঠন করতে পারে: তারেক রহমান
- নারায়ণগঞ্জে পেপার মিলে অগ্নিকাণ্ড, দগ্ধ ১১
- দারুণ শুরুর পর হতাশার দিন বাংলাদেশের
- নিউ এজ সম্পাদককে হয়রানি: অভিযুক্তকে প্রত্যাহার, এসবির দুঃখপ্রকাশ
- ৫ বিসিএসে ১৮ হাজার প্রার্থী নিয়োগ দেবে সরকার
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- যুক্তরাজ্যের প্রেস মিনিস্টার হলেন আকবর হোসেন
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"