এক কিশোরের সাক্ষ্যে মৃত্যুদণ্ড ৭ জঙ্গির

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: আলোচিত হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা মামলার রায়ে ৭ জঙ্গিকে ফাঁসির দণ্ড দিয়েছেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল। এই মামলার বিচার চলার সময় মোট ১১৩ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। কিন্তু এরমধ্যে কিশোর এক সাক্ষীর সাক্ষ্যকে গুরুত্বপূর্ণ বলে অভিহিত করেছেন আদালত।
রায় ঘোষণার সময় আদালত তাহরিম কাদেরী নামে ওই কিশোরের নামও উল্লেখ করেন। আদালত বলেন, ‘এই মামলায় তাহরীম কাদেরীর সাক্ষ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সে হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার সঙ্গে অভিযুক্তদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে। এছাড়া সে দুজন অভিযুক্তকে শনাক্ত করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণে তাহরীমের সাক্ষ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।’
গত ১৬ জুলাই এই আদালতেই সাক্ষ্য দিয়েছিল তাহরীম কাদেরী।
বর্তমানে ১৭ বছরের তাহরীম গুলশান হামলার ঘটনার পরপরই ২০১৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর আজিমপুরে এক অভিযানে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের হাতে গ্রেফতার হয়। ওই অভিযানের সময় তাহরীমের বাবা তানভীর কাদেরী গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন। অপর দুই নারীর সঙ্গে তাহরীমের মা আবেদাতুল ফাতেম ওরফে খাদিজাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর তাহরীম গুলশানের হলি আর্টিজানে হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য দেয়। এ কারণে তাকে আলোচিত এই মামলার সাক্ষী করা হয়। ২১১ জন সাক্ষীর মধ্যে সে ছিল ৩৯ নম্বরে। আজিমপুরের ওই ঘটনায় গ্রেফতারের পর আট মাস কিশোর সংশোধনাগারে থাকার পর ২০১৭ সালের জুনে জামিনে মুক্তি পায় তাহরীম।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক হুমায়ূন কবীর বলেছেন, ‘হলি আর্টিজান হামলায় সরাসরি অংশ নেওয়া ৫ জঙ্গি ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। তদন্তে অনেক তথ্য পেলেও নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছিল তাহরীম। এজন্য তাকে গুলশান মামলায় সাক্ষী হিসেবে যুক্ত করা হয়েছিল।’
আদালত, পুলিশ ও আইনজীবী সূত্রে জানা গেছে, এ মামলার শুনানিতে যারা সাক্ষ্য দিয়েছেন তাদের বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষ ও পুলিশ সদস্য। তারা সবাই সবিস্তারে হামলার কথা বলেছেন। কিন্তু মামলার অভিযোগপত্রে নেপথ্যে থাকা ৮ আসামির বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে পারেননি বেশিরভাগ সাক্ষী। একমাত্র তাহরীম হামলার পরিকল্পনা ও নেপথ্য ব্যক্তিদের সম্পর্কে কথা বলেছে। আদালতে দুই আসামিকে শনাক্তও করে সে।
তদন্তে উঠে এসেছে, এই হামলার আগে জঙ্গিরা ঘুরেফিরে রাজধানীর ৮টি বাসায় অবস্থান করে। সর্বশেষ অবস্থান করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ই-ব্লকের ৬ নম্বর সড়কের টেনামেন্ট-৩-এর ৩০১-এ প্লটের ৬-এ নম্বর ফ্ল্যাটে। হামলার আগমুহূর্ত পর্যন্ত ওই বাসায় পরিবারের সঙ্গে ছিল সে সময়ের ১৪ বছর বয়সী তাহরীম। মা-বাবার মাধ্যমে সেও তখন জঙ্গিবাদে যুক্ত ছিল। কিশোর সংশোধনাগার থেকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর তাকে কাউন্সেলিং করিয়ে জঙ্গিবাদের ভ্রান্তপথ থেকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
২০১৬ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আহসান হাবীবের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় তাহরীম। সে বলে, ‘একদিন র্যাশ (ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসলামুল ইসলাম) আর চকোলেট (বাশারুজ্জামান ওরফে চকোলেট) আঙ্কেল এসে পল্লবীর বাসার পাশাপাশি অন্য এক জায়গায় বাসা নিতে বলে। তখন রমজান মাস ছিল। আব্বু (তানভীর কাদেরী, গুলশান হামলার অর্থদাতা) তাদের কথামতো বসুন্ধরায় বাসা নেয়। আমরা রোজার প্রথম দিকে বসুন্ধরার বাসায় উঠি। ...আমরা বসুন্ধরা বাসায় ওঠার ৮-১০ দিন পর চকোলেট আঙ্কেল প্রথমে ২ জন, এরপর ৩ জনকে নিয়ে আমাদের বাসায় আসে। এই ৫ জনের সাংগঠনিক নাম ছিল সাদ, মামুন, উমর, আলিফ ও শুভ। এর কয়েকদিন পর তামিম (গুলশান হামলার মাস্টারমাইন্ড তামিম আহমেদ চৌধুরী) আঙ্কেল ও মারজান (গুলশান হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী) আঙ্কেল আমাদের বাসায় আসে। একই দিনে জাহাঙ্গীর (গুলশান হামলা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত) আঙ্কেল, তার স্ত্রী, ছেলে শুভ এবং হৃদয় আঙ্কেল চকোলেট আঙ্কেলের সঙ্গে আমাদের বাসায় আসে।’
তাহরীম তার জবানবন্দিতে বলে, ‘তামিম, চকোলেট, মারজানরা আমাদের বাসায় ব্যাগ নিয়ে আসে। ব্যাগে অস্ত্র ছিল। তামিম, সাদ, মামুন, ওমর, আলিফ, শুভ আমাদের বসুন্ধরার বাসাতেই থাকতো। তারা বাইরে কম বের হতো। তারা দরজা লাগিয়ে কথাবার্তা বলতো। আমাদের বাসার ৪টি বেডরুমসহ ৭টি রুম ছিল। তামিমসহ ৫ জন এক রুমে থাকতো। আমি, আমার ভাই ও আব্বু ড্রইংরুমে থাকতাম। আম্মু ও শুভর আম্মু এক রুমে থাকতো। ৫ জনের মধ্যে আলিফ ও ওমর অনেক অপারেশন করেছে বলে গল্প করতো। কুষ্টিয়ার একজন খ্রিস্টান বা হিন্দুকে মেরে রক্তমাখা প্যান্ট খুলে পালিয়ে আসে বলে গল্প করে। তারা আমাদের জিহাদের কথা বলতো। ট্রেনিং নিয়েছে বলেও জানায়।’
তাহরীম আরও বলে, “আঙ্কেলরা বলতো তারা একটি বড় অপারেশন করবে। তবে কী ঘটনা ঘটাবে তা গুলশান হলি আর্টিজানে হামলার আগে জানতাম না। হলি আর্টিজানে যেদিন অপারেশন হয়, সেদিন বিকাল ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার দিকে সাদ, মামুন, উমর, আলিফ ও শুভ কাঁধে একটি করে ব্যাগ নিয়ে বের হয়। তারা ৫ জন ব্যাগ নিয়ে বের হওয়ার সময় আমাদের সঙ্গে কোলাকুলি করে বলে, ‘জান্নাতে গিয়ে দেখা হবে ইনশাল্লাহ।’ তার দুয়েকদিন আগে জাহাঙ্গীর আঙ্কেল, তার পরিবার ও হৃদয় আঙ্কেল বের হয়ে যান। ৫ জন চলে যাওয়ার পর তামিম আর চকোলেট আঙ্কেল বের হন। তামিম আর চকোলেট আঙ্কেল আমার আব্বুকে বলে যে, ‘তোমরা যত তাড়াতাড়ি পারো বাসা ছেড়ে চলে যাও’। সন্ধ্যার আগে পারলে ভালো হয়। আমরা ইফতার করে ব্যাগ-কাপড় নিয়ে ট্যাক্সিক্যাবে করে পল্লবীর বাসায় চলে আসি। পল্লবীর বাসায় গিয়ে আব্বু খুব টেনশন করছিল। বলে, এতক্ষণ হয়ে গেলো অথচ কোনও নিউজ পাচ্ছি না।”
তাহরীম আরও বলে, “আব্বু আমাদের বললো, দোয়া করো যেন ওরা ধরা না পড়ে এবং ভালো একটা অপারেশন করতে পারে। আমাদের বেশি বেশি ইসতেগফার করতে বলে। কিছুক্ষণ পর আমি খবরে দেখলাম গুলশান হলি আর্টিজানে গোলাগুলি হচ্ছে। তখন আমরা বুঝলাম হলি আর্টিজানে অপারেশন হচ্ছে। সকাল পর্যন্ত নিউজ দেখলাম। সকালে অপারেশনে অংশগ্রহণকারীদের ছবি প্রকাশ হলো। আব্বু আমাকে বললো, ‘অনেক ভালো একটা অপারেশন হয়েছে এবং তোমার ভাইয়েরা শহীদ হয়েছে।’ তখন আমরা সবাই বলি, ‘আলহামদুলিল্লাহ’। হলি আর্টিজানের ঘটনার পর নিহতদের ছবি বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশ পেলে বসুন্ধরায় আমাদের বাসায় অবস্থানকারীদের নাম জানতে পারি। সাদের প্রকৃত নাম নিবরাস ইসলাম, মামুনের নাম রোহান ইবনে ইমতিয়াজ, উমরের প্রকৃত নাম খায়রুল ইসলাম পায়েল ওরফে বাঁধন, আলিফের নাম শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল এবং শুভর নাম মীর সামিহ মোবাশ্বের বলে জানতে পারি।”
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ২৮,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- বন্ড মার্কেট ছাড়া বৈচিত্র্যপূর্ণ পুঁজিবাজার সম্ভব : বিএসইসি কমিশনার
- সবাই আফ্রিদি হতে চায়, বলছেন কিংবদন্তি
- জিএম কাদেরের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
- তারেক রহমানের দেশে ফেরায় বাধা কাটল
- তারেক রহমানের দেশে ফেরায় বাধা কাটল
- ঐকমত্য কমিশনে সংস্কার প্রস্তাবনা জমা দিল জামায়াত
- ঢাকা থেকেই বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে অস্ট্রেলিয়া
- এপ্রিলের মাঝামাঝি দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- প্রস্তাব অনুমোদন, ঈদে সরকারি চাকরিজীবীদের টানা ৯ দিনের ছুটি
- সংশোধনী পাস : বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর
- পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে শক্তিশালী করতে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন
- গাজায় পূর্ণশক্তি নিয়ে যুদ্ধ শুরু হয়েছে: নেতানিয়াহু
- ইসলামের প্রতি হামজা চৌধুরীর অনুরাগ, বাড়ির পাশেই মাজার ও মাদ্রাসা
- ‘পাকিস্তানকে অস্থিতিশীল করতেই জাফর এক্সপ্রেসে হামলা’
- নির্বাচন বিলস্বিত হতে পারে- এমন সংস্কারে সমর্থন দেবে না বিএনপি
- সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ধর্মীয় নয়, রাজনৈতিক: প্রধান উপদেষ্টা
- ধর্ষণের অভিযোগে তরুণকে পিটিয়ে হত্যা
- "শিক্ষায় সংকট কাটাতে সংস্কার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হবে সরকার"
- বহিষ্কৃত ১২৮ জনের তালিকা পূর্ণাঙ্গ নয়, অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত
- গ্রেনেড হামলা : সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
- ১৯ দেশের মিশন প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে ইসি
- ট্রেনে ঈদ যাত্রা : ২৭ মার্চের টিকিট মিলছে আজ
- পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক আজ
- কাজে ফিরেছেন স্টাফরা, মেট্রোরেলের কার্যক্রম স্বাভাবিক
- স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরিতে বাড়ল ২৬১৩ টাকা
- ধর্ষণ শব্দ এড়ানোর মন্তব্যের নিন্দা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের
- "বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে"
- ঈদের আগে চাঙা প্রবাসী আয়, ১৫ দিনে এলো ১৬৫ কোটি ডলার
- সাত কলেজের নতুন নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
- "চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় সরকার"
- স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
- চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ
- আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল
- পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
- এখনই নেবেন না অবসর, জানালেন কোহলি
- ম্যাসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে আগুন, নিহত ৫১
- ডিএসইতে সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- যুদ্ধবিরতির শর্ত দিলেন পুতিন, জেলেনস্কি বললেন চালাকি
- পুঁজিবাজারে বিদয়ী সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
- ভারত বধে প্রস্তুত বাংলাদেশ দল
- গণঅভ্যুত্থানই গণতন্ত্র, ইউনূসের সরকার নির্বাচিত: ফরহাদ মজহার
- আরো অন্তত পাঁচ-দশ বছর তোমরা আমাদের নেতা থাক: আসিফ নজরুল
- "বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে"
- জাতিসংঘ মহাসচিব সংস্কারের ব্যাপারে কোনো কথা বলেননি : ফখরুল
- জনগণই স্বতঃস্ফূর্তভাবে একদফার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল: নাহিদ
- জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
- টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে জাতিসংঘ বাংলাদেশের পাশে থাকবে: গুতেরেস
- রোজা রেখে ইনহেলার ব্যবহার করা যাবে?
- ভূমিকম্পে কাঁপল ভারতের কার্গিল ও অরুণাচল
- দিল্লির মসনদে বসলেন অক্ষর
- পাকিস্তানি কোচের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বিসিবি
- ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নেওয়ার দাবি রুশ বাহিনীর
- ঋণের ১০ শতাংশ খেলাপি হলে লভ্যাংশ ঘোষণা নয়
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের বৈঠক
- ৯ মিনিটেই শেষ পশ্চিমাঞ্চলের বেশিরভাগ ট্রেনের টিকিট
- ঈদ বোনাসের দাবিতে শ্রমিকদের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
- সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না : তারেক রহমান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ
- সূচকের উত্থান: ডিএসইতে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে
- বেসরকারি চিকিৎসক-নার্সদের সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ করবে সরকার
- মাগুরার শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলার তদন্ত দ্রুততম সময়ে শেষ করা হবে: আইজিপি
- মডেল মসজিদ নির্মাণে অনেক অনিয়ম হয়েছে : প্রেস সচিব
- শিশু আছিয়ার মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের শোক
- হাসিনাকে ফেরত চাওয়া চিঠির জবাব এখনো দেয়নি ভারত : মুখপাত্র
- "শিশু ধর্ষণের বিচারে সোমবারের মধ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল"
- মাগুরার সেই শিশুটি না ফেরার দেশে
- ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব
- মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে চার পাণ্ডবের আবেগঘন বার্তা
- ট্রেন হামলার পেছনে ভারত
- চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় স্কুল শিক্ষার্থী ভাই-বোনসহ ৩ জনের মৃত্যু
- এনবিআর দুই ভাগ হচ্ছে, জুলাইয়ে কার্যক্রম শুরু
- 'শাহবাগে ফ্যাসিবাদ' ইস্যুতে মাহফুজ আলমের ব্যাখ্যা
- বিকেলে ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব, থাকছে যেসব কর্মসূচি
- শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ২০ রমজানের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে
- ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদায় প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা
- যুদ্ধবিরতির শর্ত দিলেন পুতিন, জেলেনস্কি বললেন চালাকি
- ঋণের ১০ শতাংশ খেলাপি হলে লভ্যাংশ ঘোষণা নয়
- ঈদ বোনাসের দাবিতে শ্রমিকদের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
- আরো অন্তত পাঁচ-দশ বছর তোমরা আমাদের নেতা থাক: আসিফ নজরুল
- জনগণই স্বতঃস্ফূর্তভাবে একদফার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল: নাহিদ
- ভারত বধে প্রস্তুত বাংলাদেশ দল
- ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ শহর দখলে নেওয়ার দাবি রুশ বাহিনীর
- টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে জাতিসংঘ বাংলাদেশের পাশে থাকবে: গুতেরেস
- ভূমিকম্পে কাঁপল ভারতের কার্গিল ও অরুণাচল
- সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না : তারেক রহমান
- দিল্লির মসনদে বসলেন অক্ষর
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিবের সাক্ষাৎ
- গণঅভ্যুত্থানই গণতন্ত্র, ইউনূসের সরকার নির্বাচিত: ফরহাদ মজহার
- জাতিসংঘ মহাসচিব সংস্কারের ব্যাপারে কোনো কথা বলেননি : ফখরুল
- জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
- ৯ মিনিটেই শেষ পশ্চিমাঞ্চলের বেশিরভাগ ট্রেনের টিকিট
- রোজা রেখে ইনহেলার ব্যবহার করা যাবে?
- পাকিস্তানি কোচের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বিসিবি
- পুঁজিবাজারে বিদয়ী সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
- আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা : ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের বৈঠক
- সাত কলেজের নতুন নাম ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
- স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজ হচ্ছে না: স্বরাষ্ট্র সচিব
- চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক ২৮ মার্চ
- কাজে ফিরেছেন স্টাফরা, মেট্রোরেলের কার্যক্রম স্বাভাবিক
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- প্রস্তাব অনুমোদন, ঈদে সরকারি চাকরিজীবীদের টানা ৯ দিনের ছুটি
- সংশোধনী পাস : বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের সাজা ৭ বছর
জাতীয় - এর সব খবর
