নৃশংস যত গণহত্যা

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে চলছে গণহত্যার বিচার। মিয়ানমারের রাখাইনে গণহত্যা হয়েছে কিনা তা নিয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করছে মিয়ানমার-গাম্বিয়া। পৃথিবীতে বহু অঞ্চল এবং জাতিতে অসংখ্য গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। গণহত্যায় শুধু প্রাণে মেরে ফেলাই নয়, অনেক সময় সম্পদ লুণ্ঠনের পাশাপাশি নারীরা ধর্ষিত, এমনকি শিশুরাও নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়। মিয়ানমারের রাখাইনে আমরা সেটাই হতে দেখেছি। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গেও জড়িয়ে আছে নৃশংস গণহত্যার কাহিনী। যুগে যুগে দেশে দেশে এমন আরও কিছু গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। তেমনি কিছু গণহত্যার ইতিহাস এখানে তুলে ধরা হলো-
নানকিং গণহত্যা
নানকিং গণহত্যা ইতিহাসে `দ্য নানকিং ম্যাসাকার` কিংবা `রেপ অব নানকিং` নামে কুখ্যাত হয়ে আছে। ১৯৩৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর থেকে ১৯৩৮ সালের জানুয়ারির শেষ ভাগ পর্যন্ত দুই মাসেরও কম সময়ের মধ্যে জাপানি সেনাবাহিনী অন্তত ৩ লাখ চীনা নাগরিককে হত্যা করে। চীনের তত্কালীন রাজধানী নানকিং শহরটিকে একেবারে গুঁড়িয়ে দেয় তারা। শুধু হত্যাই নয়, ধর্ষণ ও লুটতরাজও চলতে থাকে সমানতালে। বলা হয়ে থাকে, ওই সময়টাতে এক তলোয়ারে ১০০ মানুষকে জবাই করতো জাপানি সেনারা। বীভৎস ওই হত্যাযজ্ঞের কারণে আজও চীনাদের কাছে ঘৃণার পাত্রই হয়ে আছে জাপানীরা।
হলোকাস্ট
হলোকাস্ট শব্দের বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় সবকিছু জ্বালিয়ে দেওয়া। তবে শব্দটি এখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইহুদিদের ওপর চালানো গণহত্যাকেই বোঝায়। ১৯৪১ সাল নাগাদ ইউরোপের বেশকিছু দেশ দখল করে নিয়েছিল জার্মানরা। জার্মানিসহ দখলকৃত দেশগুলো থেকে বন্দি করা হয় লাখ লাখ ইহুদিকে। পোল্যান্ড ও জার্মানির বন্দিশালাগুলোতে কখনো গুলি কিংবা রাসায়নিক গ্যাস প্রয়োগে হত্যা করা হয় কয়েক লাখ ইহুদিকে। বন্দিশালায় অমানুষিক পরিশ্রম, খাবার আর চিকিৎসার অভাবেও মারা যায় বহু ইহুদি। জার্মানদের বছর চারেকের হত্যাযজ্ঞে প্রায় ৬০ লাখ নিরীহ মানুষের মৃত্যু হয়।
কম্বোডীয় গণহত্যা
কম্বোডিয়ায় ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল বামপন্থী খেমাররুজ সরকার। এই চার বছরে বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার নামে প্রায় ২০ লাখ সাধারণ কম্বোডীয়কে হত্যা করে তারা। ক্ষমতায় এসেই খেমাররুজরা আগের সরকারের অধীনে কাজ করা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হত্যা করতে শুরু করে। এরপর সাধারণ জনতাও তাদের টার্গেটে পরিণত হয়। কেউ সরকারের কোনো অনিয়মের প্রতিবাদ করলেই হত্যা করা হতো তাকে। একপর্যায়ে খোদ খেমাররুজ সদস্যদের মধ্যেই এই হত্যাযজ্ঞ ছড়িয়ে পড়ে। বিদেশিদের গুপ্তচর হতে পারে এই সন্দেহের বশে কয়েক হাজার খেমেররুজ সদস্যকে তখন হত্যা করা হয়। সরকারের অব্যবস্থাপনা আর স্বেচ্ছাচারীতার কারণে চরম অর্থনৈতিক সংকট থেকে দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হয়। ছড়িয়ে পড়ে মহামারিও। প্রাণ হারাতে থাকে হাজার হাজার মানুষ। শেষ পর্যন্ত ভিয়েতনামের সরকারি বাহিনীর হাতে খেমাররুজ সরকারের পতন হয়।
বসনীয় গণহত্যা
বাঙালীদের মতোই স্বাধীনতার দাবিতে রক্ত দেওয়া আরেক জাতি হলো বসনীয়রা। ১৯৯২ সালের এপ্রিলে যুগোস্লাভিয়া থেকে নিজেদের স্বাধীন দেশ ঘোষণা করে বসনিয়া-হার্জেগোভিনা। স্বাধীনতার এই দাবি দমিয়ে রাখতে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চালায় সার্ব সেনাবাহিনী। তিন বছর ধরে চলা এই গণহত্যায় এক লাখ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। এই তিন বছরের হত্যাযজ্ঞের মধ্যে সবচেয়ে নৃশংস ছিল সেব্রেনিত্সা গণহত্যা। ১৯৯৫ সালের জুলাইয়ে জাতিসংঘ ঘোষিত সেইফ জোন সেব্রেনিত্সায় নিয়োজিত শান্তিরক্ষী বাহিনীর সামনেই সেখানে বসবাসরত নারী ও পুরুষদের আলাদা করা হয়। সাত থেকে আট হাজার কিশোর ও পুরুষকে সেখানেই নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এরপর নারী ও কিশোরীদের বাসে করে পাঠানো হয় সার্ব-অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় যৌন নিপীড়ন।
জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাযজ্ঞ
ভারতে ব্রিটিশ শাসকদের নৃশংস দমন পীড়নের অন্যতম উদাহরণ হলো জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাযজ্ঞ। ১৯১৯ সালের এপ্রিলের ১৩ তারিখে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজিনাল ডায়ার পাঞ্জাবের অমৃতসরের বিক্ষোভরত নিরস্ত্র মানুষের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিল। পরিণতিতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন প্রায় হাজারখানেক নিরস্ত্র মানুষ। এই ঘটনা সম্পর্কে ডায়ার ব্রিটিশ সরকারকে যে রিপোর্ট দিয়েছিলেন তার বর্ণনা ছিল এরকম:
‘সরু একটি গলির ভেতর দিয়ে আমি উদ্যানে ঢুকলাম। রাস্তা সরু হওয়ায় আমাকে আমার সাঁজোয়া গাড়ি রেখে আসতে হয়েছিল। পার্কে ঢুকে দেখলাম হাজার পাঁচেক মানুষ। একজন মানুষ একটি উঁচু বেদিতে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে নেড়ে ভাষণ দিচ্ছে। আমি সাথে সাথে বুঝলাম মানুষের তুলনায় আমার সাথে সৈন্যদের সংখ্যা অনেক কম। আমি গুলির নির্দেশ দিলাম। দু’শ থেকে তিনশ লোক মারা যায়। একহাজার ছশ পঞ্চাশ রাউন্ড গুলি চালানো হয়। সন্ধ্যে ছয়টার দিকে আমি সেনা সদর দপ্তরে ফিরে যাই।’
কিন্তু ভারত সরকারের হিসেব অনুযায়ী, সেদিন জালিয়ানওয়ালাবাগে ছিলেন প্রায় ২০ হাজার মানুষ। এরমধ্যে শান্তিপ্রিয় তীর্থযাত্রীরাও ছিলেন। ডায়ারের রিপোর্টে নিহতের সংখ্যা বলা হয় ৩৭৯। কিন্তু ভারতের করা তদন্তে এই সংখ্যা প্রায় এক হাজার।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/ডিসেম্বর ১১,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
