নিজের হাতে গড়া নেতার চলে যাওয়া দুঃখজনক: প্রধানমন্ত্রী
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বৈরী পরিবেশে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি এবং ধারাবাহিকভাবে সরকার পরিচালনা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আছে বলেই। দেশে উন্নতি হচ্ছে কিন্তু আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে বিশেষ করে পঁচাত্তরের পর বিরাট অবদান রেখে গেছেন সেই সমস্ত ছাত্র নেতারা চলে (মারা) যচ্ছেন।
রোববার জাতীয় সংসদে চলমান একাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য আব্দুল মান্নানের মৃত্যুতে আনীত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আলোচনার পর শোক প্রস্তাবটি সংসদে গৃহীত হয়। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মো. নাসিম, মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমদ পলক, ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ, মৃণাল কান্তি দাস, মোসলেম উদ্দিন, নজরুল ইসলাম বাবু, আনোয়ার আবেদীন খান, তাজুল ইসলাম, জাতীয় পার্টির মশিউর রহমান রাঙ্গা, পীর ফজলুর রহমান, জাতীয় এক্যফ্রন্টের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার হাতে গড়া ছাত্রনেতারা যারা সামনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দেবে, আওয়ামী লীগকে এগিয়ে নিয়ে যাবে, ভবিষ্যতে আমরা যখন থাকব না, এরাই আওয়ামী লীগকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমার কষ্ট হয় যখন আমার চোখের সামনে ওরা চলে যায় যা সত্যিই খুব দুঃখজনক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মনে একটা কষ্ট নিয়ে আজ দাঁড়াতে হল। পরপর তিনজন সংসদ সদস্য আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। আমি ১৯৮১ সালে ফিরে আসার পর মান্নানকে ছাত্রনেতা হিসেবে পেয়েছিলাম। ১৯৮৩ সালে তাকে ছাত্রলীগের সভাপতি করি। ছাত্রলীগের সভাপতি করার একটা ঘটনা আছে। যাদের ছাত্রলীগের সভাপতি করা হতো আমি তাদের ইন্টারভিউ নিতাম, একা একা।
সংসদ নেতা বলেন, অনেকের ইন্টারভিউ নিতে গিয়ে যখন মান্নানকে বলছি যদি তোমাকে আমি না বানাই, তাহলে তুমি কী করবে? অনেকে হাউমাউ করে কেঁদে দিত। কিন্তু একটি ছেলেকে পেয়েছিলাম সে বলে দিয়েছিল না বানালে কিছু করার নেই, আমি আপনার সঙ্গে রাজনীতি করে যাব। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম তাকেই বানাব। ওই সময়টা ছাত্রলীগের খুব খারাপ সময় ছিল। অনেকেই ছাত্রলীগ ছেড়ে চলে গিয়েছিল ১৯৮২ সালে। সে কারণে ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত করার খুব দরকার ছিল এবং তার সেই সাংগঠনিক দক্ষতা ছিল। সে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিল।
তিনি বলেন, পরবর্তী সময়ে তাকে আওয়ামী লীগে নিয়ে আসি, আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। বগুড়ার মতো জায়গায় ওকে নমিনেশন দিলাম। খুব কঠিন জায়গা ছিল, এলাকাটা দুর্গম এবং রাস্তাঘাট ছিল না। খুবই অনুন্নত একটি জায়গা। সেখানে তাকে যখন নমিনেশন দিলাম, মান্নান সেখানে থেকে জিতে আসল, পর পর তিনবার সেখান থেকে সংসদ সদস্য।
স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ঠিক মৃত্যুর দুইদিন আগে আমার সঙ্গে অনেক কথা বলল। আমাদের সেন্ট্রাল কমিটিতে নানক আসছে, ও আসতে পারেনি। বোধহয় মনে একটু দুঃখ ছিল। আমি বললাম আমি তো তোমাদের কাউকে ফেলে দেইনি। তুমি আওয়ামী লীগে ছিলে এবং তোমাকে আমি নমিনেশন দিয়েছি, সংসদ সদস্য হয়েছ। কথা বলার সময় দেখলাম তার শরীরটা একটু খারাপ। আমি ওকে বললাম তোমার শরীর মনে হয় ভালো না, তুমি একটু ভালোভাবে চিকিৎসা কর। ঠিক তারপরই হাসপাতালে ভর্তি।
তিনি বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর আমি প্রতিদিন একবার ডাক্তার সৌরভের সঙ্গে কথা বলতাম, যেদিন মারা গেল তার আগের দিন রাত ৯টার সময় ডাক্তার সৌরভের সঙ্গে কথা বললাম। প্রতিদিন সৌরভের সঙ্গে কথা বলে ওর স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নিতাম। ওইদিনই ডাক্তার বললেন আপা ওর শরীরের অবস্থা ভালো না। ওকে আমরা কিছু করতে পারব বলে মনে হয় না। শরীরটা খুবই খারাপ। এমন অবস্থা ছিল যে, আমি বলেছিলাম ওকে যদি বাইরে পাঠানো যায়, ডাক্তার বলল যে বাইরে পাঠানোর অবস্থা নেই। পরদিন সকাল বেলায় মৃত্যুর খবর। এটি সব থেকে দুঃখজনক।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ছাত্রজীবন থেকে আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, এরশাদবিরোধী আন্দোলন, জিয়াবিরোধী আন্দোলন ও খালেদা জিয়াবিরোধী আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছে। বিভিন্ন সময়ে বহু ছাত্রনেতা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে। একটা বৈরী পরিবেশে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্যে আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি এবং ধারাবাহিকভাবে সরকার পরিচালনা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী সরকার আছে বলেই বাংলাদেশের উন্নতি হচ্ছে। কিন্তু এই সমস্ত ছাত্র নেতারা দুঃসময়ে বিশেষ করে পঁচাত্তরের পর বিরাট অবদান রেখে গেছেন। অনেক কাজ করে গেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিটা ক্ষেত্রে মান্নান অত্যন্ত দক্ষ ছিল, মেধাবী ছিল। যখন দলের প্রচার সম্পাদক ছিল, তখন প্রতিটি লিফলেট থেকে শুরু করে বিবৃতি লেখা আমি নিজে বসে থেকে ওকে দিয়ে লেখাতাম। যখন যে কাজ দিয়েছি প্রত্যেকটা দক্ষতার সঙ্গে করেছে। আমার হাতে গড়া ছাত্রনেতারা এরাই আগামীতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দেবে। ভবিষ্যতে আমরা যখন থাকব না। আমার চোখের সামনে ওরা চলে যায়, সেটা সত্যিই খুব দুঃখজনক। ইউনুস মারা গেল, মান্নানের মৃত্যু, বাগেরহাটের মোজাম্মেল হক সাহেবের মৃত্যু। বাপ্পা মারা গেল। এটা আসলে দলের জন্য তো বটেই দেশের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
আমির হোসেন আমু বলেন, আবদুল মান্নানের অকালমৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। অসম্ভব সাংগঠনিক দক্ষতার পাশাপাশি ক্ষুরধার লেখক ছিলেন তিনি। ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে তিনি বৈরী অবস্থায় দক্ষতার সঙ্গে সারা দেশে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ২০০৬ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠিয়েছিলেন। ছাত্রজীবন থেকে তার সঙ্গে সম্পর্ক, অসম্ভব স্নেহ ও ভালোবাসতাম। সামরিক শাসনবিরোধী প্রতিটি আন্দোলনে রাজপথে সাহসী ভূমিকা রেখেছেন তিনি।
মতিয়া চৌধুরী বলেন, কৃষকের ঘর থেকে উঠে আসা সন্তান আবদুল মান্নান। ছাত্রলীগকে অত্যন্ত কঠিন সময়ে নেতৃত্ব দিয়ে শক্তিশালী করেছিল এই কৃষিবিদ নেতা। প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সময় তাকে বুদ্ধি দিয়ে, সাহস দিয়ে এগিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছেন। বগুড়ার মতো জায়গায় তিনবার এমপি হয়েছেন।
শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন নিবেদীত কর্মী ছিলেন আবদুল মান্নান। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবদুল মান্নান বিপুল ভোটে ভিপি হওয়ায় জেনারেল জিয়া তাকে হত্যার জন্য গুণ্ডাবাহিনী লেলিয়ে দেয়। আবদুল মান্নান ওই হামলায় বেঁচে গেলেও সেখানে তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। আমৃত্যু বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অবিচল আবদুল মান্নান অসম্ভব মেধাবী ও সাহসী রাজনীতিবিদ ছিল।
ড. আবদুর রাজ্জাক বলেন, ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে আবদুল মান্নানের সঙ্গে আমার পরিচয়। ছাত্রজীবন থেকে ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে আইয়ুববিরোধী, মহান মুক্তিযুদ্ধে এবং ’৭৫ পরবর্তী সময়ে স্বৈরশাসক জিয়ার বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলে ছিলেন আবদুল মান্নান। জিয়া-এরশাদকে কোনোদিন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে দেননি এই লড়াকু ছাত্রনেতা।
বিরোধী দলের চিফ হুইপ মশিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, রাজনৈতিক জীবনে কোনো খবরদারী নয়, মানুষকে ভালোবেসে তাদের হৃদয় জয় করতেন প্রয়াত আবদুল মান্নান। চরম বৈরী এলাকা বগুড়াতেও অসম্ভব জনপ্রিয় নেতা ছিলেন তিনি। মেধাবী, সাহসী ও সুবক্তা হিসেবে রাজনৈতিক অঙ্গনে তার পদচারণা ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, অনেকে তাকে শক্ত মানুষ ভাবলেও কোনোদিন রাগান্বিত হয়ে কথা বলতে দেখিনি। আবদুল মান্নানের অসম্ভব সাংগঠনিক শক্তি ছিল। সাংগঠনিক শক্তি দিয়েই নিজের এলাকাকে আওয়ামী লীগের দুর্গ বানিয়েছেন।
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, গতানুগতিক নয়, আমৃত্যু আদর্শবাদী ও পরিপূর্ণ রাজনৈতিক সৃজনশীলতা ছিল প্রয়াত আবদুল মান্নানের মধ্যে। তিনি বিরোধী দলকে সমালোচনা করে বক্তব্য রাখতেন, কিন্তু তার মধ্যে ছিল মার্জিত ও সভ্যতার নিদর্শন। দেশাত্মবোধ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, শেখ হাসিনার নেতৃত্ব থেকে আমৃত্যু তিনি ছিলেন অবিচল।
গণফোরামের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ বলেন, ’৭৫ পরবর্তী চরম দুঃসময়ে ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন প্রয়াত আবদুল মান্নান। সারা দেশ ঘুরে বেরিয়ে ছাত্রলীগকে শক্তিশালী করে স্বৈরাচারি জিয়া-এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে বেগবান করেছেন।
জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান বলেন, চরম বৈরী সময়ে আবদুল মান্নান ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন। অসম্ভব সাহসী অনলবর্ষী বক্তা ছিলেন সংসদ সদস্য আবদুল মান্নান। দেশের রাজনীতিতে তার অকালমৃত্যু অপূরণীয় ক্ষতি হল।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/জানুয়ারি ১৯,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- ওমরাহ পালনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- "যুদ্ধকে ‘না’ বলার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি"
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ
- ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রুশ হামলায় নিহত ৫
- চুয়াডাঙ্গায় ৭০ বিঘা পানের বরজে অগ্নিকাণ্ড
- প্রচন্ড মহাসড়কে চীনে ২৪ জন নিহত
- ইসরায়লের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করছে কলম্বিয়া
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- "মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হবে"
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
- ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে আরও ছয় দেশে
- নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি দেখতে আ.লীগকে বিজেপির আমন্ত্রণ
- এপ্রিল মাসে প্রবাসী আয় ১৯০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার
- শুক্রবার প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি
- "চিকিৎসকদের কোনো প্রকার অবহেলা সহ্য করা হবে না"
- বিএনপির হাতে শ্রমিকের রক্তের দাগ: ওবায়দুল কাদের
- বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠবেই: মির্জা ফখরুল
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- ইসলামে ন্যায্য মজুরি শ্রমিকের অধিকার
- সময়ের ঘোড়দৌড় ও একজন সাদা শ্রমিক
- যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় কেন পহেলা মে শ্রমিক দিবস নয়
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- পাল্টে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণি: ভাবতে হবে নতুন করে
- রোদে পোড়া শ্রমিক জানে না মে দিবস কি
- কেন এতো মহান মে দিবস
- রক্তদাতারা মানবিক গুণের অধিকারী: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
- ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ
- কেনিয়ায় বন্যায় আরও ৬৬ জনের মৃত্যু
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- আবারও জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো
- বিশ্বের সব মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা
- সরকার শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে: রাষ্ট্রপতি
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ মহান মে দিবস
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তিন কর্মকর্তা নিহত
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- "শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ"
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- সকালে ৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফিল ছিল ৪২
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির