দিল্লি সহিংসতায় নিহত ৩৪, ভয়াবহ আতঙ্কে মুসলিমরা
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: দিল্লিতে গত তিনদিনের সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৪য়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক মানুষ। আর হতাহতদের অধিকাংশই সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের বলে জানা গেছে। ভারতের বিরোধী দলীয় নেতৃবৃন্দসহ অনেকেই এই সহিংসতাকে মুসলিম সম্প্রদায়ের ওপর পরিকল্পিত হামলা বলে উল্লেখ করেছেন। কেউ কেউ এই দিল্লির এই ঘটনার সঙ্গে নরেন্দ্র মোদি মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে ২০০২ সালে অনুষ্ঠিত গুজরাট দাঙ্গার মিল খুঁজে পেয়েছেন। অন্যদিকে দিল্লির বর্তমান পরিস্থিতিতে ভয়াবহ আতঙ্কে রয়েছেন সংখ্যালঘু মুসলিমরা।
দিল্লি সংহিসতার সূচনা গত রোববার থেকে, মোদি সরকারের বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধন আইনের বিরুদ্ধে আয়োজিত বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারত সফরের প্রথমদিন সোমবার থেকেই ভয়াবহ রূপ নেয় এই বিক্ষোভ। মোদির সমর্থকেরা জাফরাবাদ-মৌজপুর এলাকায় বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালালে পরিস্থিতি সহিংস রূপ নেয়। সোমবার ওই সংঘাতের প্রথমদিনে এক পুলিশসহ পাঁচজন নিহত হয়। মঙ্গলবার তা বেড়ে দাঁড়ায় সাতে। এরপরই দিল্লির সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর চলে পরিকল্পিত হামলা। সোমবার, মঙ্গলবার ও বুধবারের ওই হামলায় সর্বশেষ খবরে ৩৪ জন নিহত হওয়ার কথা জানা গেছে। আহত হয়েছে আরও দুই শতাধিক মানুষ। তবে হতাহতের পৃকৃত সংখ্যা আরও বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা বুধবার রাতেও আহতদের হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার খবর মিলেছে।
আহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৪৬ জনের শরীরে বুলেট পাওয়া গেছে। অর্থাৎ তারা আহত হয়েছে বন্দুকের গুলিতে। ফলে এটিকে হিন্দু-মুসলিমদের কোনও গতানুগতিক সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসাবে দেখা যাচ্ছে না। এতে প্রশাসন আরও ভালো করে বলতে গেলে পুলিশের মদদ লক্ষ্য করা গেছে।
আরও উদ্বেগজনক বিষয় হচ্ছে, হাসপাতালগুলোতে এমন অনেক আহতের খোঁজ পাওয়া গেছে যাদের চোখে অ্যাসিড ঢালা হয়েছে।
স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার জানায়, অ্যাসিড হামলায় দৃষ্টি হারিয়েছেন কমপক্ষে চারজন। খুরশিদ নামে এক জনের দু’চোখই নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ওই ব্যক্তি তেগ বাহাদুর হাসপাতাল থেকে লোকনায়ক জয়প্রকাশ হাসপাতালে আসার জন্য অ্যাম্বুল্যান্স পর্যন্ত পাননি। রিকশায় এসেছেন। দুই চোখ-সহ পুরো মুখ ঝলসে গিয়েছে ওয়কিলের। ফলে এটা স্পষ্ট, পরিকল্পিত এই দাঙ্গায় আগুন লাগানো, পাথরবাজি, গুলির সঙ্গে চালানো হয়েছে অ্যাসিড হামলাও। এমনকি পুলিশকেও নাকি অ্যাসিড হামলার মুখে পড়তে হয়েছিল।
এখনও আতঙ্কিত মুসলিমরা
গত কয়েকদিনের ভয়াবহ সহিংসতায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সংখ্যালঘু মুসলিমরা। তাদের বহু ঘরবাড়ি, দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়েছে সংখ্যালঘু হিন্দুদের হিংসার আগুনে। বাদ যায়নি তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদগুলোও। এক মসজিদে আগুন লাগিয়ে তার মিনারে গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করেছে চরমপন্থি হিন্দুরা। সেই ছবি আর ভিডিও ফুটেজ আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলোতে ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে এখনও। ভয়ে বহু মুসলিম ঘর-বাড়ি ছেড়ে নিরুদ্দেশে যাত্রা করেছে। ফলে দিল্লি জাফরাবাদ ও মৌজপুরে এলাকার মুসলিম বসতিগুলোতে এখন কবরের নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে। ফাঁকা রাস্তা জুড়ে পাথর, ইট, ভাঙা কাচ, ভাঙা লোহার রড। ভিতরের গলি থেকে আজও পাকিয়ে পাকিয়ে উঠছে কালো ধোঁয়া। মৌজপুরের গলির একটি দোকানে আগুন নেভেনি। বলাবাহুল্য এই দোকানের মালিকও একজন মুসলিম।
এ নিয়ে আনন্দবাজারের বক্তব্য, ‘দোকানের মালিক কোন ধর্মের, তা দেখেই আগুন লাগানো হয়েছে। এ পাড়ায় ধর্মের জোরে যাদের দোকান বেঁচে গিয়েছে, অন্য গলিতে সেই ধর্মের জেরেই দোকান পুড়েছে।’
জাফরাবাদের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাসিন্দার বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানায়, ‘ভিতরের মহল্লায় অশান্তি চলছে। কোথায় কতজনের মরদেহ পড়ে রয়েছে, কেউ জানে না। পুলিশ এখনও ঢুকতে পারেনি ভিতরে।’ অর্থাৎ পুলিশ এখনও সে চেষ্টা করেনি বা তাদের সেখানে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।
আনন্দবাজার জানায়, খাজুরি খাসের গামরি এক্সটেনশনে মুহম্মদ সাইদ সালমানি মঙ্গলবার দুধ কিনতে বেরিয়েছিলেন। এসময় তার বাড়িটি ঘিরে ফেলে দাঙ্গাকারী হিন্দুরা। খবর পেয়ে বাড়ির দিকে ছুটে যান সালমানি। কিন্তু পাড়ার লোকেরা নিরাপত্তার স্বার্থেই তাকে বাড়ির দিকে যেতে দেননি। ফলে আগুনে পুড়ে মারা যান ৮৫ বছরের মা আকবরি। একই সঙ্গে পুড়ে অঙ্গার হয়ে যায় তার রোজগারের একমাত্র অবলম্বন দর্জির দোকানটি ।
তেগবাহাদুর ও লোকনায়ক জয়প্রকাশ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বলছেন, হতাহতদের বেশির ভাগই গরিব বা মধ্যবিত্ত। ২৮ বছরের মুবারক হুসেন দ্বারভাঙা থেকে বাবরপুরে এসে শ্রমিকের কাজ করতেন। বিজয় পার্কে তার বুকে গুলি লাগে। মুদাস্সির খান, শাহিদ খান আলভি অটো চালাতেন। ভজনপুরার মারুফ আলিকে কপালে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করে মারা হয়েছে।
সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার তিন দিন পর এদিকে বুধবার দিল্লি দাঙ্গ কবলিত এলাকাগুলো পরিদর্শনে যান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল। এসময় এক মুসলিম ছাত্রী তাকে বলেন, পুলিশ হামলা বন্ধের কোন্রও চেষ্টা করেনি। বরং দর্শকের মতো দাঁড়িয়ে থেকে বিষয়টি উপভোগ করেছে। ওই ছাত্রীর কথার কোনও উত্তর ছিল না দোভালের কাছে। তবে তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
অমিত শাহ কি তবে ব্যর্থ?
দিল্লির ঘটনায় কড়া নিন্দার মুখে পড়েছেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং মোদির প্রধান সহযোগী বলে পরিচিত অমিত শাহ। অমিত শাহের ভূমিকা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। তিনি তার পদত্যাগেরও দাবি জানিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধেও তোপ দাগেন কংগ্রেস সভানেত্রী। রোববার পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ার পরেও কোনও পদক্ষেপ না নেয়ায় তিনি অমিত ও কেজরিওয়ালের নিন্দা করেন।
এদিকে দিল্লির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অজিত দোভালকে দায়িত্ব দেয়ার ঘটনা নিয়ে অনেকে ভ্রু কুঁচকেছেন। কেননা দিল্লি পুলিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অধীন। আর দিল্লিতে শান্তি ফেরানোর চেষ্টায় নেমেছেন অজিত।
বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধি বঢ়রাও, দলীয় নেতাদের বিদ্বেষমূলক মন্তব্যে নীরব থাকার অভিযোগ তুলে তাকে ‘লজ্জাজনক’আখ্যা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র। ‘গোয়েন্দা ব্যর্থতার’কারণেই সংঘর্ষ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন দক্ষিণী সুপাস্টার রজনীকান্ত।
এতদিন কোথায় ছিলেন মোদি?
দিল্লিতে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে গত রোববার থেকে। কিন্তু বুধবার প্রথমবারের মতো সেখানে ‘শান্তির বার্তা’ ছড়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টুইটারে তিনি বলেন, ‘শান্তি ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনাই বিষয়। আমি আমার দিল্লির ভাই ও বোনদের, সবসময় শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্ব বজায় রাখার আহ্বান জানাচ্ছি। যত দ্রুত সম্ভব শান্তি ও স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফেরানো জরুরি।’
এ নিয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন, এই তিন দিন কোথায় ছিলেন মোদি? তিনি কি তবে ট্রাম্পের ভারত সফর নিয়ে এখনও এতটাই রোমাঞ্চিত যে দেশের রাজধানীর পরিস্থিতি নিয়েও ভাবার সময় পাননি!
দিল্লিতে সহিংস হামলা নিয়ে শান্তির বাণী ছড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও। বিধানসভায় ভাষণে, তিনি বলেন, ‘এখন দিল্লিতে দুটি বিকল্প রয়েছে, মানুষকে এক হয়ে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে হবে, নাহলে তারা একে অন্যকে আক্রমণ এবং মারবে। মৃতদের স্তুপের ওপরে আধুনিক দিল্লি তৈরি সম্ভব নয়। ঘৃণা, সংঘর্ষ, ঘরবাড়ি জ্বালানোর রাজনীতি বরদাস্ত করা যাবে না।’
এরই মধ্যে অজিত দোভালের মতো কোনও কোনও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা দিল্লির অবস্থা সম্পূর্ণ ‘স্বাভাবিক’ ও পরিস্থিতি আমাদের ‘নিয়ন্ত্রণে’ রয়েছে বলেও দাবি করেছেন।
আসলেই দিল্লির মুসলিম মহল্লাগুলোতে এখন কবরের শান্তি বিরাজ করছে। কেননা গত কয়েকদিনের হামলায় তারাই তো বেশি হতাহত হয়েছে। এখনও অনেকের দগ্ধ লাশ পুড়ে যাওয়া বাড়ির মধ্যেই পরে আছে। কেউ আছেন হাসপাতালে। আর জীবন বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন বাকি। সংখ্যালঘুদের বাড়ি ছাড়ার প্রবণতা এখনও থামেনি। এর একটি হৃদয়গ্রাহী চিত্র তুলে ধরেছে আনন্দবাজার।
‘কিন্তু ‘শান্ত’ মানে শান্তি নয়। নিরপত্তাও নয়। আজ দুপুরেই (বুধবার দুপুরে) দেখা গেল, মুস্তাফাবাদে একমাত্র মেয়ের হাত ধরে প্রাণভয়ে মহল্লা ছাড়ছেন এক মহিলা। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই তার মুখে। পিছনে ফেজ টুপি, কুর্তা-পাজামায় স্বামী। মাথায়-পিঠে ব্যাগ, লেপ-কম্বল। বাড়ি-দোকান পুড়েছে। পথে নেমেছেন নিরাপদ কোনও আশ্রয়ের খোঁজে।’
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/ফেব্রুয়ারি ২৭,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- ঢাকা মাতাবেন রাহাত ফাতেহ আলী, গাইবেন বিনা পারিশ্রমিকে
- আফগানদের উড়িয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
- বাংলাদেশ নিয়ে বেশি কথা বলা ঠিক নয় : কংগ্রেসের এমপি শশী থারুর
- জুলাই বিপ্লব সহজে মেনে নেবে না ভারত, ষড়যন্ত্র চলছে: মাহমুদুর রহমান
- বিক্ষোভের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত
- ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৪
- রাজনীতি ১৫-১৬ বছরে ২০ হাজার তরুণের প্রাণ নিয়েছে ফ্যাসিস্টরা : ফখরুল
- সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত-বিচারকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ
- ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল
- কলকাতায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা, তীব্র নিন্দা জানাল ঢাকা
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানকে পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে
- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার
- জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার-দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহতে ঐক্যমত
- ৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমাবে পিএসসি
- চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড
- উগান্ডায় ভূমিধসে ৫০ জনের মৃত্যু
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বিএনপির মহাসচিব
- চাঁদাবাজির মামলায় তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতি
- আইনজীবী হত্যা: রাতভর যৌথবাহিনীর অভিযানে ২৭ জন আটক
- ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
- আইনজীবী সাইফুলের জানাজায় মানুষের ঢল
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- ২০১ রানের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেলো উইন্ডিজ
- পুঁজিবাজারে দরপতন: মতিঝিলে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
- "আইনজীবী হত্যায় জড়িত সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তি হবে"
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: মির্জা ফখরুল
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- তাসকিনের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩৩৪
- সংবিধান সংস্কার নিয়ে মতামত দিয়েছেন ৪৭ হাজারের বেশি মানুষ
- বিমানবন্দর থেকে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ গ্রেপ্তার
- শান্তিনগর থেকে অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক মাহবুবুল গ্রেপ্তার
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- সরকারে শরিকানা নিশ্চিতে কিছু বাম-ডান উন্মত্ত হয়ে গেছে : মাহফুজ
- ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৈঠকের ডাক বৈষম্যবিরোধীদের
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- কোনো শিক্ষার্থী নিহত হয়নি, অপপ্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- সংস্কার নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই: তারেক রহমান
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- চট্টগ্রামের রাউজানে ইসলামী ব্যাংকের পথেরহাট শাখা উদ্বোধন
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- তাজরীন ট্রাজেডির এক যুগ
- ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের হাসপাতালে ঢুকতে মানা
- ফলোঅন এড়ানোর স্বস্তি
- বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে ৩ কেএনএ সন্ত্রাসী নিহত
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে গাড়ি পেলেন ঢাকার আনিসুর রহমান
- কমিশনের সুপারিশে ২২ কর্মকর্তা বরখাস্তের খবর ভুয়া
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- ওয়ালটনের সঙ্গে সিটি ব্যাংকের এমপ্লয়ি গ্রিন ব্যাংকিং চুক্তি সই
- এআইবি পিএলসির স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও নির্বাচন কমিশনাররা
- তিন কলেজের সংঘাত : গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩৫ জন ঢামেকে
- সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত করল ঢাবি
- হামলা-সহিংসতায় কারও ইন্ধন থাকলে কঠোর হাতে দমন : প্রেস সচিব
- প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে অবরোধ ব্যাটারি রিকশাচালকদের
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- ঢাকা পলিটেকনিক-বুটেক্স শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত ২৮
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- এআইবি পিএলসি’র কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
- "নির্বাচন কবে সেই তারিখ প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষণা হবে"