চোখে অশ্রু নিয়ে দিল্লি ছাড়ছে আতঙ্কিত মুসলিমরা

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: সাম্প্রদায়িক হিংসার আগুনে পুড়ছে দিল্লি। সহিংসতার একদিন পেরিয়ে যাওয়ার পরও বদলায়নি শহরের পরিস্থিতি। এখনও আতঙ্কে রয়েছেন সংখ্যালঘু মুসলিমরা। আরও বড় ধরনের হামলার আশঙ্কায় অনেকেই দিল্লি ছেড়ে পালাতে শুরু করেছে বলে খবর দিয়েছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো।
গত ৩ দিনের সহিংসতায় শেষ পর্যন্ত ৩৯ জন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ শতাধিক মানুষ।
এ নিয়ে দিল্লির বেশ কয়েটি এলাকার চিত্র তুলে ধরেছে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার। দিল্লি এক মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা খাজুরি খাস। ওই এলাকার চার নম্বর গলির মুখটায় দাঁড়িয়ে কাঁদছিলেন ৬৫ বছর বয়সী মোহাম্মদ তাহির। কাঁদছিলেন পাশে দাঁড়ানো তার দুই পুত্রবধূও। গলির মুখ থেকে তাদের বাড়িটা ছিল চার-পাঁচটি বাড়ির পরেই। এখন গোটা বাড়িটাই পুড়ে ছাই।
জানা যায়, গত মঙ্গলবার গভীর রাতে ‘জয় শ্রীরাম’ধ্বনি দিতে দিতে বন্দুক আর ধারালো অস্ত্রশস্ত্র হাতে হাজারখানেক যুবক ঢুকেছিল তাহিরদের গলিতে। গলিতে ঢুকেই তারা মারধর শুরু করে সেখানকার বাসিন্দাদের। একই সঙ্গে ঘরে ঘরে চলে লুঠপাট। এরপর তারা একটা একটা করে বাড়িতে আগুন লাগাতে থাকে, জীবন্ত মানুষজনসহ। ফলে আগুনে পুড়ে মারা যায় বহু মানুষ। তবে তাহির ও তার পরিবারের লোকজনের ভাগ্য ভালোই বলতে হবে। অলৌকিকভাবে বেঁচে যান তারা।
বাড়ি দাউদাউ করে জ্বলতে দেখে প্রাণে বাঁচতে আরও কয়েক জন পড়শির মতো তাহিরও তার পরিবারের লোকজনকে নিয়ে উঠে যান ছাদে। তারপর পেরুতে থাকেন এক ছাদ থেকে অন্য ছাদ। এভাবে কয়েকটি ছাদ ডিঙিয়ে তাহিররা পৌঁছে যান গলির শেষ মাথায়। সেখানে তখনও পৌঁছায়নি হানাদাররা। আর এভাবেই সেদিন পালিয়ে প্রাণে বাঁচতে পেরেছিলেন তাহিররা।
কিন্তু অত সহজে কি আর বাড়ির মোহ ছাড়া যায়? অনেক কষ্টে যে বানিয়েছিলেন বাড়িটা। তাই বুধবার বিকেলে দুই পুত্রবধূকে নিয়ে বাড়িটা দেখতে এসেছিলেন তাহির। গিয়ে দেখেন, গোটা বাড়িটাই পুড়ে ছাই হয়ে রয়েছে। মোটামুটি তার মহল্লার সব বাড়িরই একই দশা। সেই দৃশ্য দেখার পর আর চোখের জল চেপে রাখতে পারেননি তারা। গলির মুখে এসে কাঁদতে কাঁদতে বার বার পিছনে ফিরে ছাই হয়ে যাওয়া বাড়িটার দিকে তাকাচ্ছিলেন। আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারেননি। দুই পুত্রবধূকে নিয়ে চার নম্বর গলির মুখেই বসে পড়েছিলেন তাহির।
ফুঁপিয়ে কাঁদতে কাঁদতে তাহির বলেন, ‘ওরা বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিল। আমরা পড়িমড়ি করে বাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করলাম। কোমর থেকে পঙ্গু আমার বউ। ও পারল না। আমার দুই ছেলেও গুরুতর জখম হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কিছুই আমরা কিছুই খাইনি। আমার ছোট্ট ছোট্ট নাতি নাতনিরা পানি খেয়ে রয়েছে।’
অগ্নিসংযোগের হাত থেকে রেহাই পায়নি গলির হিন্দু বাসিন্দাদের ঘরবাড়িগুলোও। খাজুরি খাসের চার নম্বর গলিতে যত মুসলিম পরিবার থাকতেন, মঙ্গলবার গভীর রাতের ভয়াবহ ঘটনার পর তারা সকলেই সেখান থেকে অন্যত্র পালিয়ে গিয়েছেন। একই চেহারা মৌজপুর বাবরপুর ও ভাগীরথী বিহারের গলিগুলির। কোনও মুসলিম পরিবার আর সেখানে নেই।
এই কাহিনী শুধু খাজুরি খাসের নয়। মৌজপুর বাবরপুর, ভাগীরথী বিহার, সর্বত্রই ছবিটা এক। গাড়ি নিয়ে সব্জি বেচেন ২০ বছর বয়সী মোহাম্মদ এফাজ। খাজুরি খাসের চার নম্বর গলির মুখে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘এমন ভয়াবহ ঘটনা এর আগে দেখিনি। ওদের সকলের হাতে ছিল বন্দুক, লাঠি, ধারালো অস্ত্রশস্ত্র। ওরা ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিচ্ছিল। ওই ধ্বনি দিতে দিতেই গলির একের পর এক ঘরবাড়িতে ওরা আগুন লাগাতে শুরু করল। গুলি চালাচ্ছিল এলোপাথাড়ি।’
তার আড়াই মাসের মেয়েকে লক্ষ্য করেও দুষ্কৃতীরা ইট, পাথর ছুড়েছিল, জানালেন খাজুরি খাসের আর এক বাসিন্দা সিতারা। সিতারা বললেন, ‘ওই সময় নিজেকে দিয়ে আমার বাচ্চাটাকে আড়াল করেছিলাম। বাঁচিয়েছি ঠিকই, কিন্তু এখন ভাবছি, ওকে কী খাওয়াব, পরাব?’
খাজুরি খাসের চার নম্বর গলির হিন্দু বাসিন্দারা কিন্তু ওই সময় তাদের মুসলিম পড়শিদের বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন। মুসলিমদের ঘরবাড়িগুলি যখন পুড়ছে, তখন তাঁরা নিজেদের বাড়ি থেকে বালতির পর বালতি জল ঢেলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেছিলেন। পারেননি, জানালেন চার নম্বর গলির এক হিন্দু বাসিন্দা। যিনি কিছুতেই তার নাম জানাতে চাইলেন না। কেননা তারও তো প্রাণের ভয় আছে। পরিচয় জানার পর তার ওপরও তো হামলা চালাতে পারে কট্টরপন্থী হিন্দুরা।
ওই খাজুরি খাসের এক গলিতেই থাকতেন দিনমজুর মোহাম্মদ আরিফ। বিজয় পার্ক এলাকায় দিনদু’য়েক আগে একটি কাজ পেয়েছিলেন আরিফ। কিন্তু ওই হামলার পর আর দিল্লিতে থাকার সাহস হচ্ছে না তার। তিনি প্রাণে বাঁচতে সব কিছু ছেড়েছুড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন।
গত রোববার থেকে টানা হিংসার ঘটনার পর খাজুরি খাস, মৌজপুর বাবরপুর, ভাগীরথী বিহারের মুসলিম এলাকাগুলি খাঁ খাঁ করছে। বাড়িগুলি পুড়ে ছাই। শুধু খাজুরি খাস নয়, কম বেশি দিল্লির মুসলিম অধ্যুষিত এলাকাগুলোর অবস্থাই অনেকটা একই রকম। বসতি না বলে এলাকাগুলোকে বরং এখন শ্মশান বলাই ভালো।
ওই দুঃসহ সহিংসতার পর এখনও তৎপর হতে দেখা যায়নি মোদি প্রশাসনকে। বরং তারা ব্যস্ত আছে নিজেদের আড়াল করতে। এই নিঃস্ব মানুষগুলোর পাশে এসে দাঁড়ায়নি কোনও দায়িত্বশীল ব্যক্তি। আর মুসলিম সম্প্রদায়ের এই দরিদ্র মানুষগুলো যে ঘরবাড়ি হারিয়ে শহর ছেড়ে চলে যাচ্ছে এ নিয়েও মোদি বা দিল্লি সরকারের কোন মাথা ব্যাথা নেই।
সূত্র: আনন্দবাজার
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/ফেব্রুয়ারি ২৮,২০২০)
পাঠকের মতামত:

- সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা ফেরাতে কাজ করছে: এনবিআর চেয়ারম্যান
- আবরার ফাহাদের কবর জিয়ারত করলেন আসিফ মাহমুদ
- ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি আরও ৭
- ট্রুডোকে মার্কিন রাজ্যের ৫১তম গভর্নর বলায় কানাডায় ক্ষোভ
- ওয়ানডেতে মুশফিকের যত রেকর্ড
- ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরে মুশফিকুর রহিম
- বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবিতে ফের বিক্ষোভ
- চেয়ারম্যান-কমিশনার পদত্যাগ না করায় বিএসইসিতে কর্মবিরতি
- লঞ্চে নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত নিলে ব্যবস্থা : নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন ফখরুল
- নিরাপত্তা পদক্রম নিয়ে সিনিয়র স্বরাষ্ট্র সচিবকে হাইকোর্টের তলব
- এনআইডি সেবা বন্ধের হুঁশিয়ারি ইসি কর্মকর্তাদের
- নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে: ড. ইউনূস
- ৭ বছরের দণ্ড থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-মামুন
- জেলেনস্কির প্রশংসা করে যে বার্তা দিলেন ট্রাম্প
- ইমরানুরকে ছাড়াই সাউথ এশিয়ান অ্যাথলেটিক্সে যাচ্ছে বাংলাদেশ
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা: রাশেদ মাকসুদ
- বিএসইসি চেয়ারম্যান-কমিশনারদের পদত্যাগ দাবি, নইলে কর্মবিরতি
- সরকারি যানবাহনের চালকরা ট্রাফিক আইন অমান্য করছে : ডিএমপি
- গণপরিষদ ও সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে : নাহিদ
- শেষদিনে ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ফাইলে স্বাক্ষর করে গেলেন ওয়াহিদউদ্দিন
- শিক্ষকদের অভুক্ত রেখে নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: রিজভী
- শ্রম আইন সংস্কারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- "অভ্যুত্থানে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হয়েছে, দায়ীদের বিচার হতে হবে"
- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- "এনআইডি সেবা ইসিতে থাকা উচিত, সরকারকে লিখিতভাবে মতামত জানানো হবে"
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- সঠিক নীতির চর্চা শুরু হলে আইএমএফ’র ঋণের প্রয়োজন হবে না: গভর্নর
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- "বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আ.লীগের রাজনৈতিক ফয়সালা করতে হবে"
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- "উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৮.১৬ শতাংশ"
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
- শহিদের রক্তের সঙ্গে কেউ বেইমানি করবেন না: জামায়াত আমির
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে এনসিপির সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল
- সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, ইইউ প্রতিনিধিকে ড. ইউনূস
- ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান গ্রেপ্তার
- প্রাথমিকের সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ-পদায়নের তারিখ ঘোষণা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- রমজান উপলক্ষ্যে আমিরাতে ১০ হাজার পণ্যে ৫০ শতাংশের বেশি ছাড়
- আইপিএলে একগাদা নতুন বিধিনিষেধ জারি
- কালবৈশাখীর আভাস, রমজানে গরম নিয়ে দুঃসংবাদ
- দেশের ইতিহাসে রেকর্ড রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়ারিতে
- বাইরে কেউ সিগারেট খাবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা পাবেন অভ্যুত্থানে আহত-নিহতদের সন্তান
- সারা বিশ্বের সঙ্গে রোজা পালনের চিন্তা করার অনুরোধ তারেক রহমানের
- জাতীয় নির্বাচনে সব দলের সমান সুযোগ চায় জাতিসংঘ
- স্বৈরশাসক হাসিনার নৃশংসতা নথিভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক-লেনদেন বেড়েছে
- সাবেকদের টুর্নামেন্টে সাকিব, খেলবেন তামিমের বিপক্ষে
- ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগবিতণ্ডা, হলো না চুক্তি
- "ভারতীয়রা সীমান্ত আইন না মানলে কঠোর হবে বিজিবি"
- ভোট কারচুপির সাথে জড়িত ইউএনওদেরও বিচার করতে হবে: ফারুক
- চকরিয়ার ওসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- "দুর্নীতিগ্রস্ত ও দুর্বৃত্তদের নিষিদ্ধ করা গেলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব"
- "মার্চেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবেদন, এক-দেড় মাসের মধ্যে বিচারকাজ"
- ছাড় নেই সন্ত্রাসীদের, ‘অলআউট অ্যাকশনে’ যাচ্ছে ডিবি
- নেইমার যখন মেসির কোচ!
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর খেলা নিয়ে শঙ্কা
- সবার আগে রমজান শুরুর ঘোষণা দিল যে দেশ
- ২০১৩ সাল ছিল আওয়ামী লীগের হত্যার মহোৎসব: প্রেস সচিব
- এত বড় দায়িত্বের আমানতকে যেন খেয়ানত না করি: সারজিস
- ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয় নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
- স্মরণকালের বড় জানাজার সাক্ষী হলো চট্টগ্রাম
- নতুন দল, নাহিদ-আখতারকে নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
- নাহিদকে আহ্বায়ক করে আত্মপ্রকাশ করলো ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
- রমজানের আগে পণ্যের দাম স্থিতিশীল, সংকট ভোজ্য তেলের
- জাতীয় নির্বাচনে সব দলের সমান সুযোগ চায় জাতিসংঘ
- ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগবিতণ্ডা, হলো না চুক্তি
- বাইরে কেউ সিগারেট খাবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- সবার আগে রমজান শুরুর ঘোষণা দিল যে দেশ
- নাহিদকে আহ্বায়ক করে আত্মপ্রকাশ করলো ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
- স্বৈরশাসক হাসিনার নৃশংসতা নথিভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা পাবেন অভ্যুত্থানে আহত-নিহতদের সন্তান
- সারা বিশ্বের সঙ্গে রোজা পালনের চিন্তা করার অনুরোধ তারেক রহমানের
- চকরিয়ার ওসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- নতুন দল, নাহিদ-আখতারকে নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
- ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয় নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
- রমজানের আগে পণ্যের দাম স্থিতিশীল, সংকট ভোজ্য তেলের
- এত বড় দায়িত্বের আমানতকে যেন খেয়ানত না করি: সারজিস
- কালবৈশাখীর আভাস, রমজানে গরম নিয়ে দুঃসংবাদ
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর খেলা নিয়ে শঙ্কা
- ছাড় নেই সন্ত্রাসীদের, ‘অলআউট অ্যাকশনে’ যাচ্ছে ডিবি
- ১৪০১ জন ‘জুলাই যোদ্ধা’র তালিকার গেজেট প্রকাশ
- স্মরণকালের বড় জানাজার সাক্ষী হলো চট্টগ্রাম
- নেইমার যখন মেসির কোচ!
- সাবেকদের টুর্নামেন্টে সাকিব, খেলবেন তামিমের বিপক্ষে
- জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে: গোলাম পরওয়ার
- ‘লক্ষ্য ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হওয়া’
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
