করোনা থেকে বাঁচতে বিজ্ঞানী ড. বিজন শীলের কিছু পরামর্শ
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: কোভিড-১৯ নিয়ে সবাই আতঙ্কিত। বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. বিজন শীলের সার্স নিয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা অনেক বেশি শুধু নয়, তার নামটিও সার্সের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। কারণ, সার্সের কুইক টেস্টের আবিষ্কারক ড. বিজন শীল। তার নামেই এই টেস্টটি প্যাটেন্ট করানো। এটাই চীনসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় সার্স রোগ টেস্টে ব্যবহার হয়। ড. বিজন শীল ইতোমধ্যে বাংলাদেশেও একটি পরিচিত নাম। তিনি কোভিড-১৯ বা করোনার কুইক টেস্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে তাকে সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন।
ড. বিজন শীলের বিস্তারিত পরিচয় আমি কয়েক সপ্তাহ আগে একটি লেখায় উল্লেখ করেছি। তাই এখানে আর বেশি কিছু লিখতে চাই না। শুধুমাত্র নতুন পাঠকদের জন্যে বলি, তিনি ব্ল্যাকবেঙ্গল প্রজাতির ছাগলের সংক্রামক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন ৯০ এর দশকে। এর পরে ২০০২-এ ডেঙ্গুর কুইক টেস্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। যা সিঙ্গাপুরে তার নামে প্যাটেন্ট করানো হয়। ২০০৩ সালে সার্সের কুইক টেস্ট পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এটাও সিঙ্গাপুরে তার নামে প্যাটেন্ট করানো। তাছাড়া সিঙ্গাপুরসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় ওই সময়ে সার্স প্রতিরোধে যে ক’জন বড় ভূমিকা রেখেছেন ড. বিজন শীল তাদের একজন। সার্স প্রতিরোধের পুরো সময়টি তিনি সিঙ্গাপুর সরকারের একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করেছেন।
এখানে উল্লেখ করা দরকার, ড. বিজন শীলই প্রথম ‘হাইপার ইমিউন থেরাপি’ বা রক্তরস থেরাপি দিয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব বলে জানান। তিনি ১২ ফেব্রুয়ারি এটি প্রকাশ করেন। আর আমেরিকা ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সেটা ব্যবহার শুরু করে। এ থেরাপি এখন অনেক দেশ ব্যবহার করছে করোনা রোগীর চিকিৎসায়। আমাদেরও এ বিষয়ে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। সেজন্য প্রয়োজন প্রচুর টেস্ট করানো। এর ভেতর যাদের করোনা পজিটিভ পাওয়া যাবে, অথচ তাদের করোনার কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি- এদের রক্তরস বা প্লাজমা করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে দিতে হবে। তাতে করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হবে। এ লেখা যখন লিখছি এ সময়ের মধ্যে ইরান সব থেকে বেশি এই পদ্ধতি ব্যবহার করে রোগী সুস্থ করেছে।
তবে ড. বিজন শীলের মতে সব থেকে ভালো হলো, করোনাকে অঙ্কুরে বিনাশ করা। কেউ যাতে করোনায় ভয়াবহভাবে আক্রান্ত না হন, সহজে সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন- তার জন্যে ড. বিজন শীলের সঙ্গে আলাপ করে যে পরামর্শগুলো পেয়েছি, মনে করি এগুলো এ মুহূর্তে সবার পালন করা উচিত।
ড. বিজন শীল জানান, যেকোনও ধরনের গলা খুশ খুশ বা কাশি দেখা দিলেই আর অপেক্ষা করা উচিত হবে না। ওটা করোনা না করোনা নয়, এ নিয়ে চিন্তা করার কোনও দরকার নেই। বরং ওই মুহূর্ত থেকে যে কাজটি করতে হবে, তা হলো আদা (জিঞ্জার) ও লবঙ্গ (ক্লোব) একসঙ্গে পিষে সেটাকে গরম পানিতে সিদ্ধ করে তার সঙ্গে কিছুটা চা দিয়ে ওটা এক কাপ মতো নিয়ে গারগল করে খেতে হবে। দিনে অন্তত তিন-চার বার এক কাপ করে এটা খেতে হবে। এরফলে গলার ভেতরের কোষগুলোতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে। এতে কোষগুলো শক্তিশালী হবে। কোষগুলোর ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে। অধিকাংশক্ষেত্রে কোষগুলো সমর্থ হবে কোভিড-১৯ ভাইরাস যদি আক্রমণ করে, তাকে প্রতিরোধ করতে।
যাদের গলা খুশ খুশ করে না বা কোনও কাশি দেখা দেয়নি, তারাও এটা নিয়মিত দিনে দুইবার অন্তত দু’কাপ খাবেন। তাতে তাদেরও ইমিউনিটি বাড়বে। এর পাশাপাশি যাদের জোগাড় করা সম্ভব, বিশেষ করে যারা গ্রামে আছেন- তারা এখন নিমপাতা পাবেন। ড. বিজন শীলের পরামর্শ হলো, ওই নিমপাতা একটু পানি দিয়ে পিষতে হবে। পেষার ফলে যে সবুজ রঙের রসটি বের হবে সেটার সঙ্গে গরম পানি মিশিয়ে তা গারগেল করে খেতে হবে। এর ফলে গলার কোষগুলোয় রক্ত সঞ্চালন বাড়বে, ইমিউনিটি বাড়বে। যা অনেক বেশি সমর্থ হবে করোনা বা কোভিড-১৯ ভাইরাসকে পরাজিত করতে।
ইতোমধ্যে আমরা বিভিন্ন ডাক্তারদের আলোচনার মাধ্যমে জেনেছি করোনা আমাদের গলা থেকে ফুসফুসে গিয়ে আক্রমণ করে। এক পর্যায়ে ফুসফুসে পানি জমে যায়। তখন রোগী মৃত্যুর মুখে চলে যায়। ড. বিজন শীল বলেন, করোনার এই যে তিনটি পর্যায় অর্থাৎ প্রথমে গলায় আক্রমণ করা। অর্থাৎ গলায় খুশ খুশ কাশি হবে। এর পরে এটা আমাদের ফুসফুসের ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়। ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে যাওয়া দ্বিতীয় স্টেজ। তৃতীয় বা শেষ স্টেজ হচ্ছে ব্রঙ্ক অ্যালভিয়োলিতে পানি জমানো। ড. বিজন শীলের পরামর্শ হলো, করোনাকে প্রথম স্টেজেই অর্থাৎ গলা খুশ খুশ অবস্থাতে দমন করতে হবে। আর সেজন্য তিনি মনে করেন তার ওই আদা, লবঙ্গ এবং চা থেরাপি আর নিমপাতা থেরাপি অনেক কার্যকর হবে।
এর পাশাপাশি তিনি ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্যে প্রতিদিন একগ্রাম পরিমাণ ভিটামিন সি খাবার পরামর্শ দেন। এই ভিটামিন সি’র সঙ্গে অবশ্যই কিছুটা পরিমাণ জিঙ্ক থাকতে হবে। যতদূর খোঁজ নিয়ে জেনেছি, বাজারে এ মুহূর্তে ভিটামিন সি ওইভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ, প্রধানমন্ত্রীও তার ৩২টি সাবধানতার ভেতর এই ভিটামিন সি খাবার পরামর্শ দিয়েছেন। এ কারণে বাজারে যা ভিটামিন সি ছিল তার প্রায় সবই এখন বিক্রি হয়ে গেছে।
ড. বিজন শীল বলছেন, এই ভিটামিন সি’র সঙ্গে জিঙ্ক থাকতে হবে। কারণ, ভাইরাসের ‘আর ডি ডি’কে ব্লক করে দিতে সমর্থ হয় জিঙ্ক। যার ফলে ওই ভাইরাস সহজে রোগীকে আক্রান্ত করতে পারে না। খোঁজ নিয়ে যা জেনেছি, তাতে দেখতে পাই এই মুহূর্তে গণস্বাস্থ্য একটি ভিটামিন সি তৈরি করছে, যার সঙ্গে তারা জিঙ্ক দিচ্ছে। আমাদের স্কয়ার, বেক্সিফার্মা, ইনসেপ্টা, অপসোনিন এমনি অনেক বড় বড় ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি রয়েছে। এ মুহূর্তে সরকারের উচিত হবে দ্রুততম সময়ে তারা যেন জিঙ্ক সমৃদ্ধ ভিটামিন সি উৎপাদন করে তার ব্যবস্থা নেওয়া, পাশাপাশি তারা যেন ন্যায্যদাম রাখে সেটিও পর্যবেক্ষণে রাখা। কারণ দুর্যোগে বাড়তি মুনাফা করার চেষ্টা যাতে কেউ না করে, সেটাও নিশ্চিত করতে হবে। বাজারে যাতে এগুলো সঠিকমূল্যে বিক্রি হয়, বিক্রেতারা বেশি দাম না নেন সেটা নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে।
যুদ্ধকালীন প্রয়োজনের মতো জরুরি ভিত্তিতে এই জিঙ্ক সমৃদ্ধ ভিটামিন সি প্রস্তুত করে বাজারে দেওয়া প্রয়োজন। আবার এই ভিটামিন সি দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী যাতে বিনামূল্যে বা কমমূল্যে পায় তারও ব্যবস্থা নিতে হবে।
অন্যদিকে ড. বিজন শীল আরও বলেন, অস্ট্রেলিয়া তাদের দেশের নাগরিকদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্যে জিঙ্ক ইনজেকশন দিচ্ছে। তার মতে এই ইনজেকশন কার্যকর হবে। বিল গেটসও বলেছেন এটা কার্যকরি। তাই সরকারের উচিত হবে, আমাদের বড় বড় ওষুধ কোম্পানিগুলোকে বলা তারা যেন দ্রুত এই ইনজেকশন তৈরিতে চলে যায়।
এর পাশাপাশি ড. বিজন শীল মার্চ মাস থেকে তার ফেসবুক ও আমার ফেসবুকের মাধ্যমে একটি বিষয় সাবধান করে আসছেন, তা হলো টয়লেট পরিষ্কার রাখা। কারণ, কমোড, প্যান এবং বেসিন থেকে কফ, থুতু, প্রস্রাব ও পায়খানার মাধ্যমে করোনা বা কোভিড-১৯ ছড়ায় বেশি। রোগীর কফ ও থুতুর মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়।
এছাড়া এই ভাইরাস যেমন শরীরের অ্যালভিয়োলিতে চলে যায়, তেমনি অন্ত্রনালিতেও যায়। আর অন্ত্রনালিতে গেলে তখন রোগীর ডায়রিয়া হয়। তখন মলের সঙ্গে এ ভাইরাস যায়। এ কারণেই এগুলো পরিষ্কার রাখা জরুরি। প্রত্যেকে বাড়িতে সব সময়ই এটা পরিষ্কার রাখে। কিন্তু সমস্যা হলো অফিস ও পাবলিক প্লেসগুলো নিয়ে। আমাদের দেশের সরকারি ও বেসরকারি অধিকাংশ অফিসে টয়লেট প্রয়োজনীয় পরিষ্কার করা হয় না। এগুলো এখন ঘণ্টায় ঘণ্টায় পরিষ্কারের ব্যবস্থা করানো দরকার। লকডাউনের মধ্যে যে সমস্ত জরুরি অফিস ও মিডিয়ার অফিস চলছে, তাদের এগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে।
ড. বিজন শীল যে সব থেরাপির পরামর্শ দিচ্ছেন, তা সবই ভেষজ পদ্ধতির। এছাড়া তিনি দুই প্রকারের ভিটামিন খেতে বলছেন। এতে শরীরে ক্ষতি হওয়ার কোনও কারণ নেই। তাই এ বিষয়ে যেহেতু তিনি বিশেষজ্ঞ তার পরামর্শ আমাদের এখন থেকে মানা উচিত। কারণ, আমাদের করোনা রোগী প্রতিদিন বাড়ছে। পাশাপাশি আমরা এটাও জানি, যেখানে ইউরোপ আমেরিকার চিকিৎসা ব্যবস্থা পরাজিত হয়েছে- সেখানে আমাদের হাসপাতাল বা চিকিৎসা ব্যবস্থা দিয়ে মোকাবিলা করার কোনও সুযোগ নেই। বরং এসব পূর্ব সাবধানতার মাধ্যমে আগেই নিজেকে রক্ষার পথে আমাদের চলা উচিত।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৬এপ্রিল,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- স্কুলে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ৩ লাখ ৬ হাজার শিক্ষার্থী
- নির্বাচন আয়োজনে প্রস্তুত কমিশন : সিইসি
- স্ত্রী ও ভাইসহ সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
- হাসিনা-রেহানা-জয়ের দুর্নীতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে আনা সংশোধনী অবৈধ: হাইকোর্ট
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভানুয়াতুর রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
- আসাদ বললেন তিনি কখনোই রাশিয়ায় পালাতে চাননি
- মালয়েশিয়াকে ২৯ রানে গুটিয়ে ১২০ রানে জিতল বাংলাদেশ
- বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন তুলে দেয়া হবে: কমিশন
- সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত থাকবে
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির আ. লীগ সরকারের ১২ মন্ত্রীসহ ১৬ জন
- বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের মৌলিক কাঠামো ধ্বংস করা হয়
- বিজয় দিবস উপলক্ষে বিএসইসির আলোচনা সভা
- ছাত্রলীগের সাবেক ক্যাডারকে আর্থিক গোয়েন্দার প্রধান করতে ফ্যাসিস্টরা তৎপর
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩৯
- স্মৃতিসৌধে নাশকতার অভিযোগে আ. লীগ নেতাসহ আটক ৮
- বিজয়ের দিনে এলো আরেকটি জয়
- বিজয়ের দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর জয়
- মোদির দাবি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি: হাসনাত আব্দুল্লাহ
- সারদায় প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ
- হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন মির্জা ফখরুল
- দেশের প্রথম ও প্রধান মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান : আমীর খসরু
- বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- বিজয় দিবস নিয়ে মোদির পোস্ট: কড়া প্রতিবাদ আসিফ নজরুলের
- ২০২৫ সালের শেষ অথবা ’২৬-এর প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচন: ড. ইউনূস
- পাঁচ কার্যদিবস পর পুঁজিবাজারে সূচকে উত্থান
- দুই সপ্তাহে রেমিট্যান্স এলো ১৩৮ কোটি ডলার
- ফ্রান্সে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে নিহত ১৪
- সাউদির বিদায়ী টেস্ট জয়ে রাঙানোর অপেক্ষায় নিউজিল্যান্ড
- টি-টোয়েন্টি দলে নাহিদ রানা
- মহান বিজয় দিবসে জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ
- ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা রেখে শেষ হলো হজ নিবন্ধন
- "‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কি না তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’"
- বেনজীর-মতিউরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির ছয় মামলা
- ভিসা অব্যাহতি চুক্তি সই করল বাংলাদেশ-পূর্ব তিমুর
- কর কমনোর পরও বাজারে প্রভাব পড়ছে না: অর্থ উপদেষ্টা
- "নির্বাচন কবে জানতে চাইলে উপদেষ্টারা বিরক্ত হন, যা অনাকাঙ্ক্ষিত"
- খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘শেখ হাসিনা ফিরবে’
- পুলিশ দায়িত্বশীল হলে ৬ মাসেই বাংলাদেশ ঠিক হয়ে যাবে: সারজিস
- ঢাবি শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তের হামলা
- গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি
- ঢাকায় পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
- ২১ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
- জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
- ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১৬
- ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
- কমল স্বর্ণের দাম, ভরিতে ১৭৭৩ টাকা
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২৩ হাজার কোটি টাকা
- "ভারত কখনো চায়নি বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াক"
- দেশ বর্তমানে গ্যাস সংকটের মধ্যেই আছে: শিল্প উপদেষ্টা
- ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশের তালিকায় যোগ করল যুক্তরাষ্ট্র
- শীতেও ৮০-১০০ টাকার ঘরে সবজি
- ঢাকায় পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
- বিজিবির নাম পুনরায় বিডিআর করার দাবি
- শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
- ঢাবি শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তের হামলা
- দ্রুতই গেজেট আকারে প্রকাশ হবে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ আইন : রিজওয়ানা
- ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
- চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ৩২১ রান করেও হার, হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
- গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির পক্ষে প্রস্তাব পাস জাতিসংঘে
- গিলেস্পির পদত্যাগ, টেস্টেও অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ
- মাত্র ১৭ হাজার ৯০০ টাকায় পাচ্ছেন মিনিস্টারের ৩২ ইঞ্চি স্মার্ট অ্যান্ড্রয়েড টিভি
- ইসলামী ব্যাংক কর্মচারী কল্যাণ ইউনিয়নের নির্বাচিতদের সংবর্ধনা
- মহান বিজয় দিবসে জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ
- আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে সীমান্ত এলাকা, যে প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশে
- জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
- মামলার ভার আরও কমেছে তারেক রহমানের
- কর কমনোর পরও বাজারে প্রভাব পড়ছে না: অর্থ উপদেষ্টা
- খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘শেখ হাসিনা ফিরবে’
- ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টে মাতোয়ারা লাখো জনতা
- ভিসা অব্যাহতি চুক্তি সই করল বাংলাদেশ-পূর্ব তিমুর
- গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১৬
- পুলিশ দায়িত্বশীল হলে ৬ মাসেই বাংলাদেশ ঠিক হয়ে যাবে: সারজিস