বারবার বাধাগ্রস্ত শিল্পখাতে পুঁজির প্রধান যোগানদাতা শেয়ারমার্কেটের প্রাথমিক বাজার
তৌহিদুল ইসলাম, দ্য রিপোর্ট : দ্রুত শিল্পায়নের জন্য প্রয়োজন পুঁজির। আর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হচ্ছে সে দেশের শেয়ার বাজার। কিন্তু নানা কারণে বাংলাদেশে শিল্পায়নের প্রধান উৎস হিসেবে শেয়ার বাজার পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হিসেবে বিকশিত হতে পারে নি। উপরন্তু পুঁজি সরবরাহের এই প্রধান মাধ্যম তথা পুঁজিবাজারের প্রাথমিক বাজারটি নানা কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য এখনও ব্যাংকগুলোর অতিমাত্রার সুদ নির্ভর ঋণের যোগানই প্রধান ভরসা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা যখন সুদমুক্ত প্রক্রিয়ায় অর্থ সংগ্রহের জন্য পুঁজিবাজারে যাচ্ছেন, তখন বাংলাদেশের উদ্যেক্তারা বাধ্য হচ্ছেন ব্যাংকের মুখাপেক্ষি থাকতে।দেশের পুঁজিবাজারই যে শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের প্রধান যোগান দাতা-এ কথাটি এখনও বুঝতে সক্ষম নন সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ‘পুঁজিবাজার’ বলতে তারা বোঝেন সেকেন্ডারী বাজারের কারসাজি বা ফটকাবাজীকে। প্রাথমিক বাজারের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করে তা শিল্প কারখানায় বিনেয়োগ করা সম্ভব-এ ধারণা নীতিনির্ধারকদের অধিকাংশই জানেন না, অথবা বোঝেন না। একজন সাধারণ মানুষের মতোই এদেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে প্রতিদিনকার শেয়ার লেনদেন বা শেয়ার কেনা-বেচার হাট হিসেবে পুঁজিবাজার চিহ্নিত হয়ে আছে। তাদের কাছে এই মার্কেটের মূল শক্তি প্রাথমিক বাজার বা প্রাইমারী মার্কেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।
ব্যাংকের অতিমাত্রার ডাবল ডিজিটের সুদ সিঙ্গেল ডিজিটে আনার যে প্রচেষ্টা চলছে,পুঁজিবাজার তার সহায়ক হতে পারে। ব্যাংকগুলোর কাছে ঋণ চাহিদা কমাতে পুঁজিবাজার বড় ভূমিকা রাখতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাংকের চাইতে শিল্প খাতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থের সংগ্রহের পরিমাণ অনেক বেশী। এসব বিষয়ে নীতিনির্ধারকরা রয়েছেন অন্ধকারে। দেশের পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক অবস্থা দেখে এমনটাই মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।
সেকেন্ডারী মার্কেট ও প্রাইমারী মার্কেট কী?
মূলত প্রতিদিন স্টক মার্কেটে একটি কোম্পানির যে শেয়ার লেনদেন হয় সেটা সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে লেনদেন শুরুর আগে একটি নিবন্ধিত কোম্পানিকে প্রাথমিক বাজারে লটারীর মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে টাকা বা চাঁদা সংগ্রহ করতে হয়। সেকেন্ডারী বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা লটারীর মাধ্যমে ওই শেয়ার কিনে নেন। তাতে কোনো কোনো কোম্পানি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পারে।একজন ক্ষু্দ্র বিনিয়োগকারী হয়তো পাঁচ হাজার বা দশ হাজার টাকা দিয়ে একটি কোম্পানির শেয়ার সংগ্রহ করেন। এর মাধ্যমে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী যেমন একটি কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার হচ্ছেন, পাশাপাশি দেশের শিল্পায়নের জন্য নিজের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারছেন। কেননা তার কাছ থেকে সংগৃহিত টাকা দিয়ে কোম্পানি তার উৎপাদন ও ব্যবসা প্রসারের কাজে লাগায়। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ব্যাংকের সুদও পরিশোধের প্রয়োজন পড়ে না । তাতে ব্যবসার ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। কোম্পানি প্রতিবছর লাভের অংশ বিনিয়োগকারীকে লভ্যাংশ বাবদ প্রদান করে। সেকেন্ডারী মার্কেটের যে বিনিয়োগকারীর হাতে ওই কোম্পানির শেয়ার থাকবে তিনিই হবেন লভ্যাংশের প্রাপক। বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে প্রাইমারী মার্কেটে বৃহৎ বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর জন্য বিনিয়োগের সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে এক্ষেত্রেও রয়েছে এক ধরনের বন্ধাত্ম্য। এরও প্রভাব পড়েছে সেকেন্ডারী মার্কেটে। প্রাইমারী মার্কেটে শেয়ারের সরবরাহ কমে গেলে কারসাজির সুযোগ তৈরি হয় সেকেন্ডারী মার্কেটে। কেননা প্রাইমারী মার্কেটের শেয়ারই তালিকাভুক্তি পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সেকেন্ডারী মার্কেটে লেনদেন শুরু হয়।
প্রাথমিক বাজারে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা আইপিও) মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে শেয়ার ছেড়ে থেকে টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। লটারীর মাধ্যমে শেয়ার বিতরণ করে টাকা সংগ্রহ শেষ হলে তা দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) তালিকাভুক্ত হয়। তালিকাভুক্তির পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমের শেয়ার লেনদেন হতে থাকে। এটাই সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে প্রাইমারী মার্কেটের লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ার বিক্রি শুরু হয় তালিকাভুক্তির পরপরই। প্রতিদিন অফিস সময়ে প্রতিমূহুর্তে শেয়ার হাতবদল বা লেনদেন হতে থাকে। দর ওঠা-নামা করতে থাকে। লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ারের দর এই মার্কেটে বাড়তে পারে, আবার কমতেও পারে। তবে সাধারণত: সেকেন্ডারী মার্কেটে দর বেশী ওঠতে থাকে। যদি কোম্পানির মৌল ভিত্তি বা ফান্ডামেন্টাল ভালো থাকে তবে বিনিয়োগকারীর লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা কম।
সাধারণত: একটি কোম্পানি কয়েক লাখ শেয়ার ছেড়ে প্রাথমিক বাজার থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে । প্রাথমিক বাজারের ওই শেয়ারের দর নির্ধারণে বিএসইসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোম্পানির মৌল ভিত্তি (অর্থাৎ আবেদনের আগের তিন বছর ওই কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কত টাকা আয় হয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত মুনাফা কত হয়েছে বা সম্পদ মূল্য কত, বা কত বছর ব্যবসা করছে, বা কোম্পানি পরিচালকদের ব্যবসায়িক সুনাম কেমন- ইত্যাদি) বিবেচনায় নিয়ে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ করা হয়। দর নির্ধারণে ক্ষেত্রে কয়েকটি মান নির্ধারণী প্রক্রিয়া রয়েছে। সেসব যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে বিএসইসি।
বাংলাদেশে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ নিয়ে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। মূল সমস্যাটা তৈরি হয়েছে এই দর নির্ধারণ নিয়ে দুর্নীতি অভিযোগ নিয়ে। এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা আজ পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হয়নি। বরং অভিযোগের থেকে দায়মুক্তি পেতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি টাকা সংগ্রহের পথ অর্থাৎ আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। প্রাথমিক বাজারে শেয়ার ছেড়ে একটা কোম্পানির টাকা সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে সময় লেগে যায় দুই থেকে তিন বছর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরো বেশী। এ ধরণের দীর্ঘসুত্রিতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে ব্যাংকের সুদ নির্ভর অর্থায়নের দিকে ঝুকেছে।
ফিরে দেখা প্রাইমারী মার্কেট
বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) ধস নেমেছে। এই অর্থবছরে মাত্র ৪টি কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আইপিওর অনুমোদন পেয়েছে ১২টি কোম্পানি। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭-১৮ সালে পেয়েছে ১০টি কোম্পানি ; ২০১৬-১৭ সালে ৫টি; ২০১৫-১৬ সালে ৮টি কোম্পানি,২০১৪-১৫ সালে ১৫টি কোম্পানি,২০১৩-১৪ সালে ১৬টি,২০১২-১৩ সালে১২টি, ২০১১-১২ সালে ১০টি এবং ২০১০- ১১ সালে ৭টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
আইপিওর কারনে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এমন সমালোচনায় খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইপিও অনেকটা স্থগিত করে দেয়। কিন্তু বাজারে এর কোন প্রভাব পড়েনি। এমনকি আইপিও বন্ধ করার পরে শেয়ারবাজারে আরও মন্দা তৈরী হয়েছে। ওই কমিশনের ৯ বছরে বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম আইপিও দিয়েছে। যে কমিশন দায়িত্বের ৯ বছরে নিয়মিতভাবে আইপিও অনুমোদন কমিয়েছে।
ব্যাপারটি এমন যে, মাথা ব্যথা তাই মাথা কেটে ফেলা । অথচ আইপিও’র অনুমোদনের অপেক্ষায় বিএসইসি-তে শতাধিক কোম্পানির আবেদন জমা রয়েছে। শিল্প কারখানা উন্নয়নের কাজে ব্যবহারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা সরবরাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠেছে --আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে। ভালো কোম্পানির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানিও অনুমোদন পেয়েছে। এসব দুর্বল কোম্পানির অযৌক্তিক শেয়ার দর নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তবে এমন অভিযোগও শোনা যাচ্ছে, সেকেন্ডারি মার্কেটে যারা গেম্বলিং বা কারসাজির সঙ্গে জড়িত তারাই আই্পিও’র পথ বন্ধ করতে তৎপরতা চালিয়ে থাকে। এরা কমিশনকে বিতর্কিত করতে নানা প্রচারণা চালিয়েছে। সেসব প্রচারণার শিকার হয়েই আইপিও‘র অনুমোদন বন্ধ রয়েছে বলে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। কেননা একটি কোম্পানির আইপিও প্রাথমিক বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেকেন্ডারী মার্কেটে অর্থের যোগান কমে যায়। তাতে গেম্বলিং এর সুযোগ সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে।
দেখা গেছে, বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরে (১৯৯৩)শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ২৮৪ কোম্পানি (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৯ কোম্পানি। আর দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৪টি। বাকি ৯ বছরে অর্থাৎ খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন সময়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯১টি। অথচ এই সময়ে দেশের অর্থনীতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নিত হয়েছে।
নতুন কমিশনের অধিকাংশ সদস্যই আগে থেকেই শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন। তাঁদের সততা ও দক্ষতার অতীত রেকর্ড ভালো। তাই তাদের কাছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা, সঠিক দামে ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা হোক। পুঁজিবাজারই হোক নতুন নতুন শিল্পকারাখানা নির্মানের জন্য অর্থ সরবরাহের প্রধান মাধ্যম। ব্যাংক থেকে নয়, লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা হোক সেই কোটি কোটি টাকা পুঁজির যোগানদাতা।
এ বিষয়ে সাবেক সচিব ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী দ্য রিপোর্টকে বলেন, শেয়ারবাজার কোম্পানিগুলো আসে টাকা সংগ্রহের উদ্দেশ্যে, এ টাকা নিয়ে তারা কোম্পানির প্রসার ঘটাবে। কিন্তু কত সময় লাগে? আপনি বলছেন তিন বছর। আমি ধরলাম সর্ব নিম্ন দেড় বছর। ব্যাংক থেকে ঋন নিতে একটা কোম্পানির এক মাস থেকে দেড় সময় লাগে। তো কেন তারা পুঁজিবাজারে আসবে? এখন নব গঠিত কমিশন যদি অল্প সময়ে আইপিও অনুমোদন দিতে পারে তাহলে হয়তো শেয়ারবাজারের দিকে কোম্পানিগুলোর আগ্রহ তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে কমিশনের পরিশ্রম অনেকগুণ বেড়ে যাবে। কেননা যাচাই বাছাই করতে হবে কোম্পানি আবার পুজি নিয়ে বাজার থেকে সরে পড়বে কী না, মৌলভিত্তি কেমন? আর এখন করোনার কারণে সারা বিশ্বসহ বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা তাতে কম্পানিগুলো কতটা এগুতে পারবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ।
এ বিষয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অনেক বড় হয়েছে। কিন্তু দেশের শেয়ারবাজার সেভাবে এগোচ্ছে না। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে শেয়ারবাজারের অংশগ্রহণ বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বেশি বেশি করে ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনতে হবে। যেমন সম্প্রতি ওয়ালটন এসেছে। আমার দেখেছি আগের অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেব কয়েকবার সরকারি ২৬টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেগুলো আসলো না । এগুলো আসলেও তো বে-সরকারি কোম্পানিগুলো প্রভাবিত হতে পারতো। বিদেশী কোম্পানিগুলোকে নেগোশিয়েট করে আনা উচিত। তাদের ক্ষেত্রেতো আইনি কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ ৭ জুলাই, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- "দেশের বাইরেও সরকারকে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে দেখছি"
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- কাতারের সঙ্গে ৫টি চুক্তি ও ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
- পুঁজিবাজারের সংকট নিরসনে বিএসইসির তিন সিদ্ধান্ত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- আবারও এক হচ্ছেন তাহসান- মিথিলা
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- এবার ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লাহ, আহত ১৩
- পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস, বন্দরে সতর্কতা
- বাংলাদেশে চীনা ভিসা সেন্টার চালু
- ম্যানচেস্টার সিটির হৃদয় ভেঙ্গে সেমিতে রিয়াল
- ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল