নির্যাতনে কারাবাখ ছাড়তে বাধ্য হন ৬ লাখ আজেরী

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: নাগার্নো-কারাবাখ নিয়ে আর্মেনিয়া আর আজারবাইজানের মধ্যে লড়াই এবং উত্তেজনা আরও তীব্র হয়েছে। দীর্ঘ দিনের বৈরি দেশ দুটির সংঘাতের পেছনে আজেরীদের বহু দিনের জমে থাকা ক্ষতের শিকড় যে কত গভীরে, আর এই লড়াইয়ে নিরীহ মানুষের যন্ত্রণা যে কতটা গভীর তা বোঝা গেল বিবিসির একটি প্রতিবেদনে।
আজ সোমবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বিচ্ছিন্নতাকামী জাতিগত আর্মেনীয়দের নির্যাতনে প্রায় ৬ লাখ জাতিগত আজেরী এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন।
পূর্ব ইউরোপে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে চলা সংঘাতপূর্ণ এলাকার নাম নাগোর্নো-কারাবাখ। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাবার পর থেকে আর্মেনিয়া আর আজারবাইজানের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে বিতর্কিত এই এলাকা নিয়ে। দুই প্রতিবেশি দেশ একে অপরের চরম শত্রুতে পরিণত হয়েছে এই নাগোর্নো-কারাবাখ ভূখন্ডকে কেন্দ্র করে।
আর্মেনীয়দের জন্য এই এলাকা তাদের প্রাচীন খ্রিস্টীয় সংস্কৃতির শেষ ধারক হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ। আর আজেরীদের জন্য কারাবাখ মুসলিম সংস্কৃতির একটা প্রাণকেন্দ্র, তাদের ঐতিহ্যবাহী মুসলিম কবি ও সঙ্গীতজ্ঞদের পবিত্র জন্মস্থান।
সোভিয়েত শাসনামলে নাগোর্নো-কারাবাখ ছিল আজারবাইজানের মধ্যে একটি স্বায়ত্তশাসিত এলাকা। কিন্তু সেখানে জনসংখ্যার একটা বড় অংশ ছিল জাতিগত আর্মেনীয়। সোভিয়েত সাম্রাজ্য যখন ১৯৮০-র দশকের শেষ দিকে ভেঙে পড়তে শুরু করে, তখন নাগোর্নো-কারাবাখের আঞ্চলিক পার্লামেন্ট আর্মেনিয়ার অংশ হিসাবে থাকার পক্ষে ভোট দেয়। এর জেরে শুরু হয় রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। মারা যায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
রাশিয়া তখন একটা যুদ্ধবিরতি করার ব্যাপারে মধ্যস্থতা করেছিল। সেটা হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি হলেও কখনও দুই প্রতিবেশি দেশের মধ্যে কোন শান্তিচুক্তি হয়নি। ফলে বিতর্কিত এই ছিটমহল সরকারিভাবে আজারবাইজান ভূখন্ডের অংশ হিসাবে থেকে গেলেও, বিচ্ছিন্নতকামী জাতিগত আর্মেনীয়রা কারাবাখ এবং আশেপাশের সংযুক্ত আরও সাতটি এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যার ফলশ্রুতিতে প্রায় ৬ লাখ জাতিগত আজেরী এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন।
স্বদেশ হারানোর গভীর ক্ষত
ককেশোস পর্বতমালা আর কাস্পিয়ান সাগর দিয়ে ঘেরা আজারবাইজান ভূখণ্ডটি পূর্ব ইউরোপ আর পশ্চিম এশিয়ার সংযোগস্থল। মূলত এই দ্বন্দ্ব আজারবাইজানের সাধারণ মানুষের জীবনের ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছে। নিজ দেশেই উদ্বাস্তু হয়েছেন ওই ৬ লাখ আজেরী। রাজধানী বাকুর উপকণ্ঠে বাস করেন এই দ্বন্দ্বের কারণে দেশের ভেতরেই গৃহহীন হওয়া বেশ কিছু আজেরী পরিবার। তাদের থাকার জন্য এই নতুন অ্যাপার্টমেন্ট ভবনগুলো বানিয়ে দিয়েছে সরকার।
নিজ বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালিয়ে যাবার পর এরা দীর্ঘ কয়েক বছর মানবেতর জীবন কাটিয়েছেন পুরনো স্কুল, বাড়ি আর পরিত্যক্ত সিনেমা হল ও কারখানায়। এদের অধিকাংশই এই নতুন ফ্ল্যাটবাড়িতে থাকতে চান না। তারা স্বপ্ন দেখেন তাদের প্রিয় বাসভূমি কারাবাখে ফিরে যাবার, যে প্রিয় মাতৃভূমি তারা হারিয়েছেন দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের কারণে।
আজারবাইজানের পুরো জাতীয় সত্ত্বা গড়ে উঠেছে তাদের মাতৃভূমি, স্বদেশভূমি হারানোর বেদনা ও ক্ষতকে ঘিরে। একটা প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষক ব্ল্যাকবোর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে সাত বছরের শিশুদের বলছেন, তাদের হারানো এলাকাগুলোর নাম মুখস্থ বলতে। যেমন- কেলবাজার, ফাযুলি, লাচিন। এরকম সব মিলিয়ে কারাবাখ ছাড়াও আরও সাতটি এলাকা। শিক্ষক ক্ষুদে পড়ুয়াদের বলছিলেন, একদিন এই সবগুলো এলাকা আমরা ফিরে পাবো।
এইসব অঞ্চল নিয়ে লড়াইয়ে যেসব সৈন্য মারা গেছেন, স্কুলের ভেতর তাদের সম্মানে তৈরি করা হয়েছে স্মারকস্তম্ভ। এর মধ্যে ছিলো একজন সেনার ছবিও, যিনি এখনও জীবিত। নাম রানিল সাফারাভ। যখন তিনি ও তার পরিবার কারাবাখ থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন, রানিল তখন একজন শিশু মাত্র। পরে বড় হয়ে তিনি যোগ দেন আজেরী সেনাবাহিনীতে।
২০০৪ সালে হাঙ্গেরির বুদাপেস্টে ন্যাটোর এক প্রশিক্ষণের সময় তিনি আর্মেনীয় বাহিনীর এক অফিসারকে ঘুমন্ত অবস্থায় কুঠার দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন। এতে সাফারভের আমৃত্যু কারাদণ্ডাদেশ হয়। হাঙ্গেরির এক কারাগারে ৮ বছর কাটানোর পর তাকে বিমানে করে নিয়ে যাওয়া হয় আজারবাইজানে, তার দণ্ডাদেশের বাকি সাজা খাটার জন্য।
কিন্তু আজারবাইজানে পৌঁছা মাত্রই তাকে বীরের মর্যাদা দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। তাকে লাল গালিচা অভ্যর্থনা দেয়া হয়, তাকে সামরিক খেতাবে ভূষিত করা হয় এবং তাকে বিনা খরচায় একটি থাকার অ্যাপার্টমেন্টও উপহার দেয়া হয়।
কারাবাখে সর্বদা ভয়ের পরিবেশ
এদিকে, আর্মেনিয়া তাদের স্ব-ঘোষিত প্রজাতন্ত্র নাগোর্নো-কারাবাখের নাম দিয়েছে আর্তযাখ। এ কারণে কারাবাখের বেশির ভাগ গ্রামেরই দুটো করে নাম আছে। একটি আজেরী নাম, অপরটি আর্মেনীয়। যেমন- কারবাখের আঞ্চলিক রাজধানীর নাম স্টেপানাকার্ট। আর্মেনীয়রা একে স্টেপানাকার্ট নামে ডাকলেও আজেরীদের কাছে এর নাম 'হানকেন্দি'।
এছাড়াও শুশা বা শুশি নামের প্রাচীন শহরে দেখা গেছে পরিত্যক্ত ও ভাঙা প্রাচীন আজেরী মসজিদের পাশেই তৈরি হওয়া আর্মেনীয় গির্জা।
এদিকে মাদাগিজ গ্রামের আর্মেনিয় এক ব্যক্তি, নাম লুদমিলা বাগদেসারিয়ান। অবিস্ফোরিত একটা বোমা ফেটে তার ১৪ বছরের ছেলের একটা হাতের অনেকটা অংশ উড়ে গেছে। তিনি বলছিলেন, কীভাবে তারা সারাক্ষণ একটা ভয়ের পরিবেশে জীবন কাটান। তাদের ভয় যে কোন সময় বড়ধরনের যুদ্ধ লাগবে।
তিনি বলেন, আজেরী সৈন্যরা যদি এই গ্রামে আসে, তারা জানতে চাইবে না আমাদের কোন দোষ আছে কিনা। তাদের চোখে আমরা শুধুই আর্মেনীয় এবং আমাদের বেঁচে থাকার কোন অধিকার নেই!
আমরা দেখছি, কীভাবে সপ্তাহব্যাপী এই যুদ্ধ ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। এবারের যুদ্ধ আগের সব যুদ্ধের চেয়ে বেশি মারাত্মক হয়ে উঠেছে। ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট এবং গোলাবর্ষণ হচ্ছে ঝাঁকে ঝাঁকে- শুধু রণাঙ্গনে সৈন্যদের লক্ষ্য করেই নয়, রেহাই পাচ্ছে না বেসামরিক মানুষও।
যদিও আজারবাইজান এখনও তাদের হতাহাতের সংখ্যা প্রকাশ করেনি। তবে তারা ২৫ জন বেসামরিক নাগরিক হারিয়েছে বলেই নিশ্চিত করেছে গণমাধ্যম। এদের মধ্যে দুজন নিহত হন আর্মেনীয় ভূখণ্ডে।
এদিকে আজারবাইজানের সঙ্গে যুদ্ধে আজ আরও ২১ আর্মেনীয় যোদ্ধা নিহত হয়েছে। যাদের অধিকাংশের বয়স ১৮ থেকে ২২ এর মধ্যে। এই দ্বন্দ্ব যখন শুরু হয়, তখন এদের জন্মও হয়নি। সোমবার বিরোধপূর্ণ অঞ্চল নাগোরনো-কারাবাখের আর্মেনীয় কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছে। আট দিনের বেশি সময় ধরে চলা এ যুদ্ধে এ পর্যন্ত মোট ২২৩ জন আর্মেনীয় সেনা নিহত হয়েছে।
নাগোর্নো-কারাবাখের আর্মেনীয় এক বৃদ্ধ, মাথা ভর্তি পাকা চুল, সাদা দাড়ি। হাতে লাঠি। বললেন, ১৯৯০-এর দশকের যুদ্ধে তিনি তার ছেলেকে হারিয়েছেন। তবে প্রাচীন একটি গির্জার সামনে দাঁড়িয়ে চোখে হাসির ঝিলিক তুলে বলেছিলেন, তিনি সেখানে দাঁড়িয়ে ওই মুহূর্তে জীবন ও প্রকৃতিকে উপভোগ করছেন।
বৃদ্ধ আরও বললেন, ঈশ্বরের কাছে আমার একটাই অভিযোগ, তিনি আমাদের সবাইকে একই জাতির সন্তান হিসাবে সৃষ্টি করেননি। সেটা করলে আমরা একে অন্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে মরার বদলে শান্তিতে বাস করতে পারতাম!
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/০৬ অক্টোবর, ২০২০)
পাঠকের মতামত:

- ‘ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে প্রয়োজনে বিএনপি পথে নামবে’
- ইলন মাস্ককে কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
- সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
- খালেদা জিয়া ভালো আছেন, দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
- পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- দ্বিতীয় দিনেও চলছে পশু কোরবানি
- ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ
- আজ থেকে মেট্রোরেল চালু, মাংস বহন নিষিদ্ধ
- এক দফা দাবিতে রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ইশরাকের
- জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
- বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না: আসিফ মাহমুদ
- জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
- এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
- এপ্রিল নয়, ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় বিএনপি: মির্জা ফখরুল
- রাজধানীর নিরাপত্তা নিয়ে আমরা ১০০ ভাগ কনফিডেন্ট: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাতীয় মসজিদে হবে ঈদের ৫ জামাত, সর্বশেষ পৌনে ১১ টায়
- চিকিৎসা শেষে রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
- কোরবানিকে ত্যাগের মহিমায় গরিববান্ধব করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা : জনসমাগমে মাস্ক পরার নির্দেশনা
- ফিরোজায় কাটবে খালেদা জিয়ার ঈদ, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা
- জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে: প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
