‘রুমির কবিতা’ মুছে দেয় ধর্ম–বর্ণের সকল সংঘাত

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: ‘তুমি চলে গেলে আমার চোখ দিয়ে রক্ত বাহিত হলো। আমি কেঁদে কেঁদে রক্তের নদী বহালাম। দুঃখগুলো শাখা-প্রশাখা বেড়ে বড় হলো, দুঃখের জন্ম হলো। তুমি চলে গেলে, এখন আমি কীভাবে কাঁদবো? শুধু তুমি চলে গেছো তা-ই নয়, তোমার সাথে সাথে তো আমার চোখও চলে গেছে। চোখ ছাড়া এখন আমি কীভাবে কাঁদবো প্রিয়!’
এ এমনই এক কবির কবিতা যিনি প্রাচ্যের এক অখ্যাত গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ৮১৩ বছর আগে অর্থাৎ ১২০৭ সালে জন্ম নেওয়া এ কবির শায়েরি এখনও সারা দুনিয়াজুড়ে বিক্রি হচ্ছে সমানতালে। তিনি ফারসি সুফি কবি জালাল উদ্দিন রুমি। আজ তার তিরোধান দিবস।
রুমির কবিতার সতেজ ভাষা এবং ছন্দ সহজেই মানুষের মনে জায়গা করে নিতো। তার প্রতিটি শব্দ শুনে মনে হতো এগুলো সাধারণ ভাষা নয়, মানুষের হৃদয়ের প্রতিটি স্পন্দনের অনুবাদ, প্রতিটি মানুষের হৃদয়ের ভাষা। তিনি তার কবিতাগুলো বা গজলগুলো লেখার অনুপ্রেরণা পেতেন তার পারিপার্শ্বিকতা থেকেই। কখনো বা রাখালের বাজানো বাঁশির সুর শুনে, কখনো ঢাকের আওয়াজ শুনে, আবার কখনো স্বর্ণকারের হাতুড়ির আওয়াজ শুনে। তিনি বিশ্বাস করতেন, সৃষ্টিকর্তার খোঁজ কোনো মসজিদ বা গির্জার পাওয়া সম্ভব নয়, সৃষ্টিকর্তার খোঁজ করতে হয় নিজের হৃদয়ে।
তাই তিনি বলেছিলেন, ‘আমি সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজছিলাম। তাই আমি মন্দিরে গেলাম, সেখানে তাকে খুঁজে পেলাম না। আমি গির্জায় গেলাম, সেখানেও তাকে পেলাম না। এরপর আমি মসজিদে গেলাম সেখানেও তাকে পেলাম না। এরপর আমি নিজের হৃদয়ে তাকে খুঁজলাম, সেখানে তাকে খুঁজে পেলাম।’
তিনি আরো বিশ্বাস করতেন ভালোবাসাই সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজে পাওয়ার সর্বোত্তম পন্থা। এজন্য তিনি বলেছিলেন, ‘স্রষ্টার কাছে পৌঁছানোর অজস্র পথ আছে। তার মাঝে আমি প্রেমকে বেছে নিলাম।’
মরমি কবি জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি (৩০ সেপ্টেম্বর ১২০৭—১৭ ডিসেম্বর ১২৭৩) ছিলেন ত্রয়োদশ শতকের একজন ফারসি কবি, সুফিতাত্ত্বিক ও আইনজ্ঞ। জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ বালখী নামেও তিনি পরিচিত। খ্যাত হয়েছেন মাওলানা রুমি নামেও। বর্তমানে ইউরোপ–আমেরিকা ছাড়া প্রাচ্যের দেশগুলোতেও রুমির কবিতা খুবই পাঠকপ্রিয়। কারণ, তাঁর কাব্যের প্রতিটি চরণে রয়েছে অধরা এক উপলব্ধির পৃথিবী।
প্রেম ভালোবাসা নিয়ে তার বানীতে তিনি বলেছেন–
‘প্রেমই মুক্তি, প্রেমই শক্তি, প্রেমই পরিবর্তনের গুপ্তশক্তি, প্রেমই দিব্য সৌন্দর্যের দর্পন স্বরুপ!’
তিনি লিখেছেন-
‘আমার প্রথম প্রেমের গল্প শোনামাত্র তোমাকে খুঁজতে থাকি! কিন্তু জানি না ওটা কতটা অন্ধ ছিল। প্রেম আসলে কোথাও মিলিত হয় না। সারাজীবন এটা সবকিছুতে বিরাজ করে।’
‘আমি আমার জন্য মরে গেছি এবং বেঁচে আছি তোমার কারণে।’
তিনি আরও লেখেন-
‘যদি তুমি কারো হৃদয়কে জয় করতে চাও,তাহলে প্রথমে অন্তরে ভালবাসার বীজ রোপণ করো।আর যদি তুমি জান্নাত পেতে চাও তাহলে অন্যের পথে কাঁটা বিছানো ছেড়ে দাও।’
প্রায়ই তিনি কবিতা বা গান রচনা করার সময় অন্যমনস্ক হয়ে যেতেন। কখনো কখনো তিনি তার গজলগুলোর সাথে এতটাই একাত্ম সাথে হয়ে যেতেন যে গভীর মগ্নভাবে ঘুরে ঘুরে নাচতে শুরু করতেন। তার নাচ দেখে মনে হতো, নাচের মাঝেই অন্য কোনো জগতে চলে গিয়েছেন, বাস্তব জগতের সাথে তার আর কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি নাচতেন, যখন তিনি সৃষ্টিকর্তা এবং সৃষ্টিকর্তার ভালোবাসার সাথে একাত্মতা অনুভব করতেন। তার নাচ তার কাছে একধরনের ইবাদত ছিল।
তিনি বলেছিলেন, -
‘আমরা শূন্য থেকে ঘুরতে ঘুরতে এসেছি
যেমনটা তারারা আকাশে ছড়িয়ে থাকে।
তারারা মিলে একটি বৃত্তের সৃষ্টি করে,
এবং তার মাঝে আমরা নাচতে থাকি।’
রুমির বিভিন্ন কবিতা এবং গানের পাশাপাশি ‘ফিহি মা ফিহি’ নামে তার বিভিন্ন উক্তির সংগ্রহ পাওয়া যায়, যা তার অনুসারীরা এবং বন্ধুরা বিভিন্ন সময় লিখে রেখেছিলেন। এছাড়াও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তিকে লেখা তার বেশ কিছু চিঠিও পাওয়া গিয়েছে। রুমির চিন্তা বা ধারণাগুলোকে আসলে কোনো নির্দিষ্ট ছাঁচে ফেলা সম্ভব নয়। অনেক সময় এদের নিজেদের মাঝেই বিভিন্ন পার্থক্য ও বৈচিত্র্য দেখা যায়। তার বিভিন্ন রূপকের ব্যবহার এবং ধারণার পরিবর্তনশীলতা অনেকসময় পাঠকদের ধাঁধায় ফেলে দেয়। তার কবিতা বা লেখাগুলো আসলে বিভিন্ন রহস্যময় ও বিচিত্র অভিজ্ঞতায় মানুষের অভিব্যক্তিরই প্রতিফলন যেখানে মানুষ তার প্রাত্যহিক জীবনের বিভিন্ন অনুভূতিকে খুঁজে পায়।
তাই তো জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমিকে কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা গোষ্ঠী দিয়ে বেঁধে ফেলা সম্ভব নয়, কারণ তিনি সারা বিশ্বের মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন, আর তিনি সবকিছু হৃদয় দিয়ে অনুভব করেন। আর এ কারণেই তিনি সকলের হৃদয়ের সাথে মিশে যান।
১২৭৩ সালে রুমির জানাজায় অংশ নিতে প্রায় সব ধর্মের মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। তাঁদের বক্তব্য ছিল, রুমির কবিতা তাঁদের নিজ নিজ ধর্মের প্রতি আরও গভীরভাবে বিশ্বাসী করে তুলেছে। রুমির কবিতার শক্তি এ জায়গাতেই। বিশ্বব্যাপী ধর্ম–বর্ণের যে বিরোধ আর সংঘাত, রুমির কবিতা তা মুছে দেয়।
তাইতো তিনি লিখেছিলেন-
‘ভুলে যাও বিশ্বের সব জাতি, ধর্ম, বর্ণের সকল ভেদা ভেদ। কেবল নিজের লক্ষ্য ও গন্তব্য ঠিক করে নাও। মনে রেখ তুমি হলে একটি আত্মা আর তোমার কর্ম হল শুধুই ভালবেসে যাওয়া।’
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৭ডিসেম্বর, ২০২০)
পাঠকের মতামত:

- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- পিআর ভোটের জন্য কেউ জুলাইয়ে জীবন দেয়নি: মেজর হাফিজ
- জুলাইয়ের নামে অপকর্ম করলে প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে: নাহিদ
- ছাত্রদল-এনসিপিসহ ৩ সংগঠনের সমাবেশ রোববার, ঢাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
- ২০ শতাংশ শুল্ক ভারসাম্যপূর্ণ: বিজিএমইএ
- দাপুটে জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালে যুবারা
- গাজায় প্রবেশের পরই লুট হচ্ছে ত্রাণের ট্রাক
- বিএসইসির কমিশনার হিসেবে সাইফুদ্দিনের যোগদান
- সেই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
- বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাবি
- সমালোচকদের হতাশ করে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা’
- এ শুল্কহারে চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব: বিজিএমইএ সভাপতি
- গুলশানে চাঁদাবাজির ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের নেতা অপু গ্রেপ্তার
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
- ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে, আগস্টে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই: ডিএমপি
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- সেপ্টেম্বরে শুরু এশিয়া কাপ, এক গ্রুপেই ভারত-পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৩৭ হাজার ৭৩ কোটি টাকা
- হচ্ছে না সাময়িক যুদ্ধবিরতি, হামাসকে ধ্বংসের হুমকি ট্রাম্পের
- কিশোরগঞ্জের মানুষ রাষ্ট্রপতি পেয়েছে কিন্তু উন্নয়ন পায়নি : নাহিদ ইসলাম
- রোববার খুলছে না মাইলস্টোন, কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সোমবার
- পুরনো পদ্ধতিতে আর নির্বাচন চলবে না: মজিবুর রহমান
- নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- দগ্ধদের দেখতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
- গুলশানে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার ৫
- "কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা"
- যখনই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি, তখনই ষড়যন্ত্র আসছে: প্রধান উপদেষ্টা
- প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নির্বাচিত
- সারা বছর মৃত ভোটার বাদ দেওয়ার ক্ষমতা চান ইসি কর্মকর্তারা
- ফেনী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত, আহত ১
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫৯ হাজার ৫০০ ছাড়ালো
- দাম কমলো স্বর্ণের
- দু-চারটা হলেও শীর্ষ অপরাধীর বিচার দেখতে চাই: জামায়াত আমির
- বিমানবন্দর থেকে ১২৩ বাংলাদেশিসহ ১৯৮ জনকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
- কাউকে গ্রেপ্তার করতে হলে আইডি কার্ড দেখাতে হবে: আইন উপদেষ্টা
- বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে চীনা মেডিকেল টিম ঢাকায়
- হাসিনার গুলি চালানোর নির্দেশ নিয়ে আল জাজিরার ‘বিস্ফোরক’ প্রতিবেদন
- টানা ৮ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
- বাংলাদেশকে ধসিয়ে ধবলধোলাই এড়াল পাকিস্তান
- ভারত ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ঐতিহাসিক বাণিজ্য চুক্তি সই
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন
- নতুন বাংলাদেশ গড়ার লড়াই শেষ হয়নি: নাহিদ
- জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় আমাদের স্বার্থে হয়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মানুষের মধ্যে ভয়-আতঙ্ক তৈরি করেছে মব কালচার: রুহুল কবির রিজভী
- হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক কারাগারে
- দগ্ধদের জন্য রক্ত ও স্কিনের প্রয়োজন নেই : বার্নের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
- ১৫ বছরে আওয়ামী সন্ত্রাসে নিহতদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
- বিচার সংস্কার নির্বাচন সমান্তরালভাবে এগিয়ে নিতে হবে: জামায়াত আমির
- জুলাই সনদের খসড়া বিষয়ে বিএনপি ইতিবাচক: সালাহউদ্দিন
- টেকসই উন্নয়নের শর্ত-স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান: আমীর খসরু
- নেতানিয়াহুর দাবি গাজায় কেউ না খেয়ে নেই, ট্রাম্পের ভিন্নমত
- জুলাই সনদের খসড়া নিয়ে আপত্তি এনসিপি-জামায়াতে ইসলামীর
- অভ্যুত্থানের শক্তি সক্রিয় থাকা পর্যন্ত মুজিববাদীরা দাঁড়াতে পারবে না: নাহিদ
- সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
- গভীর সমুদ্রে মাছ ধরা কার্যক্রম জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- সন্ধ্যার মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
- ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা শুরু
- বৃহস্পতিবার নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা
- ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ৯ সেপ্টেম্বর
- ঐকমত্য কমিশনের সংলাপের সময় অগ্নিকাণ্ডের প্রমাণ মেলেনি
- গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
- হার্টে ব্লক: বিদেশে সার্জারির সিদ্ধান্ত নাকচ করলেন জামায়াত আমির
- দেশে গভীর পরিবর্তন না হলে স্বৈরাচার গিয়ে স্বৈরাচার আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
- একমত হওয়া বিষয়গুলোকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে: আখতার হোসেন
- হাসিনার দেশত্যাগের এক বছর পরও মানবাধিকার সংকট প্রকট
- প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিচার শুরু, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- ‘অন্তর্বর্তী সরকার, জুলাই সনদ দরকার’ – স্লোগান দিয়ে শাহবাগ অবরোধ
- পুঁজিবাজারে সালমান আজীবন নিষিদ্ধ-১০০ কোটি টাকা জরিমানা
- মুদ্রানীতি ঘোষণা আজ, অপরিবর্তিত নীতিতে নজর শুধু মূল্যস্ফীতি
- আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
- সাত জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
- জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
