‘বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে কাজ করেছি’
শতবর্ষী সিদ্দিক ড্রাইভারের কাগুজে নাম মোহাম্মদ তমিজ উদ্দিন। সবার কাছে সিদ্দিক ড্রাইভার নামেই পরিচিত। দ্রুত গতি ছাড়া গাড়ি চালাতে পারেন না তিনি। তার ভাষায় ‘স্লো গাড়ি চালাইলে আমার ঘুম আহে।’ ছয় নম্বর রোডে (কমলাপুর-গুলশান) এখনও প্রতিদিন একটিপ গাড়ি চালান তিনি।
‘শতবর্ষী সিদ্দিক ড্রাইভার এখনও ঝড় তোলেন’ শিরোনামে প্রথম পর্বের সাক্ষাৎকার ছাপা হয় দ্য রিপোর্টে। এবার থাকছে তার মুক্তিযুদ্ধ পর্ব...
১৪ বছরের সিদ্দিক বাংলাদেশে এসে দুই দিন থেকে জার্মানিতে ফেরার কথা বলাই দিব্যি দেন মা- ‘তুই যদি যাস তাইলে আমার বুকের দুধের দাবি ছাড়ুম না। আল্লাহও তোরে মাফ করব না।’ মায়ের কথা ফেললেন না সিদ্দিক। সেই থেকে আজ পর্যন্ত দেশেই গাড়ি চালাচ্ছেন দ্রুতগতির ড্রাইভার সিদ্দিক।
জার্মান থেকে দেশে আসলেন ১৯৬৮ সালে। তখন তো তুমুল আন্দোলন চলছিল... সিদ্দিকের স্মৃতিতে ভাসে সেই দিনগুলো। সরাসরি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে অনেক হরতাল সফল করতে কাজ করেছেন।
বঙ্গবন্ধুর সরাসরি নির্দেশ কীভাবে পেয়েছেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন ‘আমি কোনো দল-টল করতাম না। খুব সাহসী আছিলাম। মারপিট-ভাঙচুরের দরকার হইলে বন্ধুরা লইয়া যাইত। আমার খুব কাছের ছিল শফিক নামের একজন। শফিক আওয়ামী লীগ করত। বঙ্গবন্ধু ওরে খুব ভালোবাসতেন। হরতাল ঘোষণা হইলে আমগর এলাকার দায়িত্বে কারে দেওয়া যায় জিগাইতো (বঙ্গবন্ধু)। শফিক আমার নাম কইতো। তখন পল্টনের পার্টি অফিসে গেলে বঙ্গবন্ধুর লগে দেখা হইতো। উনি কইতেন ওইদিন কাম আছে। গাড়িতে যাওয়া যাইব না। গাড়িতে যাইতাম না। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে হরতাল সফল করতাম। ভাঙচুর কইরা কয়েকটা গাড়ি আটকাইয়া দিলেই পুরা এলাকায় গাড়ি বন্ধ।’
১৯৭১ সালে যুদ্ধ শুরুর পর কি করলেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘৩০ মার্চ ঢাকা থাইকা কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেই। চার মাসে হাঁইটা কলকাতা, সেইখান থাইকা ট্রেইনে আগরতলা যাই।’ দীর্ঘ হাঁটার রাস্তায় পড়ে থাকা স্মৃতি হাতড়ালেন সিদ্দিক।
কিছুক্ষণ পর তিনি বললেন, ‘কুমিল্লায় এক বাড়িতে ভাত চাইলাম। দূর দূর কইরা যাইতে কইল। আমি সরলাম না। ভাতের পাতিলটা আমার সামনে রাইখা পেছনের রুমে গেল মহিলা। গায়ের জামা খুইলা পুরা পাতিলের ভাত জামায় ঢাইলা দৌড়। চারদিন খালি ভাত খাইলাম। রাস্তায় এক হিন্দু ভদ্রলোক জিগায় খালি ভাত কেন খাই। একটু লবণ দিল, আরেক বাড়িতে পাইলাম একটু ডাইল। নিমু কেমনে। ভাতের লগে মাখাইয়া লইলাম। শেষ দিন ভাতে দুর্গন্ধ, তারপরও খাইলাম, ক্ষিধার জ্বালায়।’সিদ্দিক বলেন, ‘কলকাতায় পৌছাইয়া পাইলাম এলাকার (ঢাকা) এক ড্রিংকিং পার্টনাররে। পরিচিত মানুষ দেইখা খুব ভাল লাগল। কী করমু ওই বুদ্ধি দিল আগরতলা যাইয়া মুক্তিবাহিনীতে যোগ দিতে। অন্তত খাওন তো পাওয়া যাইব। সঙ্গে দিল বিশটা টেকা। গিয়াই পাইলাম এম এ জি ওসমানীকে। আমার ভাগ্যই ভালো। যেই খানেই যাই বড় বড় মানুষের লগেই দেখা ওয়’ পরিচয় হওয়ার পর ওসমানী সাহেবের নির্দেশে ট্রেনিংয়ে যোগ দিলেন।’
তিনি জানান, ট্রেনিং শেষে ২৭ জনের ফুল প্লাটুনসহ কুমিল্লা দিয়ে ঢুকলেন বাংলাদেশে। কমান্ডার তৈয়ব আলী। সহকারী কমান্ডার আলাউদ্দিন। কমান্ডারের পড়াশোনা তেমন ছিল না, সামন্য পারতেন সহকারী কমান্ডার। দলের চিঠি-পত্র বা লেখালেখির দায়িত্ব পড়তো সিদ্দিকের ওপরেই। কুমিল্লার মিয়াবাজারের কাছাকাছি একটি গ্রামে প্রথম রাত যাপন করেন। ওই গ্রামের মানুষের যত্ন আত্মি পান পর্যাপ্ত। থাকলেন ‘গোয়াইল’ ঘরের ‘খেড়ের’ উপর। এখানে অবস্থান করেই অনেক সফল অপারেশন করল তাদের দল।
স্মরণীয় কোনো অপারেশনের কথা বলবেন? উত্তরে জানালেন, কুমিল্লা থাকাকালে বাড়িতে বেড়াতে আসলেন। ছোট ব্যাগে চালের মধ্যে নিলেন তিনটি গ্রেনেড। গুলিস্তানের (বর্তমান সার্জেন্ট আহাদ) পুলিশ বক্সের বিপরীতে তখন মিরপুরের গাড়িগুলো থাকতো। বাড়ির সবার সঙ্গে দেখা করে সেখানে গিয়ে দেখেন একটা গাড়িতে ২০-২৫ জন পাক আর্মি বসে আছে। পাশে ছিল দেয়াল ঘেরা সুইপার কলোনি। দেয়ালের ওপাশ থেকে ঠিকমতো গাড়ি দেখা যায় না। কোনো মতে ছাদটা দেখা যায়। আন্দাজ করে মারলেন তিনটি গ্রেনেড। দুইটি পড়ল গাড়িতে। তিন পাক আমি মরল। আহত প্রায় সবাই।
আরেকটি অপারেশনের কথা বলতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন সিদ্দিক ড্রাইভার। ২৭ জনের দলে থাকা তার প্রিয় মানুষটি শহীদ হলেন, নাম শুক্কুর। অপারেশনটি ছিল গোড়ানে। শুক্কুরের মাকে খবর দিতে গিয়ে কেদেঁ দিলেন সিদ্দিক। কাঁদলেন না শুক্কুরের মা। দেশের জন্য জীবন দেওয়ায় সেই মা গর্ব করে দোয়া করেছিলেন আল্লাহর কাছে।
শেষ অপারেশন করেছেন ১১ ডিসেম্বর। পাক আর্মিরা মগবাজারের পাশেই কয়েকজন নারীকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করছিল। অভিযান চালিয়ে ৬ পাক হানাদারকে নিষ্ঠুরতম নির্যাতনের পর গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন তারা।
বিজয়ের দিনে অনুভূতি কেমন ছিল? জবাবে তিনি বলেন, ‘বইলা বুঝান যাইব না। অনেক খুশি। সবাই কয় ওই সিদ্দিক যুদ্ধ কইরা আইছে। কি যে ভাল লাগছে।’
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এখন তো অনেক সম্মান পান, তাই না? ‘না রে বাবা। এইসব সম্মানের ধার ধারি না আমি। এমনও লোক দেখি মুক্তিযুদ্ধার বেইজ পইড়া ঘোরে। কই যুদ্ধ করছে জিগাইলে আবল-তাবল কয়।’
যুদ্ধ শেষে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নেননি সিদ্দিক। যখন সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হচ্ছিল তখন সিদ্দিকের মা তাকে বলেছিলেন, ‘হুনবার পাইছি মুক্তিযোদ্ধাগোর তালিকা কইরা মাইরা ফালাইব। তুই সার্টিফিকেট আনতে যাইবি না।’ সিদ্দিক যাননি স্বীকৃতি নিতে।
বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নিয়ে যা হয় তাতে হতাশ সিদ্দিক জানান, রাজনীতিতে খারাপ-ভালো মানুষ আগেও ছিল। কিন্তু এখন যে অবস্থা তাতে খুব খারাপ লাগে। দলের বাইরে মানুষের কোনো পরিচয় নাই। এইটা কোনো কথা হইলো? এক দলের মানুষ আরেক দলেরে দেখতে পারে না। আগেও ভিন্ন দল ছিল, মানুষ এই রকম ছিল না।
(দ্য রিপোর্ট/বিকে/এনডিএস/মার্চ ২৬, ২০১৪)
পাঠকের মতামত:
- চসিকের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কম্বল দিল আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- পদত্যাগ করতে চলেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো
- ফ্রেঞ্চ সুপার কাপের হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতল পিএসজি
- অবশেষে ভারতেও ছড়াল এইচএমপিভি ভাইরাস, আক্রান্ত ২ শিশু
- জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে ৪.২৩ শতাংশ
- ‘হাসিনার ওপর রাগ হয় না আপনার’ আসিফ নজরুলের প্রশ্নে যা বলেন খালেদা জিয়া
- দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো পলক-জ্যোতিকে
- বৃহস্পতিবার থেকে ফের শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা
- বিনামূল্যে পাওয়া ফ্ল্যাট নিয়ে মিথ্যা বলেছিলেন টিউলিপ : ডেইলি মেইল
- "আয়নাঘর-ভাতের হোটেল বলে কিছু থাকবে না, সিভিল ড্রেসে গ্রেপ্তার নয়"
- গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- এয়ারপোর্ট থেকে সরাসরি লন্ডন ক্লিনিকে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে
- বড় জয়ে বছর শুরু করল বার্সেলোনা
- ভারতকে উড়িয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
- দাম বাড়লেও কাটছে না ভোজ্য তেলের সংকট
- বিয়ে করে দোয়া চাইলেন তাহসান
- সার্ভার জটিলতা কাটিয়ে ডিএসইতে লেনদেন চালু
- সীমান্তে নতুন ভাসমান চৌকি বসিয়েছে ভারত
- নাম ব্যবহার করে তদবির বিষয়ে যে বার্তা দিলেন উপদেষ্টা নাহিদ
- লন্ডনে ফ্ল্যাট উপহার: যুক্তরাজ্যে ব্যাপক তদন্তের মুখে টিউলিপ
- ইচ্ছাকৃত ভুল করবে না নির্বাচন কমিশন : সিইসি
- খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা
- তারেক রহমানের চার মামলা বাতিলের রায় বহাল
- টিউলিপকে লন্ডনে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট দেন আ.লীগ-সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী
- অভিনেত্রী অঞ্জনা রহমান মারা গেছেন
- হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন জয়সোওয়াল
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নতুন ভাইরাস এইচএমপিভি, মহামারির শঙ্কা
- শেখ হাসিনাকে ফেরতের প্রশ্নে এখনও নিরুত্তর ভারত
- বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- চার শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অপসারণ
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত
- নতুন দায়িত্বে বাফুফেতে ফিরলেন ছোটন
- গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলছেই, ২৪ ঘণ্টায় ঝরল ৭১ প্রাণ
- তাপমাত্রা নামল ৮ ডিগ্রির ঘরে, ফের মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পঞ্চগড়
- হিন্দুদের চাকরি নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা: প্রেস উইং
- কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
- সরকারি দপ্তরে তদবির বন্ধে সচিবদের কাছে উপদেষ্টা নাহিদের চিঠি
- নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি
- খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে বাসায় গেলেন সেনাপ্রধান
- পুলিশের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন
- অভ্যুত্থানের যোদ্ধাদের হেলথকার্ড বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
- ডিসেম্বরে এল রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স
- ইসির ৬২ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
- "হাসিনাকে ফেরত না দিলেও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হবে না"
- আজ রাজবাড়ী যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: তারেক রহমান
- বাণিজ্য মেলায় ইসলামী ব্যাংকের প্রিমিয়ার স্টল উদ্বোধন
- বেস্ট হোল্ডিংস লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ আক্রান্ত ও মৃত্যুর রেকর্ড
- বছরের শুরুতেই উত্তরে জেঁকে বসেছে শীত, ফ্লাইট চলাচলে বিঘ্ন
- আরও বাজারমুখী হলো ডলারের দাম
- "আ.লীগ আমলে ক্যাম্পাসগুলোকে অস্ত্রাগার বানানো হয়েছিল"
- বিদায়ী বছরে আস্থার সংকটে ভুগেছে পুঁজিবাজার
- সিলেটকে হারিয়ে রংপুরের টানা দ্বিতীয় জয়
- ক্রীড়াঙ্গনে কবে কোন খেলা, একনজরে দেখে নিন
- দ্বিকক্ষ আইনসভার সুপারিশ: কোন মডেলে যাবে বাংলাদেশ?
- আজ থেকে ২২ দিন সব কোচিং সেন্টার বন্ধ
- নতুন বছরের ১ম দিন বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০৯ কোটি
- রাজধানীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে শিশুসহ দগ্ধ ৫
- মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
- আগামীতে বাণিজ্য মেলা হবে দেশজুড়ে : প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইটে দগ্ধ ২ শিশু
- সচিবালয়ে আগুনের প্রাথমিক প্রতিবেদন: তদন্তে যা উঠে এলো
- নতুন প্রত্যাশার নবযাত্রা বাংলাদেশের
- আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের রেডিসন ব্লু ঢাকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
- ব্যাংক ও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
- নববর্ষে আতশবাজি বন্ধে কাজ করবে ভ্রাম্যমাণ আদালত
- চাকরিতে আবেদন ফি ৫০-২০০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি
- রমজানে সরবরাহে এক কোটি ৯০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের উদ্যোগ
- ভোর থেকেই শহীদ মিনারে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
- আজ বিকেলে বৈষম্যবিরোধীদের ‘মার্চ ফর ইউনিটি’
- খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে বাসায় গেলেন সেনাপ্রধান
- চাকরিতে আবেদন ফি ৫০-২০০ টাকা করে প্রজ্ঞাপন জারি
- আজ বিকেলে বৈষম্যবিরোধীদের ‘মার্চ ফর ইউনিটি’
- নতুন ভাইরাস এইচএমপিভি, মহামারির শঙ্কা
- রমজানে সরবরাহে এক কোটি ৯০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের উদ্যোগ
- বিভ্রান্ত না হয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: তারেক রহমান
- ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- নতুন প্রত্যাশার নবযাত্রা বাংলাদেশের
- ভোটের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে: তারেক রহমান
- আগামীতে বাণিজ্য মেলা হবে দেশজুড়ে : প্রধান উপদেষ্টা
- আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের রেডিসন ব্লু ঢাকার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর
- মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
- সিলেটকে হারিয়ে রংপুরের টানা দ্বিতীয় জয়
- রাজধানীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে শিশুসহ দগ্ধ ৫
- ঢাকায় থার্টি ফার্স্ট নাইটে দগ্ধ ২ শিশু
- ব্যাংক ও পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ডিসেম্বরে এল রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স
- শেখ হাসিনাকে ফেরতের প্রশ্নে এখনও নিরুত্তর ভারত
- আরও বাজারমুখী হলো ডলারের দাম
- আজ রাজবাড়ী যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- নববর্ষে আতশবাজি বন্ধে কাজ করবে ভ্রাম্যমাণ আদালত
- পুলিশের ৪৮ কর্মকর্তার পদায়ন
- আজ থেকে ২২ দিন সব কোচিং সেন্টার বন্ধ
- পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক