শীতকালীন রোগে ৫৮ দিনে ৮১ মৃত্যু
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:এবার হাড় কাঁপানো শীত ও কনকনে বাতাসে বেড়েছে রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিনিয়ত ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষের সারি লম্বা হচ্ছে। এসব রোগের মধ্যে জ্বর, হাঁচি-কাশি, নিউমোনিয়া, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, অ্যালার্জি, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, টনসিলাটাইসিস, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ বা ব্রংকিওলাইটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাই বেশি। আর হাসপাতালগুলোতে শয্যার চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় অনেকের ঠাঁই হচ্ছে খোলা বারান্দা আর মেঝেতে। ফলে বাড়তি চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলোও।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে এ বছরের সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫৮ দিনে সারা দেশে ঠান্ডাজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৯৫ জন। এর মধ্যে সারা দেশে ঠা-াজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫২ হাজার ৩৯৩ জন এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৯০২ জন। তবে ডায়রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। ঠান্ডায় বিভিন্ন রোগে মৃত্যু অধিকাংশই শিশু বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৬৪২ জন। তবে এই সময়ে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় কেউ মারা যাননি বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার জন্য শিশুদের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ে ব্যবহার, যতটা সম্ভব ঠান্ডা পরিবেশ এড়িয়ে চলা জরুরি।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত ও মৃত্যুর বিবরণী থেকে বিভাগভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রোগী চট্টগ্রামে। এ বিভাগে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৮ হাজার ৭৬৫ রোগী এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে (মহানগর ব্যতীত) শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৪১৫ জন। আর ময়মনসিংহে ৩ হাজার ৮৮৪৮ জন, রাজশাহীতে ২ হাজার ৫১ জন, রংপুরে এক হাজার ৭৪০ জন, খুলনায় ৭ হাজার ৫৫ জন, বরিশালে ৩ হাজার ৪৫২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ হাজার ৬৭ জন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন।
আর শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া ৭৮ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রামের বাসিন্দা। এ বিভাগে মারা গেছেন ৫১ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহে ২৩ জন, খুলনায় দুজন ও বরিশালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি বিভাগগুলোতে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় মারা গেছে ৩ জন।
এবারের শীত মৌসুমে শ্বাসতন্ত্রের রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা নরসিংদী জেলায়। এই জেলায় পাঁচ হাজার ৮৯৪ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় আক্রান্তের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ দুই লাখ ২৯ হাজার ৬১০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৯০ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহ বিভাগে ১৩ হাজার ৪১৭ জন, রাজশাহীতে ১৩ হাজার ৮০০ জন, রংপুরে ৯ হাজার ১০৮ জন, খুলনায় ১৭ হাজার ৫২৬ জন, বরিশালে ১০ হাজার ৮৪৯ জন ও সিলেট বিভাগে ৭ হাজার ৫০২ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি টাঙ্গাইলে। এই জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৫৭ হাজার ৮৮৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি সময়ের মধ্যে কেউ মারা যাননি।
এদিকে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে শীত বাড়ায় নিউমোনিয়া, জ্বরসহ ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালের মেঝেতে ও বারান্দায় পাটি, কাঁথা-বালিশ বিছিয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ও তাদের স্বজনসহ অসংখ্য মানুষ-শুয়ে বসে রয়েছেন। সেখানেই চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালের ধারণক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি রোগী থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন নার্স ও চিকিৎসকরা।
ঢামেকের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিশু ওয়ার্ডের ২০৭ ও ২০৮ নাম্বার রুমে মোট শয্যা রয়েছে ৩৮টি। কিন্তু রোগী ভর্তি আছে এর চেয়ে তিনগুণ বেশি। এর মধ্যে ঠান্ডাজনিত সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় রোগী ভর্তি। আর হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন তিন থেকে ৪০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। যেখানে জরুরি বিভাগে স্বাভাবিক সময়ে রোগী আসত গড়ে ১০০ থেকে ১৫০ জন। আর গত মাসে হাসপাতালের বহির্বিভাগ থেকে সেবা নিয়েছেন ৫ হাজার ৬০২ জন। এর মধ্যে ৬ থেকে ১২ বছর বয়সি শিশু হলো এক হাজার ৯৯১ জন।
ঢাকা শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত তিন মাসে শুধু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাটিতে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৮৪ জন। এর মধ্যে অক্টোবর মাসে ৩০৮ জন, নভেম্বরে ৩১৩ জন, ডিসেম্বরে ৪৩৭ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। চলতি মাসের হাসপাতালটিতে নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি শিশুর সংখ্যা ২৬৫। নিউমোনিয়া নিয়ে বর্তমানে ভর্তি আছে ২০টি শিশু। তবে সবথেকে আতঙ্কের বিষয়টি হচ্ছে বছরের প্রথম সাত দিনেই নিউমোনিয়া আক্রান্ত ছয় শিশুর মৃত্যু।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রোগীর চাপ বাড়ায় হাসপাতালটির ৬৮০ শয্যার মধ্যে একটিও ফাঁকা নেই।
মিটফোর্ড হাসপাতাল ও শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি থাকায় বারান্দা ও মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে শিশুদের। রোগী ও স্বজনদেরও চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। আর রোগীদের বাড়তি চাপে হিমশিম খাচ্ছেন কর্তৃপক্ষও।
শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান সময়ের আলোকে বলেন, হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়ছে তবে খুব বেশি চাপ নয়। গ্রামাঞ্চলে ঠান্ডার বাড়ার কারণে সারা দেশ থেকেই আমাদের এখানে রোগী আসছে। আমরা চেষ্টা করছি সাধ্যমতো সেবা দিতে।
তিনি বলেন, শীতে এই সময়ে শিশু ও বয়স্কদের বেশি ঝুঁকি থাকে। আর যাদের আগের থেকেই হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, কিডনি রোগ রয়েছে, তাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তাদেরকে সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। আর শিশুদের এই সময়ে বাইরে না যাওয়াই ভালো। আর বের হলে গরম কাপড় পড়া, তীব্র শীতের সময় কান-ঢাকা টুপি পরা এবং গলায় মাফলার ব্যবহার করা এবং ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে। আর এই সময়ে শিশুদের প্রচুর তরল ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম সময়ের আলোকে বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তন ও বায়ুদূষণের কারণে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। কারণ শীতের এই সময়ে বাতাসে ভাইরাসসহ ধুলাবালি বেশি ছড়ায়।
তিনি বলেন, বাচ্চাদের জ্বর-সর্দিকাশি হতেই পারে কিন্তু যখন দেখা যায় জ¦রের সঙ্গে বুকের ভেতরটা দেবে যাচ্ছে এবং বাচ্চার বয়সভিত্তিক যে শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। এই সময়ে অনেক অভিভাবক অবহেলা করেন। দেরি করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। যা ঠিক নয়। ঠান্ডা-কাশি হলে কোনো ধরনের অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে কিংবা দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা উচিত। কারণ জটিল অবস্থা হাসপাতালে আনা হলে অনেক সময় শিশুদের মৃত্যুও হতে পারে।
শীতের এই সময়ে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শফি আহমেদ সময়ের আলোকে বলেন, শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ শীতকালীন বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ঠান্ডার এই সময়ে শিশু ও বৃদ্ধরা খুবই স্পর্শকাতর। তাদের অ্যাজমা, হাঁপানি, ব্রংকিওলাইটিস, নিউমোনিয়া থেকে বাঁচাতে পর্যাপ্ত গরম কাপড়সহ হাত মোজা, পা মোজা পরিয়ে রাখতে হবে। তবে শিশুদের পোশাক হতে হবে নরম এবং ঢোলা ও আরামদায়ক।
তিনি বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগগুলো যেন না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে সবসময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। তবে রোগীর অবস্থা জটিল হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পাঠকের মতামত:
- সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদের হিসাব ‘সিলগালা খামে’ দিতে হবে
- প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে ২০ কোম্পানির
- ইউক্রেনে জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে রাশিয়ার বড় ধরনের হামলা
- রমজানের পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন শিথিল
- এ যুদ্ধ তো হবেই, কোন না কোন ফর্মেটে: উপদেষ্টা মাহফুজ
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ‘সিঙ্গেল ইস্যুতে’ সীমাবদ্ধ নয়: প্রণয় ভার্মা
- পতিত আ. লীগ সরকার রিজার্ভ তলানিতে রেখে গিয়েছিল: ইউনূস
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- ভারতীয় হেজিমনি পরাজিত করার সুযোগ তৈরি হয়েছে: মাহমুদুর রহমান
- "অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে মাঠে পতিত স্বৈরাচার"
- ভিসা পেমেন্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ পেল ইসলামী ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- ২-১ গোলের জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা চলছেই, নিহত আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- বিএনপিকে যারা থামাতে গেছে, তারাই ধ্বংস হয়েছে : আমীর খসরু
- "নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায়"
- ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরো ৮ প্রাণ, মৃত্যু ছাড়াল ৪ শ’
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেপ্তার
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- রান্নার ঝামেলা দূর করে সময় বাঁচাতে মিনিস্টার মিক্সার গ্রাইন্ডার
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- শ্রীলঙ্কায় পার্লামেন্টের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
- গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ৭ দাবি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- টাকা পাচার মামলায় ফালুসহ ৩ জনকে অব্যাহতি
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
- উপদেষ্টাদের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরলেন আহতরা
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা নিয়ে সেমিনার করবে বিএনপি
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় নতুন অর্থনৈতিক কাঠামোর আহ্বান ড. ইউনূসের
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- থাকবে না এফবিআই, মাস্ক-বিবেককে নতুন দপ্তর দিলেন ট্রাম্প
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারার মামলা বাতিল
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- "নতুন বছরের প্রথম মাসেই মিলবে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক"
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- উপদেষ্টাদের বিষয়ে জনগণের অনাগ্রহ থাকলে খতিয়ে দেখব: মাহফুজ আলম
- অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করতে চাইলে চূড়ান্ত বিপ্লবের ডাক আসবে: আসিফ
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
- নিজের স্বার্থেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু, দাবি ইসরাইলি জেনারেলের
- এবার সিন্ডিকেটের কবলে ভোজ্যতেল, সংকট তৈরি করে বাড়াচ্ছে দাম
- গুরবাজের শতক, ওমরজাইয়ের ছক্কায় সিরিজ আফগানিস্তানের
- শফিক রেহমানও আওয়ামী ছোবল থেকে রক্ষা পাননি: রিজভী
- আজ থেকে স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু
- জনকল্যাণে কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে চাই: আসিফ মাহমুদ
- পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬৪ কর্মকর্তার বদলি-পদায়ন
- ২২ দলের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
- তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো অনুষ্ঠান করবে না বিএনপি
- আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলার
- চীনের সিআইআইই মেলায় অংশ নিয়েছে ওয়ালটন
- ন্যামস মোটরসের সাথে দুই চীনা কোম্পানির যেসব খাতে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত
- সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি: ২ ব্রোকারকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২ লাখ কোটি টাকা
- পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬৪ কর্মকর্তার বদলি-পদায়ন
- নিজের স্বার্থেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু, দাবি ইসরাইলি জেনারেলের
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- ৫ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
- এবার সিন্ডিকেটের কবলে ভোজ্যতেল, সংকট তৈরি করে বাড়াচ্ছে দাম
- আজ থেকে স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলার
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- ২২ দলের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- জনকল্যাণে কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে চাই: আসিফ মাহমুদ
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো অনুষ্ঠান করবে না বিএনপি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- গুরবাজের শতক, ওমরজাইয়ের ছক্কায় সিরিজ আফগানিস্তানের