শীতকালীন রোগে ৫৮ দিনে ৮১ মৃত্যু
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:এবার হাড় কাঁপানো শীত ও কনকনে বাতাসে বেড়েছে রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিনিয়ত ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষের সারি লম্বা হচ্ছে। এসব রোগের মধ্যে জ্বর, হাঁচি-কাশি, নিউমোনিয়া, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, অ্যালার্জি, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, টনসিলাটাইসিস, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ বা ব্রংকিওলাইটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাই বেশি। আর হাসপাতালগুলোতে শয্যার চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় অনেকের ঠাঁই হচ্ছে খোলা বারান্দা আর মেঝেতে। ফলে বাড়তি চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলোও।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে এ বছরের সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫৮ দিনে সারা দেশে ঠান্ডাজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৯৫ জন। এর মধ্যে সারা দেশে ঠা-াজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫২ হাজার ৩৯৩ জন এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৯০২ জন। তবে ডায়রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। ঠান্ডায় বিভিন্ন রোগে মৃত্যু অধিকাংশই শিশু বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৬৪২ জন। তবে এই সময়ে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় কেউ মারা যাননি বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার জন্য শিশুদের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ে ব্যবহার, যতটা সম্ভব ঠান্ডা পরিবেশ এড়িয়ে চলা জরুরি।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত ও মৃত্যুর বিবরণী থেকে বিভাগভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রোগী চট্টগ্রামে। এ বিভাগে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৮ হাজার ৭৬৫ রোগী এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে (মহানগর ব্যতীত) শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৪১৫ জন। আর ময়মনসিংহে ৩ হাজার ৮৮৪৮ জন, রাজশাহীতে ২ হাজার ৫১ জন, রংপুরে এক হাজার ৭৪০ জন, খুলনায় ৭ হাজার ৫৫ জন, বরিশালে ৩ হাজার ৪৫২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ হাজার ৬৭ জন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন।
আর শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া ৭৮ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রামের বাসিন্দা। এ বিভাগে মারা গেছেন ৫১ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহে ২৩ জন, খুলনায় দুজন ও বরিশালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি বিভাগগুলোতে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় মারা গেছে ৩ জন।
এবারের শীত মৌসুমে শ্বাসতন্ত্রের রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা নরসিংদী জেলায়। এই জেলায় পাঁচ হাজার ৮৯৪ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় আক্রান্তের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ দুই লাখ ২৯ হাজার ৬১০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৯০ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহ বিভাগে ১৩ হাজার ৪১৭ জন, রাজশাহীতে ১৩ হাজার ৮০০ জন, রংপুরে ৯ হাজার ১০৮ জন, খুলনায় ১৭ হাজার ৫২৬ জন, বরিশালে ১০ হাজার ৮৪৯ জন ও সিলেট বিভাগে ৭ হাজার ৫০২ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি টাঙ্গাইলে। এই জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৫৭ হাজার ৮৮৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি সময়ের মধ্যে কেউ মারা যাননি।
এদিকে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে শীত বাড়ায় নিউমোনিয়া, জ্বরসহ ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালের মেঝেতে ও বারান্দায় পাটি, কাঁথা-বালিশ বিছিয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ও তাদের স্বজনসহ অসংখ্য মানুষ-শুয়ে বসে রয়েছেন। সেখানেই চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালের ধারণক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি রোগী থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন নার্স ও চিকিৎসকরা।
ঢামেকের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিশু ওয়ার্ডের ২০৭ ও ২০৮ নাম্বার রুমে মোট শয্যা রয়েছে ৩৮টি। কিন্তু রোগী ভর্তি আছে এর চেয়ে তিনগুণ বেশি। এর মধ্যে ঠান্ডাজনিত সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় রোগী ভর্তি। আর হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন তিন থেকে ৪০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। যেখানে জরুরি বিভাগে স্বাভাবিক সময়ে রোগী আসত গড়ে ১০০ থেকে ১৫০ জন। আর গত মাসে হাসপাতালের বহির্বিভাগ থেকে সেবা নিয়েছেন ৫ হাজার ৬০২ জন। এর মধ্যে ৬ থেকে ১২ বছর বয়সি শিশু হলো এক হাজার ৯৯১ জন।
ঢাকা শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত তিন মাসে শুধু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাটিতে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৮৪ জন। এর মধ্যে অক্টোবর মাসে ৩০৮ জন, নভেম্বরে ৩১৩ জন, ডিসেম্বরে ৪৩৭ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। চলতি মাসের হাসপাতালটিতে নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি শিশুর সংখ্যা ২৬৫। নিউমোনিয়া নিয়ে বর্তমানে ভর্তি আছে ২০টি শিশু। তবে সবথেকে আতঙ্কের বিষয়টি হচ্ছে বছরের প্রথম সাত দিনেই নিউমোনিয়া আক্রান্ত ছয় শিশুর মৃত্যু।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রোগীর চাপ বাড়ায় হাসপাতালটির ৬৮০ শয্যার মধ্যে একটিও ফাঁকা নেই।
মিটফোর্ড হাসপাতাল ও শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি থাকায় বারান্দা ও মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে শিশুদের। রোগী ও স্বজনদেরও চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। আর রোগীদের বাড়তি চাপে হিমশিম খাচ্ছেন কর্তৃপক্ষও।
শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান সময়ের আলোকে বলেন, হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়ছে তবে খুব বেশি চাপ নয়। গ্রামাঞ্চলে ঠান্ডার বাড়ার কারণে সারা দেশ থেকেই আমাদের এখানে রোগী আসছে। আমরা চেষ্টা করছি সাধ্যমতো সেবা দিতে।
তিনি বলেন, শীতে এই সময়ে শিশু ও বয়স্কদের বেশি ঝুঁকি থাকে। আর যাদের আগের থেকেই হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, কিডনি রোগ রয়েছে, তাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তাদেরকে সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। আর শিশুদের এই সময়ে বাইরে না যাওয়াই ভালো। আর বের হলে গরম কাপড় পড়া, তীব্র শীতের সময় কান-ঢাকা টুপি পরা এবং গলায় মাফলার ব্যবহার করা এবং ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে। আর এই সময়ে শিশুদের প্রচুর তরল ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম সময়ের আলোকে বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তন ও বায়ুদূষণের কারণে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। কারণ শীতের এই সময়ে বাতাসে ভাইরাসসহ ধুলাবালি বেশি ছড়ায়।
তিনি বলেন, বাচ্চাদের জ্বর-সর্দিকাশি হতেই পারে কিন্তু যখন দেখা যায় জ¦রের সঙ্গে বুকের ভেতরটা দেবে যাচ্ছে এবং বাচ্চার বয়সভিত্তিক যে শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। এই সময়ে অনেক অভিভাবক অবহেলা করেন। দেরি করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। যা ঠিক নয়। ঠান্ডা-কাশি হলে কোনো ধরনের অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে কিংবা দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা উচিত। কারণ জটিল অবস্থা হাসপাতালে আনা হলে অনেক সময় শিশুদের মৃত্যুও হতে পারে।
শীতের এই সময়ে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শফি আহমেদ সময়ের আলোকে বলেন, শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ শীতকালীন বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ঠান্ডার এই সময়ে শিশু ও বৃদ্ধরা খুবই স্পর্শকাতর। তাদের অ্যাজমা, হাঁপানি, ব্রংকিওলাইটিস, নিউমোনিয়া থেকে বাঁচাতে পর্যাপ্ত গরম কাপড়সহ হাত মোজা, পা মোজা পরিয়ে রাখতে হবে। তবে শিশুদের পোশাক হতে হবে নরম এবং ঢোলা ও আরামদায়ক।
তিনি বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগগুলো যেন না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে সবসময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। তবে রোগীর অবস্থা জটিল হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পাঠকের মতামত:
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- রাফাহ ছাড়তে ইসরাইলের নির্দেশ, হামলা হবে
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ
- উপজেলা নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
- মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন: হারুন
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন পেছালো
- হামাসের রকেট হামলায় তিন ইসরায়েল সেনা নিহত
- বিশ্বকাপ জিতলে কোটি টাকা পুরস্কার পাবেন বাবর-শাহিনরা
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
- ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদের পদত্যাগ, নতুন পর্ষদ গঠন
- আল-জাজিরার অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান, ভাঙচুর
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা
- তিনদিনেও নেভেনি আগুন, স্থানীয়দের ধারণা এটি নাশকতা
- উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি
- দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস, নৌ বন্দরে দুই নম্বর সতর্কতা
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- শিকাগোতে ৬৮ ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভকারী গ্রেফতার
- কেনিয়ায় বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২৮
- নির্বাচন বর্জনে দেশের জনগণের প্রতি আহবান রিজভীর
- ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা সফরে আসছেন
- "পুঁজিবাজারে ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করা হবে না"
- মিয়ানমারের ৮৮ সীমান্তরক্ষীর বাংলাদেশে প্রবেশ
- তাপপ্রবাহ এবারই শেষ হচ্ছে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- "গণতন্ত্র রক্ষায় করতে হলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে"
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো সংঘাত নেই: কাদের
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- ৫ অ্যাসিস্ট ও এক গোলে মেসির জোড়া রেকর্ড
- ৩৯ বছর বয়সে রোনালদোর হ্যাটট্রিক, আল নাসেরের জয়
- "আত্রাই নদীতে বাংলাদেশের বাঁধ, পানি পাচ্ছেনা দক্ষিন দিনাজপুর"
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে আজ বন্ধ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ
- পরিধি বাড়িয়ে আগুনে জ্বলছে সুন্দরবন, তদন্ত কমিটি
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- ব্রাজিলে প্রবল বর্ষণে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পেতে এই পারফরম্যান্সটার বিকল্প নেই: সাইফউদ্দিন
- নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় গ্রেপ্তার ৩
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- অস্থির মুরগির বাজার, বেড়েছে পেঁয়াজ ও মুরগির দাম
- "যারা আমাদেরকে চাপে রাখতে চেয়েছিল, তারাই এখন চাপে"
- শেয়ার ছাড়বে রুপালী ব্যাংক
- রবি ও এমটিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- ৫ ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- জিপির ২০ টাকা রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো
- রাফাহ শহরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী
- মধ্যরাতে কাকে অপরাধী বলে পোস্ট দিয়ে ডিলিট করলেন তিশা!
- ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করে দিলো তুরস্ক
- ১০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দিলো আরাকান আর্মি
- কালবৈশাখী ঝড়ের খবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- চার মাসে রেমিট্যান্স ৮৩১ কোটি ডলার, আগের থেকে ২১ শতাংশ বেশি
- জামিনে মুক্ত মামুনুল হক
- জাতিসংঘের বাংলাদেশে শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশনটি গৃহীত
- গ্রামীণফোনের এজিএমে ১২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
- ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স গ্রহণ করে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল
- ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে এনএসইউ'ই সুনাম ধরে রেখেছে
- এবার ঢাবির থেকে এগিয়ে এনএসইউ
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- আওয়ামী লীগ মিলিটারির পকেট থেকে বের হয়নি: প্রধানমন্ত্রী
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- রাতের আঁধারে লাশ দাফন বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মিল্টন: ডিবি
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বুয়েট- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হবে
- আজ রাত থেকে তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে রাতেই তিন মামলা
- ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন
- মে দিবস ও বাংলাদেশের শ্রমিক শ্রেণি
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আজ
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- দেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা মিললো কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির
- ভারতের কাছে বৃষ্টি আইনে ১৯ রানে হারলো বাংলাদেশ
- শেষ ম্যাচে উইকেট ছাড়াই থেকে আইপিএল মিশন শেষ করলেন মুস্তাফিজ