শীতকালীন রোগে ৫৮ দিনে ৮১ মৃত্যু
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:এবার হাড় কাঁপানো শীত ও কনকনে বাতাসে বেড়েছে রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিনিয়ত ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষের সারি লম্বা হচ্ছে। এসব রোগের মধ্যে জ্বর, হাঁচি-কাশি, নিউমোনিয়া, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, অ্যালার্জি, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, টনসিলাটাইসিস, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ বা ব্রংকিওলাইটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাই বেশি। আর হাসপাতালগুলোতে শয্যার চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় অনেকের ঠাঁই হচ্ছে খোলা বারান্দা আর মেঝেতে। ফলে বাড়তি চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলোও।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে এ বছরের সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫৮ দিনে সারা দেশে ঠান্ডাজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৯৫ জন। এর মধ্যে সারা দেশে ঠা-াজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫২ হাজার ৩৯৩ জন এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৯০২ জন। তবে ডায়রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। ঠান্ডায় বিভিন্ন রোগে মৃত্যু অধিকাংশই শিশু বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৬৪২ জন। তবে এই সময়ে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় কেউ মারা যাননি বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার জন্য শিশুদের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ে ব্যবহার, যতটা সম্ভব ঠান্ডা পরিবেশ এড়িয়ে চলা জরুরি।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত ও মৃত্যুর বিবরণী থেকে বিভাগভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রোগী চট্টগ্রামে। এ বিভাগে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৮ হাজার ৭৬৫ রোগী এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে (মহানগর ব্যতীত) শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৪১৫ জন। আর ময়মনসিংহে ৩ হাজার ৮৮৪৮ জন, রাজশাহীতে ২ হাজার ৫১ জন, রংপুরে এক হাজার ৭৪০ জন, খুলনায় ৭ হাজার ৫৫ জন, বরিশালে ৩ হাজার ৪৫২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ হাজার ৬৭ জন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন।
আর শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া ৭৮ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রামের বাসিন্দা। এ বিভাগে মারা গেছেন ৫১ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহে ২৩ জন, খুলনায় দুজন ও বরিশালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি বিভাগগুলোতে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় মারা গেছে ৩ জন।
এবারের শীত মৌসুমে শ্বাসতন্ত্রের রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা নরসিংদী জেলায়। এই জেলায় পাঁচ হাজার ৮৯৪ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় আক্রান্তের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ দুই লাখ ২৯ হাজার ৬১০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৯০ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহ বিভাগে ১৩ হাজার ৪১৭ জন, রাজশাহীতে ১৩ হাজার ৮০০ জন, রংপুরে ৯ হাজার ১০৮ জন, খুলনায় ১৭ হাজার ৫২৬ জন, বরিশালে ১০ হাজার ৮৪৯ জন ও সিলেট বিভাগে ৭ হাজার ৫০২ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি টাঙ্গাইলে। এই জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৫৭ হাজার ৮৮৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি সময়ের মধ্যে কেউ মারা যাননি।
এদিকে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে শীত বাড়ায় নিউমোনিয়া, জ্বরসহ ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালের মেঝেতে ও বারান্দায় পাটি, কাঁথা-বালিশ বিছিয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ও তাদের স্বজনসহ অসংখ্য মানুষ-শুয়ে বসে রয়েছেন। সেখানেই চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালের ধারণক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি রোগী থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন নার্স ও চিকিৎসকরা।
ঢামেকের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিশু ওয়ার্ডের ২০৭ ও ২০৮ নাম্বার রুমে মোট শয্যা রয়েছে ৩৮টি। কিন্তু রোগী ভর্তি আছে এর চেয়ে তিনগুণ বেশি। এর মধ্যে ঠান্ডাজনিত সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় রোগী ভর্তি। আর হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন তিন থেকে ৪০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। যেখানে জরুরি বিভাগে স্বাভাবিক সময়ে রোগী আসত গড়ে ১০০ থেকে ১৫০ জন। আর গত মাসে হাসপাতালের বহির্বিভাগ থেকে সেবা নিয়েছেন ৫ হাজার ৬০২ জন। এর মধ্যে ৬ থেকে ১২ বছর বয়সি শিশু হলো এক হাজার ৯৯১ জন।
ঢাকা শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত তিন মাসে শুধু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাটিতে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৮৪ জন। এর মধ্যে অক্টোবর মাসে ৩০৮ জন, নভেম্বরে ৩১৩ জন, ডিসেম্বরে ৪৩৭ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। চলতি মাসের হাসপাতালটিতে নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি শিশুর সংখ্যা ২৬৫। নিউমোনিয়া নিয়ে বর্তমানে ভর্তি আছে ২০টি শিশু। তবে সবথেকে আতঙ্কের বিষয়টি হচ্ছে বছরের প্রথম সাত দিনেই নিউমোনিয়া আক্রান্ত ছয় শিশুর মৃত্যু।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রোগীর চাপ বাড়ায় হাসপাতালটির ৬৮০ শয্যার মধ্যে একটিও ফাঁকা নেই।
মিটফোর্ড হাসপাতাল ও শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি থাকায় বারান্দা ও মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে শিশুদের। রোগী ও স্বজনদেরও চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। আর রোগীদের বাড়তি চাপে হিমশিম খাচ্ছেন কর্তৃপক্ষও।
শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান সময়ের আলোকে বলেন, হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়ছে তবে খুব বেশি চাপ নয়। গ্রামাঞ্চলে ঠান্ডার বাড়ার কারণে সারা দেশ থেকেই আমাদের এখানে রোগী আসছে। আমরা চেষ্টা করছি সাধ্যমতো সেবা দিতে।
তিনি বলেন, শীতে এই সময়ে শিশু ও বয়স্কদের বেশি ঝুঁকি থাকে। আর যাদের আগের থেকেই হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, কিডনি রোগ রয়েছে, তাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তাদেরকে সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। আর শিশুদের এই সময়ে বাইরে না যাওয়াই ভালো। আর বের হলে গরম কাপড় পড়া, তীব্র শীতের সময় কান-ঢাকা টুপি পরা এবং গলায় মাফলার ব্যবহার করা এবং ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে। আর এই সময়ে শিশুদের প্রচুর তরল ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম সময়ের আলোকে বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তন ও বায়ুদূষণের কারণে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। কারণ শীতের এই সময়ে বাতাসে ভাইরাসসহ ধুলাবালি বেশি ছড়ায়।
তিনি বলেন, বাচ্চাদের জ্বর-সর্দিকাশি হতেই পারে কিন্তু যখন দেখা যায় জ¦রের সঙ্গে বুকের ভেতরটা দেবে যাচ্ছে এবং বাচ্চার বয়সভিত্তিক যে শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। এই সময়ে অনেক অভিভাবক অবহেলা করেন। দেরি করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। যা ঠিক নয়। ঠান্ডা-কাশি হলে কোনো ধরনের অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে কিংবা দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা উচিত। কারণ জটিল অবস্থা হাসপাতালে আনা হলে অনেক সময় শিশুদের মৃত্যুও হতে পারে।
শীতের এই সময়ে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শফি আহমেদ সময়ের আলোকে বলেন, শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ শীতকালীন বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ঠান্ডার এই সময়ে শিশু ও বৃদ্ধরা খুবই স্পর্শকাতর। তাদের অ্যাজমা, হাঁপানি, ব্রংকিওলাইটিস, নিউমোনিয়া থেকে বাঁচাতে পর্যাপ্ত গরম কাপড়সহ হাত মোজা, পা মোজা পরিয়ে রাখতে হবে। তবে শিশুদের পোশাক হতে হবে নরম এবং ঢোলা ও আরামদায়ক।
তিনি বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগগুলো যেন না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে সবসময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। তবে রোগীর অবস্থা জটিল হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পাঠকের মতামত:
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- টিউলিপকে এবার দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার দাবি দুর্নীতিবিরোধী জোটের
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় ক্যাব
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৮ ফিলিস্তিনি
- সাত শিক্ষা বোর্ডে সচিব পদে রদবদল
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- বিডিআর হত্যার এক মামলার বিচার কেরানীগঞ্জে
- পুঁজিবাজার: সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু
- হামাস-ইসরাইল আলোচনা, সর্বশেষ যে তথ্য জানা গেল
- লিটন-তানজিদের সেঞ্চুরিতে ঢাকার রানের রেকর্ড
- হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ
- বছরের প্রথম ১১ দিনে এল ৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় ক্যাব
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ