তিন বছরে ৬ কোটি ৩২ লাখ শিশু টিকা পায়নি : ইউনিসেফ
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:২০১৯ থেকে ২০২১- এই তিন বছরে বিশ্বে ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু টিকা পায়নি। বৃহস্পতিবার ( ২০ এপ্রিল) ইউনিসেফ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
টিকাদান বিষয়ে প্রকাশিত এক নতুন প্রতিবেদনে ইউনিসেফ সতর্ক করে বলেছে, সমীক্ষা চালানো ৫৫টি দেশের মধ্যে ৫২টি দেশে কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে শিশুদের জন্য টিকার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণের ধারণা কমে গেছে।
‘দ্য স্টেট অব দ্য ওয়ার্ল্ডস চিলড্রেন ২০২৩: ফর এভরি চাইল্ড, ভ্যাকসিনেশন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে, মহামারি শুরু হওয়ার পর কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, পাপুয়া নিউ গিনি, ঘানা, সেনেগাল ও জাপানে শিশুদের জন্য টিকার গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষের ধারণা এক তৃতীয়াংশেরও বেশি কমেছে।
‘দ্য ভ্যাকসিন কনফিডেন্স প্রজেক্ট’-এর সংগ্রহ করা এবং ইউনিসেফ প্রকাশিত নতুন উপাত্ত অনুযায়ী, সমীক্ষা চালানো দেশগুলোর মধ্যে শুধু চীন, ভারত ও মেক্সিকোতেই টিকার গুরুত্ব সম্পর্কিত ধারণা আগের মতোই অটল আছে বা ক্ষেত্রবিশেষে বেড়েছে। মহামারি শুরু হওয়ার পর বেশিরভাগ দেশে ৩৫ বছরের কম বয়সী মানুষ ও নারীরা শিশুদের জন্য টিকা সম্পর্কে তাদের আস্থা কমার কথা বেশি জানিয়েছে।
টিকার ওপর আস্থা সাধারণত ক্ষণস্থায়ী ও সময় নির্দিষ্ট। সমীক্ষার ফল দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতার ইঙ্গিত দেয় কি না, তা নির্ধারণ করতে আরও উপাত্ত সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণের প্রয়োজন হবে। আস্থা কমার পরও টিকার জন্য সামগ্রিক সমর্থন তুলনামূলকভাবে বেশ জোরালোই রয়েছে। সমীক্ষা চালানো ৫৫টি দেশের প্রায় অর্ধেকে ৮০ শতাংশেরও বেশি উত্তরদাতা টিকাকে শিশুদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছেন।
প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে যে, বিভিন্ন কারণ একত্রে টিকা নিয়ে দ্বিধা বাড়ার সংকেত দেয়। এই কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে মহামারিতে সাড়া দেওয়ার বিষয়ে অনিশ্চয়তা, ক্রমবর্ধমান বিভ্রান্তিকর তথ্য, বিশেষজ্ঞদের প্রতি আস্থা হ্রাস ও রাজনৈতিক মেরুকরণ।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল বলেন, মহামারির চূড়ান্ত অবস্থায় বিজ্ঞানীরা দ্রুত টিকা তৈরি করেছিলেন, যা অগণিত জীবন বাঁচায়। কিন্তু এই ঐতিহাসিক অর্জন সত্ত্বেও, সব ধরনের টিকা নিয়ে ভয় ও বিভ্রান্তি ভাইরাসের মতোই ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে।
তিনি বলেন, এই উপাত্ত একটি উদ্বেগজনক সতর্কতা সংকেত। আমরা নিয়মিত টিকাদানের প্রতি মানুষের অনাস্থাকে মহামারির মারাত্মক পরিণতির অংশ হতে দিতে পারি না। অন্যথায়, মৃত্যুর পরবর্তী ঢেউয়ে যুক্ত হতে পারে হাম, ডিপথেরিয়া বা অন্যান্য প্রতিরোধযোগ্য রোগে আক্রান্ত শিশুরা।
উদ্বেগজনকভাবে কোভিড-১৯ মহামারি কারণে ৩০ বছরের মধ্যে শৈশবকালীন টিকাদান সবচেয়ে ব্যাপক আকারে পিছিয়ে পড়ার মধ্যেই আস্থা কমার বিষয়টি এলো। বিশেষ করে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর তীব্র চাপ, টিকাদানের সুযোগ-সুবিধাগুলো কোভিড-১৯ টিকাদানে ব্যবহার করা, স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বল্পতা ও কোভিড-১৯ এর ঝুঁকি কমাতে বাড়িতে থাকার প্রয়োজনীয়তা- এ সব কারণে মহামারিটি প্রায় সর্বত্র শৈশবকালীন টিকাদানে ব্যাঘাত ঘটায়।
প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মোট ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু টিকাদান কার্যক্রম থেকে বাদ পড়েছে। ১১২টি দেশে টিকাদানের আওতার মাত্রা কমেছে। মহামারির মধ্যে বা ঠিক আগে জন্মগ্রহণ করা শিশুরা এখন সেই বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে যে বয়সে তাদের সাধারণত টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়। এটি টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুদের টিকা দেওয়া এবং মারাত্মক রোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২০২২ সালে হামে আক্রান্তের সংখ্যা আগের বছরের মোট সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি ছিল। বছরভিত্তিক হিসাবে ২০২২ সালে পোলিওতে পঙ্গু হওয়া শিশুদের সংখ্যা ১৬ শতাংশ বাড়ে। ২০১৯ থেকে ২০২১ এই সময়কে আগের তিন বছরের সঙ্গে তুলনা করা হলে দেখা যায়, পোলিওতে পঙ্গু হয়ে যাওয়া শিশুর সংখ্যা আটগুণ বেড়েছে, যা টিকাদানের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২০২০ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ মহামারির কারণে লকডাউনে শুরু হলে প্রাথমিক অবস্থায় স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলোর ওপর প্রভাব পড়েছিল, যার ফলে পরবর্তী মাসগুলোতে টিকার আওতা ৫০ শতাংশের নিচে নেমে আসে। তবে ইউনিসেফের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকার টিকাদান কমার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয় এবং ২০২০ সালের অক্টোবর নাগাদ মাসিক টিকাদানের হার কোভিড-১৯ পূর্ববর্তী সময়ের মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
দেশে কার্যকরী কভারেজ বেশ ভালো অবস্থায় রয়েছে, যেখানে প্রায় ৮৪ শতাংশ শিশু তাদের ১২ মাস বয়সের মধ্যেই টিকা নিয়েছে। কার্যকরী কভারেজ বলতে জাতীয় টিকাদান সূচি অনুসারে একটি শিশুর ১২ মাস বয়স পর্যন্ত যেসব টিকা পাওয়ার কথা সেগুলো পাওয়া বোঝায়।
মহামারিটি বিদ্যমান বৈষম্যকেও আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেক শিশুর জন্য, বিশেষ করে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীতে, টিকাদান এখনও সহজপ্রাপ্য, গ্রহণযোগ্য বা সাশ্রয়ী নয়। মহামারির আগেও টিকাদানে অগ্রগতি প্রায় এক দশক ধরে থমকে গিয়েছিল। কেন না সবচেয়ে প্রান্তিক শিশুদের কাছে পৌঁছাতে বিশ্বকে সংগ্রাম করতে হচ্ছিল।
২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু নিয়মিত টিকাদান থেকে বাদ পড়েছিল, তাদের মধ্যে ৪ কোটি ৮০ লাখ শিশু নিয়মিত টিকার একটি ডোজও পায়নি, যা ‘জিরো-ডোজ’ নামে পরিচিত। ২০২১ সালের শেষ নাগাদ ভারত ও নাইজেরিয়ায় (দুটি দেশেই এই সময়ে জন্ম নেওয়া শিশুর সংখ্যা অনেক বেশি) জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল। তবে জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার দিক থেকে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল মিয়ানমার ও ফিলিপাইন।
বাংলাদেশেও কিছু ভৌগোলিক ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্য রয়ে গেছে। অনেক শিশু টিকার নির্ধারিত সব ডোজ পায় না বা সঠিক সময়ে সঠিক ডোজ পায় না। জাতীয় পর্যায়ে টিকার কভারেজের তুলনায় দুর্গম এলাকা ও শহরের বস্তিগুলোতে কভারেজ কম রয়ে গেছে।
বাংলাদেশে জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা ৩০ হাজার বা ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের এক শতাংশেরও কম। যদিও এটি দেশের টিকাদান কর্মসূচির একটি উল্লেখযোগ্য অর্জনকে তুলে ধরে, তবে বিচ্ছিন্নভাবে টিকা না পাওয়া শিশুদের বিষয়টিও এতে উঠে আসে।
বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচির জন্য শৈশবকালীন সব টিকা সংগ্রহ ও সরবরাহ করে ইউনিসেফ। ২০২২ সালে ইউনিসেফ ৮ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের ১৭ কোটি ৩০ লাখ শৈশবকালীন টিকার ডোজ সরবরাহ করেছে বাংলাদেশে। এই টিকাগুলো কিনতে অর্থের যোগান দিয়েছে গ্যাভি ও বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, টেকসই রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং একটি সুপ্রশিক্ষিত ও অনুপ্রাণিত স্বাস্থ্য কর্মীবাহিনী থাকলে কী করা সম্ভব, বাংলাদেশে শিশু টিকাদান কর্মসূচির সাফল্য তারই প্রমাণ। শৈশবকালীন টিকাদানের ক্ষেত্রে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে এগোতে থাকা দেশটিকে ইউনিসেফের দেওয়া সহায়তা আগামী বছরগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।
বিশ্বে টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুরা সবচেয়ে দরিদ্র, সবচেয়ে প্রত্যন্ত ও প্রান্তিক কমিউনিটিতে বাস করে, যারা অনেক সময় সংঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রতিবেদনটির জন্য ‘ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইক্যুইটি ইন হেলথ’-এর সংগ্রহ করা নতুন উপাত্তে দেখা গেছে, সবচেয়ে দরিদ্র পরিবারগুলোতে প্রতি ৫ শিশুর মধ্যে ১ জন ‘জিরো-ডোজ’ শিশু, যেখানে ধনী পরিবারগুলোতে এই সংখ্যা প্রতি ২০ জনে ১ জন।
এতে উঠে এসেছে, টিকা না পাওয়া শিশুরা প্রায়শই গ্রামীণ এলাকা বা শহুরে বস্তির মতো দুর্গম কমিউনিটিতে বসবাস করে। প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের মায়েরা স্কুল শিক্ষা থেকে বঞ্চিত এবং পারিবারিক সিদ্ধান্তে তাদের অংশগ্রহণ খুব কমই দেখা যায়। এই চ্যালেঞ্জগুলো সবচেয়ে বেশি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে, যেখানে শহরাঞ্চলে প্রতি ১০ শিশুর মধ্যে একজন শিশু ‘জিরো-ডোজ’ এবং আর গ্রামীণ অঞ্চলে তা প্রতি ৬ জনের মধ্যে ১ জন। উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে শহুরে ও গ্রামীণ শিশুদের মধ্যে প্রায় কোনো ব্যবধান নেই।
প্রতিটি শিশুকে টিকা দেওয়ার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী করা এবং এর ফ্রন্টলাইনে থাকা বেশিরভাগ নারী কর্মীকে তাদের প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং সহায়তা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, নারীরা টিকাদানের ফ্রন্টলাইনে রয়েছেন, কিন্তু তারা কম বেতন, অনানুষ্ঠানিক কর্মসংস্থান, আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ ও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগের অভাব এবং তাদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন।
শিশুর বেঁচে থাকার এই সংকট মোকাবিলায় ইউনিসেফ সরকারগুলোকে টিকাদানের জন্য অর্থায়ন বাড়ানোর বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি দ্বিগুণ করার এবং শিশুদের সুরক্ষিত রাখতে ও রোগের বিস্তার ঠেকাতে টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও জোরদার করার জন্য কোভিড-১৯ এর বেঁচে যাওয়া তহবিলসহ ব্যবহারযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করতে অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানায়।
প্রতিবেদনটি সরকারগুলোর প্রতি যেসব আহ্বান জানায়
১. জরুরি ভিত্তিতে সব শিশুকে, বিশেষ করে যারা কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে টিকা পায়নি, তাদের শনাক্ত করা এবং তাদের কাছে টিকা পৌঁছে দেওয়া।
২.টিকার প্রতি আস্থা তৈরি করাসহ টিকার চাহিদা বাড়ানো।
৩. টিকাদান কার্যক্রম ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তহবিল গঠনে অগ্রাধিকার।
৪. নারী স্বাস্থ্যকর্মী, উদ্ভাবন এবং স্থানীয় উৎপাদনের পেছনে বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা।
পাঠকের মতামত:
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- ধরা খেলো শেয়ার কারসাজির ৩ হোতা
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী