তিন বছরে ৬ কোটি ৩২ লাখ শিশু টিকা পায়নি : ইউনিসেফ
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:২০১৯ থেকে ২০২১- এই তিন বছরে বিশ্বে ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু টিকা পায়নি। বৃহস্পতিবার ( ২০ এপ্রিল) ইউনিসেফ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
টিকাদান বিষয়ে প্রকাশিত এক নতুন প্রতিবেদনে ইউনিসেফ সতর্ক করে বলেছে, সমীক্ষা চালানো ৫৫টি দেশের মধ্যে ৫২টি দেশে কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে শিশুদের জন্য টিকার গুরুত্ব সম্পর্কে জনসাধারণের ধারণা কমে গেছে।
‘দ্য স্টেট অব দ্য ওয়ার্ল্ডস চিলড্রেন ২০২৩: ফর এভরি চাইল্ড, ভ্যাকসিনেশন’ শীর্ষক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে, মহামারি শুরু হওয়ার পর কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, পাপুয়া নিউ গিনি, ঘানা, সেনেগাল ও জাপানে শিশুদের জন্য টিকার গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষের ধারণা এক তৃতীয়াংশেরও বেশি কমেছে।
‘দ্য ভ্যাকসিন কনফিডেন্স প্রজেক্ট’-এর সংগ্রহ করা এবং ইউনিসেফ প্রকাশিত নতুন উপাত্ত অনুযায়ী, সমীক্ষা চালানো দেশগুলোর মধ্যে শুধু চীন, ভারত ও মেক্সিকোতেই টিকার গুরুত্ব সম্পর্কিত ধারণা আগের মতোই অটল আছে বা ক্ষেত্রবিশেষে বেড়েছে। মহামারি শুরু হওয়ার পর বেশিরভাগ দেশে ৩৫ বছরের কম বয়সী মানুষ ও নারীরা শিশুদের জন্য টিকা সম্পর্কে তাদের আস্থা কমার কথা বেশি জানিয়েছে।
টিকার ওপর আস্থা সাধারণত ক্ষণস্থায়ী ও সময় নির্দিষ্ট। সমীক্ষার ফল দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতার ইঙ্গিত দেয় কি না, তা নির্ধারণ করতে আরও উপাত্ত সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণের প্রয়োজন হবে। আস্থা কমার পরও টিকার জন্য সামগ্রিক সমর্থন তুলনামূলকভাবে বেশ জোরালোই রয়েছে। সমীক্ষা চালানো ৫৫টি দেশের প্রায় অর্ধেকে ৮০ শতাংশেরও বেশি উত্তরদাতা টিকাকে শিশুদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছেন।
প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে যে, বিভিন্ন কারণ একত্রে টিকা নিয়ে দ্বিধা বাড়ার সংকেত দেয়। এই কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে মহামারিতে সাড়া দেওয়ার বিষয়ে অনিশ্চয়তা, ক্রমবর্ধমান বিভ্রান্তিকর তথ্য, বিশেষজ্ঞদের প্রতি আস্থা হ্রাস ও রাজনৈতিক মেরুকরণ।
ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ক্যাথরিন রাসেল বলেন, মহামারির চূড়ান্ত অবস্থায় বিজ্ঞানীরা দ্রুত টিকা তৈরি করেছিলেন, যা অগণিত জীবন বাঁচায়। কিন্তু এই ঐতিহাসিক অর্জন সত্ত্বেও, সব ধরনের টিকা নিয়ে ভয় ও বিভ্রান্তি ভাইরাসের মতোই ব্যাপকভাবে ছড়িয়েছে।
তিনি বলেন, এই উপাত্ত একটি উদ্বেগজনক সতর্কতা সংকেত। আমরা নিয়মিত টিকাদানের প্রতি মানুষের অনাস্থাকে মহামারির মারাত্মক পরিণতির অংশ হতে দিতে পারি না। অন্যথায়, মৃত্যুর পরবর্তী ঢেউয়ে যুক্ত হতে পারে হাম, ডিপথেরিয়া বা অন্যান্য প্রতিরোধযোগ্য রোগে আক্রান্ত শিশুরা।
উদ্বেগজনকভাবে কোভিড-১৯ মহামারি কারণে ৩০ বছরের মধ্যে শৈশবকালীন টিকাদান সবচেয়ে ব্যাপক আকারে পিছিয়ে পড়ার মধ্যেই আস্থা কমার বিষয়টি এলো। বিশেষ করে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর তীব্র চাপ, টিকাদানের সুযোগ-সুবিধাগুলো কোভিড-১৯ টিকাদানে ব্যবহার করা, স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বল্পতা ও কোভিড-১৯ এর ঝুঁকি কমাতে বাড়িতে থাকার প্রয়োজনীয়তা- এ সব কারণে মহামারিটি প্রায় সর্বত্র শৈশবকালীন টিকাদানে ব্যাঘাত ঘটায়।
প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে মোট ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু টিকাদান কার্যক্রম থেকে বাদ পড়েছে। ১১২টি দেশে টিকাদানের আওতার মাত্রা কমেছে। মহামারির মধ্যে বা ঠিক আগে জন্মগ্রহণ করা শিশুরা এখন সেই বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে যে বয়সে তাদের সাধারণত টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়। এটি টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুদের টিকা দেওয়া এবং মারাত্মক রোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২০২২ সালে হামে আক্রান্তের সংখ্যা আগের বছরের মোট সংখ্যার দ্বিগুণেরও বেশি ছিল। বছরভিত্তিক হিসাবে ২০২২ সালে পোলিওতে পঙ্গু হওয়া শিশুদের সংখ্যা ১৬ শতাংশ বাড়ে। ২০১৯ থেকে ২০২১ এই সময়কে আগের তিন বছরের সঙ্গে তুলনা করা হলে দেখা যায়, পোলিওতে পঙ্গু হয়ে যাওয়া শিশুর সংখ্যা আটগুণ বেড়েছে, যা টিকাদানের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে।
২০২০ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ মহামারির কারণে লকডাউনে শুরু হলে প্রাথমিক অবস্থায় স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলোর ওপর প্রভাব পড়েছিল, যার ফলে পরবর্তী মাসগুলোতে টিকার আওতা ৫০ শতাংশের নিচে নেমে আসে। তবে ইউনিসেফের সহায়তায় বাংলাদেশ সরকার টিকাদান কমার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয় এবং ২০২০ সালের অক্টোবর নাগাদ মাসিক টিকাদানের হার কোভিড-১৯ পূর্ববর্তী সময়ের মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
দেশে কার্যকরী কভারেজ বেশ ভালো অবস্থায় রয়েছে, যেখানে প্রায় ৮৪ শতাংশ শিশু তাদের ১২ মাস বয়সের মধ্যেই টিকা নিয়েছে। কার্যকরী কভারেজ বলতে জাতীয় টিকাদান সূচি অনুসারে একটি শিশুর ১২ মাস বয়স পর্যন্ত যেসব টিকা পাওয়ার কথা সেগুলো পাওয়া বোঝায়।
মহামারিটি বিদ্যমান বৈষম্যকেও আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেক শিশুর জন্য, বিশেষ করে সবচেয়ে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীতে, টিকাদান এখনও সহজপ্রাপ্য, গ্রহণযোগ্য বা সাশ্রয়ী নয়। মহামারির আগেও টিকাদানে অগ্রগতি প্রায় এক দশক ধরে থমকে গিয়েছিল। কেন না সবচেয়ে প্রান্তিক শিশুদের কাছে পৌঁছাতে বিশ্বকে সংগ্রাম করতে হচ্ছিল।
২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ৬ কোটি ৭০ লাখ শিশু নিয়মিত টিকাদান থেকে বাদ পড়েছিল, তাদের মধ্যে ৪ কোটি ৮০ লাখ শিশু নিয়মিত টিকার একটি ডোজও পায়নি, যা ‘জিরো-ডোজ’ নামে পরিচিত। ২০২১ সালের শেষ নাগাদ ভারত ও নাইজেরিয়ায় (দুটি দেশেই এই সময়ে জন্ম নেওয়া শিশুর সংখ্যা অনেক বেশি) জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল। তবে জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার দিক থেকে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল মিয়ানমার ও ফিলিপাইন।
বাংলাদেশেও কিছু ভৌগোলিক ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্য রয়ে গেছে। অনেক শিশু টিকার নির্ধারিত সব ডোজ পায় না বা সঠিক সময়ে সঠিক ডোজ পায় না। জাতীয় পর্যায়ে টিকার কভারেজের তুলনায় দুর্গম এলাকা ও শহরের বস্তিগুলোতে কভারেজ কম রয়ে গেছে।
বাংলাদেশে জিরো-ডোজ শিশুর সংখ্যা ৩০ হাজার বা ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের এক শতাংশেরও কম। যদিও এটি দেশের টিকাদান কর্মসূচির একটি উল্লেখযোগ্য অর্জনকে তুলে ধরে, তবে বিচ্ছিন্নভাবে টিকা না পাওয়া শিশুদের বিষয়টিও এতে উঠে আসে।
বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচির জন্য শৈশবকালীন সব টিকা সংগ্রহ ও সরবরাহ করে ইউনিসেফ। ২০২২ সালে ইউনিসেফ ৮ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের ১৭ কোটি ৩০ লাখ শৈশবকালীন টিকার ডোজ সরবরাহ করেছে বাংলাদেশে। এই টিকাগুলো কিনতে অর্থের যোগান দিয়েছে গ্যাভি ও বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, টেকসই রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং একটি সুপ্রশিক্ষিত ও অনুপ্রাণিত স্বাস্থ্য কর্মীবাহিনী থাকলে কী করা সম্ভব, বাংলাদেশে শিশু টিকাদান কর্মসূচির সাফল্য তারই প্রমাণ। শৈশবকালীন টিকাদানের ক্ষেত্রে নিজস্ব অর্থায়নের দিকে এগোতে থাকা দেশটিকে ইউনিসেফের দেওয়া সহায়তা আগামী বছরগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।
বিশ্বে টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুরা সবচেয়ে দরিদ্র, সবচেয়ে প্রত্যন্ত ও প্রান্তিক কমিউনিটিতে বাস করে, যারা অনেক সময় সংঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রতিবেদনটির জন্য ‘ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইক্যুইটি ইন হেলথ’-এর সংগ্রহ করা নতুন উপাত্তে দেখা গেছে, সবচেয়ে দরিদ্র পরিবারগুলোতে প্রতি ৫ শিশুর মধ্যে ১ জন ‘জিরো-ডোজ’ শিশু, যেখানে ধনী পরিবারগুলোতে এই সংখ্যা প্রতি ২০ জনে ১ জন।
এতে উঠে এসেছে, টিকা না পাওয়া শিশুরা প্রায়শই গ্রামীণ এলাকা বা শহুরে বস্তির মতো দুর্গম কমিউনিটিতে বসবাস করে। প্রায় ক্ষেত্রেই তাদের মায়েরা স্কুল শিক্ষা থেকে বঞ্চিত এবং পারিবারিক সিদ্ধান্তে তাদের অংশগ্রহণ খুব কমই দেখা যায়। এই চ্যালেঞ্জগুলো সবচেয়ে বেশি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে, যেখানে শহরাঞ্চলে প্রতি ১০ শিশুর মধ্যে একজন শিশু ‘জিরো-ডোজ’ এবং আর গ্রামীণ অঞ্চলে তা প্রতি ৬ জনের মধ্যে ১ জন। উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে শহুরে ও গ্রামীণ শিশুদের মধ্যে প্রায় কোনো ব্যবধান নেই।
প্রতিটি শিশুকে টিকা দেওয়ার জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবাকে শক্তিশালী করা এবং এর ফ্রন্টলাইনে থাকা বেশিরভাগ নারী কর্মীকে তাদের প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং সহায়তা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেদনে দেখা গেছে, নারীরা টিকাদানের ফ্রন্টলাইনে রয়েছেন, কিন্তু তারা কম বেতন, অনানুষ্ঠানিক কর্মসংস্থান, আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ ও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগের অভাব এবং তাদের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন।
শিশুর বেঁচে থাকার এই সংকট মোকাবিলায় ইউনিসেফ সরকারগুলোকে টিকাদানের জন্য অর্থায়ন বাড়ানোর বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি দ্বিগুণ করার এবং শিশুদের সুরক্ষিত রাখতে ও রোগের বিস্তার ঠেকাতে টিকা থেকে বাদ পড়া শিশুদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও জোরদার করার জন্য কোভিড-১৯ এর বেঁচে যাওয়া তহবিলসহ ব্যবহারযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করতে অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানায়।
প্রতিবেদনটি সরকারগুলোর প্রতি যেসব আহ্বান জানায়
১. জরুরি ভিত্তিতে সব শিশুকে, বিশেষ করে যারা কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালে টিকা পায়নি, তাদের শনাক্ত করা এবং তাদের কাছে টিকা পৌঁছে দেওয়া।
২.টিকার প্রতি আস্থা তৈরি করাসহ টিকার চাহিদা বাড়ানো।
৩. টিকাদান কার্যক্রম ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য তহবিল গঠনে অগ্রাধিকার।
৪. নারী স্বাস্থ্যকর্মী, উদ্ভাবন এবং স্থানীয় উৎপাদনের পেছনে বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা।
পাঠকের মতামত:
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- টিউলিপকে এবার দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার দাবি দুর্নীতিবিরোধী জোটের
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- ‘ব্র্যান্ডিং অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ পেল ইসলামী ব্যাংক
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় ক্যাব
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৮ ফিলিস্তিনি
- সাত শিক্ষা বোর্ডে সচিব পদে রদবদল
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- বিডিআর হত্যার এক মামলার বিচার কেরানীগঞ্জে
- পুঁজিবাজার: সূচকের পতনে সপ্তাহ শুরু
- হামাস-ইসরাইল আলোচনা, সর্বশেষ যে তথ্য জানা গেল
- লিটন-তানজিদের সেঞ্চুরিতে ঢাকার রানের রেকর্ড
- হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ
- বছরের প্রথম ১১ দিনে এল ৭৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
- সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া, পরিবার কাছে পেয়ে খুশি
- পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে : উপদেষ্টা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন দেখতে পাকিস্তান গেল আইসিসি
- প্রধান উপদেষ্ঠার প্রেস সচিবের সাথে ফ্রান্স প্রবাসী সাংবাদিকদের মতবিনিময়
- বিএসএফের অননুমোদিত প্রচেষ্টায় ‘সীমান্তে উত্তেজনা’
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- বাড়ছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম, শঙ্কায় শিল্পমালিকরা
- এই মুহূর্তে আমি জাতীয় দলে ফিট হচ্ছি না, তাই নেই: লিটন
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ল জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ
- দেশে এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় ক্যাব
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- মেয়াদ শেষে ডাটা ও মিনিট পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে আইনি নোটিশ
- অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- কাফনের কাপড় জড়িয়ে চাকরিতে পুনর্বহালের অনশনে ক্যাডেট এসআইরা
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ