যে ৮টি কারণে শিক্ষার্থীদের মেডিটেশন করা দরকার
.jpg)
মেডিটেশন একজন কিশোরকে কতটা সমমর্মী, আত্মবিশ্বাসী এবং প্রশান্ত করতে পারে থাইল্যান্ডের থাম লুয়াং গুহায় আটকে পড়া ১২ কিশোরের সেই ঘটনাই উল্লেখযোগ্য।
এক সতীর্থের জন্মদিন পালনের জন্যে তারা গুহায় ঢোকে আটকা পড়ে।
অন্ধকার, খাবার নেই, আর পানি বলতে গুহার দেয়াল চুইয়ে যতটুকু পড়ে। নয়দিন পর্যন্ত পৃথিবীর কোনো মানুষের সাথে তাদের যোগাযোগ হয় নি!
পাথরের শুকনো কার্নিশে বসে এসময় তারা যে দুটো কাজ করেছে তাহলো, ধ্যান এবং স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা!
তাদের সন্ধান পেয়ে দুর্গম পথে তিনদিন ধরে উদ্ধারকাজের পর দেখা গেল- সবার নেতিবাচক সব ভবিষ্যদ্বাণীকে ব্যর্থ প্রমাণ করে তারা দিব্যি সুস্থ, প্রশান্ত, স্বাভাবিক। ট্রমা বা মানসিক বৈকল্য বলে কিছু নেই!
অথচ করোনাকালের পর থেকে সারাদেশেই শিক্ষার্থীরা ট্রমার মধ্যে আছে। স্বাভাবিক জীবন ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় আত্মহত্যার হারও বেড়েই চলেছে। তাই এ বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়ার এখনই সময়।
আর এই ট্রমা থেকে বেরিয়ে আসার সূত্র একটাই ‘মেডিটেশন’।
আসুন জেনে নিই, মেডিটেশন কীভাবে একজন শিক্ষার্থীকে সাহায্য করে।
১. মনোযোগ বাড়ায়:
মনোবিজ্ঞানী উইলিয়াম জেমসের ভাষায়, আমরা যাকে ধারাবাহিক মনোযোগ বলি, তা হচ্ছে বার বার বিষয়টিকে মনের কাছে নিয়ে আসা। কোনো বিষয় একবার মনের কাছে ফিরিয়ে আনলে বিষয়টি ভালো লাগলে তাতে মনোযোগ বাড়তে থাকে।
তাই মনোযোগ বাড়াতে একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি এখন থেকে পড়া শুরুর আগে চেয়ারে বসে আরাম, আরাম, আরাম বলুন। এবং ১৯ থেকে ০ গণনা করে মনের বাড়ির দরবারে বসে কোয়ান্টা ভঙ্গি করে বলুন, ‘কোয়ান্টা ভঙ্গি করে আমি এখন ... অমুক বিষয়ের (বিষয়ের নাম উল্লেখ করুন) ... অমুক অধ্যায় (অধ্যায়ের নাম উল্লেখ করুন) ... পড়তে যাচ্ছি। আমি কোয়ান্টা ভঙ্গি করে যা পড়ব, তা আমার পুরোপুরি মনে থাকবে এবং ভবিষ্যতে যখনই কোয়ান্টা ভঙ্গি করে তা মনে করতে চাইব, সাথে সাথে তা মনে পড়বে এবং আমি সুন্দরভাবে তা বলতে বা লিখতে পারব।’
এরপর নিয়মমতো ০ থেকে ৭ গণনা করে বাহ্যিক জাগ্রত অবস্থায় পৌঁছান। কোয়ান্টা ভঙ্গি করা অবস্থায় পড়া শুরু করুন।
পড়া শেষ করে আবার নিয়মমাফিক মনের বাড়ির দরবার কক্ষে যান। আরামে বসে পুনরায় বলুন, ‘আমি এতক্ষণ কোয়ান্টা ভঙ্গি যোগে যা পড়লাম তা আমার স্মৃতিতে পুরোপুরি গেঁথে রইল। এরপর ভবিষ্যতে যখনই কোয়ান্টা ভঙ্গি করে এ বিষয়টি আমি মনে করতে চাইব সাথে সাথে বিষয়টি পুরোপুরি হুবহু মনে পড়বে এবং আমি তা সুন্দরভাবে বলতে বা লিখতে পারব”।
তারপর নিয়মমাফিক মনের বাড়ি থেকে পুরোপুরি জাগ্রত অবস্থায় ফিরে আসুন।
আপনার মনোযোগের গভীরতা ও মনে রাখার ক্ষমতা দেখে নিজেই বিস্মিত হবেন!
২. স্মৃতি ও বুদ্ধিমত্তা:
একটি জরিপে দেখা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী তাদের শিক্ষা জীবন ও ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশ।
কেউ কেউ এই ভেবে হতাশ যে, তার স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তা সমবয়সী বন্ধু বা সহপাঠীর চাইতে অনেক কম। তাই জীবনে
কিন্তু মেডিটেশন করে এই হতাশা থেকেও তিনি বেরিয়ে আসতে পারেন। কীভাবে?
মস্তিষ্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের নাম হিপোক্যাম্পাস। তথ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহে সাহায্য করাই যার কাজ।
ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েসের v আকার যত বড় ও সুগঠিত, তত বেশি স্মৃতি সংরক্ষণ ও নতুন স্মৃতি তৈরি সম্ভব।
আর নিয়মিত মেডিটেশনে এই হিপোক্যাম্পাস অংশটিই বড় হয়, হয় শক্তিশালী, মজবুত।
৩. মানসিক চাপ ও পরীক্ষাভীতি থেকে মুক্তি:
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ৪৭ ভাগ ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা অপ্রয়োজনীয় নানান দুশ্চিন্তায় ডুবে থাকে।
পড়তে বসলেই গত পরীক্ষার খারাপ রেজাল্টের দুঃসহ স্মৃতি তাড়া করে। আবার সামনের পরীক্ষায় খারাপ করলে বাবা-মাকে কী জবাব দেবে তা নিয়েও দুশ্চিন্তা!
এই দোটানা চাপের কারণে একদিকে প্রস্তুতি বাধা পড়ে। আবার প্রস্তুতি ভালো থাকলেও নার্ভাসনেসের কারণে পরীক্ষা খারাপ হয়!
২০১৭ সালে ইউনিভার্সিটি অফ রোড আইল্যান্ডে ১৮-২৩ বছর বয়সী একদল শিক্ষার্থীকে বেছে নেয়া হয় ফাইনাল পরীক্ষার ঠিক ছয় সপ্তাহ আগে গবেষণার জন্যে।
এসময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীই পরীক্ষা সংক্রান্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তায় বিপর্যস্ত। টানা দেড় মাস তাদের নিয়মিত মেডিটেশন অনুশীলন করানো হয়।
ফলে পরীক্ষাভীতি ও নার্ভাসনেস কাটিয়ে আত্মবিশ্বাস ও ফুরফুরে মেজাজেই তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে!
৪. বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি:
অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় টিনএজ বয়সে। হরমোনাল চেঞ্জের কারণে দেখা দেয় মুড সুইং, হঠাৎ রাগ-ক্ষোভ, বিষণ্ণতা।
২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০% টিনএজারই ডিপ্রেশনের শিকার বলে দেখা গেছে। আত্মহত্যা প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়াই তা ইঙ্গিত করে।
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত এই ডিপ্রেশন থেকেও মুক্তি পেতে সাহায্য করে মেডিটেশন।
হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ড. সাত বীর সিং খালসা বলেন, বয়ঃসন্ধিকালে যেসব কিশোর-কিশোরী যোগ-ধ্যান চর্চা করে তাদের উদ্বেগ, বিষণ্ণতা ও ঘুমের সমস্যা দূর হয়। তৈরি হয় আত্মসচেতনতা ও চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।
৫. বিধ্বংসী-বেপরোয়া আচরণ নিয়ন্ত্রণ:
কৈশোর বা তারুণ্যে অনেকের মধ্যেই বেপরোয়া ভাব দেখা যায়। ধূমপান, মাদক, পর্ণ বা ভার্চুয়াল ভাইরাসের মতো নেশার তারা সহজ শিকার।
এই কৈশোরে মেডিটেশন চর্চা একদিকে ব্রেনের এমিগডালা অংশের তৎপরতা কমিয়ে তার ভয়, ক্রোধ এবং অস্থিরতা কমায়। অন্যদিকে মমতা, সহানুভূতি ও বিনয়ের আবেগকে করে তোলে শক্তিশালী।
৬. আসক্তি থেকে মুক্তি:
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া, ভিডিও গেম, ইউটিউব এবং নেটফ্লিক্সে নষ্ট হচ্ছে তরুণ প্রজন্মের সবচেয়ে মূল্যবান সময়। একজন শিক্ষার্থীর একা এটা থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন।
গবেষণায় দেখা যায়, ভার্চুয়াল এই আসক্তি কোকেন আসক্তির চেয়ে কম নয়, বরং বেশি! যে কারণে পাশ্চাত্যের অনেক জায়গায়ই এখন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের মতো গড়ে উঠেছে ভার্চুয়াল আসক্তি নিরাময় কেন্দ্রও।
২০১৯ সাল থেকে ইংল্যান্ডের ৩৭০টি স্কুল শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বৃদ্ধি ও আগ্রাসী আচরণ নিয়ন্ত্রণের জন্যে মেডিটেশনকে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
৭. মানসিক সমস্যার সমাধান:
এটেনশন ডেফিসিট হাইপার-এক্টিভিটি ডিসঅর্ডার হচ্ছে এক ধরনের মানসিক সমস্যা, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশ দেখা যাচ্ছে। এরা খুব অস্থিরচিত্ত থাকে, কোনো একটা বিশেষ কাজে মন দিতে পারে না।
মেডিটেশন এ ধরনের শিক্ষার্থীদের দেয় সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর সমাধান।
জার্নাল অফ সাইকোলজির এক গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়, মাধ্যমিক স্তরের কিছু শিক্ষার্থীকে তিনমাস প্রতিদিন দুইবেলা মেডিটেশন করতে বলা হয়।
তিনমাস পরে দেখা গেল, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা এবং এই মানসিক রোগটির উপসর্গ ৫০% ভাগ কমে গেছে।
৮. শারীরিক সুস্থতা:
অসুস্থ থাকার কারণে অনেকেই নিয়মিত ক্লাসে যেতে পারে না এবং পরীক্ষায় রেজাল্ট খারাপ হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটালে ১৭,০০০ জনকে নিয়ে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত মেডিটেশন করেন তারা মেডিটেশন না করা শিক্ষার্থীর চেয়ে ৪৩ ভাগ কম অসুস্থ হন!
যে কারণে গত ৫ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে মেডিটেশন করা মানুষের সংখ্যা বেড়েছে ৩ গুণ! এমনকি সেখানকার বেশি সংখ্যক শিশুরাও মেডিটেশন করছে।
তাছাড়াও মেডিটেশন , হৃদরোগ প্রতিরোধ ও নিরাময় করে, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হয়, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, ত্বককে করে লাবণ্যময় এবং রোধ করে কম বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া।
প্রিয় শিক্ষার্থী! আপনিও মেডিটেশন করতে শিখুন। শিক্ষার্থী জীবনই মেডিটেশন শেখার সুবর্ণ সুযোগ ও সঠিক সময়।
লেখক: ড. মাসুদুল হক সিদ্দিকী
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম।
পাঠকের মতামত:

- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- শেখ হাসিনা পালালেও তার ষড়যন্ত্র থামছে না: রিজভী
- এক বছরে অর্থনীতিতে রক্তক্ষরণ হলেও কমেছে অর্থপাচার-লুটপাট
- নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ: ডিএমপি কমিশনার
- যারা আবার একাত্তরে ফিরতে চান, তারা চব্বিশের বাস্তবতাকে অস্বীকার করছেন: নাহিদ
- গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৫ জন গ্রেপ্তার
- যুগপৎ সঙ্গীদের দেওয়া কমিটমেন্ট থেকে সরবে না বিএনপি : তারেক রহমান
- গাজায় একদিনে নিহত ৭২, মোট প্রাণহানি ছাড়াল ৬০ হাজার ৩০০
- ঢাবির হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে : উপাচার্য
- আল-আরাফাহ্ ব্যাংক অফিসে চাকরিচ্যুতদের হামলা, আহত ১৫
- পুঁজিবাজার আধুনিকায়নে কাজ করবে এডিবি ও বিএসইসি
- ইস্তাম্বুলে জরুরি অবতরণ করলো বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট
- সুখবর পেল বাংলাদেশের মেয়েরা
- কক্সবাজারে যাওয়া ছিল নীরব প্রতিবাদ: হাসনাত আবদুল্লাহ
- সংস্কার কমিশনের ১৬ সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
- রমজানের আগেই নির্বাচন, তফসিল ডিসেম্বরের শুরুতে
- গাজীপুরে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা
- ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু, ভর্তি ৪০৮
- সাবেক সিইসিসহ ১০ নির্বাচন কমিশনারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- দেশে শরিয়তবিরোধী কোনো আইন হবে না: সালাহউদ্দিন
- ‘জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ-আহতদের তালিকা সতর্কতার সঙ্গে হয়েছে’
- তারুণ্যের উৎসবে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বর্ণাঢ্য র্যালি
- ৮৬৪ কর্মকর্তাকে নিয়মিত করেছে আল-আরাফাহ ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- বিএসইসির বিনিয়োগ শিক্ষা লিংক জাতীয় তথ্য বাতায়নে যুক্ত
- গাজায় খাদ্যবাহী ট্রাক উল্টে কমপক্ষে ২০ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত বহু
- সানিয়া মির্জার অন্তর্ভুক্তি ‘মাইলফলক’ হবে
- দ.আফ্রিকাকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- "জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছে তাদেরকে যেন ভুলে না যাই"
- হাসনাত-সারজিসসহ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
- বিজয় র্যালির কারণে যানজট-ভোগান্তিতে দুঃখ প্রকাশ বিএনপির
- আমরা একটি সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই: মির্জা ফখরুল
- তফসিলের আগে এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ঐক্যবদ্ধ থাকুন, মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন করতে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
- জনগণের ভোটাধিকার প্রয়োগের দোদুল্যমানতা কেটে গেছে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতের ওপর ‘উল্লেখযোগ্য’ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
- ওমান প্রবাসীকে আনতে গিয়ে একই পরিবারের ৭ জন নিহত
- জুলাই ঘোষণাপত্র ও নির্বাচনের ঘোষণাকে স্বাগত জানাল বিএনপি
- ইসরাইলি হামলায় নিহত আরও ৮৩ ফিলিস্তিনি, ভয়াবহ আকার ধারণ করছে দুর্ভিক্ষ
- ইসলামী ব্যাংকের নবনিযুক্ত এমডি’র সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- কক্সবাজারে এনসিপির ৪ শীর্ষ নেতা, পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের গুঞ্জন
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- আ.লীগের গুম-খুন ও লুটপাটের বিচার করা হবে
- পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের খবরকে ‘গুজব’ বললেন পাটওয়ারী
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
- শেষ দিনের রোমাঞ্চের অপেক্ষায় ওভাল টেস্ট
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- "৭ ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল অর্থনীতি খাতে অবস্থান দৃঢ় করতে চায় বাংলাদেশ"
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে ট্রেন ভাড়া করল সরকার
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- জুলাই অভ্যুত্থানের গেজেট থেকে ৮ শহীদের নাম বাদ, তালিকা প্রকাশ
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- গণহত্যার বিচারসহ এনসিপির ২৪ দফা ইশতেহারে আরও যা আছে
- পরিণত বাংলাদেশে মানুষ বিভেদ চায় না: তারেক রহমান
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- দুই-তিন সপ্তাহে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক নিয়ে চুক্তি: আসিফ নজরুল
- ছাত্রদল-এনসিপিসহ ৩ সংগঠনের সমাবেশ রোববার, ঢাকায় চলাচলে বিধিনিষেধ
- জুলাই সনদ ঘোষণায় শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়
- আল আরাফাহ ব্যাংকে অকৃতকার্য ৫৪৭ জনকে অব্যাহতি
- ভারতীয় পণ্যে ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন মোদি
- ২০ শতাংশ শুল্ক ভারসাম্যপূর্ণ: বিজিএমইএ
- জুলাইয়ে এলো ৩০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স
- হাসিনার মামলায় অ্যাটর্নি জেনারেল বললেন—সর্বোচ্চ শাস্তি চাই
- ইতিহাস গড়েই ইংল্যান্ডকে জিততে হবে
- জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট বিকেলে জাতির সামনে উপস্থাপন
- ‘হাসিনাকে আর রাজনীতি করতে দেব না—এই শপথ নিতে হবে’
- শহীদদের পূর্ণ তালিকা হয়নি
- গাজায় একদিনে ১১৯ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল
- আশুলিয়ায় লরি চাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
- পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সুশাসন বাড়ে: আনিসুজ্জামান
- ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬৮ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
- হাসপাতালে দূত পাঠিয়ে জামায়াত আমিরের স্বাস্থ্যের খবর নিলেন রাষ্ট্রপতি
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ১.৯৪ শতাংশ
- সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণে আহত ১১
- ছাত্রদলের অগ্রিম দুঃখ প্রকাশ
- পিআর ভোটের জন্য কেউ জুলাইয়ে জীবন দেয়নি: মেজর হাফিজ
- বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জনতার ঢল
- যুক্তিসঙ্গত সময়ে সংসদ নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ আগস্ট সব পক্ষের উপস্থিতিতে জুলাই ঘোষণাপত্র : প্রেস উইং
স্বাস্থ্য এর সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য - এর সব খবর
