যে ৮টি কারণে শিক্ষার্থীদের মেডিটেশন করা দরকার
.jpg)
মেডিটেশন একজন কিশোরকে কতটা সমমর্মী, আত্মবিশ্বাসী এবং প্রশান্ত করতে পারে থাইল্যান্ডের থাম লুয়াং গুহায় আটকে পড়া ১২ কিশোরের সেই ঘটনাই উল্লেখযোগ্য।
এক সতীর্থের জন্মদিন পালনের জন্যে তারা গুহায় ঢোকে আটকা পড়ে।
অন্ধকার, খাবার নেই, আর পানি বলতে গুহার দেয়াল চুইয়ে যতটুকু পড়ে। নয়দিন পর্যন্ত পৃথিবীর কোনো মানুষের সাথে তাদের যোগাযোগ হয় নি!
পাথরের শুকনো কার্নিশে বসে এসময় তারা যে দুটো কাজ করেছে তাহলো, ধ্যান এবং স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা!
তাদের সন্ধান পেয়ে দুর্গম পথে তিনদিন ধরে উদ্ধারকাজের পর দেখা গেল- সবার নেতিবাচক সব ভবিষ্যদ্বাণীকে ব্যর্থ প্রমাণ করে তারা দিব্যি সুস্থ, প্রশান্ত, স্বাভাবিক। ট্রমা বা মানসিক বৈকল্য বলে কিছু নেই!
অথচ করোনাকালের পর থেকে সারাদেশেই শিক্ষার্থীরা ট্রমার মধ্যে আছে। স্বাভাবিক জীবন ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হওয়ায় আত্মহত্যার হারও বেড়েই চলেছে। তাই এ বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়ার এখনই সময়।
আর এই ট্রমা থেকে বেরিয়ে আসার সূত্র একটাই ‘মেডিটেশন’।
আসুন জেনে নিই, মেডিটেশন কীভাবে একজন শিক্ষার্থীকে সাহায্য করে।
১. মনোযোগ বাড়ায়:
মনোবিজ্ঞানী উইলিয়াম জেমসের ভাষায়, আমরা যাকে ধারাবাহিক মনোযোগ বলি, তা হচ্ছে বার বার বিষয়টিকে মনের কাছে নিয়ে আসা। কোনো বিষয় একবার মনের কাছে ফিরিয়ে আনলে বিষয়টি ভালো লাগলে তাতে মনোযোগ বাড়তে থাকে।
তাই মনোযোগ বাড়াতে একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি এখন থেকে পড়া শুরুর আগে চেয়ারে বসে আরাম, আরাম, আরাম বলুন। এবং ১৯ থেকে ০ গণনা করে মনের বাড়ির দরবারে বসে কোয়ান্টা ভঙ্গি করে বলুন, ‘কোয়ান্টা ভঙ্গি করে আমি এখন ... অমুক বিষয়ের (বিষয়ের নাম উল্লেখ করুন) ... অমুক অধ্যায় (অধ্যায়ের নাম উল্লেখ করুন) ... পড়তে যাচ্ছি। আমি কোয়ান্টা ভঙ্গি করে যা পড়ব, তা আমার পুরোপুরি মনে থাকবে এবং ভবিষ্যতে যখনই কোয়ান্টা ভঙ্গি করে তা মনে করতে চাইব, সাথে সাথে তা মনে পড়বে এবং আমি সুন্দরভাবে তা বলতে বা লিখতে পারব।’
এরপর নিয়মমতো ০ থেকে ৭ গণনা করে বাহ্যিক জাগ্রত অবস্থায় পৌঁছান। কোয়ান্টা ভঙ্গি করা অবস্থায় পড়া শুরু করুন।
পড়া শেষ করে আবার নিয়মমাফিক মনের বাড়ির দরবার কক্ষে যান। আরামে বসে পুনরায় বলুন, ‘আমি এতক্ষণ কোয়ান্টা ভঙ্গি যোগে যা পড়লাম তা আমার স্মৃতিতে পুরোপুরি গেঁথে রইল। এরপর ভবিষ্যতে যখনই কোয়ান্টা ভঙ্গি করে এ বিষয়টি আমি মনে করতে চাইব সাথে সাথে বিষয়টি পুরোপুরি হুবহু মনে পড়বে এবং আমি তা সুন্দরভাবে বলতে বা লিখতে পারব”।
তারপর নিয়মমাফিক মনের বাড়ি থেকে পুরোপুরি জাগ্রত অবস্থায় ফিরে আসুন।
আপনার মনোযোগের গভীরতা ও মনে রাখার ক্ষমতা দেখে নিজেই বিস্মিত হবেন!
২. স্মৃতি ও বুদ্ধিমত্তা:
একটি জরিপে দেখা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৫ ভাগ শিক্ষার্থী তাদের শিক্ষা জীবন ও ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশ।
কেউ কেউ এই ভেবে হতাশ যে, তার স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তা সমবয়সী বন্ধু বা সহপাঠীর চাইতে অনেক কম। তাই জীবনে
কিন্তু মেডিটেশন করে এই হতাশা থেকেও তিনি বেরিয়ে আসতে পারেন। কীভাবে?
মস্তিষ্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশের নাম হিপোক্যাম্পাস। তথ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহে সাহায্য করাই যার কাজ।
ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েসের v আকার যত বড় ও সুগঠিত, তত বেশি স্মৃতি সংরক্ষণ ও নতুন স্মৃতি তৈরি সম্ভব।
আর নিয়মিত মেডিটেশনে এই হিপোক্যাম্পাস অংশটিই বড় হয়, হয় শক্তিশালী, মজবুত।
৩. মানসিক চাপ ও পরীক্ষাভীতি থেকে মুক্তি:
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ৪৭ ভাগ ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা অপ্রয়োজনীয় নানান দুশ্চিন্তায় ডুবে থাকে।
পড়তে বসলেই গত পরীক্ষার খারাপ রেজাল্টের দুঃসহ স্মৃতি তাড়া করে। আবার সামনের পরীক্ষায় খারাপ করলে বাবা-মাকে কী জবাব দেবে তা নিয়েও দুশ্চিন্তা!
এই দোটানা চাপের কারণে একদিকে প্রস্তুতি বাধা পড়ে। আবার প্রস্তুতি ভালো থাকলেও নার্ভাসনেসের কারণে পরীক্ষা খারাপ হয়!
২০১৭ সালে ইউনিভার্সিটি অফ রোড আইল্যান্ডে ১৮-২৩ বছর বয়সী একদল শিক্ষার্থীকে বেছে নেয়া হয় ফাইনাল পরীক্ষার ঠিক ছয় সপ্তাহ আগে গবেষণার জন্যে।
এসময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীই পরীক্ষা সংক্রান্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তায় বিপর্যস্ত। টানা দেড় মাস তাদের নিয়মিত মেডিটেশন অনুশীলন করানো হয়।
ফলে পরীক্ষাভীতি ও নার্ভাসনেস কাটিয়ে আত্মবিশ্বাস ও ফুরফুরে মেজাজেই তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে!
৪. বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি:
অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় টিনএজ বয়সে। হরমোনাল চেঞ্জের কারণে দেখা দেয় মুড সুইং, হঠাৎ রাগ-ক্ষোভ, বিষণ্ণতা।
২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০% টিনএজারই ডিপ্রেশনের শিকার বলে দেখা গেছে। আত্মহত্যা প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়াই তা ইঙ্গিত করে।
বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত এই ডিপ্রেশন থেকেও মুক্তি পেতে সাহায্য করে মেডিটেশন।
হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ড. সাত বীর সিং খালসা বলেন, বয়ঃসন্ধিকালে যেসব কিশোর-কিশোরী যোগ-ধ্যান চর্চা করে তাদের উদ্বেগ, বিষণ্ণতা ও ঘুমের সমস্যা দূর হয়। তৈরি হয় আত্মসচেতনতা ও চারপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।
৫. বিধ্বংসী-বেপরোয়া আচরণ নিয়ন্ত্রণ:
কৈশোর বা তারুণ্যে অনেকের মধ্যেই বেপরোয়া ভাব দেখা যায়। ধূমপান, মাদক, পর্ণ বা ভার্চুয়াল ভাইরাসের মতো নেশার তারা সহজ শিকার।
এই কৈশোরে মেডিটেশন চর্চা একদিকে ব্রেনের এমিগডালা অংশের তৎপরতা কমিয়ে তার ভয়, ক্রোধ এবং অস্থিরতা কমায়। অন্যদিকে মমতা, সহানুভূতি ও বিনয়ের আবেগকে করে তোলে শক্তিশালী।
৬. আসক্তি থেকে মুক্তি:
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া, ভিডিও গেম, ইউটিউব এবং নেটফ্লিক্সে নষ্ট হচ্ছে তরুণ প্রজন্মের সবচেয়ে মূল্যবান সময়। একজন শিক্ষার্থীর একা এটা থেকে মুক্ত হওয়া কঠিন।
গবেষণায় দেখা যায়, ভার্চুয়াল এই আসক্তি কোকেন আসক্তির চেয়ে কম নয়, বরং বেশি! যে কারণে পাশ্চাত্যের অনেক জায়গায়ই এখন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের মতো গড়ে উঠেছে ভার্চুয়াল আসক্তি নিরাময় কেন্দ্রও।
২০১৯ সাল থেকে ইংল্যান্ডের ৩৭০টি স্কুল শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বৃদ্ধি ও আগ্রাসী আচরণ নিয়ন্ত্রণের জন্যে মেডিটেশনকে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
৭. মানসিক সমস্যার সমাধান:
এটেনশন ডেফিসিট হাইপার-এক্টিভিটি ডিসঅর্ডার হচ্ছে এক ধরনের মানসিক সমস্যা, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশ দেখা যাচ্ছে। এরা খুব অস্থিরচিত্ত থাকে, কোনো একটা বিশেষ কাজে মন দিতে পারে না।
মেডিটেশন এ ধরনের শিক্ষার্থীদের দেয় সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর সমাধান।
জার্নাল অফ সাইকোলজির এক গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়, মাধ্যমিক স্তরের কিছু শিক্ষার্থীকে তিনমাস প্রতিদিন দুইবেলা মেডিটেশন করতে বলা হয়।
তিনমাস পরে দেখা গেল, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা এবং এই মানসিক রোগটির উপসর্গ ৫০% ভাগ কমে গেছে।
৮. শারীরিক সুস্থতা:
অসুস্থ থাকার কারণে অনেকেই নিয়মিত ক্লাসে যেতে পারে না এবং পরীক্ষায় রেজাল্ট খারাপ হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটালে ১৭,০০০ জনকে নিয়ে পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত মেডিটেশন করেন তারা মেডিটেশন না করা শিক্ষার্থীর চেয়ে ৪৩ ভাগ কম অসুস্থ হন!
যে কারণে গত ৫ বছরে যুক্তরাষ্ট্রে মেডিটেশন করা মানুষের সংখ্যা বেড়েছে ৩ গুণ! এমনকি সেখানকার বেশি সংখ্যক শিশুরাও মেডিটেশন করছে।
তাছাড়াও মেডিটেশন , হৃদরোগ প্রতিরোধ ও নিরাময় করে, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হয়, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, ত্বককে করে লাবণ্যময় এবং রোধ করে কম বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া।
প্রিয় শিক্ষার্থী! আপনিও মেডিটেশন করতে শিখুন। শিক্ষার্থী জীবনই মেডিটেশন শেখার সুবর্ণ সুযোগ ও সঠিক সময়।
লেখক: ড. মাসুদুল হক সিদ্দিকী
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, মনোবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ, চট্টগ্রাম।
পাঠকের মতামত:

- রাজধানীর নিরাপত্তা নিয়ে আমরা ১০০ ভাগ কনফিডেন্ট: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাতীয় মসজিদে হবে ঈদের ৫ জামাত, সর্বশেষ পৌনে ১১ টায়
- চিকিৎসা শেষে রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
- কোরবানিকে ত্যাগের মহিমায় গরিববান্ধব করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা : জনসমাগমে মাস্ক পরার নির্দেশনা
- ফিরোজায় কাটবে খালেদা জিয়ার ঈদ, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা
- জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে: প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
স্বাস্থ্য এর সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য - এর সব খবর
