প্রতিনিয়তই কমছে টাকার মান, বাড়ছে মূল্যস্ফীতি

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:দেশে আমদানিসহ সব পণ্যের দাম দিনদিন বেড়ে যাচ্ছে। কমে যাচ্ছে টাকার মান। বেড়ে যাচ্ছে মূল্যস্ফীতির হার। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বড় ধরনের অর্থ সংকটে পড়ছে স্বল্প ও মধ্য আয়ের মানুষ। বৈদেশিক মুদ্রার আয় দিয়ে ব্যয় মেটানো যাচ্ছে না। খরচ হচ্ছে আরও বেশি। বিশেষ করে আগে স্থগিত করা বৈদেশিক ঋণ ও সুদ বাবদ অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে এখন রিজার্ভ থেকে ডলার দিতে হচ্ছে। এতে রিজার্ভ কমে যাচ্ছে।
অন্যদিকে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের একটি অংশ আগে রিজার্ভে যোগ হতো। বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রার দায় মিটিয়ে অতিরিক্ত কোনো ডলার ব্যাংকগুলোর কাছে থাকছে না। ফলে রিজার্ভে ডলার যোগ হচ্ছে না। দীর্ঘ সময় ধরে এ অবস্থা চলার কারণে রিজার্ভের চাপ ক্রমেই বেড়ে চলছে। এতে ডলারের দাম বাড়ছে।
সূত্র জানায়, স্বাভাবিক অবস্থায় রপ্তানি আয় দিয়ে আমদানি ব্যয় মেটানো যেত না। ফলে বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতি হতো। এখন ঘাটতি আরও বেড়েছে। দেশে বর্তমানে প্রতি মাসে গড়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বাবদ আয় হচ্ছে ৬৫৬ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আমদানি বাবদ মাসে ব্যয় হচ্ছে গড়ে ৫৫০ কোটি ডলার। বাড়তি থাকছে ১০৬ কোটি ডলার। এর মধ্যে বৈদেশিক ঋণ ও সুদ বাবদ পরিশোধ হচ্ছে ১৫৭ কোটি ডলার। ফলে প্রতি মাসে গড়ে ঘাটতি থাকছে ৫১ কোটি ডলার।
এর বাইরে বিদেশ ভ্রমণ, চিকিৎসা ব্যয়, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা বাবদ ব্যয়, বিদেশি কোম্পানির অর্জিত মুনাফা ও রয়্যালটি বাবদ আরও অর্থ পরিশোধ করতে হচ্ছে। এতে ঘাটতি আরও বেড়ে যাচ্ছে। সবমিলিয়ে গত অর্থবছরে বৈদেশিক মুদ্রার চলতি হিসাবে ঘাটতি হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এর আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে ঘাটতি হয়েছিল ১ হাজার ৮৬৪ কোটি ডলার। এক বছরের ব্যবধানে ঘাটতি কমেছে ১ হাজার ৫৩০ কোটি ডলার। এক বছরের ব্যবধানে ঘাটতি কমলেও স্থগিত করা বৈদেশিক ঋণ ও সুদ পরিশোধের কারণে এখন রিজার্ভে বেশি চাপ বাড়ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, আমদানি ব্যয় ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে গত অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ১ হাজার ৩৫৮ কোটি ডলার বিক্রি করেছে। জুলাইয়ে বিক্রি করেছে ১১৪ কোটি ডলার। আগস্টেও ডলার বিক্রি অব্যাহত রয়েছে। ওই সময়ে শুধু জুলাইয়ে কিছু ডলার কিনে রিজার্ভ বাড়িয়েছে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের দেনা পরিশোধের জন্য।
আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনে রিজার্ভ বাড়াত। কারণ ওই সময়ে বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয়ের চেয়ে আয় বেশি হতো। ফলে বাড়তি ডলার ব্যাংকগুলো বিক্রি করে দিতে বাধ্য হতো। কারণ তারা নির্ধারিত কোটার বেশি ডলার নিজেদের কাছে রাখত পারত না। দেশে মোট রপ্তানি আয় দিয়ে ৬০ শতাংশ আমদানি ব্যয় মেটানো যায়। বাকি ৪০ শতাংশ রেমিট্যান্স থেকে মেটানো হয়। এরপরও ২০ শতাংশ রেমিট্যান্স রিজার্ভে যোগ হতো।
গত বছর থেকে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স দিয়ে আমদানি ব্যয় মেটানো যাচ্ছিল না। ফলে রিজার্ভ থেকে ডলার দেওয়া হতো। যা এখনও দেওয়া হচ্ছে। তবে এখন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় ও আমদানি নিয়ন্ত্রণ করায় রেমিট্যান্স ও রপ্তানির ডলার দিয়ে আমদানি মেটানো যাচ্ছে। কিন্তু আমদানির বকেয়া দেনা ও স্থগিত করা বৈদেশিক ঋণ শোধ করা যাচ্ছে না। এজন্য রিজার্ভ থেকে ডলার দিতে হচ্ছে। ফলে রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাজার থেকে ডলার কিনতে পারছে না। ফলে রিজার্ভে ডলার যোগও হচ্ছে না। প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, ২০১৫ সালে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ৪৫৫ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনে রিজার্ভে যোগ করেছে। এর বিপরীতে রিজার্ভ থেকে কোনো ডলার বিক্রি করেনি। ২০১৬ সালে ৩৮৮ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনেছে, কিন্তু এর বিপরীতে বিক্রি করেছে মাত্র ৮০ লাখ ডলার।
২০১৭ সালে বৈদেশিক মুদ্রার আয় কমায় ও আমদানি খরচ বাড়ায় ১২৩ কোটি ১০ লাখ ডলার রিজার্ভ থেকে বিক্রি করেছে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে কিনেছে মাত্র ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার। ২০১৮ সালেও একই কারণে বাজার থেকে কোনো ডলার ক্রয় করতে পারেনি। ওই বছরে রিজার্ভ থেকে ২২৯ কোটি ২০ লাখ ডলার বিক্রি করেছে। ২০১৯ সালেও ১৬২ কোটি ১০ লাখ ডলার বিক্রির বিপরীতে কোনো ডলার ক্রয় করেনি।
২০২০ সালে করোনার কারণে আমদানি একেবারে কমে যায়। এর বিপরীতে রেকর্ড পরিমাণে রেমিট্যান্স আসে। ফলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে রেকর্ড পরিমাণে ডলার কেনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ওই বছর সর্বোচ্চ ৬৩৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার কিনেছিল। এর বিপরীতে বিক্রি করেছে মাত্র ৬৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার। ২০২১ সালে ২৬৫ কোটি ডলার কেনার বিপরীতে বিক্রি করেছে ২৪৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
২০২২ সালে ডলার সংকট প্রকট হলে রেকর্ড পরিমাণ অর্থাৎ ১ হাজার ২৯৪ কোটি ডলার রিজার্ভ থেকে বিক্রি করে। কোনো ডলার কেনেনি। ফলে গড় দেড় বছর ধরে বৈদেশিক মুদ্রার আয় থেকে কোনো ডলার রিজার্ভে যোগ হচ্ছে না। তবে বৈদেশিক মুদ্রার ঋণ থেকে পাওয়া অর্থ রিজার্ভে যোগ হচ্ছে। গত এক বছরের ব্যবধানে বৈদেশিক ঋণ ছাড় কমেছে ১৪৪ কোটি ডলার।
করোনার পর হঠাৎ চাহিদা বাড়ায় ২০২১ সালে আমদানি ব্যয় বাড়ে ৫৩ শতাংশ। ২০২২ সালে বৈশ্বিক মন্দার কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম ও দেশীয় বাজারে ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমদানি ব্যাপকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও আমদানি ব্যয় বাড়ে ২৩ শতাংশ। ব্যয় বাড়লে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স সে তুলনায় বাড়েনি। ফলে ডলারের প্রবাহে ঘাটতি দেখা দেয়। যা এখনও অব্যাহত রয়েছে।
২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডলার ছিল ৮২ টাকা ৯০ পয়সা। আগস্টে তা ঠেকেছে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সায়। ওই সময়ে ডলারের দাম বেড়েছে ২৬ টাকা ৬০ পয়সা। ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ডলারের দাম স্থিতিশীল ছিল। ২০২০ সালে ডলারের দাম ১০ পয়সা কমেছে। বাকি বছরগুলোতে ১ টাকা করে বেড়েছে। ২০২২ সালে এসে অস্থির হয়ে যায়। ওই বছরের শুরুতে ডলারের দাম ছিল ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা। এখন দেড় বছরের মাথায় এখন তা ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি।
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের মধ্যে ২০১৯ ও ২০২০ সালে রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি ছিল গড়ে ১৮ শতাংশ করে। ২০২১ সালে তা কমে মাত্র দেড় শতাংশ ও ২০২২ সালে সাড়ে ৩ শতাংশ কমেছে। গত অর্থবছরে বছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে মাত্র সাড়ে ৬ শতাংশ। আগের অর্থবছরে সাড়ে ৩৪ শতাংশ বেড়েছিল।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে আমদানি ব্যয় হয় ৪৫০ কোটি ডলার, ২০১৯ সালের ওই মাসে ৪৬০ কোটি ডলার, ২০২০ সালের এই মাসে ৪৭০ কোটি ডলার। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে তা বেড়ে হয় ৭৪০ কোটি ডলার। ২০২২ সালে নিয়ন্ত্রণ করার পর ডিসেম্বরে আমদানি ব্যয় হয় ৫২০ কোটি ডলার। ওই বছরের আগস্টে সর্বোচ্চ ৮৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে ছিল আমদানি ব্যয়। জুনে আমদানি ব্যয় হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি ডলার।
২০০৭ সাল থেকে দেশের রিজার্ভ বাড়ছিল। মাঝে মধ্যে কিছুটা কমলেও তা কখনো চিন্তার কারণ হয়নি। কিন্তু এবার বড় শঙ্কার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে রিজার্ভ ছিল ৩ হাজার ২০০ কোটি ডলার। যা ৫ দশমিক ২ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান। ২০১৯ সালের তা বেড়ে ৩ হাজার ২৭০ কোটি ডলারে দাড়ায়। যা ওই সময়ের সাড়ে ৫ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান। ২০২০ সালে ছিল ৪ হাজার ৩২০ কোটি ডলার। যা দিয়ে ওই সময়ের সাড়ে ৫ মাসের আমদানির ব্যয় মেটানো যেত।
২০২১ সালে রিজার্ভ ৪ হাজার ৬২০ কোটি ডলারে ওঠে। যা ৬ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান। ওই বছরের আগস্টে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৮০৬ কোটি ডলারে ওঠেছিল। ২০২২ সালে তা কমে ৩ হাজার ৩৭০ কোটি ডলারে নামে। যা ওই সময়ে সাড়ে ৫ মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান। এখন তা আরও কমে নিট রিজার্ভ ২ হাজার ৩১৪ কোটি ডলার। যা দিয়ে নিয়ন্ত্রিত ৩ মাসের কম আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে।
পাঠকের মতামত:

- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- "এনআইডি সেবা ইসিতে থাকা উচিত, সরকারকে লিখিতভাবে মতামত জানানো হবে"
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- সঠিক নীতির চর্চা শুরু হলে আইএমএফ’র ঋণের প্রয়োজন হবে না: গভর্নর
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- "বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আ.লীগের রাজনৈতিক ফয়সালা করতে হবে"
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- "উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৮.১৬ শতাংশ"
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
- শহিদের রক্তের সঙ্গে কেউ বেইমানি করবেন না: জামায়াত আমির
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে এনসিপির সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল
- সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, ইইউ প্রতিনিধিকে ড. ইউনূস
- ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান গ্রেপ্তার
- প্রাথমিকের সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ-পদায়নের তারিখ ঘোষণা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- রমজান উপলক্ষ্যে আমিরাতে ১০ হাজার পণ্যে ৫০ শতাংশের বেশি ছাড়
- আইপিএলে একগাদা নতুন বিধিনিষেধ জারি
- কালবৈশাখীর আভাস, রমজানে গরম নিয়ে দুঃসংবাদ
- দেশের ইতিহাসে রেকর্ড রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়ারিতে
- বাইরে কেউ সিগারেট খাবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা পাবেন অভ্যুত্থানে আহত-নিহতদের সন্তান
- সারা বিশ্বের সঙ্গে রোজা পালনের চিন্তা করার অনুরোধ তারেক রহমানের
- জাতীয় নির্বাচনে সব দলের সমান সুযোগ চায় জাতিসংঘ
- স্বৈরশাসক হাসিনার নৃশংসতা নথিভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক-লেনদেন বেড়েছে
- সাবেকদের টুর্নামেন্টে সাকিব, খেলবেন তামিমের বিপক্ষে
- ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগবিতণ্ডা, হলো না চুক্তি
- "ভারতীয়রা সীমান্ত আইন না মানলে কঠোর হবে বিজিবি"
- ভোট কারচুপির সাথে জড়িত ইউএনওদেরও বিচার করতে হবে: ফারুক
- চকরিয়ার ওসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- "দুর্নীতিগ্রস্ত ও দুর্বৃত্তদের নিষিদ্ধ করা গেলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব"
- "মার্চেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবেদন, এক-দেড় মাসের মধ্যে বিচারকাজ"
- ছাড় নেই সন্ত্রাসীদের, ‘অলআউট অ্যাকশনে’ যাচ্ছে ডিবি
- নেইমার যখন মেসির কোচ!
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর খেলা নিয়ে শঙ্কা
- সবার আগে রমজান শুরুর ঘোষণা দিল যে দেশ
- ২০১৩ সাল ছিল আওয়ামী লীগের হত্যার মহোৎসব: প্রেস সচিব
- এত বড় দায়িত্বের আমানতকে যেন খেয়ানত না করি: সারজিস
- ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয় নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
- স্মরণকালের বড় জানাজার সাক্ষী হলো চট্টগ্রাম
- নতুন দল, নাহিদ-আখতারকে নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
- নাহিদকে আহ্বায়ক করে আত্মপ্রকাশ করলো ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
- রমজানের আগে পণ্যের দাম স্থিতিশীল, সংকট ভোজ্য তেলের
- জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে: গোলাম পরওয়ার
- ১৪০১ জন ‘জুলাই যোদ্ধা’র তালিকার গেজেট প্রকাশ
- বিএনপির বর্ধিত সভায় ১০ সিদ্ধান্ত
- জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ: দলে দলে যোগ দিচ্ছে ছাত্র-জনতা
- নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে গোলাম পরওয়ার-মান্না-সাকি
- ‘লক্ষ্য ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হওয়া’
- রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেনে নতুন সময়সূচি
- বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু
- সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত
- ওয়াশিংটন যাচ্ছেন জেলেনস্কি, ট্রাম্প বললেন ন্যাটোতে জায়গা হবে না
- শেষ ওভারের নাটকীয়তায় ইংল্যান্ডকে বিদায় করল আফগানিস্তান
- আগে স্থানীয়, সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন: জামায়াত আমির
- গুঞ্জনের জবাবে সম্পদের হিসাব দিলেন নাহিদ
- ‘ছাত্রদল চাইলে গুপ্ত সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না’
- আমন্ত্রিত না হলে নেতাকর্মীদের সভা এলাকায় না আসার অনুরোধ বিএনপির
- থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, অবহেলায় এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
- গাজায় ৭ শতাধিক মৃতদেহ উদ্ধার, মিলছে না পরিচয়
- সরকার এ বছরের শেষের দিকে নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
- এবার তুরস্কে বৈঠকে বসছে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে পুঁজিবাজারকে ধারণ করবে: আমির খসরু
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহকে ওয়ানডে দলে চান না পাকিস্তানি তারকা
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গবেষণায় গুরুত্ব দিন: উপদেষ্টা
- উত্তেজনা-হাতাহাতির মধ্যে নতুন ছাত্র সংগঠনের আবির্ভাব
- ‘দাড়ি-টুপি দেখলেই জঙ্গি নাটক সাজাতো’
- গাজায় ৭ শতাধিক মৃতদেহ উদ্ধার, মিলছে না পরিচয়
- সরকার এ বছরের শেষের দিকে নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
- থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, অবহেলায় এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
- ১৩ মার্চ ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
- আমন্ত্রিত না হলে নেতাকর্মীদের সভা এলাকায় না আসার অনুরোধ বিএনপির
- গুঞ্জনের জবাবে সম্পদের হিসাব দিলেন নাহিদ
- নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
- জাতীয় নির্বাচনে সব দলের সমান সুযোগ চায় জাতিসংঘ
- বাইরে কেউ সিগারেট খাবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগবিতণ্ডা, হলো না চুক্তি
- আগে স্থানীয়, সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন: জামায়াত আমির
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু
- সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত
- জুলাইয়ে বিক্ষোভকারীদের খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়: জাতিসংঘ
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে পুঁজিবাজারকে ধারণ করবে: আমির খসরু
- এবার তুরস্কে বৈঠকে বসছে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহকে ওয়ানডে দলে চান না পাকিস্তানি তারকা
- সবার আগে রমজান শুরুর ঘোষণা দিল যে দেশ
- আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- উত্তেজনা-হাতাহাতির মধ্যে নতুন ছাত্র সংগঠনের আবির্ভাব
- রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেনে নতুন সময়সূচি
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গবেষণায় গুরুত্ব দিন: উপদেষ্টা
- ‘ছাত্রদল চাইলে গুপ্ত সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না’
- নাহিদকে আহ্বায়ক করে আত্মপ্রকাশ করলো ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
