ল্যাবএইডে এন্ডোস্কপি করাতে যেয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন রাহিব
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কোপি করাতে গিয়ে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে রাহিব রেজা (৩১) নামক এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি রাজধানীর স্টার্টিক ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি প্রতিষ্ঠানে প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও আইটি কনসালটেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্বজনদের অভিযোগ, ল্যাবএইড হাসপাতালে পরীক্ষার রিপোর্ট না দেখেই রাহিব রেজাকে অ্যানেস্থেশিয়া প্রয়োগ করা হয়। শারীরিক জটিলতার মধ্যেই এন্ডোস্কোপি করা হয়। যে কারণে তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয় এবং একপর্যায়ে শারীরিক অবস্থা আরও জটিল হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাহিব রেজার মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, পেটে গ্যাসজনিত সমস্যার কারণে রাজধানীর ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাবের (স্বপ্নীল) কাছে যান রাহিব রেজা। এরপর গত ১৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় ল্যাবএইডে এন্ডোস্কোপি করানোর পরামর্শ দেন ডা. স্বপ্নীল।
১২ ঘণ্টা না খেয়ে চিকিৎসকের জন্য চার ঘণ্টার অপেক্ষা
রোগীর স্বজনরা জানান, রাহিব রেজাকে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় খালিপেটে ল্যাবএইড হাসপাতালে আসতে বলা হয়। যথাসময়ে তিনি হাসপাতালে এলেও এন্ডোস্কপি শুরু হয় রাত ১১টার দিকে। এর দেড় ঘণ্টা পরও রোগীকে বাইরে না আনা হলে একজন জোর করে এন্ডোস্কোপি রুমে ঢুকে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান। এরপর অবস্থা জটিল হলে রাহিব রেজাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া হয়। সবশেষে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
স্বজনরা বলেন, রাহিবের মৃত্যুতে দায়িত্বরত চিকিৎসক ও টিমের গাফিলতি ছিল। নয়তো সাধারণ একটা পরীক্ষা করতে গিয়ে তার এমন মৃত্যু কোনোভাবেই হতো না। বিশেষ করে ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারেন না। অন্য হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পেরেছি রিপোর্ট না দেখে অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়ার কারণে এমনটা হয়েছে।
এন্ডোস্কোপি করার সময় ল্যাবএইড হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন রাহিব রেজার সহকর্মী ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফারহান ইসলাম। ঢাকা পোস্টকে তিনি বলেন, ডা. স্বপ্নীলের বিরুদ্ধে প্রায়ই শুনতাম ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীদের বসিয়ে রেখে এদিক-সেদিক চলে যেতেন। তারপরও রাহিব যেহেতু তাকে আগে দেখিয়েছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার কাছেই এন্ডোস্কোপি করবে, তখন আমিও সেখানে যাই। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় আমরা সেখানে উপস্থিত হই এবং ডা. স্বপ্নীলের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। ১০টার দিকে তিনি আসেন। এরপর তাড়াহুড়ো করে রাহিবের পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্ট না দেখেই এন্ডোস্কোপি করাতে নিয়ে যায়।
হেঁটে হাসপাতালে যাওয়া মানুষটা বের হলো লাশ হয়ে
রাহিব রেজার বন্ধু ফারহান ইসলাম বলেন, এন্ডোস্কোপি চলাকালে আমরা বাইরে অপেক্ষা করছিলাম। এরপর দেড় ঘণ্টা পার হলেও তাকে বাইরে আনা হচ্ছিল না। একরকম জোর করেই আমি ভেতরে ঢুকে যাই এবং তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পাই। তখন চিকিৎসকরা জানান তার অবস্থা জটিল, আইসিইউতে নিয়ে যেতে হবে। এরপর সোমবার সকালে তার লাশ আমাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, চারদিন আগে একটা সুস্থ-সবল মানুষ হেঁটে ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কপি করার জন্য গেল। এরপর সেখান থেকে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলো। সবশেষে তাকে মৃত ঘোষণা করা হলো। এটা আমরা কেউই মেনে নিতে পারছি না। আমরা চাই অভিযুক্ত যেই হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা হোক। আমি আমার বন্ধু হত্যার বিচার চাই।
নানা রোগ ছিল রাহিবের, রিপোর্ট না দেখেই অ্যানেস্থেশিয়া-এন্ডোস্কোপি
রোগীর পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসক তার সব রিপোর্ট ঠিকভাবে না দেখেই জেনারেল অ্যানেস্থেশিয়া প্রয়োগ করেছেন। এতে তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে।
রাহিবরেজার স্ত্রী তাসমিয়া আফরোজ ঢাকা পোস্টকে বলেন, এন্ডোস্কোপির আগে শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে কিছু পরীক্ষা করানো হয়েছিল। কিন্তু ডা. স্বপ্নীল দেরি করে এসে সেই পরীক্ষার রিপোর্টগুলোও দেখেননি। তিনি তাড়াহুড়ো করে রোগীকে অ্যানেস্থেশিয়া দিয়ে এন্ডোস্কোপি শুরু করে দেন।
তিনি বলেন, স্বামী মারা যাওয়ার পর পরীক্ষার রিপোর্টগুলো অন্য চিকিৎসককে দেখালে তারা জানান, রাহিব এন্ডোস্কোপির জন্য ফিট ছিল না, বরং তার বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা ছিল। কিন্তু সেগুলো না দেখেই ল্যাবএইডে অ্যানেস্থেশিয়া দিয়ে এন্ডোস্কোপি করা হয়েছে। এ কারণেই তার হার্ট ফেইলিউর হয়েছে বলে অন্য চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
তাসমিয়া আফরোজ বলেন, ডা. স্বপ্নীল আমাদের সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় চেম্বারে আসতে বলেছিলেন এবং এন্ডোস্কোপির আগে ৮ ঘণ্টা কিছু না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু চেম্বারে এসে দেখি তিনি নেই, এমনকি তিনি এসেছেন ১০টার পর। আর এন্ডোস্কোপি করেছেন ১১টার পর। রাহিব দীর্ঘসময় বসে থেকে একবার বলেই ফেলেছিল, এভাবে আর কিছুক্ষণ না খেয়ে থাকলে আমি মারা যাব। তিনি যদি দেরি করেই আসবেন, তাহলে একজন মানুষকে এতক্ষণ কেন খালিপেটে বসিয়ে রাখা হলো? ১২/১৩ ঘণ্টা তাকে না খেয়ে থাকতে হয়েছিল। এরপর আবার অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়া হয়েছে।
আইসিইউতে পর্যবেক্ষণে কোনো চিকিৎসক ছিলেন না, দাবি স্ত্রীর
রাহিব রেজার স্ত্রী বলেন, পরদিন (শুক্রবার) আইসিইউতে নেওয়ার পর তাকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। লাইফ সাপোর্টে থাকাকালে রাহিবের প্রচন্ড জ্বর আসে। ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, অথচ তখনো চিকিৎসকের কোনো খোঁজ নেই।
তিনি বলেন, যখন ১০৬ ডিগ্রি জ্বর, তখন আমাদের জোরাজুরিতে তাদের টনক নড়ে, এরপর নানা চেষ্টা করে তাপমাত্রা কমানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে তার অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যায়। আমার স্বামীকে শুধু ভুল চিকিৎসাই দেওয়া হয়নি, বরং চিকিৎসায় অবহেলাও করা হয়েছে। আমার দুই বছরের ছোট্ট শিশুটিকে এতিম করে দেওয়া হয়েছে।
অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট আমাদের কেউ নয় : ল্যাবএইড
জানতে চাইলে ল্যাবএইড হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা চৌধুরী মেহের-এ-খোদা দ্বীপ ঢাকা পোস্টকে বলেন, এন্ডোস্কোপির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের তত্ত্বাবধানে হয়েছে। যে অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট অ্যানেস্থেশিয়া দিয়েছেন, তিনি ডা. স্বপ্নীলের ব্যক্তিগত অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট। তিনি আমাদের হাসপাতালের কেউ নন। ডা. স্বপ্নীলও আমাদের কেউ নন। তিনি শুধু আমাদের এখানে চেম্বার করেন। তিনি এন্ডোস্কোপিসহ যা যা করেন, তার সব কিছু ব্যক্তিগত টিম নিয়ে করেন।
তিনি বলেন, এন্ডোস্কোপি করানোর সময়ই রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয় বলে আমরা জেনেছি। এরপরই আমরা রোগীকে পেয়েছি ও সঙ্গে সঙ্গে আইসিইউতে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেছি।
চিকিৎসায় গঠন হয়েছিল ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ড
ল্যাবএইড হাসপাতালের এ কর্মকর্তা বলেন, আমরা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক আড়াইটা-৩টার দিকে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট অবস্থায় পাই। আইসিইউতে নেওয়ার পরই রোগী ভ্যান্টিলেশনে চলে গেছেন। আসার সঙ্গে সঙ্গে আমরা তাকে মেকানিক্যাল ভ্যান্টিলেশনে দিয়েছি। আমরা ৭২ ঘণ্টা চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে তিনি মারা গেছেন।
দ্বীপ বলেন, আমরা তার চিকিৎসায় ছয় সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করেছিলাম। সেখানে একজন করে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজিস্ট, পালমোলজিস্ট, নেফ্রোলজিস্ট, নিউরোলজিস্ট এবং আইসিইউর চিকিৎসক ছিলেন। এই ছয়জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তাকে চিকিৎসা দিয়েছেন। তারা রোগীর পরিবারকে সম্পূর্ণ পরিস্থিতি জানিয়েছেন। এরপর সোমবার সকালে রোগী মারা গেছেন।
তিনি আরও বলেন, রোগীর পরিবার আমাদের কাছে লিখিত বা মৌখিক কোনো অভিযোগ করেননি। তারা লাশ নিয়ে যাওয়ার সময়ও বলেছেন, হাসপাতালের ওপর তাদের কোনো ক্ষোভ নেই। তারা হাসপাতালের সেবায় সন্তুষ্ট। তারা সম্পূর্ণ বিল দিয়ে যাননি। আমরাও তাদের কোনো চাপ দিইনি।
রোগীকে কোনো অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়া হয়নি : ডা. স্বপ্নীল
ভুল চিকিৎসা ও অবহেলা প্রসঙ্গে ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এসব অভিযোগ মিথ্যা ও মনগড়া বলে দাবি করেন। ডা. স্বপ্নীল বলেন, আমরা ওই রোগীকে কোনো অ্যানেস্থেশিয়াই দিইনি। তাকে ঘুম পাড়িয়ে আমরা এন্ডোস্কোপি করেছি। এন্ডোস্কোপি করার সময়ও সে নরমাল ছিল। এরপর যখন তাকে এন্ডোস্কপি রুম থেকে অন্য রুমে নেওয়া হয়, তখন নার্স জানান তার অবস্থা খারাপ হচ্ছে, পালস পাওয়া যাচ্ছে না, অক্সিজেন সেচুরেশন পাওয়া যাচ্ছে না। ধারণা করা হচ্ছে তখন তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে।
তিনি বলেন, অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আমরা তার স্বজনকে সার্বিক অবস্থা জানাই এবং আইসিইউতে নেওয়ার কথা বলি। তাদের সম্মতিতে আইসিইউতে নেওয়ার পর তার দ্বিতীয় কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
এন্ডোস্কোপির আগে শারীরিক জটিলতার কথা স্বীকার করলেন চিকিৎসক
সাধারণত এন্ডোস্কোপি জন্য চিকিৎসক রোগীর রিপোর্টগুলো ভালোভাবে দেখেন এবং শারীরিক সক্ষমতার বিষয়ে নিশ্চিত হন। তবে রাহিব রেজার ক্ষেত্রে পরীক্ষা করা হলেও দেখা হয়নি পরীক্ষার সব রিপোর্ট। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে ডা. স্বপ্নীল বলেন, আমরা আইসিইউতে চিকিৎসাকালীন সময়ে দেখেছি যে তার অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (নাক ডাকা ও ঘুম কম হওয়ার সমস্যা) ছিল। যাদের একটু ভারী শরীর, তাদের এ সমস্যা হয়ে থাকে। পাশাপাশি ওই রোগীর রক্তে ইনফেকশনসহ নানা জটিলতা ছিল। সবমিলিয়ে তার শ্বাস-প্রশ্বাসের সক্ষমতা কম্প্রোমাইজড ছিল না। এসব কারণেই তার সমস্যা বেশি হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমরা যা যা করেছি এবং যেভাবে করেছি, সবকিছুই নিয়ম মেনে করা হয়েছে। আমার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আমি মনে করি না আমাকে দোষারোপ করার কোনো সুযোগ আছে।
পাঠকের মতামত:
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা