ল্যাবএইডে এন্ডোস্কপি করাতে যেয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন রাহিব
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কোপি করাতে গিয়ে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে রাহিব রেজা (৩১) নামক এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি রাজধানীর স্টার্টিক ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি প্রতিষ্ঠানে প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও আইটি কনসালটেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
স্বজনদের অভিযোগ, ল্যাবএইড হাসপাতালে পরীক্ষার রিপোর্ট না দেখেই রাহিব রেজাকে অ্যানেস্থেশিয়া প্রয়োগ করা হয়। শারীরিক জটিলতার মধ্যেই এন্ডোস্কোপি করা হয়। যে কারণে তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয় এবং একপর্যায়ে শারীরিক অবস্থা আরও জটিল হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র) চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাহিব রেজার মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, পেটে গ্যাসজনিত সমস্যার কারণে রাজধানীর ধানমন্ডির ল্যাবএইড হাসপাতালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাবের (স্বপ্নীল) কাছে যান রাহিব রেজা। এরপর গত ১৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় ল্যাবএইডে এন্ডোস্কোপি করানোর পরামর্শ দেন ডা. স্বপ্নীল।
১২ ঘণ্টা না খেয়ে চিকিৎসকের জন্য চার ঘণ্টার অপেক্ষা
রোগীর স্বজনরা জানান, রাহিব রেজাকে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় খালিপেটে ল্যাবএইড হাসপাতালে আসতে বলা হয়। যথাসময়ে তিনি হাসপাতালে এলেও এন্ডোস্কপি শুরু হয় রাত ১১টার দিকে। এর দেড় ঘণ্টা পরও রোগীকে বাইরে না আনা হলে একজন জোর করে এন্ডোস্কোপি রুমে ঢুকে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান। এরপর অবস্থা জটিল হলে রাহিব রেজাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে নেওয়া হয়। সবশেষে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
স্বজনরা বলেন, রাহিবের মৃত্যুতে দায়িত্বরত চিকিৎসক ও টিমের গাফিলতি ছিল। নয়তো সাধারণ একটা পরীক্ষা করতে গিয়ে তার এমন মৃত্যু কোনোভাবেই হতো না। বিশেষ করে ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারেন না। অন্য হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পেরেছি রিপোর্ট না দেখে অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়ার কারণে এমনটা হয়েছে।
এন্ডোস্কোপি করার সময় ল্যাবএইড হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন রাহিব রেজার সহকর্মী ও ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফারহান ইসলাম। ঢাকা পোস্টকে তিনি বলেন, ডা. স্বপ্নীলের বিরুদ্ধে প্রায়ই শুনতাম ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীদের বসিয়ে রেখে এদিক-সেদিক চলে যেতেন। তারপরও রাহিব যেহেতু তাকে আগে দেখিয়েছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার কাছেই এন্ডোস্কোপি করবে, তখন আমিও সেখানে যাই। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় আমরা সেখানে উপস্থিত হই এবং ডা. স্বপ্নীলের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি। ১০টার দিকে তিনি আসেন। এরপর তাড়াহুড়ো করে রাহিবের পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্ট না দেখেই এন্ডোস্কোপি করাতে নিয়ে যায়।
হেঁটে হাসপাতালে যাওয়া মানুষটা বের হলো লাশ হয়ে
রাহিব রেজার বন্ধু ফারহান ইসলাম বলেন, এন্ডোস্কোপি চলাকালে আমরা বাইরে অপেক্ষা করছিলাম। এরপর দেড় ঘণ্টা পার হলেও তাকে বাইরে আনা হচ্ছিল না। একরকম জোর করেই আমি ভেতরে ঢুকে যাই এবং তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পাই। তখন চিকিৎসকরা জানান তার অবস্থা জটিল, আইসিইউতে নিয়ে যেতে হবে। এরপর সোমবার সকালে তার লাশ আমাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, চারদিন আগে একটা সুস্থ-সবল মানুষ হেঁটে ল্যাবএইড হাসপাতালে এন্ডোস্কপি করার জন্য গেল। এরপর সেখান থেকে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলো। সবশেষে তাকে মৃত ঘোষণা করা হলো। এটা আমরা কেউই মেনে নিতে পারছি না। আমরা চাই অভিযুক্ত যেই হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা হোক। আমি আমার বন্ধু হত্যার বিচার চাই।
নানা রোগ ছিল রাহিবের, রিপোর্ট না দেখেই অ্যানেস্থেশিয়া-এন্ডোস্কোপি
রোগীর পরিবারের অভিযোগ, চিকিৎসক তার সব রিপোর্ট ঠিকভাবে না দেখেই জেনারেল অ্যানেস্থেশিয়া প্রয়োগ করেছেন। এতে তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে।
রাহিবরেজার স্ত্রী তাসমিয়া আফরোজ ঢাকা পোস্টকে বলেন, এন্ডোস্কোপির আগে শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে কিছু পরীক্ষা করানো হয়েছিল। কিন্তু ডা. স্বপ্নীল দেরি করে এসে সেই পরীক্ষার রিপোর্টগুলোও দেখেননি। তিনি তাড়াহুড়ো করে রোগীকে অ্যানেস্থেশিয়া দিয়ে এন্ডোস্কোপি শুরু করে দেন।
তিনি বলেন, স্বামী মারা যাওয়ার পর পরীক্ষার রিপোর্টগুলো অন্য চিকিৎসককে দেখালে তারা জানান, রাহিব এন্ডোস্কোপির জন্য ফিট ছিল না, বরং তার বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা ছিল। কিন্তু সেগুলো না দেখেই ল্যাবএইডে অ্যানেস্থেশিয়া দিয়ে এন্ডোস্কোপি করা হয়েছে। এ কারণেই তার হার্ট ফেইলিউর হয়েছে বলে অন্য চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
তাসমিয়া আফরোজ বলেন, ডা. স্বপ্নীল আমাদের সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় চেম্বারে আসতে বলেছিলেন এবং এন্ডোস্কোপির আগে ৮ ঘণ্টা কিছু না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু চেম্বারে এসে দেখি তিনি নেই, এমনকি তিনি এসেছেন ১০টার পর। আর এন্ডোস্কোপি করেছেন ১১টার পর। রাহিব দীর্ঘসময় বসে থেকে একবার বলেই ফেলেছিল, এভাবে আর কিছুক্ষণ না খেয়ে থাকলে আমি মারা যাব। তিনি যদি দেরি করেই আসবেন, তাহলে একজন মানুষকে এতক্ষণ কেন খালিপেটে বসিয়ে রাখা হলো? ১২/১৩ ঘণ্টা তাকে না খেয়ে থাকতে হয়েছিল। এরপর আবার অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়া হয়েছে।
আইসিইউতে পর্যবেক্ষণে কোনো চিকিৎসক ছিলেন না, দাবি স্ত্রীর
রাহিব রেজার স্ত্রী বলেন, পরদিন (শুক্রবার) আইসিইউতে নেওয়ার পর তাকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। লাইফ সাপোর্টে থাকাকালে রাহিবের প্রচন্ড জ্বর আসে। ১০৪ ডিগ্রি জ্বর, অথচ তখনো চিকিৎসকের কোনো খোঁজ নেই।
তিনি বলেন, যখন ১০৬ ডিগ্রি জ্বর, তখন আমাদের জোরাজুরিতে তাদের টনক নড়ে, এরপর নানা চেষ্টা করে তাপমাত্রা কমানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে তার অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যায়। আমার স্বামীকে শুধু ভুল চিকিৎসাই দেওয়া হয়নি, বরং চিকিৎসায় অবহেলাও করা হয়েছে। আমার দুই বছরের ছোট্ট শিশুটিকে এতিম করে দেওয়া হয়েছে।
অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট আমাদের কেউ নয় : ল্যাবএইড
জানতে চাইলে ল্যাবএইড হাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা চৌধুরী মেহের-এ-খোদা দ্বীপ ঢাকা পোস্টকে বলেন, এন্ডোস্কোপির সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের তত্ত্বাবধানে হয়েছে। যে অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট অ্যানেস্থেশিয়া দিয়েছেন, তিনি ডা. স্বপ্নীলের ব্যক্তিগত অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট। তিনি আমাদের হাসপাতালের কেউ নন। ডা. স্বপ্নীলও আমাদের কেউ নন। তিনি শুধু আমাদের এখানে চেম্বার করেন। তিনি এন্ডোস্কোপিসহ যা যা করেন, তার সব কিছু ব্যক্তিগত টিম নিয়ে করেন।
তিনি বলেন, এন্ডোস্কোপি করানোর সময়ই রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয় বলে আমরা জেনেছি। এরপরই আমরা রোগীকে পেয়েছি ও সঙ্গে সঙ্গে আইসিইউতে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেছি।
চিকিৎসায় গঠন হয়েছিল ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ড
ল্যাবএইড হাসপাতালের এ কর্মকর্তা বলেন, আমরা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক আড়াইটা-৩টার দিকে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট অবস্থায় পাই। আইসিইউতে নেওয়ার পরই রোগী ভ্যান্টিলেশনে চলে গেছেন। আসার সঙ্গে সঙ্গে আমরা তাকে মেকানিক্যাল ভ্যান্টিলেশনে দিয়েছি। আমরা ৭২ ঘণ্টা চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে তিনি মারা গেছেন।
দ্বীপ বলেন, আমরা তার চিকিৎসায় ছয় সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করেছিলাম। সেখানে একজন করে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, গ্যাস্ট্রোএন্ট্রোলজিস্ট, পালমোলজিস্ট, নেফ্রোলজিস্ট, নিউরোলজিস্ট এবং আইসিইউর চিকিৎসক ছিলেন। এই ছয়জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তাকে চিকিৎসা দিয়েছেন। তারা রোগীর পরিবারকে সম্পূর্ণ পরিস্থিতি জানিয়েছেন। এরপর সোমবার সকালে রোগী মারা গেছেন।
তিনি আরও বলেন, রোগীর পরিবার আমাদের কাছে লিখিত বা মৌখিক কোনো অভিযোগ করেননি। তারা লাশ নিয়ে যাওয়ার সময়ও বলেছেন, হাসপাতালের ওপর তাদের কোনো ক্ষোভ নেই। তারা হাসপাতালের সেবায় সন্তুষ্ট। তারা সম্পূর্ণ বিল দিয়ে যাননি। আমরাও তাদের কোনো চাপ দিইনি।
রোগীকে কোনো অ্যানেস্থেশিয়া দেওয়া হয়নি : ডা. স্বপ্নীল
ভুল চিকিৎসা ও অবহেলা প্রসঙ্গে ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এসব অভিযোগ মিথ্যা ও মনগড়া বলে দাবি করেন। ডা. স্বপ্নীল বলেন, আমরা ওই রোগীকে কোনো অ্যানেস্থেশিয়াই দিইনি। তাকে ঘুম পাড়িয়ে আমরা এন্ডোস্কোপি করেছি। এন্ডোস্কোপি করার সময়ও সে নরমাল ছিল। এরপর যখন তাকে এন্ডোস্কপি রুম থেকে অন্য রুমে নেওয়া হয়, তখন নার্স জানান তার অবস্থা খারাপ হচ্ছে, পালস পাওয়া যাচ্ছে না, অক্সিজেন সেচুরেশন পাওয়া যাচ্ছে না। ধারণা করা হচ্ছে তখন তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে।
তিনি বলেন, অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আমরা তার স্বজনকে সার্বিক অবস্থা জানাই এবং আইসিইউতে নেওয়ার কথা বলি। তাদের সম্মতিতে আইসিইউতে নেওয়ার পর তার দ্বিতীয় কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়।
এন্ডোস্কোপির আগে শারীরিক জটিলতার কথা স্বীকার করলেন চিকিৎসক
সাধারণত এন্ডোস্কোপি জন্য চিকিৎসক রোগীর রিপোর্টগুলো ভালোভাবে দেখেন এবং শারীরিক সক্ষমতার বিষয়ে নিশ্চিত হন। তবে রাহিব রেজার ক্ষেত্রে পরীক্ষা করা হলেও দেখা হয়নি পরীক্ষার সব রিপোর্ট। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে ডা. স্বপ্নীল বলেন, আমরা আইসিইউতে চিকিৎসাকালীন সময়ে দেখেছি যে তার অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (নাক ডাকা ও ঘুম কম হওয়ার সমস্যা) ছিল। যাদের একটু ভারী শরীর, তাদের এ সমস্যা হয়ে থাকে। পাশাপাশি ওই রোগীর রক্তে ইনফেকশনসহ নানা জটিলতা ছিল। সবমিলিয়ে তার শ্বাস-প্রশ্বাসের সক্ষমতা কম্প্রোমাইজড ছিল না। এসব কারণেই তার সমস্যা বেশি হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমরা যা যা করেছি এবং যেভাবে করেছি, সবকিছুই নিয়ম মেনে করা হয়েছে। আমার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আমি মনে করি না আমাকে দোষারোপ করার কোনো সুযোগ আছে।
পাঠকের মতামত:
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৬ হাজার ৮৭ কোটি টাকা
- ২-১ গোলের জয়ে বছর শেষ করল বাংলাদেশ
- গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলা চলছেই, নিহত আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- বিএনপিকে যারা থামাতে গেছে, তারাই ধ্বংস হয়েছে : আমীর খসরু
- "নির্বাচনে গোয়েন্দা সংস্থার হস্তক্ষেপ গুরুতর অন্যায়"
- ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরো ৮ প্রাণ, মৃত্যু ছাড়াল ৪ শ’
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল ৬০ দিন
- চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা রশিদ গ্রেপ্তার
- গঠিত হলো বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্টকেন্দ্রীয় কমিটি
- রান্নার ঝামেলা দূর করে সময় বাঁচাতে মিনিস্টার মিক্সার গ্রাইন্ডার
- হজের প্রাথমিক নিবন্ধন চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- শ্রীলঙ্কায় পার্লামেন্টের ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
- গণঅভ্যুত্থানে আহতদের ৭ দাবি
- আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
- টাকা পাচার মামলায় ফালুসহ ৩ জনকে অব্যাহতি
- দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে আহতদের পুনর্বাসন করা হবে: সালাউদ্দিন
- অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: প্রধান উপদেষ্টা
- সরকার চাইলে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হলো
- "দল-পরিবার ক্ষমা চাইলে শেখ মুজিব সম্মান পাবেন, তার আগে নয়"
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা : সংস্কৃতি উপদেষ্টা
- উপদেষ্টাদের আশ্বাসে হাসপাতালে ফিরলেন আহতরা
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- রাষ্ট্র সংস্কারে ৩১ দফা নিয়ে সেমিনার করবে বিএনপি
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় নতুন অর্থনৈতিক কাঠামোর আহ্বান ড. ইউনূসের
- ডিএসইতে সূচক বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
- থাকবে না এফবিআই, মাস্ক-বিবেককে নতুন দপ্তর দিলেন ট্রাম্প
- প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখা হলো না বাংলাদেশের
- খালেদা জিয়া-তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৫৭ ধারার মামলা বাতিল
- কাকরাইল মসজিদ নিয়ে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন জুবায়েরপন্থিরা
- জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ‘তিন শূন্য’ ধারণা তুলে ধরলেন ড. ইউনূস
- "নতুন বছরের প্রথম মাসেই মিলবে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক"
- বিপ্লবের ১০০ দিন পর ইনডেমনিটির প্রয়োজন কেন: ড. মঈন
- উপদেষ্টাদের বিষয়ে জনগণের অনাগ্রহ থাকলে খতিয়ে দেখব: মাহফুজ আলম
- অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করতে চাইলে চূড়ান্ত বিপ্লবের ডাক আসবে: আসিফ
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ২০ লাখ টাকা পেলেন কলেজ শিক্ষার্থী রাশেদ
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- ৫ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
- নিজের স্বার্থেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু, দাবি ইসরাইলি জেনারেলের
- এবার সিন্ডিকেটের কবলে ভোজ্যতেল, সংকট তৈরি করে বাড়াচ্ছে দাম
- গুরবাজের শতক, ওমরজাইয়ের ছক্কায় সিরিজ আফগানিস্তানের
- শফিক রেহমানও আওয়ামী ছোবল থেকে রক্ষা পাননি: রিজভী
- আজ থেকে স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু
- জনকল্যাণে কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে চাই: আসিফ মাহমুদ
- পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬৪ কর্মকর্তার বদলি-পদায়ন
- ২২ দলের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
- তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো অনুষ্ঠান করবে না বিএনপি
- আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলার
- চীনের সিআইআইই মেলায় অংশ নিয়েছে ওয়ালটন
- ন্যামস মোটরসের সাথে দুই চীনা কোম্পানির যেসব খাতে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত
- সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি: ২ ব্রোকারকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২ লাখ কোটি টাকা
- ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের, দিলেন পরামর্শও
- গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ ১৯ জনের নামে মামলা
- মিয়ানমার সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ পররাষ্ট্র সচিবের
- ট্রাম্প সমর্থক গ্রেপ্তার হয়নি, ভারতীয় গণমাধ্যমের সংবাদ ভুয়া
- প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় তিন জনকে বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ
- আজ আজারবাইজান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- পণ্য রপ্তানির পালে হাওয়া, আয় বেড়েছে ২০.৬ শতাংশ
- দপ্তর পেলেন নতুন দুই উপদেষ্টা, ছয় উপদেষ্টার দপ্তর পুনর্বণ্টন
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত
- গাজায় ইসরাইলি বর্বর হামলায় নিহত আরও ৪৪ ফিলিস্তিনি
- আফগানিস্তানকে ৬৮ রানে হারিয়ে সমতায় ফিরলো বাংলাদেশ
- পুঁজিবাজারে গুজব রটনাকারীদের তালিকা করে ব্যবস্থা নেবে বিএসইসি
- পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬৪ কর্মকর্তার বদলি-পদায়ন
- নিজের স্বার্থেই যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু, দাবি ইসরাইলি জেনারেলের
- আসিফ নজরুলকে হেনস্তা, চাকরি হারাচ্ছেন স্টাফ
- ৫ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
- দপ্তর পেলেন নতুন দুই উপদেষ্টা, ছয় উপদেষ্টার দপ্তর পুনর্বণ্টন
- এবার সিন্ডিকেটের কবলে ভোজ্যতেল, সংকট তৈরি করে বাড়াচ্ছে দাম
- খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২ লাখ কোটি টাকা
- আজ থেকে স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু
- তাবলীগের ‘শূরায়ে নিজাম’পন্থিদের প্রতি সাদপন্থিদের খোলা চিঠি
- আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ১৮.৪৫ বিলিয়ন ডলার
- ২২ দলের কাছে প্রস্তাব চেয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন
- ‘কৃষি ধ্বংস করে বড় বড় কোম্পানি কাজ করছে"<
- মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের সংস্কার চান তারেক রহমান
- জনকল্যাণে কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যেতে চাই: আসিফ মাহমুদ
- বাংলাদেশ নিয়ে অপপ্রচার চলছে : তথ্য উপদেষ্টা
- জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশের জন্য পর্যাপ্ত সহায়তা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
- পুলিশে ঊর্ধ্বতন ২৮ কর্মকর্তাকে বদলি
- মিয়ানমার সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ পররাষ্ট্র সচিবের
- ন্যামস মোটরসের সাথে দুই চীনা কোম্পানির যেসব খাতে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত
- সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি: ২ ব্রোকারকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- চার মাসে ৫৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল ব্যাংক ঋণ
- গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ ১৯ জনের নামে মামলা
- তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো অনুষ্ঠান করবে না বিএনপি
- ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো: আসিফ নজরুল
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত