কোটা আন্দোলন: উত্থান-পতনে যেভাবে এসেছে সফলতা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৩ আগস্ট বিকেলে উত্তাল ছাত্র-জনতা। মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে নাহিদ ইসলাম বললেন, আমাদের ৯ দফা দাবি ‘এক দফায়’ পরিণত হয়েছে।
সঙ্গে সঙ্গেই ছাত্র-জনতার স্লোগানে প্রকম্পিত হলো পুরো এলাকা।
অন্যদিকে রাজধানীসহ সারাদেশে চলল গুলি। অনির্দিষ্টকালের কারফিউ জারি হলো। বন্ধ হলো মোবাইল ইন্টারনেট। সংঘর্ষে দেশ পরিণত হলো রণক্ষেত্রে। টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড, গুলি, রক্ত, লাশ -সর্বত্র একই চিত্র।
ছাত্র-জনতার এই এক দফার দৃঢ়তা এবং দেশব্যাপী মানুষের প্রতিরোধের মুখে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবসান হয় তার দীর্ঘ ১৫ বছরের রাজত্বের। ৫ সেপ্টেম্বর ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের এক মাস হলো।
কোটা ইস্যুকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আন্দোলন নানা উত্থান-পতন পার করে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ৫ জুন কোটা পুনর্বহাল করে হাইকোর্টের রায়ের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করেন। দলনিরপেক্ষ ছাত্র সংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে শুরু করেন।
ঈদের ছুটির পর শিক্ষার্থীরা আবারও আন্দোলনে নামেন। একইসঙ্গে বিগত সরকারকে স্মারকলিপি প্রদানসহ কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনে নানা মাত্রা যোগ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির নেতারাসহ শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি কমিটি ঘোষণা করেন। কিন্তু সরকার থেকে শিক্ষার্থীদের কোনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।
৭ জুলাই শিক্ষার্থীরা ‘বাংলা ব্লকেড’ নামে অভিনব কর্মসূচি শুরু করলে আন্দোলন নতুন মোড় নেয়। এসময় তারা চার দফা থেকে সরে এসে নির্বাহী বিভাগের কাছে কোটা সংস্কার করে সংসদে আইন পাশের একদফা দাবি জানান। ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়তে থাকে। প্রতিদিন ৫-৬ ঘণ্টা অচল হয়ে পড়ে রাজধানী।
১৪ জুলাই কোটার বিষয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। ১৫ জুলাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। আন্দোলন নতুন মোড় নেয়।
১৬ জুলাই পুলিশের গুলিতে প্রথম শহীদ হন রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। দুই হাত পেতে দাঁড়িয়ে থাকা নিরস্ত্র সাইদের বুকে গুলি করে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন ভিন্ন মোড় নেয়।
এসময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরিকল্পনার সরাসরি জড়িত ছিলেন সমম্বয়ক আব্দুল কাদের। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, বৈষম্যবিরোধী অবস্থান থেকে আমরা আন্দোলনে নেমেছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের অবহেলা করে। ‘১৫ জুলাই সোমবার ছাত্রলীগ নারকীয় হামলা করে। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়। ছাত্রলীগের হামলার পর সরকার কিছুটা নমনীয় হয়। ’
‘কিন্তু ১৬ তারিখ যখন আমরা খবর পেলাম সারাদেশে ছয় জন শহীদ হয়েছেন। আমরা একটা মিটিং ডাকলাম। আমরা অ্যাজেন্ডা সেট করলাম, ছয়টি লাশ পড়ে যাওয়ার পর আন্দোলন কী কোটায় সীমাবদ্ধ থাকে সবাই একমত হলো, এর পরিসর আর কোটায় নেই। বিচ্ছিন্ন কিছু দাবি-দাওয়া এলো। যেমন পুলিশ যেহেতু গুলি করেছে, তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ; স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগকে শাস্তির আওতায় আনা। তবে গোছানো কিছু হয়নি।
তিনি জানান, এসময় সরকার থেকে নানা সূত্রে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসতে চাপ দেওয়া হয়। ডিজিএফআই শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন করতে বলে। কিন্তু আমরা সংবাদ সম্মেলন না কর প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিলাম এবং উল্লেখ করলাম ‘সরকারই উদ্ভূত সমস্যার জন্য দায়ী এবং সরকারকেই সমাধান করতে হবে’।
দুর্গ ছিল বিজ্ঞানের তিন হল
১৭ আগস্ট ঢাকা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে হল খালি করার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত সময় দেওয়া হলেও দুপুরের পর থেকেই সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছুঁড়ে হল খালি করা হয়। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট এবং ঢাকা মহানগর ইউনিটের এবং পুলিশের বিপরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল, অমর একুশে হল এবং ফজলুল হক মুসলিম হল প্রতিরোধ তৈরি করে।
আব্দুল কাদের জানান, বিজ্ঞানের এই তিন হল সেদিন দুর্গ হয়ে উঠেছিল। ছাদ থেকে ইট, কাচ ছুড়ে ছাত্রলীগকে তারা ঠেকিয়ে দিয়েছিল। আমরা দেখলাম যেহেতু ক্যাম্পাসে প্রবেশের একটি পথ আমাদের আছে। রাত ৯ টার দিকে আমরা মিছিল নিয়ে ছাত্রলীগকে পিছু হটিয়ে দিলাম। আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ঘুরে দাঁড়ানো। নইলে আন্দোলনের স্পিরিট নষ্ট হয়ে যায়। আন্দোলন মাঠে মারা যেত। মানুষের কাছেও মনে হতো এরা বোধহয় এখানেই শেষ।
আন্দোলন পুনরায় প্রাণ দেয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
১৭ আগস্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খালি করে দেওয়ার পর আন্দোলন অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। তবে ১৮ তারিখ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাজপথে নামে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যখন এক ধরনের হাল ছেড়ে দেয় তখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনকে চাঙা রাখে বলে মনে করেন আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেছিল। এটা অত্যন্ত সত্য যে, যাদেরকে ‘পশ’, ‘দেশকে অউন করে না’ বলে কেউ কেউ, তারাই মাঠ চাঙা রেখেছিল।
যেভাবে ছড়াল ৯ দফা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯ দফা ঘোষণার পর কোটা আন্দোলনে চূড়ান্ত রূপ লাভ করে। আব্দুল কাদের ৯ দফা ঘোষণা করেন এবং গণমাধ্যমের কাছে পৌঁছে দেন।
কীভাবে ৯ দফা পৌঁছে দিয়েছেন তা জানিয়ে আব্দুল কাদের বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার পর আমরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লাম। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আসিফ ভাই ও বাকেরকে ডিজিএফআই তুলে নিয়ে গেল। অন্যরাও গুম হলো বা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হলো। আমাদেরও নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হলো। এরমধ্যে গণমাধ্যমে ৮ দফা ছড়িয়ে পড়ল। পরিবর্তন পরিমার্জন করা। সেখানে শহীদদের ত্যাগ ও মানুষের প্রত্যাশা প্রতিফলিত হয়নি। তখন আমরা ৯ দফা লিখলাম।
‘১৯ জুলাই শুক্রবার আমরা দাবিগুলোর একটা রূপ দিলাম। তবে ইলেক্ট্রিক মিডিয়া আমাদের ৯ দফা প্রচার করছিল না। সব অফিসে ডিজিএফআইয়ের চাপ ছিল। আমাকে এক ভাই পরামর্শ দিলেন যে, তোমার আলাদা সিম নিতে হবে। আমি তখন যাত্রাবাড়ির আমার এক ছাত্র থেকে একটা সিম নিলাম। আমার মামার বন্ধু থেকে একটা ফোন নিলাম। এসব দিয়ে একটা প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দিলাম। ’
তিনি বলেন, তবে আমার এনালগ ফোনে সব দাবি একসঙ্গে যাচ্ছিল না। সেকারণে কয়েকজনকে আমি এক দফা এক দফা করে পাঠালাম। কাউকে কাউকে কল দিয়ে হুবহু বললাম। এভাবে ৯ দফা গেল। এছাড়াও আমাদের কয়েকজন সহ-সমম্বয়ক ও মাঠের কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে মোটরসাইকেলে করে পত্রিকা অফিসে গিয়ে ৯ দফা পৌঁছে দিল। একইভাবে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কাছেও ৯ দফা পৌঁছে দিল।
‘তবে আমাদের একটা সীমাবদ্ধতা ছিল। পত্রিকা হাউজগুলো বিশ্বাস করতে পারছিল না এটা আমার পক্ষ থেকে পাঠানো নাকি বায়বীয়। ফলে আমি রেকর্ডিং দিয়ে বা অফিসে কল করে নিশ্চিত করতাম যে, এটা আমি পাঠিয়েছি।
এসময় আব্দুল কাদের থাকতেন যাত্রাবাড়ি কাজলা ব্রিজের পাশে একটি বাসায়। বাসাটি যাত্রাবাড়ি থানার খুব কাছে ছিল। তিনি জানান, প্রতিদিন বিকেলের দিকে বাসা থেকে বের হয়ে সিম অন করতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতে বাসায় ফিরতেন। ইন্টারনেট ব্লাক আউটের সময় এভাবেই গণমাধ্যমের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতেন তিনি। তথ্য পৌঁছে দিতে এরকম ৮-১০ টি আলাদা ফোন ও সিম ব্যবহার করেছেন বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, গোয়েন্দা হেফাজত থেকে বের হয়ে আসিফ ভাই আমাকে কল দিলেন। বললেন, তারা আমাদের ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করেছে। তবে ৯ দফা ঘোষণা করে তুমি তাদের গেমপ্ল্যান চেঞ্জ করে দিয়েছো। ফলে তারা তোমার সঙ্গে একইরকম ট্রিট করবে না।
ডিবি হেফাজতে ৬ সমম্বয়ক
এর মধ্যে গোয়েন্দা পুলিশ ছয় সমম্বয়ককে আটক করে। সমম্বয়কদের অনুপস্থিতিতে আব্দুল কাদেরসহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দ্বিতীয় সারির নেতা আব্দুল হান্নান মাসউদ, মাহিন সরকার ও রিফাত রশীদ আন্দোলনের হাল ধরেন। কর্মসূচি ঘোষণা দিয়ে তারা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন। এদিকে অনশনের মুখে ছয় সমম্বয়ককে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ডিবি।
আব্দুল কাদের বলেন, শুক্রবার আন্দোলন নতুন রূপ নেয়। চট্টগ্রামে বিশাল মিছিল বের হয়। মাঠেই একদফার দাবি আসতে থাকে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবাই আমাদের একদফা ঘোষণা দিতে বলে।
‘আমরা সেদিন গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তির একটা মিটিং আহ্বান করি। সেখানে আমরা সামনে আন্দোলন এগিয়ে নেব কী না এই অ্যাজেন্ডা ঠিক হয়। সবাই দৃঢ় অবস্থান প্রকাশ করে যে, এত লাশ পরে যাওয়ার পর আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। তবে মাঠের পরিস্থিতি বুঝে আমরা ১ দফা ঘোষণা করব। ’
১ দফা ঘোষণা
৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে নাহিদ ইসলাম এক দফা ঘোষণা করেন। তবে মাঠে আসার আগেও এক দফা ঘোষণার বিষয়টি চূড়ান্ত ছিল না বলে জানান আব্দুল কাদের।
তিনি বলেন, মাঠ এক দফার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তত ছিল। সিনিয়ররা মাঠে এসে যখন পরিস্থিতি দেখলেন, তখন তারা এক দফা ঘোষণা করলেন। অবশ্য আমরা আগে থেকেই তাদেরকে একদফা ঘোষণার চাপ দিয়ে আসছিলাম। কারণ মানুষের জীবন নিয়ে আমরা নিরীক্ষা চালাতে পারি না।
৬ আগস্টের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ৫ আগস্ট এগিয়ে আনার বিষয়ে তিনি বলেন, জ্যৈষ্ঠ সমম্বয়করা বুঝে-শুনে এগোতে চাইছিলেন। কিন্তু মাঠের অবস্থা দেখে আমরা শেখ হাসিনাকে সময় দিতে রাজি ছিলাম না। লং মার্চ এগিয়ে আনতে আমি চাপ দিলাম। কারও কারও সঙ্গে বাক যুদ্ধও হলো। শেষে আসিফ ভাইয়েরা লংমার্চ এগিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেকারণে শেখ হাসিনা সময় পাননি।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারে ছাত্রদের পক্ষ থেকে সমম্বয়ক নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। দেশের সকল খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়ার কথা রয়েছে। এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী আন্দোলনকারীদের সংগঠিত করবেন।
সোর্স: বাংলানিউজ
পাঠকের মতামত:
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- হাসপাতালে গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ভোটার করবে ইসি
- ২৪৬ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- পালমাসকে উড়িয়ে চূড়ায় রিয়াল মাদ্রিদ
- বেস্ট হোল্ডিংসের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- বিজয়ের সেঞ্চুরি ম্লান করে হাসানের দারুণ বোলিংয়ে খুলনার জয়
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- কাজী নজরুলের নাতি বাবুল লাইফ সাপোর্টে
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস কারাগারে
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- ওষুধের ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- "যেকোনো উপায়ে সাধারণ মানুষের ভোট প্রদানের অধিকার থাকতে হবে"
- শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা হবে: শফিকুল আলম
- ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরে আসতে না পারে: বদিউল আলম
- ঋণ খেলাপিদের মনোনয়ন দেবে না বিএনপি, ফখরুলের অঙ্গীকার
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- "ব্যাংক খাত পেলেও পুঁজিবাজার পায়নি সংস্কার সহায়তা"
- যশোর জেলা জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের ২৭ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- এআইবি পিএলসির উদ্যোগে কম্বল বিতরণ
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলনের শুরু
- ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের ‘পার্টনার্স টুগেদার-২০২৫’ সমাপ্ত
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- "দেশে আসেন, কাশিমপুরে ভালো ব্যবস্থা করা হবে"
- "পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ"
- ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে অভিমত জানাতে পারবেন সাধারণ নাগরিকরা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- আমদানি করায় কমছে চালের দাম
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের
- বেশি খেলা হয়ে যাচ্ছে? বিশ্রাম নিয়ে যা ভাবছেন নাহিদ রানা
- রোহিত-কোহলিদের পাকিস্তানি আতিথেয়তার লোভ দেখালেন ফখর
- দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ মান নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান শীর্ষে
- এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে: জয়নুল আবদিন
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের নাম পরিবর্তনে ডিএসইর সম্মতি
- ‘কামব্যাক’ করে সাকিবের লড়াই করার সামর্থ্য ভালোই আছে
- দক্ষিণ আফ্রিকায় সোনার খনিতে শতাধিক শ্রমিক নিহত
- অনলাইন পদ্ধতির উন্নয়নে সঞ্চয়পত্র বিক্রি সাময়িক বন্ধ
- লস অ্যাঞ্জেলেসে ঝড়ো বাতাসের পূর্বাভাস, আরো ভয়ংকর হতে পারে দাবানল
- গভীররাতে সেন্টমার্টিনে আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
- প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াসহ সবাই খালাস
- বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সব কর্মকর্তাকে ধরা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শাপলা চত্বরে হেফাজত দমন: হাসিনার নির্দেশে ক্র্যাকডাউন
- সাড়ে ৫ কোটি লিটার ভোজ্যতেল কিনছে সরকার
- সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
- অবশেষে গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরাইল
- "রক্তে যখন শরীর ভেসে যাচ্ছিল, তখন সিংহের মতো হাঁটছিলেন সাইফ"
- গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা শেষ পর্যায়ে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে হতে পারে চুক্তি
- পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে কাজ করছে কমিশন: আইজিপি
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- আগের দামেই পেঁয়াজ, কমেছে সবজির
- নতুন বাজারে ৬৩৩ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি
- ছাগলকাণ্ডে আলোচিত মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
- ওয়ালটন প্লাজার ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট’ অনুষ্ঠিত
- ৩ কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে সংঘর্ষ: দুঃখ প্রকাশ করলো বিএসএফ
- মঙ্গলবার থেকে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেপ্তার শুরু যুক্তরাষ্ট্রে
- যোগ্যকে বাদ দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ বাগিয়ে নেন পুতুল
- মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
- আইসিসির ডিসেম্বর মাসের সেরা বুমরাহ
- ফেসবুকে নিজের সম্পদের হিসাব দিলেন প্রেসসচিব শফিকুল আলম
- নটিংহ্যামের বিপক্ষে লিভারপুলের ড্র
- কমতে পারে দিনের তাপমাত্রা, অপরিবর্তিত থাকবে রাতের