“আমি মনে করি, নতুন বাংলাদেশে আমি সুবিচার পাবো”
আব্দুস সালাম। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের প্রথম দিকের অন্যতম নাম। তার হাত ধরেই এদেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন একুশে টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান ও সিইও আব্দুস সালাম।
একুশে টেলিভিশন সত্যের পক্ষ নেওয়ায় স্বৈরাচার হাসিনা সরকার আব্দুস সালামকে কারাগারে নিক্ষেপ করে। হাসিনার সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী এস আলম তৎকালীন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের সহযোগিতায় দখল করে নেয় একুশে টেলিভিশন।৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর দখলদার এস আলমের রাহুমুক্ত হয় একুশে টেলিভিশন। আব্দুস সালামের নেতৃত্বে বর্তমানে একুশে টেলিভিশন আবার দেশের এক নাম্বার গণমাধ্যম হওয়ার জন্য প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
সম্প্রতি একুশে টেলিভিশনে বসে আব্দুস সালামের জেল জীবন, হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা ও একুশে টেলিভিশনের ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে কথা হয়। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন দ্য রিপোর্টের স্টাফ রিপোর্টার মাহি হাসান।
আপনাকে আটক করা হয় কোন পটভূমিতে?
আমি জেলে ঢুকলাম ১৫ জানুয়ারি আর বের হলাম ২০১৭ সালের জুন মাসে। আমরা চাই, হাসিনা এবং তার দোষরদের কাঠগড়ায় বিচার হবে, ফাঁসি হবে। যেভাবে তারা করে গেছে সেইভাবেই তাদেরকে বিচার করতে হবে। সেটা শুধু শেখ হাসিনা নয়, নেতা-কর্মী যারাই আছে তাদেরকে ঢুকাতে হবে। তারা আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল করে গেছে সেই ট্রাইব্যুনালে তাদের বিচার হবে।
যে লোকগুলোকে পুলিশ হত্যা করেছে এর হুকুমদাতা কে? মীর কাশেম আলীর বিচার তো ফেক, সাক্ষী একজনকে ধরে এনছিলেন কিন্তু সে পালিয়ে যায়। বিচারটা তো সেরকমভাবে হয়নাই। আর এখন তো আমাদের কাছে সব তথ্য-প্রমাণ-ছবি সবকিছুই আছে। এখানে কোনো মাফ নাই।
আমি মাথানত করা লোক নই, ভেরি স্ট্রেইট। আমার ব্যক্তিগত কোনো শত্রুতা নেই, আমি কোনো দল করিনা। শেখ হাসিনার সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক ছিল। কিন্তু ২০১৪ সালে নির্বাচনে রিগিং করা হয়েছিল, সেটা ইটিভিতে দেখানো হয়। এসব কারণ এবং আর জনগণের কথা নিয়ে যখন প্রোগ্রাম করা শুরু করলাম তখন থেকে চক্ষুশূল হলাম।
এক সময় ডিজিএফআইকে আচ্ছা মতো দিয়েছিলাম সেই ভয়ে আমাকে আর ফোন করে না তারা। তখন চক্রান্ত করে আমাকে আটকানো হলো।
দীর্ঘ ৫ বছর সংগ্রাম করে আমরা অন-এয়ারে আসলাম ২০০৭ সালে। তার আগে ২০০২ সালে ইটিভি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেটার ইতিহাস মানুষ জানে। আমি নিজে মিছিল-মিটিং, বিভিন্ন জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করে কোর্টের মাধ্যমে আবার একুশে টেলিভিশনকে পুনঃপ্রচারের ব্যবস্থা করলাম। এই পাঁচটা বছর নিজের টাকা দিয়ে কর্মীদের বেতন, বাড়িভাড়া দেওয়া এবং ইউটিলিটি সমস্ত কিছুর ব্যয় বহন করি।
আগে ছিলাম টেরিস্ট্রিয়াল, সেটা আর দিলোনা। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে শুরু করলাম। তারপর ২০০৭ সালে ১/১১ হলো। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলো। আমরা বেশ ভালো করছিলাম, ইটিভির সেই জনপ্রিয়তা আবার ফিরে আসলো। নতুন নতুন প্রোগ্রাম এবং বিভিন্ন আইডিয়া নিয়ে মুক্ত গণমাধ্যম শুরু করলাম।
আপনার তো সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকার পরেও কেন রোষানলে পড়তে হলো?
২০১৪ সালের নির্বাচনে একতরফাভাবে ১৫৪ জনকে বিনাপ্রতিন্দ্বিতায় নির্বাচিত করা এবং ভোটে কারসাজির চিত্র নিয়ে আমরা ব্যাপক প্রচার করতে থাকি। সেই সঙ্গে স্টাবলিশ করি যে এটা আসলেই নির্বাচন হয়নি। তখন থেকেই চোখে পড়ে একুশে টেলিভিশন। আমি ব্যক্তিগতভাবে এটা মেনে নিতে পারছিলাম না যে আওয়ামী লীগের মতো একটা দল তারা এইভাবে রিগিং করে ইলেকশন করবে। মানুষ ভোট দিতে পারেনি ব্যাপারটি আমি মেনে নিতে পারছিলাম না।সেটা আমাদের গণমাধ্যমে ব্যাপক আকারে প্রচারিত হয়। যার ফলে আমি উনার নজরে পড়ে গেলাম।
২০১৪ সালে নির্বাচনের পর ইটিভির উপর বিভিন্নভাবে চাপ আসা শুরু হলো। ডিজিএফআই থেকে শুরু করে বিভিন্ন বাহিনী থেকে ফোন আসতো কিন্তু আমাকে কেউ দমাতে পারেনি। কারণ আমি ডিজিএফআই’র কথা শুনতাম না, তাদের ফোনই ধরতাম না। এসব পাত্তাও দিতাম না।
তখন ওরা চিন্তা করলো, ইটিভি বা আব্দুস সালামকে কিভাবে কন্ট্রোল করা যায়। এইভাবে তারা একটা প্ল্যান করে। এতে জড়িত ছিলেন শেখ হাসিনা নিজেই। এর মধ্যে শেখ হাসিনা আমাকে তার তেজগাঁও কার্যালয়ে ডাকেন। বলেন, সালাম তুমি বেশি বেড়ে গেছো। জনতার কথা প্রোগ্রাম বন্ধ করো। তখন আমি বললাম, কেন জনতার কথা বন্ধ হবে, এটা তো পিপলস পালস। আপনি তো জানতে পারছেন যে মানুষ কি বলে। সেখান থেকে আপনার কিছু নেওয়ার আছে। তখন তিনি বললেন, ওসব আমরা বুঝি। তোমরা এবং কনক সরওয়ার মিলে এসব নাটক সাজাও, আমার কাছে ইন্টেলিজেন্সের খবর আছে। এ নিয়ে আমার সঙ্গে তর্ক হয়। এটা উনি বন্ধ করতে বলেন কিন্তু আমি ওটা বন্ধ করিনি।
২০১৪ সালে ডিজিএফআইয়ের ডিজি মামুন খালেদ, আমার একসময়ের ক্লাসফ্রেন্ড। এই মামুন খালেদ একদিন আমাকে বলে কনক সরওয়ারকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে। এক অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগতভাবে একথা বলে আমাকে বলে। এ নিয়ে ওর সঙ্গে বাকবিতন্ডা হয়।
এরপর হাসিনা আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু করতে থাকেন। এটার দায়িত্ব দেন আব্দুস সোবহান গোলাপকে, ওনার বিশেষ সহকারী। গোলাপ, ডিজিএফআইতে তখন ছিল কমান্ডার সোহায়েল এবং এস আলম মিলে একটা প্ল্যান করলো। আমি যখন ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি তারেক রহমানের ভাষণটা প্রচার করলাম তখন ওরা একটা ইস্যু পেয়ে গেল। ৫ তারিখের রাতে অফিস থেকে যখন বের হচ্ছিলাম তখন চার পাশ থেকে মুখোশপড়া লোক এসে গাড়িতে আমার পাশে এসে বসে। আর ড্রাইভারকে বললো, চালাও। তখন আমি বললাম নো, স্টপ। চালাবেনা, এখানেই থাকো। তখন ড্রাইভারকে বের করে দিয়ে তারা গাড়ি টান দিয়ে নিয়ে গেল ডিবি অফিসে। তখন ক্যামেরায় ফুটেজ ধারণ করা হয়। সেই ফুটেজ ৬ তারিখ সকাল থেকে প্রচার করা হয়।
ওদের প্ল্যান ছিল আমাকে গুম করার। আমাকে ৫ তারিখ রাতে নিয়ে গেল কিন্তু ডিবি স্বীকার করছিলনা। ইটিভির রিপোর্টাররা ডিবি অফিসে গেলে আমাকে আনার কথা অস্বীকার করলো তারা। কিন্তু তখনও আমার গাড়ী ডিবি অফিসের ভেতরে। বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার হয়।
কি কি মামলা দেওয়া হয়েছিল আপনার বিরুদ্ধে?
রাষ্ট্রদ্রোহসহ একের পর এক মামলা দেওয়া হলো। মানি লন্ডারিং, অবৈধ সম্পদ অর্জন, নারী নির্যাতনসহ ৭টি মামলা দেওয়া হলো। আমি তো জেলে, জীবনের প্রথম জেল। আমি তো জেলের কোনো সিস্টেমই জানি না। জীবনের অধিকাংশ সময় জার্মানিতে কাটিয়েছি। স্টুডেন্ট বয়সে চলে যাই জার্মানিতে, সেখানে একটানা ৩০ বছর। জার্মানি থেকে টাকা-পয়সা এনে ১৯৯৬-৯৭ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরে বিনিয়োগ করি। সমস্ত টাকা বাইরে থেকে আনা।
এই মামলাগুলোতে একের পর এক আমার বেলের জন্য ট্রাই করা হয়। তারেক রহমানের সঙ্গে যে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাটি দিল সেই মামলায় তারেক রহমান এক নম্বর আসামি, আমি দুই নম্বর। অন্যান্য মামলায় বেল পেতে আমার ৬ মাস থেকে ১ বছর লাগলো। কিন্তু রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ১১ বার হাইকোর্ট থেকে রিজেক্ট করা হয়, আমাকে বেল দেওয়া হয়নি। এইভাবে দীর্ঘ আড়াই বছর কেটে গেল, আমার বেলই হয়না।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রিমান্ড মানেই ভয়ানক নির্যাতন। আপনার রিমান্ডের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
আমি যখন ডিবি অফিসে তখন ওরা প্রস্তুতি নিলো যে, গাড়িতে করে আমাকে নিয়ে কোথাও যাবে। ঘটনাটি ৬ তারিখের, বাইরে তখন ইটিভিসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের রিপোর্টাররা। এর মধ্যে ডিবির একজন জানান সালাম সাহেব ভেতরে আছেন। তখন সাংবাদিকদের চাপে ওরা স্বীকার করতে বাধ্য হয় যে, হ্যাঁ, আমরা তাকে নিয়েছি। তাদের উদ্দেশ্য ছিল আমাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার। বিষয়টি পরে তারা স্বীকার করে।
দেশ কিংবা বিদেশেও আমার নামে কোনো জিডি বা এফআইআর হয়নি। জীবনে এই প্রথম আদালতে নিয়ে যায়, রিমান্ডে নেওয়ার জন্য। যেহেতু বিষয়টি প্রকাশ পেয়ে গেছে। তখন রিপোর্টার ইলিয়াসের এক রিপোর্টে ইলিয়াসের বিরুদ্ধে এক মহিলা একটি মামলা করে, ওই মামলায় আমাকে অ্যারেস্ট দেখানো হলো। পর্ণগ্রাফিসহ বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে, এটাই আমার বিরুদ্ধে প্রথম মামলা। পরে ওই মহিলা স্বীকার করে যে, ডিবি তাকে বাধ্য করে আমার নামে দেওয়ার জন্য। তিনি আমার কাছে দুঃখপ্রকাশ করেন এবং বলেন, আমার কোনো উপায় ছিল না, তারা আমার ক্ষতি করতো।
তারপর কোর্ট থেকে আমাকে ৭ দিনের রিমান্ডে নিলো। রিমান্ডে মানসিকসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা হলো। ওখানে খুবই কষ্ট দিয়েছে। রিমান্ডে জোর করে আমার কাছ থেকে ‘ওয়ান সিক্সটি ফোর’ নেয়। এরপর আমাকে জেলে পাঠায়।
ইটিভি দখলে নিতে এস আলম দুদককে ব্যবহার করেছিল কি?
দুদকের মামলায় আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হলো। এই মামলার আইও হচ্ছে সামসুল আলম, সে এস আলমের পেইড লোক। দুদকের এই উপপরিচালক অবৈধ সম্পদের মামলা দিল আমার বিরুদ্ধে। জেলখানা থেকে আমাকে রিমান্ডে দুদকের অফিসে নিয়ে যায়। বলে, আপনার অবৈধ সম্পদ। কিন্তু বাংলাদেশের সর্বোচ্চ করদাতা আমি। প্রতিবছর হাইয়েস্ট কর দেই, সমস্ত কাগজপত্র ক্লিন।
আমাকে বলা হলো আপনার অবৈধ সম্পদ আছে, আমি বললাম বাইরে থেকে টাকা এনে দেশে বিনিয়োগ করেছি। আমি তো কোনো সরকারি ব্যবসা করিনাই। আমার কোনো অবৈধ সম্পদ নেই, সবকিছুর কাগজপত্র ফাইলে আছে। এ নিয়ে তার সঙ্গে বিতর্ক হয়। আমি উত্তেজিত হয়ে গেলে আমাকে বলে, সালাম সাহেব আপনি বুঝতে পারছেননা আমরা কেন এই মামলা দিয়েছি। আমি বললাম না, কেন দিয়েছেন বলেন। বলে, এস আলম আপনার ইটিভির শেয়ারগুলো চাচ্ছে। ওগুলো লিখে দেন, আপনার কোনো কিছু ঝামেলা থাকবেনা। আপনি জেল থেকে বের হয়ে যাবেন।
রিমান্ডে নিয়ে দুদকের লোক এই প্রস্তাব দেয় আমাকে। আরেকবার ডিজিএফআই এসে শেয়ারগুলো দিতে বলে। ইটিভির বেশিরভাগ শেয়ারের মালিক আমি। জেলখানায় এসে দেখা করে ডিজিএফআই বলে শেয়ার দিতে। কাগজপত্র নিয়ে এসেছে, বলে সাইন করেন। আমি বললাম, নো সাইন।
আমাকে জেলখানায় এতোদিন রাখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, আমার নামে কোম্পানির যে শেয়ার আছে সেই শেয়ার পুরোটা যাতে এস আলমকে লিখে দেই। কেননা, তখন তো ওদের কোনো শেয়ার নাই। আমাকে যখন ১৫ সালে জেলে নেয় তখন তো এস আলম এই কোম্পানির মধ্যে ছিলনা। না ছিল জয়েন্ট স্টকে, না ছিল বোর্ডে। এ আসলো কীভাবে?
২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি আমাকে জেলে পাঠিয়ে এর মধ্যে মেকানিজম করে তারা ওই বছরের ২৫ নভেম্বর ইটিভি দখল করে ডিজিএফআই দিয়ে। এই সময়ের মধ্যে দুই নাম্বারি করে কাগজপত্র বানিয়েছে, নতুনভাবে শেয়ার ইস্যু করে। বোর্ডে আমার ভাই ছিল, তাকে কচুক্ষেতে নিয়ে গিয়েছিল ডিজিএফআই। তার মাথায় পিস্তল ধরেছিল সোহায়েল, সাথে ছিল তখন কর্নেল রাশেদুল আলম। সে এখন ব্রিগেডিয়ার, বর্তমানে চাকরিতে আছে। সেগুনবাগিচায় সেনাবাহিনীর পেনশন অফিসে ডাইরেক্টর হিসেবে আছে রাশেদুল আলম।
আমার ভাই এবং পবনকে নিয়েও আটকে রেখেছিল। তাদের কাছ থেকে সই নিয়ে যায়। এদের কাছ থেকে সই করালে কি হবে আমি তো চেয়ারম্যান এবং সিইও। আমি তো জেলে সুতরাং আমাকে ছাড়া এরা তো বোর্ড মিটিং ডাকতেই পারেনা।
নতুন শেয়ার ইস্যু করে, ব্যাংকে কিছু লোন ছিল তাদের সঙ্গে দু’নম্বরী করে প্রচার করে তারা নিলামে কিনে নিয়েছেন। সিগনেচার নকল করে কাগজপত্র জমা দেয়। আগে ব্যাংক থেকে ৪০ কোটি টাকা লোন নেওয়া হয়েছিল, এর বিপরীতে আমরা ৪৫ কোটি টাকা দিয়েছি। সব মিলিয়ে পেতো আর মাত্র ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা। এ নিয়ে তারা মামলা করে, ওই মামলায় আমার উকিলকে উঠিয়ে নিয়ে যায় ডিজিএফআই। থ্রেট দিয়ে বলে, মামলায় ইন্টারফেয়ার করা যাবে না।
একতরফাভাবে ওই অর্থ ঋণের মামলায় ব্যাংকের পক্ষে কারসাজি করে শেয়ার নেয়। সেটা মাত্র ৭ শতাংশ। পুরো প্রক্রিয়াটি তারা করে অবৈধভাবে। জয়েন্ট স্টকে ডিজিএফআই দিয়ে থ্রেট দিয়ে একসেপ্ট করানো হয়েছে। পরে বোর্ড চেঞ্জ করা হয়।
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে গেছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আপনার প্রত্যাশা কি?
আমি মনে করি, এই যে দ্বিতীয় স্বাধীনতা, মুক্ত বাংলাদেশ, বৈষম্যবিহীন এই দেশে আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে এবং যে স্বপ্ন সকল বাঙালি দেখে যে মুক্তভাবে আমরা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারবো, বৈষম্যহীনভাবে নাগরিক অধিকারগুলো পাবো, সুবিচার পাবো।
আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমার উপর যে অত্যাচার হয়েছে, আড়াই বছর জেল খাটলাম এবং আমার প্রতিষ্ঠান দখল করে নেয়া হলো তার বিচার পাবো।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষায় করণীয় কি বলে আপনি মনে করেন?
স্বাধীনতা এবং মুক্ত গণমাধ্যম রক্ষা করার জন্য সাহসিকতার সাথে সর্বদা ফাইট করতে হবে। এখন একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, বর্তমান সরকারও মুক্ত গণমাধ্যমে বিশ্বাস করে। আমি মনে করি, কোনো এক সময় আবার চাপ আসতে পারে, যেটা আমরা দেখেছি। কিন্তু তাকে প্রতিহত করার মনমানসিকতা থাকতে হবে। গত ১৫ বছর মিডিয়া হাউজ, বড় বড় সম্পাদকদের তোষামোদি হয়েছে এগুলোর যদি আবার প্রাকটিস শুরু করে এবং নিজেকে যদি বিকিয়ে দেয় নিজের স্বার্থে তাহলে তো স্বাধীনতা থাকবেনা। এটাকে রক্ষা করার আপনার সেই মেরুদণ্ড থাকতে হবে।
মিডিয়া হচ্ছে চতুর্থ স্তম্ভ। স্বৈরশাসক ১৫ বছর এই ভাবে অন্যায়, জুলুম, নির্যাতন করে টিকে থাকতে পারতো না যদি কিনা এই গণমাধ্যম চতুর্থ স্তম্ভ সক্রিয়ভাবে তাদের সঠিকভাবে ভূমিকা পালন করতো। আমাকে কেন হিট করলো হাসিনা, সে দেখেছে সারা মিডিয়ায় আব্দুস সালাম আছে যে ত্যাড়া, যার মেরুদণ্ড আছে, তাকে নতিস্বীকার করা যাবে না। সো, আমাকে সরাতে হবে। আমাকে সরিয়ে সে অন্যদেরকে বুঝিয়ে দিলো যে, তোমাদের অবস্থা কিন্তু এই হবে। ভয় ধরিয়ে দিলো। একটা স্বৈরশাসক অন্যায় এবং জুলুম এগুলো কন্টিনিউ করতে যারা মিডিয়ায় আছে তাদেরকে লোভ-লালসা, প্লট-টাকা দিয়ে কিনে ফেললো। শ্যামল দত্ত বা মোজাম্মেল বাবু যারাই প্রধানমন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্সে তোষামোদি করতো তারাই এই বিপ্লবে যে মানুষগুলো খুন-গুম হয়েছে এরজন্য দায়ী। অবশ্যই এদের প্রত্যেককে বিচার করা উচিত। খুনের মদদদাতা হিসেবে তাদেরকে আসামি করা উচিত বলে আমি মনে করি। তারা সাংবাদিক-সম্পাদক হিসেবে যে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছে তা বাজেয়াপ্ত করা উচিত। সেই সম্পদ বাজেয়াপ্তের পর সেগুলো বিক্রি করে সাংবাদিকদের কল্যাণে ব্যয় করা উচিত।
একুশে টেলিভিশন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কি?
দেখেন, ৫ আগস্ট একদিকে গণভবন দখল হচ্ছে আরেকদিকে ইটিভির কর্মচারীরা আমাকে নিয়ে এসে আমার চেয়ারে বসে দিয়েছে। তা না হলে এখানে ক্ষুব্ধ জনতা আগুন জ্বালিয়ে দিতো। আমাকে দেখে সবাই উল্লাস প্রকাশ করলো, আর বললো আসল মালিক চলে এসেছে। সংবর্ধনা দিয়ে স্বসম্মানে আমাকে এখানে বসানো হয়েছে। এটাই হচ্ছে আল্লাহর খেলা।
আমি মনে করি, নতুন বাংলাদেশে আমি সুবিচার পাবো। আমার উপর যে অন্যায় করা হয়েছে, যারা করেছে তাদের প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমার যে ক্ষতিসাধন করেছে, আড়াই বছর জেল খাটলাম, ১০ বছর আমার প্রাণপ্রিয় প্রতিষ্ঠান থেকে দূরে রাখা হলো- এটা অনেক কষ্টের। এরা যদি প্রতিষ্ঠানটি সাকসেসফুললি চালাতো, তাহলে একটা কথা ছিল। শুধু দখল করলে হয় না, চালাতেও জানতে হয়। ইটিভি কেউ দেখতো না, এটা একটা দালাল টিভি হয়ে গিয়েছিল। বিটিভি থেকেও খারাপ।
আমি এক মাস হলো ফিরেছি, এরই মধ্যে ইটিভির সবকিছু পরিবর্তন হয়ে গেছে। মানুষ আবার দেখা শুরু করেছে, আমাদের টিআরপি বাড়ছে। মানুষের অনেক আগ্রহ একুশে টেলিভিশনের প্রতি, ইটিভি আবার লিডিং পজিশনে চলে যাবে। মুক্ত গণমাধ্যম এবং বাকস্বাধীনতার সকল প্রতিফলন এই একুশে টিভিতে হবে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
(দ্য রিপোর্ট/মাহা/ষোল সেপ্টেম্বর / দুইহাজার চব্বিশ
পাঠকের মতামত:
- সুদানে হাসপাতালে ভয়াবহ ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় পুনরায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- শিশু আয়ান : দুই চিকিৎসক ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- "সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে"
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- এআইবি পিএলসির ব্যবসা উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন স্মল অ্যাপ্লায়েন্স নেটওয়ার্কের পার্টনার্স সামিট অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ২৯০ কোটি টাকা
- ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়: মাহফুজ
- আপাতত চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করতে চাই না: ট্রাম্প
- অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি কিস
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তায় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে পাকিস্তান
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরো দুটি জিনিস পাবে: শফিকুর রহমান
- শিক্ষার গুণগত মানের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
- ফেব্রুয়ারিতে ওমানে বৈঠকে বসতে পারেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর
- দেশের সংস্কারের ৯০ ভাগ করেছে বিএনপি: আমীর খসরু
- বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত তালিকা স্থগিত
- দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- তরুণদের রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানাই : তারেক রহমান
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা
- ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- মধ্যরাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, মাত্রা ৫ দশমিক ১
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বিশ্বব্যাংক
- ‘অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করবো না’
- ইনসাফ, ন্যায় শান্তিপূর্ণ পরিচ্ছন্ন সমাজ উপহার দিতে চাই: জামায়াত আমির
- লন্ডনে চিকিৎসা: রাতে বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
- নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি
- গাড়ির গ্লাসে কালো পেপার লাগানো বন্ধের অনুরোধ
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন না : ফারুক
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- এ কে এস খান ফার্মাতে ডেনমার্কের ১২.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০০০ সেনা নিহত
- মালয়েশিয়ায় ৭১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- প্রায় অর্ধেক রান একাই করলেন নাঈম, তবু হারলো খুলনা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- রাতভর বিমানবন্দরে তল্লাশি, এবারও পাওয়া গেল না কিছু
- ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে
- দিল্লিতে বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে
- সাড়ে ১৫ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
- জুলাই নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যে
- পাচারের অর্থ ফেরাতে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সহায়তা কামনা
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- বিশ্বখ্যাত ১ নম্বার ইলেকট্রিক স্কুটার প্রস্তুতকারী ব্র্যান্ড Yadea এখন পঞ্চগড়ে
- ২০ কোম্পানির পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর গাজায় মিলল শতাধিক লাশ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম ফের রিমান্ডে
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- টাকা দিয়েও মালয়েশিয়া যেতে না পারায় মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- বোমা হামলার হুমকি পাওয়া সেই বিমানে তল্লাশি চলছে
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- নাঈম নৈপুণ্যে রাজশাহীকে হারাল চিটাগং
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- চাঁদাবাজি ও ঘুস বন্ধে ‘গুন্ডা প্রতিরোধ স্কোয়াড’ গঠনের সুপারিশ
- ঢাবিতে আবার ‘কোটা না মেধা’ স্লোগান, বিক্ষোভ
- পুরোনো ভাবাদর্শিক বন্দোবস্ত সক্রিয় হয়ে গেছে: মাহফুজ আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের বৈঠক
- হাসিনার গোপন কারাগারে আটক থাকত শিশুরাও, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত স্বাভাবিক, কৃষি কাজে ব্যস্ত কৃষকেরা
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষে যারা
- বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে ‘হিটম্যাপ’ প্রকাশ করল বিডা
- জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
- কাঁচামালের অভাবে বন্ধ দেশবন্ধু গ্রুপের সুগার রিফাইনারি মিল
- তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস
- রাতে সুইজারল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
- ডব্লিউএইচও থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন, পদ পেলেন যারা
- ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আজ
- বড় জয়ে ‘সরাসরি’ বিশ্বকাপে খেলার আশা টিকিয়ে রাখল বাংলাদেশ
- আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যার সমাধান করা উচিত: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে সম্পর্কে যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন মাত্রা
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ফল স্থগিত